ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
নতুন মা হওয়ার পর অনেক নারীরই চিন্তা থাকে, তাঁদের দুধ কি শিশুর জন্য যথেষ্ট হচ্ছে? মাতৃদুগ্ধ নবজাতকের জন্য সবচেয়ে উপযোগী খাদ্য, যা শুধু পুষ্টি নয়, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। কিন্তু নানা কারণে কারও কারও ক্ষেত্রে দুধের পরিমাণ কমে যেতে পারে। এই সময়ে মায়ের খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনলে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি সম্ভব। বিশেষ করে কিছু ফল আছে, যেগুলো দুধ বাড়াতে সহায়ক বলে মনে করা হয়।
প্রথমেই বোঝা দরকার, মাতৃদুগ্ধ তৈরি হয় মায়ের শরীরের পুষ্টি ও পর্যাপ্ত তরল গ্রহণের ওপর নির্ভর করে। চিকিৎসকরা বলেন, একদিকে মা পর্যাপ্ত পানি, দুধ, শাকসবজি ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খাবেন, অন্যদিকে কিছু নির্দিষ্ট ফল খাওয়াও উপকার দিতে পারে। ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় যেমন বলা হয়, কিছু ফল ও ভেষজ শরীরে দুধ উৎপাদন বাড়াতে ‘গ্যালাক্টোগগ’ হিসেবে কাজ করে। যদিও সব ক্ষেত্রে ফলের প্রভাব সমান নয়, তবুও গবেষণায় দেখা গেছে কিছু ফল দুধ বাড়াতে সহায়তা করে।
পেঁপে—বাংলাদেশে সহজলভ্য এই ফলটিকে অনেক সংস্কৃতিতে ‘মিল্ক বুস্টিং’ ফল হিসেবে দেখা হয়। অপরিপক্ব বা আধাপাকা পেঁপেতে থাকে এনজাইম ও ভিটামিন, যা হজমে সাহায্য করে এবং শরীরকে শিথিল করে। থাইল্যান্ডের এক গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁচা পেঁপের সালাদ নিয়মিত খাওয়া মায়েদের মধ্যে দুধের পরিমাণ কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। আমেরিকার ইন্টারন্যাশনাল ল্যাকটেশন কনসালট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ন্যান্সি মোরহাউস বলেন, “পেঁপে শুধু পুষ্টিকর নয়, বরং এতে থাকা ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস দুধ উৎপাদন প্রক্রিয়ায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।”
কলা—মাতৃদুগ্ধ উৎপাদনে শক্তি ও পটাশিয়ামের গুরুত্ব অনেক। কলায় প্রচুর পটাশিয়াম, ভিটামিন বি৬ ও ফাইবার রয়েছে, যা নতুন মায়ের হরমোন নিয়ন্ত্রণ ও শক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে। জাপানের টোকিও উইমেন্স মেডিকেল ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ড. ইয়োকো তানাকা বলেন, “শক্তি ধরে রাখা এবং মানসিক চাপ কমানো—এই দুই কাজেই কলা উপকারী। যখন মা শারীরিকভাবে ভালো থাকেন, তখন দুধ উৎপাদনও স্বাভাবিক থাকে।”
আম—পাকা আম শুধু সুস্বাদুই নয়, ভিটামিন এ ও সি-তে ভরপুর। ভিটামিন এ শিশুর দৃষ্টিশক্তি ও রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ। নতুন মায়ের শরীরে ভিটামিন এ-এর ঘাটতি থাকলে দুধের মান কমে যেতে পারে। তাই মৌসুমে পরিমিত আম খাওয়া উপকারী হতে পারে। ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউট্রিশনের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ভিটামিন এ সমৃদ্ধ ফল নিয়মিত খেলে দুধে এই ভিটামিনের মাত্রা বেড়ে যায়।
পেয়ারা—ভিটামিন সি এবং ফাইবারসমৃদ্ধ পেয়ারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হজম ঠিক রাখে। নতুন মায়ের শরীরে যদি সংক্রমণ বা অসুস্থতা থাকে, তবে দুধের পরিমাণ কমে যেতে পারে। তাই পেয়ারা শরীর সুস্থ রাখতে এবং পরোক্ষভাবে দুধ বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। ব্রাজিলের সাও পাওলো ইউনিভার্সিটির পুষ্টি বিভাগের গবেষক ড. মারিয়া অলিভেইরা বলেন, “ফলমূল সরাসরি দুধ তৈরি করে না, বরং মায়ের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে, যা দুধ উৎপাদনের জন্য অপরিহার্য।”
পাকা খেজুর—মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘদিন ধরে খেজুরকে নতুন মায়েদের খাদ্যতালিকায় রাখা হয়। এতে প্রাকৃতিক চিনি, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম থাকে, যা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করে এবং শক্তি জোগায়। মিশরের কায়রো ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রসব-পরবর্তী সময়ে খেজুর খাওয়া মায়েদের মধ্যে দুধের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে এবং তারা শারীরিকভাবে দ্রুত শক্তি ফিরে পেয়েছেন।
ডাবের পানি—যদিও এটি ফল নয়, তবে ডাব একটি ফলেরই অংশ। ডাবের পানিতে প্রচুর ইলেকট্রোলাইট, পটাশিয়াম ও মিনারেল রয়েছে, যা শরীরের পানির ভারসাম্য ঠিক রাখে। শরীরে পানিশূন্যতা হলে দুধের পরিমাণ কমে যেতে পারে। তাই ডাবের পানি দুধের উৎপাদন ধরে রাখতে সহায়ক।
মনে রাখা জরুরি, শুধু ফল খেয়ে হঠাৎ দুধ বেড়ে যাবে—এমন নয়। দুধ উৎপাদন মূলত নির্ভর করে শিশুকে কতবার বুকের দুধ খাওয়ানো হচ্ছে তার ওপর। যত বেশি দুধ খাওয়ানো হবে, তত বেশি শরীর দুধ তৈরি করবে। আমেরিকান একাডেমি অব পেডিয়াট্রিকসের শিশু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. লিন্ডা হান বলেন, “খাদ্যতালিকায় বৈচিত্র্য আনা, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া এবং বারবার শিশুকে দুধ খাওয়ানো—এই তিনটি বিষয় একসঙ্গে করলে দুধ বাড়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।”
বাংলাদেশের আবহাওয়া ও খাদ্যাভ্যাস অনুযায়ী নতুন মায়েদের জন্য ফলমূল সহজলভ্য। তবে যেকোনো নতুন খাবার শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো, বিশেষ করে যদি মায়ের ডায়াবেটিস, অ্যাসিডিটি বা অ্যালার্জির মতো সমস্যা থাকে। অতিরিক্ত মিষ্টি ফল একসাথে বেশি খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে, যা কখনও কখনও দুধ উৎপাদনে বাধা তৈরি করতে পারে।
সর্বোপরি বলা যায়, পেঁপে, কলা, আম, পেয়ারা, খেজুর এবং মৌসুমী অন্যান্য তাজা ফল মাতৃদুগ্ধ বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে, বিশেষত যখন এগুলো একটি সুষম খাদ্যাভ্যাসের অংশ হিসেবে খাওয়া হয়। ফল শুধু দুধের পরিমাণ নয়, এর গুণগত মানও ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই নতুন মায়েদের উচিত প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ফল রাখা, যথেষ্ট পানি পান করা এবং মানসিক চাপ এড়িয়ে চলা। কারণ মা সুস্থ থাকলেই তাঁর দুধ শিশুর জন্য পর্যাপ্ত ও পুষ্টিকর হবে।
নতুন মা হওয়ার পর অনেক নারীরই চিন্তা থাকে, তাঁদের দুধ কি শিশুর জন্য যথেষ্ট হচ্ছে? মাতৃদুগ্ধ নবজাতকের জন্য সবচেয়ে উপযোগী খাদ্য, যা শুধু পুষ্টি নয়, রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়। কিন্তু নানা কারণে কারও কারও ক্ষেত্রে দুধের পরিমাণ কমে যেতে পারে। এই সময়ে মায়ের খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনলে দুধের পরিমাণ বৃদ্ধি সম্ভব। বিশেষ করে কিছু ফল আছে, যেগুলো দুধ বাড়াতে সহায়ক বলে মনে করা হয়।
প্রথমেই বোঝা দরকার, মাতৃদুগ্ধ তৈরি হয় মায়ের শরীরের পুষ্টি ও পর্যাপ্ত তরল গ্রহণের ওপর নির্ভর করে। চিকিৎসকরা বলেন, একদিকে মা পর্যাপ্ত পানি, দুধ, শাকসবজি ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খাবেন, অন্যদিকে কিছু নির্দিষ্ট ফল খাওয়াও উপকার দিতে পারে। ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় যেমন বলা হয়, কিছু ফল ও ভেষজ শরীরে দুধ উৎপাদন বাড়াতে ‘গ্যালাক্টোগগ’ হিসেবে কাজ করে। যদিও সব ক্ষেত্রে ফলের প্রভাব সমান নয়, তবুও গবেষণায় দেখা গেছে কিছু ফল দুধ বাড়াতে সহায়তা করে।
পেঁপে—বাংলাদেশে সহজলভ্য এই ফলটিকে অনেক সংস্কৃতিতে ‘মিল্ক বুস্টিং’ ফল হিসেবে দেখা হয়। অপরিপক্ব বা আধাপাকা পেঁপেতে থাকে এনজাইম ও ভিটামিন, যা হজমে সাহায্য করে এবং শরীরকে শিথিল করে। থাইল্যান্ডের এক গবেষণায় দেখা গেছে, কাঁচা পেঁপের সালাদ নিয়মিত খাওয়া মায়েদের মধ্যে দুধের পরিমাণ কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে। আমেরিকার ইন্টারন্যাশনাল ল্যাকটেশন কনসালট্যান্ট অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য ন্যান্সি মোরহাউস বলেন, “পেঁপে শুধু পুষ্টিকর নয়, বরং এতে থাকা ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস দুধ উৎপাদন প্রক্রিয়ায় সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।”
কলা—মাতৃদুগ্ধ উৎপাদনে শক্তি ও পটাশিয়ামের গুরুত্ব অনেক। কলায় প্রচুর পটাশিয়াম, ভিটামিন বি৬ ও ফাইবার রয়েছে, যা নতুন মায়ের হরমোন নিয়ন্ত্রণ ও শক্তি ধরে রাখতে সাহায্য করে। জাপানের টোকিও উইমেন্স মেডিকেল ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ড. ইয়োকো তানাকা বলেন, “শক্তি ধরে রাখা এবং মানসিক চাপ কমানো—এই দুই কাজেই কলা উপকারী। যখন মা শারীরিকভাবে ভালো থাকেন, তখন দুধ উৎপাদনও স্বাভাবিক থাকে।”
আম—পাকা আম শুধু সুস্বাদুই নয়, ভিটামিন এ ও সি-তে ভরপুর। ভিটামিন এ শিশুর দৃষ্টিশক্তি ও রোগ প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ। নতুন মায়ের শরীরে ভিটামিন এ-এর ঘাটতি থাকলে দুধের মান কমে যেতে পারে। তাই মৌসুমে পরিমিত আম খাওয়া উপকারী হতে পারে। ভারতের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব নিউট্রিশনের এক সমীক্ষায় দেখা গেছে, ভিটামিন এ সমৃদ্ধ ফল নিয়মিত খেলে দুধে এই ভিটামিনের মাত্রা বেড়ে যায়।
পেয়ারা—ভিটামিন সি এবং ফাইবারসমৃদ্ধ পেয়ারা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং হজম ঠিক রাখে। নতুন মায়ের শরীরে যদি সংক্রমণ বা অসুস্থতা থাকে, তবে দুধের পরিমাণ কমে যেতে পারে। তাই পেয়ারা শরীর সুস্থ রাখতে এবং পরোক্ষভাবে দুধ বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। ব্রাজিলের সাও পাওলো ইউনিভার্সিটির পুষ্টি বিভাগের গবেষক ড. মারিয়া অলিভেইরা বলেন, “ফলমূল সরাসরি দুধ তৈরি করে না, বরং মায়ের সামগ্রিক স্বাস্থ্য ভালো রাখে, যা দুধ উৎপাদনের জন্য অপরিহার্য।”
পাকা খেজুর—মধ্যপ্রাচ্যে দীর্ঘদিন ধরে খেজুরকে নতুন মায়েদের খাদ্যতালিকায় রাখা হয়। এতে প্রাকৃতিক চিনি, আয়রন, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়াম থাকে, যা রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ করে এবং শক্তি জোগায়। মিশরের কায়রো ইউনিভার্সিটির একটি গবেষণায় দেখা গেছে, প্রসব-পরবর্তী সময়ে খেজুর খাওয়া মায়েদের মধ্যে দুধের পরিমাণ কিছুটা বেড়েছে এবং তারা শারীরিকভাবে দ্রুত শক্তি ফিরে পেয়েছেন।
ডাবের পানি—যদিও এটি ফল নয়, তবে ডাব একটি ফলেরই অংশ। ডাবের পানিতে প্রচুর ইলেকট্রোলাইট, পটাশিয়াম ও মিনারেল রয়েছে, যা শরীরের পানির ভারসাম্য ঠিক রাখে। শরীরে পানিশূন্যতা হলে দুধের পরিমাণ কমে যেতে পারে। তাই ডাবের পানি দুধের উৎপাদন ধরে রাখতে সহায়ক।
মনে রাখা জরুরি, শুধু ফল খেয়ে হঠাৎ দুধ বেড়ে যাবে—এমন নয়। দুধ উৎপাদন মূলত নির্ভর করে শিশুকে কতবার বুকের দুধ খাওয়ানো হচ্ছে তার ওপর। যত বেশি দুধ খাওয়ানো হবে, তত বেশি শরীর দুধ তৈরি করবে। আমেরিকান একাডেমি অব পেডিয়াট্রিকসের শিশু স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. লিন্ডা হান বলেন, “খাদ্যতালিকায় বৈচিত্র্য আনা, পর্যাপ্ত পানি খাওয়া এবং বারবার শিশুকে দুধ খাওয়ানো—এই তিনটি বিষয় একসঙ্গে করলে দুধ বাড়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।”
বাংলাদেশের আবহাওয়া ও খাদ্যাভ্যাস অনুযায়ী নতুন মায়েদের জন্য ফলমূল সহজলভ্য। তবে যেকোনো নতুন খাবার শুরু করার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া ভালো, বিশেষ করে যদি মায়ের ডায়াবেটিস, অ্যাসিডিটি বা অ্যালার্জির মতো সমস্যা থাকে। অতিরিক্ত মিষ্টি ফল একসাথে বেশি খেলে ওজন বেড়ে যেতে পারে, যা কখনও কখনও দুধ উৎপাদনে বাধা তৈরি করতে পারে।
সর্বোপরি বলা যায়, পেঁপে, কলা, আম, পেয়ারা, খেজুর এবং মৌসুমী অন্যান্য তাজা ফল মাতৃদুগ্ধ বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে, বিশেষত যখন এগুলো একটি সুষম খাদ্যাভ্যাসের অংশ হিসেবে খাওয়া হয়। ফল শুধু দুধের পরিমাণ নয়, এর গুণগত মানও ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই নতুন মায়েদের উচিত প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় ফল রাখা, যথেষ্ট পানি পান করা এবং মানসিক চাপ এড়িয়ে চলা। কারণ মা সুস্থ থাকলেই তাঁর দুধ শিশুর জন্য পর্যাপ্ত ও পুষ্টিকর হবে।
কক্সবাজার সফরে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। পরে রাতে তাকে একটি হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। গতকাল রোববার (১৭ আগস্ট) এই উপদেষ্টার অ্যাপেনডিক্সের অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার স্ত্রী অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা।
১৯ ঘণ্টা আগেএক গ্লাস হালকা গরম পানি খেলে বদহজমের সমস্যা অনেকটাই কমে যায়। পানি খাবার হজমে সাহায্য করে এবং পেটের ভেতরে জমে থাকা অতিরিক্ত এসিডকে পাতলা করে দেয়।
২০ ঘণ্টা আগেসাপের মেরুদণ্ডে অসংখ্য হাড় আর পেশী আছে। এই হাড় ও পেশীর সাহায্যে তারা শরীর বাঁকায়, সঙ্কুচিত করে আবার প্রসারিত করে। একেকটা অংশ মাটিতে ধাক্কা দেয়, আর নিউটনের তৃতীয় সূত্র অনুযায়ী মাটিও পাল্টা চাপ দিয়ে সাপকে সামনে এগিয়ে দেয়।
২ দিন আগেগণতন্ত্রের মূলমন্ত্র জনগণই ক্ষমতার উৎস। সেটা আজকাল কেউ মানে বলে মনে হয় না। সে বাংলাদেশেই হোক বা যুক্তরাষ্ট্র—ক্ষমতাসীন নেতাদের সবাই নিজেদের সর্বেসর্বা মনে করে। গণতন্ত্রের অন্যতম পুরোধা সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন গণতন্ত্রের সংজ্ঞায় বলেছিলেন, ‘গভর্নমেন্ট অব দ্য পিপল, বাই দ্য পিপল, ফর দ্য
২ দিন আগে