বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের সহ-সভাপতি শাকিলুর রহমান সোহাগ বলেন, “চব্বিশের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে যারা ছাত্রলীগ-পুলিশের সন্ত্রাসে মদদ দিয়েছেন, তারা শিক্ষক হলেও বিচার এড়াতে পারেন না। শিক্ষার্থীদের মতামতের ভিত্তিতে আমরা পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব।”
দুজনের মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে রমনার ডিসি বলেন, আমরা প্রাথমিকভাবে কিছু ধারণা করছি। তবে, এক্সপার্ট অপিনিয়ন ছাড়া এ বিষয়ে নিশ্চিতভাবে কিছু বলা যাবে না। প্রাথমিকভাবে হত্যাকাণ্ডের আশঙ্কা খুবই কম বলে মনে হচ্ছে। তারপরও আমরা এটাকে উড়িয়ে দিচ্ছি না। সব বিষয় সামনে রেখে তদন্ত করে যাচ্ছি। এ ঘটনায় নিহতদের প
চিরকুট ও সঙ্গে কাফনের কাপড় বাড়িতে পাঠিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজশাহী জেলা কমিটির সদস্য ও বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সংগঠক খালিদ হাসান মিলুকে হুমকি দেওয়া হয়েছে। তার বাড়িতে পেট্রোল ঢেলে আগুন লাগানোরও চেষ্টা করা হয়েছে।
নিহত ওয়াজেদ আলী ওই গ্রামের দলিম উদ্দিনের ছেলে। তিনি হাসিবুর নামে এক ব্যক্তিকে হত্যার মামলায় আসামি ছিলেন।