এক গ্লাস হালকা গরম পানি খেলে বদহজমের সমস্যা অনেকটাই কমে যায়। পানি খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পেটের ভেতরে জমে থাকা অতিরিক্ত এসিডকে পাতলা করে দেয়।
সাপের মেরুদণ্ডে অসংখ্য হাড় আর পেশী আছে। এই হাড় ও পেশীর সাহায্যে তারা শরীর বাঁকায়, সঙ্কুচিত করে আবার প্রসারিত করে। একেকটা অংশ মাটিতে ধাক্কা দেয়, আর নিউটনের তৃতীয় সূত্র অনুযায়ী মাটিও পাল্টা চাপ দিয়ে সাপকে সামনে এগিয়ে দেয়।
লাউ মূলত ৯০ শতাংশেরও বেশি পানি দিয়ে তৈরি। তাই গরমকালে শরীর ঠান্ডা রাখতে এটি দারুণ কাজ করে। যারা নিয়মিত লাউ খান, তারা জানেন যে এটি হজমে সহায়ক, শরীরের অতিরিক্ত তাপ কমায় এবং প্রস্রাবের সমস্যা দূর করে।
আদার সবচেয়ে বড় উপকারিতা হলো হজমে সহায়তা করা। আদায় থাকা প্রাকৃতিক যৌগ “জিঞ্জারল” পাচনতন্ত্রকে সক্রিয় করে, খাবার দ্রুত হজম হতে সাহায্য করে এবং গ্যাস কমায়।
কমলায় সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় ভিটামিন সি বা অ্যাসকরবিক অ্যাসিড। একটি মাঝারি আকারের কমলায় গড়ে প্রায় ৭০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি থাকে, যা একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের দৈনিক চাহিদার প্রায় ৯০ শতাংশ পূরণ করে।
যুগ যুগ ধরে এই ছোট কালো দানাগুলোকে নানা রোগের উপশমে ব্যবহার করা হয়েছে। প্রাচীনকাল থেকেই ভেষজ চিকিৎসায় কালোজিরার বিশেষ স্থান রয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য, দক্ষিণ এশিয়া থেকে শুরু করে আফ্রিকা পর্যন্ত কালোজিরা মানুষের খাদ্য ও চিকিৎসার অংশ হয়ে আছে।
মাতৃদুগ্ধ তৈরি হয় মায়ের শরীরের পুষ্টি ও পর্যাপ্ত তরল গ্রহণের ওপর নির্ভর করে। চিকিৎসকরা বলেন, একদিকে মা পর্যাপ্ত পানি, দুধ, শাকসবজি ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খাবেন, অন্যদিকে কিছু নির্দিষ্ট ফল খাওয়াও উপকার দিতে পারে। ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় যেমন বলা হয়, কিছু ফল ও ভেষজ শরীরে দুধ উৎপাদন বাড়াতে ‘গ্যালাক্
এমন ভ্যাপসা গরমে আর আর্দ্র আবহাওয়ায় কক্সবাজারে বেড়াতে যাওয়া স্বাস্থ্যসম্মত কি না? সমুদ্রের নোনা হাওয়া, বালুর ছোঁয়া, আর ঢেউয়ের আহ্বান অনেকটা স্বর্গীয় মনে হলেও, এর পেছনে লুকিয়ে থাকতে পারে শরীরের জন্য কিছু অদৃশ্য ঝুঁকি। বিশেষ করে যখন আপনি বর্ষার ঠিক মধ্যভাগে, গরমের চরমতম মুহূর্তে সেখানে যাচ্ছেন। এই ফিচ
নিম, যার বৈজ্ঞানিক নাম Azadirachta indica, হাজার হাজার বছর ধরে ভারতীয় উপমহাদেশে ভেষজ ও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এটি শুধু একটি গাছ নয়—একটি প্রাকৃতিক ফার্মেসি। নিম পাতায় রয়েছে নিমবিন, নিমোলিন, গেডুনিন, সালানিন, কোয়ারসেটিন প্রভৃতি সক্রিয় যৌগ, যা অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল, অ্যান্
পুদিনা একটি সুগন্ধি ভেষজ উদ্ভিদ, যার বৈজ্ঞানিক নাম Mentha। এটি মিন্ট পরিবারের অন্তর্গত, এবং প্রায় ২৫টির বেশি জাত রয়েছে পৃথিবীজুড়ে। তবে আমাদের অঞ্চলে সবচেয়ে বেশি দেখা যায় স্পিয়ারমিন্ট ও পেপারমিন্ট প্রজাতি। এর পাতাগুলি ঝাঁঝালো ঘ্রাণযুক্ত, আর মুখে দিলে ঠাণ্ডা একটা অনুভূতি হয়—এই গুণের জন্যই এটি বহু খাবা
অনেকে ফুলের টবে পানি জমিয়ে রাখে। কেউ কেউ আবার ছাদে প্লাস্টিকের ড্রামে পানি জমিয়ে রাখেন, যেটা পরবর্তীতে ব্যবহার হয় না। এই সমস্ত জায়গাই ডেঙ্গুর উৎস হয়ে উঠতে পারে। তাই ৩ দিনের বেশি যেন কোনো পাত্রে পানি জমে না থাকে, সেটি নিশ্চিত করতে হবে।
গরমে ঘাম ঝরার ফলে আমাদের শরীর থেকে কেবল পানি নয়, প্রয়োজনীয় মিনারেলস বা খনিজও বের হয়ে যায়। এর ফলে অনেক সময় শরীরে দুর্বলতা, মাথা ঘোরা বা অস্থিরতা দেখা দেয়। এসব সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ডাবের পানি অত্যন্ত কার্যকর। এতে আছে ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালসিয়াম।
চুুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলায় ভৈরব নদীর বাঁধের কারণে আশপাশের এলাকায় ফসলডুবির ঘটনা ঘটছে। বাঁধের কারণে নদীর স্বাভাবিক প্রবাহে বাধা সৃষ্টি হওয়ায় পানি আটকে ফসলের মাঠ প্লাবিত হয়েছে।
শুরু করা যাক এর গঠন নিয়ে। পাকা জামে রয়েছে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ভিটামিন সি, এবং নানা ধরনের ফাইটোকেমিক্যাল। বিশেষ করে অ্যান্থোসায়ানিননামে যে রঞ্জক পদার্থ জামকে বেগুনি রঙ দিয়েছে, সেটি আমাদের শরীরের কোষকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে।
ত্রিফলার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গুণ হলো এটি প্রাকৃতিকভাবে ডিটক্সিফায়ার হিসেবে কাজ করে। এটি শরীর থেকে টক্সিন বের করে দেয় এবং পাচনতন্ত্রকে পরিষ্কার রাখে। যাঁরা নিয়মিত ত্রিফলা খান, তাঁদের হজমের সমস্যা, কোষ্ঠকাঠিন্য ও অ্যাসিডিটির মতো সমস্যাগুলো অনেকাংশে দূর হয়। ত্রিফলা আমাদের অন্ত্রের গতিশীলতা বাড়িয়ে দেয় এ
নাশপাতির মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে, যেগুলো শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ঠিকঠাকভাবে কাজ করতে সাহায্য করে। এই ফলটিতে রয়েছে উচ্চমাত্রার ফাইবার, ভিটামিন সি , পটাশিয়াম , এবং নানা ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। নাশপাতিতে ফ্যাট বা চর্বি একেবারেই নেই বললেই চলে, আর ক্যালোরিও কম, তাই যাঁরা ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখত