ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
পাকা জাম, বর্ষার একটি পরিচিত ফল। এর রঙ কালচে বেগুনি আর স্বাদ টক-মিষ্টি। আমাদের দেশে রাস্তাঘাটে, বাজারে কিংবা স্কুলের সামনে এই ফল বিক্রি হতে দেখা যায়। ছোটবেলায় এই ফলের রস গায়ে লাগিয়ে জিভে রঙ লাগানোর মজা আজও কারও ভুলে যাওয়ার কথা নয়। তবে মজার ব্যাপার হলো, এই ফল শুধু খেতে ভালো নয়, শরীরের জন্যও এটি ভীষণ উপকারী। প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় জাম ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আধুনিক বিজ্ঞানও এই ফলের উপকারিতার প্রমাণ পেয়েছে। পাকা জাম শুধু ডায়াবেটিস নয়, হজম, ত্বক, রক্তচাপ এমনকি হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য রক্ষায়ও বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। এই নিবন্ধে আমরা সহজ ভাষায় জানার চেষ্টা করব, কেন পাকা জাম এত উপকারী এবং কী বলছেন এই বিষয়ে বিদেশি গবেষকরা।
শুরু করা যাক এর গঠন নিয়ে। পাকা জামে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন সি, এবং নানা ধরনের ফাইটোকেমিক্যাল। বিশেষ করে অ্যান্থোসায়ানিননামে যে রঞ্জক পদার্থ জামকে বেগুনি রঙ দিয়েছে, সেটি আমাদের শরীরের কোষকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় –এর খাদ্যবিজ্ঞানী ড. লরেন ম্যাকিনলি বলেন, “জামের মধ্যে যে অ্যান্থোসায়ানিন রয়েছে, তা কোষে প্রদাহ কমাতে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি ডায়াবেটিস প্রতিরোধে একধরনের প্রাকৃতিক অস্ত্র হিসেবেই কাজ করতে পারে।” তাঁর এই বক্তব্য প্রকাশিত হয় জার্নাল অব অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড ফুডর কেমিস্ট্রি নামের এক বিখ্যাত সাময়িকীতে ২০২২ সালের এক গবেষণায়।
ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে জাম একটি আশীর্বাদ স্বরূপ ফল। পাকা জাম এবং এর বীজে থাকা জ্যাম্বলিন (jamboline) ও জ্যাম্বোসিন (jambosine) নামের উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। ব্রিটেনের নটিংহ্যাম ইউনিভার্সিটির ডায়াবেটিস গবেষক ড. কিথ ডোনাল্ডসন বলেন, “জামের নির্যাসে এমন কিছু রাসায়নিক উপাদান আছে, যেগুলো শরীরের গ্লুকোজ গ্রহণের প্রক্রিয়াকে ধীরে করে দেয়। ফলে খাবারের পর হঠাৎ করে ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে যায় না। এটি টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।”
এছাড়া পাকা জাম হজমেও সাহায্য করে। এতে থাকা ফাইবার বা আঁশ অন্ত্রের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়। গ্যাস-অম্বল, বদহজম কিংবা অ্যাসিডিটির সমস্যায় জামের রস বা গুঁড়া খাওয়া অনেক উপকারী। ভারতের ‘ইনস্টিটিউট অব হেলথ অ্যান্ড গ্যাস্ট্রো রিসার্চ’-এর চিকিৎসক ড. রাধিকা সেন বলেন, “পাকা জাম হজমে সাহায্য করে, কারণ এতে রয়েছে প্রাকৃতিক এনজাইম যা পাচনতন্ত্র সক্রিয় রাখে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।”
জামে রয়েছে প্রচুর আয়রন। তাই যারা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন, বিশেষ করে যেসব নারীরা মাসিকের কারণে রক্ত হারান, তাদের জন্য জাম খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন গঠনে সাহায্য করে এবং শরীরে অক্সিজেন পরিবহণের ক্ষমতা বাড়ায়। যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেমাটোলজি’-র গবেষক ড. ক্যারেন হোয়াইট বলেন, “জাম একটি সহজলভ্য আয়রনের উৎস। প্রতিদিন দুই-একটি পাকা জাম খেলে আয়রনের ঘাটতি পূরণ সম্ভব।”
এছাড়া জামে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা বার্ধক্য রোধে সাহায্য করে। ত্বককে রাখে টানটান ও উজ্জ্বল। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে জমে থাকা বিষাক্ত উপাদান বা টক্সিন অপসারণ করে। ফলে লিভার থাকে পরিষ্কার, ত্বক থাকে সতেজ। কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. মিশেল ও'নিল বলেন, “জামের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায়, যা ত্বকের বয়সের ছাপ কমায় এবং বলিরেখা ঠেকায়।”
জামের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে থাকা ভিটামিন সি শরীরে শ্বেত রক্তকণিকার কার্যকারিতা বাড়ায়, যা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে। ফলে সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা বা অন্যান্য সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।
অনেকেই জানেন না, পাকা জাম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও ভূমিকা রাখে। এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তনালির চাপ স্বাভাবিক রাখে, ফলে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমে। হার্টের সুস্থতায় এটি কার্যকর ভূমিকা রাখে। বিশেষত যারা উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ বা স্ট্রোকের ঝুঁকিতে আছেন, তাদের জন্য জাম একটি প্রাকৃতিক প্রতিষেধক হিসেবেই কাজ করে। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন এক প্রতিবেদনে বলেছে, “পাকা জামে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং হৃদরোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।”
তবে মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত কিছুই ভালো নয়। যাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে কম বা হাইপোগ্লাইসেমিয়া রয়েছে, তাদের এই ফল খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
সবশেষে বলা যায়, পাকা জাম শুধু একটা ফল নয়, বরং এটি একপ্রকার প্রাকৃতিক ওষুধও। এই ফলের গুণাগুণ নিয়ে বিশ্বব্যাপী গবেষণা চলছে। একদিকে যখন বিশ্বজুড়ে প্রক্রিয়াজাত ফাস্ট ফুড ও কৃত্রিম খাবারের কারণে মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে, তখন পাকা জাম আমাদের মনে করিয়ে দেয় প্রকৃতির দান কতটা পুষ্টিকর ও উপকারী হতে পারে। তাই গ্রীষ্মকালীন এই মৌসুমি ফলটিকে অবহেলা নয়— বরং উপযুক্ত মর্যাদা দিয়ে খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত। কারণ প্রকৃতির দেওয়া এই বেগুনি রঙের রসালো উপহার আমাদের শরীর-মন দুটোই ভালো রাখতে পারে, একেবারে সহজ-সরল উপায়ে।
পাকা জাম, বর্ষার একটি পরিচিত ফল। এর রঙ কালচে বেগুনি আর স্বাদ টক-মিষ্টি। আমাদের দেশে রাস্তাঘাটে, বাজারে কিংবা স্কুলের সামনে এই ফল বিক্রি হতে দেখা যায়। ছোটবেলায় এই ফলের রস গায়ে লাগিয়ে জিভে রঙ লাগানোর মজা আজও কারও ভুলে যাওয়ার কথা নয়। তবে মজার ব্যাপার হলো, এই ফল শুধু খেতে ভালো নয়, শরীরের জন্যও এটি ভীষণ উপকারী। প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় জাম ব্যবহৃত হয়ে আসছে। আধুনিক বিজ্ঞানও এই ফলের উপকারিতার প্রমাণ পেয়েছে। পাকা জাম শুধু ডায়াবেটিস নয়, হজম, ত্বক, রক্তচাপ এমনকি হৃৎপিণ্ডের স্বাস্থ্য রক্ষায়ও বিশেষ ভূমিকা রাখতে পারে। এই নিবন্ধে আমরা সহজ ভাষায় জানার চেষ্টা করব, কেন পাকা জাম এত উপকারী এবং কী বলছেন এই বিষয়ে বিদেশি গবেষকরা।
শুরু করা যাক এর গঠন নিয়ে। পাকা জামে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন সি, এবং নানা ধরনের ফাইটোকেমিক্যাল। বিশেষ করে অ্যান্থোসায়ানিননামে যে রঞ্জক পদার্থ জামকে বেগুনি রঙ দিয়েছে, সেটি আমাদের শরীরের কোষকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয় –এর খাদ্যবিজ্ঞানী ড. লরেন ম্যাকিনলি বলেন, “জামের মধ্যে যে অ্যান্থোসায়ানিন রয়েছে, তা কোষে প্রদাহ কমাতে এবং ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বাড়াতে সাহায্য করে। এটি ডায়াবেটিস প্রতিরোধে একধরনের প্রাকৃতিক অস্ত্র হিসেবেই কাজ করতে পারে।” তাঁর এই বক্তব্য প্রকাশিত হয় জার্নাল অব অ্যাগ্রিকালচার অ্যান্ড ফুডর কেমিস্ট্রি নামের এক বিখ্যাত সাময়িকীতে ২০২২ সালের এক গবেষণায়।
ডায়াবেটিস রোগীদের ক্ষেত্রে জাম একটি আশীর্বাদ স্বরূপ ফল। পাকা জাম এবং এর বীজে থাকা জ্যাম্বলিন (jamboline) ও জ্যাম্বোসিন (jambosine) নামের উপাদান রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। ব্রিটেনের নটিংহ্যাম ইউনিভার্সিটির ডায়াবেটিস গবেষক ড. কিথ ডোনাল্ডসন বলেন, “জামের নির্যাসে এমন কিছু রাসায়নিক উপাদান আছে, যেগুলো শরীরের গ্লুকোজ গ্রহণের প্রক্রিয়াকে ধীরে করে দেয়। ফলে খাবারের পর হঠাৎ করে ব্লাড সুগার লেভেল বেড়ে যায় না। এটি টাইপ-২ ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী।”
এছাড়া পাকা জাম হজমেও সাহায্য করে। এতে থাকা ফাইবার বা আঁশ অন্ত্রের কার্যকারিতা বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়। গ্যাস-অম্বল, বদহজম কিংবা অ্যাসিডিটির সমস্যায় জামের রস বা গুঁড়া খাওয়া অনেক উপকারী। ভারতের ‘ইনস্টিটিউট অব হেলথ অ্যান্ড গ্যাস্ট্রো রিসার্চ’-এর চিকিৎসক ড. রাধিকা সেন বলেন, “পাকা জাম হজমে সাহায্য করে, কারণ এতে রয়েছে প্রাকৃতিক এনজাইম যা পাচনতন্ত্র সক্রিয় রাখে এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো রাখে।”
জামে রয়েছে প্রচুর আয়রন। তাই যারা রক্তস্বল্পতায় ভুগছেন, বিশেষ করে যেসব নারীরা মাসিকের কারণে রক্ত হারান, তাদের জন্য জাম খাওয়া অত্যন্ত উপকারী। আয়রন রক্তে হিমোগ্লোবিন গঠনে সাহায্য করে এবং শরীরে অক্সিজেন পরিবহণের ক্ষমতা বাড়ায়। যুক্তরাষ্ট্রের ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেমাটোলজি’-র গবেষক ড. ক্যারেন হোয়াইট বলেন, “জাম একটি সহজলভ্য আয়রনের উৎস। প্রতিদিন দুই-একটি পাকা জাম খেলে আয়রনের ঘাটতি পূরণ সম্ভব।”
এছাড়া জামে থাকে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা বার্ধক্য রোধে সাহায্য করে। ত্বককে রাখে টানটান ও উজ্জ্বল। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে জমে থাকা বিষাক্ত উপাদান বা টক্সিন অপসারণ করে। ফলে লিভার থাকে পরিষ্কার, ত্বক থাকে সতেজ। কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. মিশেল ও'নিল বলেন, “জামের মধ্যে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায়, যা ত্বকের বয়সের ছাপ কমায় এবং বলিরেখা ঠেকায়।”
জামের আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এটি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে থাকা ভিটামিন সি শরীরে শ্বেত রক্তকণিকার কার্যকারিতা বাড়ায়, যা ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে কাজ করে। ফলে সর্দি-কাশি, গলা ব্যথা বা অন্যান্য সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে যায়।
অনেকেই জানেন না, পাকা জাম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও ভূমিকা রাখে। এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তনালির চাপ স্বাভাবিক রাখে, ফলে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকি কমে। হার্টের সুস্থতায় এটি কার্যকর ভূমিকা রাখে। বিশেষত যারা উচ্চ রক্তচাপ, হৃদরোগ বা স্ট্রোকের ঝুঁকিতে আছেন, তাদের জন্য জাম একটি প্রাকৃতিক প্রতিষেধক হিসেবেই কাজ করে। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশন এক প্রতিবেদনে বলেছে, “পাকা জামে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে এবং হৃদরোগ প্রতিরোধে ভূমিকা রাখে।”
তবে মনে রাখতে হবে, অতিরিক্ত কিছুই ভালো নয়। যাদের রক্তে শর্করার পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে কম বা হাইপোগ্লাইসেমিয়া রয়েছে, তাদের এই ফল খাওয়ার আগে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত।
সবশেষে বলা যায়, পাকা জাম শুধু একটা ফল নয়, বরং এটি একপ্রকার প্রাকৃতিক ওষুধও। এই ফলের গুণাগুণ নিয়ে বিশ্বব্যাপী গবেষণা চলছে। একদিকে যখন বিশ্বজুড়ে প্রক্রিয়াজাত ফাস্ট ফুড ও কৃত্রিম খাবারের কারণে মানুষের স্বাস্থ্য ঝুঁকির মধ্যে পড়ছে, তখন পাকা জাম আমাদের মনে করিয়ে দেয় প্রকৃতির দান কতটা পুষ্টিকর ও উপকারী হতে পারে। তাই গ্রীষ্মকালীন এই মৌসুমি ফলটিকে অবহেলা নয়— বরং উপযুক্ত মর্যাদা দিয়ে খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত। কারণ প্রকৃতির দেওয়া এই বেগুনি রঙের রসালো উপহার আমাদের শরীর-মন দুটোই ভালো রাখতে পারে, একেবারে সহজ-সরল উপায়ে।
এক গ্লাস হালকা গরম পানি খেলে বদহজমের সমস্যা অনেকটাই কমে যায়। পানি খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পেটের ভেতরে জমে থাকা অতিরিক্ত এসিডকে পাতলা করে দেয়।
১৮ ঘণ্টা আগেসাপের মেরুদণ্ডে অসংখ্য হাড় আর পেশী আছে। এই হাড় ও পেশীর সাহায্যে তারা শরীর বাঁকায়, সঙ্কুচিত করে আবার প্রসারিত করে। একেকটা অংশ মাটিতে ধাক্কা দেয়, আর নিউটনের তৃতীয় সূত্র অনুযায়ী মাটিও পাল্টা চাপ দিয়ে সাপকে সামনে এগিয়ে দেয়।
২ দিন আগেগণতন্ত্রের মূলমন্ত্র জনগণই ক্ষমতার উৎস। সেটা আজকাল কেউ মানে বলে মনে হয় না। সে বাংলাদেশেই হোক বা যুক্তরাষ্ট্র—ক্ষমতাসীন নেতাদের সবাই নিজেদের সর্বেসর্বা মনে করে। গণতন্ত্রের অন্যতম পুরোধা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন গণতন্ত্রের সংজ্ঞায় বলেছিলেন, ‘গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য
২ দিন আগেলাউ মূলত ৯০ শতাংশেরও বেশি পানি দিয়ে তৈরি। তাই গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখতে এটি দারুণ কাজ করে। যারা নিয়মিত লাউ খান, তারা জানেন যে এটি হজমে সহায়ক, শরীরের অতিরিক্ত তাপ কমায় এবং প্রস্রাবের সমস্যা দূর করে।
২ দিন আগে