ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আমাদের চারপাশে এমন অনেক খাবার আছে, যেগুলো স্বাস্থ্যকর হলেও অবহেলিত। মিষ্টি আলু তার মধ্যে একটি। অনেকেই একে স্রেফ কাব্যিক নামের আলু বলে এড়িয়ে যান, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে মিষ্টি আলু একটি পুষ্টিগুণে ভরপুর, প্রাকৃতিক সুপারফুড। মাটির নিচে জন্মানো এই সবজিটি শুধু যে খেতে মিষ্টি তা-ই নয়, বরং এর মধ্যে এমন কিছু উপাদান আছে, যা আমাদের শরীরকে বহু রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। পশ্চিমা দেশগুলোতে মিষ্টি আলুকে (ইংরেজিতে “Sweet Potato”) বহু বছর ধরেই স্বাস্থ্যকর ডায়েটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
মিষ্টি আলুর গঠনটাই তাকে বিশেষ করে তোলে। এটি রঙে যেমন লালচে-বেগুনি বা হালকা কমলা হয়, তেমনি এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন (Beta-carotene), যা শরীরে ভিটামিন-এ তে রূপান্তরিত হয়। ভিটামিন-এ আমাদের চোখ, ত্বক এবং রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার জন্য অত্যন্ত জরুরি। যুক্তরাষ্ট্রের "হার্ভার্ড টি. এইচ. চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথ"-এর পুষ্টি বিজ্ঞানী ড. ফ্র্যাঙ্ক হু (Dr. Frank Hu) বলেছেন, “মিষ্টি আলুর মধ্যে যে বিটা-ক্যারোটিন থাকে, তা দৃষ্টিশক্তি রক্ষার পাশাপাশি শরীরের কোষগুলোকে ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।” তিনি আরও বলেন, “বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যেসব সমস্যা দেখা দেয়, যেমন চোখের ছানি পড়া কিংবা রেটিনার ক্ষতি, সেগুলো কমাতে এই খাদ্য উপকারী ভূমিকা রাখতে পারে।”
মিষ্টি আলুর আরেকটি বড় গুণ হলো—এটি উচ্চ ফাইবারসমৃদ্ধ। ফাইবার বা আঁশযুক্ত খাবার খেলে হজম ভালো হয়, কোষ্ঠকাঠিন্য কমে, এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। এটি বিশেষ করে তাঁদের জন্য উপকারী, যারা ওজন কমাতে চাইছেন। যুক্তরাজ্যের “ইউনিভার্সিটি অফ রিডিং”-এর অধ্যাপক ক্যারেন চ্যাপল (Professor Karen Chapple) বলেন, “মিষ্টি আলুর ফাইবার গাট মাইক্রোবায়োমের জন্য খুব ভালো। এটি অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়ায় এবং দীর্ঘমেয়াদে হজমতন্ত্রকে স্বাস্থ্যকর রাখে।”
যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন বা চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁদের জন্যও মিষ্টি আলু একটি চমৎকার পছন্দ হতে পারে। যদিও এটি স্বাদে মিষ্টি, তবু এতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি ধীরে ধীরে রক্তে প্রবেশ করে, ফলে হঠাৎ করে গ্লুকোজ লেভেল বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। আমেরিকার “আমেরিকান ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন”-এর গবেষক ড. লরা মাইকেলসন (Dr. Laura Michelson) বলেন, “মিষ্টি আলুর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তুলনামূলকভাবে কম, অর্থাৎ এটি রক্তে শর্করার পরিমাণকে দ্রুত বাড়তে দেয় না। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ ও উপকারী এক কার্বোহাইড্রেটের উৎস।”
মিষ্টি আলুর মধ্যে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আছে—অ্যান্থোসায়ানিন (Anthocyanin)। এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, যা মূলত বেগুনি রঙের মিষ্টি আলুতে বেশি থাকে। এই উপাদানটি আমাদের শরীরের কোষকে ক্ষতিকর ফ্রি-র্যাডিকাল থেকে রক্ষা করে এবং ক্যানসারের মতো রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে। জাপানের ওকিনাওয়া অঞ্চলের মানুষজন, যারা বেঁচে থাকার গড় আয়ুতে বিশ্বে শীর্ষে, তাঁরা নিয়মিতভাবে বেগুনি মিষ্টি আলু খান। “ইউনিভার্সিটি অব টোকিও”-র পুষ্টি গবেষক ড. তাকেশি ইয়ামামোতো (Dr. Takeshi Yamamoto) বলেন, “বেগুনি মিষ্টি আলুর মধ্যে থাকা অ্যান্থোসায়ানিন হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ এবং স্নায়বিক অবক্ষয়জনিত রোগ প্রতিরোধে কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে।”
শুধু অভ্যন্তরীণ দিক থেকে নয়, বাহ্যিকভাবেও মিষ্টি আলু আমাদের উপকারে আসে। বিশেষ করে যাঁরা ত্বকের যত্নে প্রাকৃতিক উপাদান খুঁজে থাকেন, তাঁদের জন্য এটি এক আশীর্বাদ। এর মধ্যে থাকা ভিটামিন-সি ও ভিটামিন-ই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং বয়সজনিত বলিরেখা হ্রাস করে। “ন্যাশনাল স্কিন কেয়ার ফাউন্ডেশন, ইউএসএ”-র ত্বক বিশেষজ্ঞ ড. ম্যারিনা ব্লেক (Dr. Marina Blake) বলেন, “মিষ্টি আলুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও ভিটামিন-সি কোলাজেন উৎপাদনে সহায়ক, যা ত্বককে টানটান ও প্রাণবন্ত রাখে।”
তবে শুধু পুষ্টিগুণেই নয়, রান্নার দিক থেকেও মিষ্টি আলু অত্যন্ত বহুমুখী। এটি সিদ্ধ করে খাওয়া যায়, ভাপে রান্না করা যায়, স্যুপে ব্যবহার করা যায় কিংবা হালকা তেলে ভেজেও পরিবেশন করা যায়। অনেক দেশেই এটি ব্রেড, কেক বা ডেজার্ট তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। দক্ষিণ কোরিয়াতে “গোগুমা” নামে পরিচিত এই মিষ্টি আলুর রোস্ট এক জনপ্রিয় স্ট্রিট ফুড।
তবে মনে রাখতে হবে, মিষ্টি আলুর স্বাস্থ্যগুণ বজায় রাখতে হলে রান্নার পদ্ধতিতেও সতর্ক থাকতে হবে। বেশি তেলে ভাজা বা অতিরিক্ত মসলা ব্যবহার করলে এই উপকারিতা অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। তাই ভালো হয় যদি এটি ভাপে রান্না করা হয় বা সিদ্ধ করে খাওয়া হয়।
সবশেষে বলা যায়, মিষ্টি আলু কোনো সাধারণ সবজি নয়। এটি এমন এক খাদ্য উপাদান, যা স্বাদ ও স্বাস্থ্যের ভারসাম্য রক্ষা করে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যদি আমরা নিয়মিত অল্প করে হলেও মিষ্টি আলু যোগ করতে পারি, তাহলে তা আমাদের শরীরের পক্ষে এক বড় সুবিধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ, ডায়াবেটিক রোগী ও যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান—সবার জন্যই মিষ্টি আলু এক আদর্শ পুষ্টিসঙ্গী। তাই এখন থেকে আর অবহেলা নয়, মিষ্টি আলুকে স্থান দিন নিজের প্রতিদিনের প্লেটে। ছোট্ট এই পরিবর্তন আপনাকে এনে দিতে পারে দীর্ঘমেয়াদি সুস্থতা।
আমাদের চারপাশে এমন অনেক খাবার আছে, যেগুলো স্বাস্থ্যকর হলেও অবহেলিত। মিষ্টি আলু তার মধ্যে একটি। অনেকেই একে স্রেফ কাব্যিক নামের আলু বলে এড়িয়ে যান, কিন্তু প্রকৃতপক্ষে মিষ্টি আলু একটি পুষ্টিগুণে ভরপুর, প্রাকৃতিক সুপারফুড। মাটির নিচে জন্মানো এই সবজিটি শুধু যে খেতে মিষ্টি তা-ই নয়, বরং এর মধ্যে এমন কিছু উপাদান আছে, যা আমাদের শরীরকে বহু রোগ থেকে বাঁচাতে সাহায্য করে। পশ্চিমা দেশগুলোতে মিষ্টি আলুকে (ইংরেজিতে “Sweet Potato”) বহু বছর ধরেই স্বাস্থ্যকর ডায়েটের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
মিষ্টি আলুর গঠনটাই তাকে বিশেষ করে তোলে। এটি রঙে যেমন লালচে-বেগুনি বা হালকা কমলা হয়, তেমনি এতে থাকে প্রচুর পরিমাণে বিটা-ক্যারোটিন (Beta-carotene), যা শরীরে ভিটামিন-এ তে রূপান্তরিত হয়। ভিটামিন-এ আমাদের চোখ, ত্বক এবং রোগপ্রতিরোধ ব্যবস্থার জন্য অত্যন্ত জরুরি। যুক্তরাষ্ট্রের "হার্ভার্ড টি. এইচ. চ্যান স্কুল অব পাবলিক হেলথ"-এর পুষ্টি বিজ্ঞানী ড. ফ্র্যাঙ্ক হু (Dr. Frank Hu) বলেছেন, “মিষ্টি আলুর মধ্যে যে বিটা-ক্যারোটিন থাকে, তা দৃষ্টিশক্তি রক্ষার পাশাপাশি শরীরের কোষগুলোকে ক্ষয়ের হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।” তিনি আরও বলেন, “বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে যেসব সমস্যা দেখা দেয়, যেমন চোখের ছানি পড়া কিংবা রেটিনার ক্ষতি, সেগুলো কমাতে এই খাদ্য উপকারী ভূমিকা রাখতে পারে।”
মিষ্টি আলুর আরেকটি বড় গুণ হলো—এটি উচ্চ ফাইবারসমৃদ্ধ। ফাইবার বা আঁশযুক্ত খাবার খেলে হজম ভালো হয়, কোষ্ঠকাঠিন্য কমে, এবং দীর্ঘক্ষণ পেট ভরা থাকে। এটি বিশেষ করে তাঁদের জন্য উপকারী, যারা ওজন কমাতে চাইছেন। যুক্তরাজ্যের “ইউনিভার্সিটি অফ রিডিং”-এর অধ্যাপক ক্যারেন চ্যাপল (Professor Karen Chapple) বলেন, “মিষ্টি আলুর ফাইবার গাট মাইক্রোবায়োমের জন্য খুব ভালো। এটি অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়ার সংখ্যা বাড়ায় এবং দীর্ঘমেয়াদে হজমতন্ত্রকে স্বাস্থ্যকর রাখে।”
যারা ডায়াবেটিসে ভুগছেন বা চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁদের জন্যও মিষ্টি আলু একটি চমৎকার পছন্দ হতে পারে। যদিও এটি স্বাদে মিষ্টি, তবু এতে থাকা প্রাকৃতিক চিনি ধীরে ধীরে রক্তে প্রবেশ করে, ফলে হঠাৎ করে গ্লুকোজ লেভেল বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। আমেরিকার “আমেরিকান ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন”-এর গবেষক ড. লরা মাইকেলসন (Dr. Laura Michelson) বলেন, “মিষ্টি আলুর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স তুলনামূলকভাবে কম, অর্থাৎ এটি রক্তে শর্করার পরিমাণকে দ্রুত বাড়তে দেয় না। এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য নিরাপদ ও উপকারী এক কার্বোহাইড্রেটের উৎস।”
মিষ্টি আলুর মধ্যে আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান আছে—অ্যান্থোসায়ানিন (Anthocyanin)। এটি একটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, যা মূলত বেগুনি রঙের মিষ্টি আলুতে বেশি থাকে। এই উপাদানটি আমাদের শরীরের কোষকে ক্ষতিকর ফ্রি-র্যাডিকাল থেকে রক্ষা করে এবং ক্যানসারের মতো রোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে। জাপানের ওকিনাওয়া অঞ্চলের মানুষজন, যারা বেঁচে থাকার গড় আয়ুতে বিশ্বে শীর্ষে, তাঁরা নিয়মিতভাবে বেগুনি মিষ্টি আলু খান। “ইউনিভার্সিটি অব টোকিও”-র পুষ্টি গবেষক ড. তাকেশি ইয়ামামোতো (Dr. Takeshi Yamamoto) বলেন, “বেগুনি মিষ্টি আলুর মধ্যে থাকা অ্যান্থোসায়ানিন হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ এবং স্নায়বিক অবক্ষয়জনিত রোগ প্রতিরোধে কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে।”
শুধু অভ্যন্তরীণ দিক থেকে নয়, বাহ্যিকভাবেও মিষ্টি আলু আমাদের উপকারে আসে। বিশেষ করে যাঁরা ত্বকের যত্নে প্রাকৃতিক উপাদান খুঁজে থাকেন, তাঁদের জন্য এটি এক আশীর্বাদ। এর মধ্যে থাকা ভিটামিন-সি ও ভিটামিন-ই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে এবং বয়সজনিত বলিরেখা হ্রাস করে। “ন্যাশনাল স্কিন কেয়ার ফাউন্ডেশন, ইউএসএ”-র ত্বক বিশেষজ্ঞ ড. ম্যারিনা ব্লেক (Dr. Marina Blake) বলেন, “মিষ্টি আলুতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট ও ভিটামিন-সি কোলাজেন উৎপাদনে সহায়ক, যা ত্বককে টানটান ও প্রাণবন্ত রাখে।”
তবে শুধু পুষ্টিগুণেই নয়, রান্নার দিক থেকেও মিষ্টি আলু অত্যন্ত বহুমুখী। এটি সিদ্ধ করে খাওয়া যায়, ভাপে রান্না করা যায়, স্যুপে ব্যবহার করা যায় কিংবা হালকা তেলে ভেজেও পরিবেশন করা যায়। অনেক দেশেই এটি ব্রেড, কেক বা ডেজার্ট তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। দক্ষিণ কোরিয়াতে “গোগুমা” নামে পরিচিত এই মিষ্টি আলুর রোস্ট এক জনপ্রিয় স্ট্রিট ফুড।
তবে মনে রাখতে হবে, মিষ্টি আলুর স্বাস্থ্যগুণ বজায় রাখতে হলে রান্নার পদ্ধতিতেও সতর্ক থাকতে হবে। বেশি তেলে ভাজা বা অতিরিক্ত মসলা ব্যবহার করলে এই উপকারিতা অনেকটাই নষ্ট হয়ে যায়। তাই ভালো হয় যদি এটি ভাপে রান্না করা হয় বা সিদ্ধ করে খাওয়া হয়।
সবশেষে বলা যায়, মিষ্টি আলু কোনো সাধারণ সবজি নয়। এটি এমন এক খাদ্য উপাদান, যা স্বাদ ও স্বাস্থ্যের ভারসাম্য রক্ষা করে। প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় যদি আমরা নিয়মিত অল্প করে হলেও মিষ্টি আলু যোগ করতে পারি, তাহলে তা আমাদের শরীরের পক্ষে এক বড় সুবিধা হয়ে দাঁড়াতে পারে। বিশেষ করে শিশু, বৃদ্ধ, ডায়াবেটিক রোগী ও যারা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান—সবার জন্যই মিষ্টি আলু এক আদর্শ পুষ্টিসঙ্গী। তাই এখন থেকে আর অবহেলা নয়, মিষ্টি আলুকে স্থান দিন নিজের প্রতিদিনের প্লেটে। ছোট্ট এই পরিবর্তন আপনাকে এনে দিতে পারে দীর্ঘমেয়াদি সুস্থতা।
তবে সেই ব্যক্তির নাম বা কোন পরিচয় প্রকাশ করেননি জয়া। শুধু এটুকু জানিয়েছেন যে, তার সেই বিশেষ মানুষ শোবিজ অঙ্গনের নন। এমনকি তারা দু’জন বহু বছর ধরে একসঙ্গে আছেন বলেও জানান এ অভিনেত্রী।
৭ ঘণ্টা আগেএই অ্যাপ মূলত একটি ‘লাইভ ফ্লাইট ট্র্যাকিং’ প্ল্যাটফর্ম। পৃথিবীর হাজার হাজার বিমান যখন আকাশে উড়ছে, তখন এই অ্যাপ সেই সব বিমানের রিয়েল-টাইম অবস্থান, গন্তব্য, উচ্চতা, গতি এবং এমনকি কোন ধরনের বিমান সেটি—সব তথ্য সরাসরি দেখায়।
৭ ঘণ্টা আগেগবেষণায় দেখা গেছে, পৃথিবীর প্রায় ৫০ শতাংশ প্রজননক্ষম নারী কোনো না কোনো মাত্রায় পিরিয়ডের ব্যথায় ভোগেন। তবে এই ব্যথা কমানোর কিছু উপায় রয়েছে, যা চিকিৎসা, জীবনধারা ও খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তনের মাধ্যমে সম্ভব।
১ দিন আগে