মিস্টার বিস্টের ইউটিউব চ্যানেল ২০২৫ সালের আগস্টে এসে ৩০ কোটিরও বেশি সাবস্ক্রাইবার পেয়েছে। এই সংখ্যাটা শুধু ইউটিউবের নয়, গোটা ইন্টারনেট ইতিহাসের এক অনন্য নজির। এর আগে সবচেয়ে বেশি সাবস্ক্রাইবার ছিল টি-সিরিজ নামে ভারতের বিখ্যাত মিউজিক জায়ান্টের। বহুদিন ধরেই এই দুই চ্যানেলের মধ্যে চলছিল প্রতিযোগিতা।

ডেঙ্গু জ্বরের লক্ষণ প্রথম দিকে সাধারণ ভাইরাল জ্বরের মতোই হতে পারে, আর সেখানেই মূল বিপদের জায়গা। অনেকেই এটিকে সাধারণ জ্বর ভেবে উপেক্ষা করেন। কিন্তু এই জ্বর ধীরে ধীরে ভয়ংকর রূপ নিতে পারে। ডেঙ্গুর প্রধান লক্ষণ হলো হঠাৎ করে খুব বেশি মাত্রার জ্বর।

আড়ং বলছে, ১ সেপ্টেম্বর থেকে তারা আর কাগজের শপিং ব্যাগ বিনামূল্যে দেবে না। ওই ব্যাগ নিতে হলে গ্রাহককে অর্থ পরিশোধ করতে হবে। এ ছাড়া সব আড়ং আউটলেটে মিলবে পরিবেশবান্ধব কাপড়ের ব্যাগ, যা আকারভেদে ৬০ টাকা ও ৭৫ টাকায় কিনতে পারবেন গ্রাহকরা।

গরমে ঘাম ঝরার ফলে আমাদের শরীর থেকে কেবল পানি নয়, প্রয়োজনীয় মিনারেলস বা খনিজও বের হয়ে যায়। এর ফলে অনেক সময় শরীরে দুর্বলতা, মাথা ঘোরা বা অস্থিরতা দেখা দেয়। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ডাবের পানি অত্যন্ত কার্যকর। এতে আছে ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম।

মিষ্টি আলুর গঠনটাই তাকে বিশেষ করে তোলে। এটি রঙে যেমন লালচে-বেগুনি বা হালকা কমলা হয়, তেমনি এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন (Beta-carotene), যা শরীরে ভিটামিন-এ তে রূপান্তরিত হয়। ভিটামিন-এ আমাদের চোখ, ত্বক এবং রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার জন্য অত্যন্ত জরুরি।

শুরু করা যাক এর গঠন নিয়ে। পাকা জামে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন সি, এবং নানা ধরনের ফাইটোকেমিক্যাল। বিশেষ করে অ্যান্থোসায়ানিননামে যে রঞ্জক পদার্থ জামকে বেগুনি রঙ দিয়েছে, সেটি আমাদের শরীরের কোষকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।

নাশপাতির মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যেগুলো শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ঠিকঠাকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। এই ফলটিতে রয়েছে উচ্চমাত্রার ফাইবার, ভিটামিন সি , পটাশিয়াম , এবং নানা ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। নাশপাতিতে ফ্যাট বা চর্বি একেবারেই নেই বললেই চলে, আর ক্যালোরিও কম, তাই যাঁরা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখত

কাঁচা কলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার বা আঁশ। এই আঁশ হজমে সাহায্য করে এবং পেট পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। অনেক সময় দেখা যায়, কোষ্ঠকাঠিন্যে ভোগা মানুষ দিনের পর দিন ওষুধ খাচ্ছেন। অথচ নিয়মিত কাঁচা কলা খেলে তারা অনেকটা স্বস্তি পেতে পারেন। কারণ, কাঁচা কলা প্রাকৃতিকভাবে হজম শক্তি বাড়ায়।

এর পেছনে রয়েছে আর্দ্রতা, শহরের কংক্রিট কাঠামো, জলবায়ু পরিবর্তন এবং আমাদের প্রতিদিনের জীবনধারার প্রভাব। বিজ্ঞানীরা এ বিষয়ে গবেষণা করেছেন এবং তুলে ধরেছেন কিছু চমকপ্রদ তথ্য, যা আমাদের এই অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতার পেছনের বিজ্ঞান বুঝতে সাহায্য করে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে শুরু করে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির নিউট্রিশন বিভাগ পর্যন্ত—অনেক গবেষণা হয়েছে এই কলা নিয়ে। চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা দেখেছেন, কলা শুধু শক্তি দেয় না, বরং হজমশক্তি বাড়ায়, হৃদযন্ত্র ভালো রাখে, এমনকি মন ভালো রাখার মতো মানসিক প্রভাবও ফেলে।

মস্তিষ্কের নিজের জন্যও তো কিছু সময় দরকার! যেমন, আমাদের মেমোরি কার্ড, যেটাকে আমরা স্মৃতি বলি। বহু পুরোনো স্মৃতি আমাদের মনে থাকে কেন?

শুধু খাবারের অভাবেই ক্ষুধা লাগে না। চোখের ক্ষুধা আর মনের ক্ষুধার কথাও বলেছি। অর্থাৎ লোভনীয় কোনো খাবার দেখলে তোমার ক্ষুধা লাগতে পারে। আবার সুস্বাদু খাবারের গন্ধও তোমাকে ক্ষুধা পাইয়ে দিতে পারে।

বিশ্বজুড়ে স্বাস্থ্যবিশারদ, পুষ্টিবিদ ও চিকিৎসকেরা ডাবের পানির গুণাবলি নিয়ে বহু গবেষণা করেছেন এবং করছেন। ডাবের পানি শরীরের জন্য কতটা উপকারী, তা বোঝার জন্য আমাদের আগে জানতে হবে এর ভেতরের উপাদান সম্পর্কে।

কখেনো কখনো এটি হয়ে উঠতে পারে ভয়ানক অসুখের সংকেত। বিশেষ করে যদি কেউ বারবার নাক রক্তপাতের শিকার হন, যদি রক্ত থামতে চায় না বা যদি রক্ত পড়ার সঙ্গে মাথা ঘোরা, দুর্বল লাগা, শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়, তখন তা হতে পারে উচ্চ রক্তচাপ, রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যা, রক্তকণিকার ঘাটতি কিংবা এমনকি ক্যানসা

প্রথমেই আসি বিবর্তনের কথায়। আজকের গৃহপালিত বিড়ালদের পূর্বপুরুষ ছিল মধ্যপ্রাচ্যের মরুভূমিতে বসবাসকারী 'আফ্রিকান ওয়াইল্ড ক্যাট' (African Wildcat)। এই বন্য বিড়ালদের প্রাকৃতিক আবাস ছিল শুষ্ক, রুক্ষ, বালুময় পরিবেশে, যেখানে পানির প্রবাহ ছিল খুবই কম। ফলে তাদের দেহ ও মন গঠিত হয়েছিল এমনভাবে, যাতে তারা কম পান

ব্রেন টিউমার হতে পারে দুটি প্রধান উৎস থেকে। এক, মস্তিষ্কের ভেতরে নিজে থেকেই জন্ম নিতে পারে—যাকে বলা হয় 'প্রাইমারি ব্রেন টিউমার'; দুই, শরীরের অন্য কোনো অঙ্গে ক্যানসার হওয়ার পর সেটি রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়তে পারে—যাকে বলা হয় 'মেটাস্ট্যাটিক ব্রেন টিউমার'।

প্রতিটি আধুনিক জেট বিমানে থাকে ইজেকশন সিট বা বহিষ্কারযোগ্য আসন। ইংরেজিতে যাকে বলে Ejection Seat, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে পাইলট আসনসহ বিমানের বাইরে বের হয়ে আসতে পারেন খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে। এই ব্যবস্থা মূলত বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পাইলটকে বিমান থেকে আলাদা করে দেয় এবং একটি প্যারাশুটের মাধ্যমে তাকে মাটিতে অ