ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
জেট বিমান যখন আকাশে ছুটে চলে, তখন সেটা দেখতে যেমন রোমাঞ্চকর, তেমনি এর পেছনে লুকিয়ে থাকে ভয়াবহ বিপদের সম্ভাবনাও। প্রতি বছরই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে জেট বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার খবর শোনা যায়। সামরিক মহড়ায়, প্রশিক্ষণে বা যুদ্ধকালীন সময়ে এ ধরনের দুর্ঘটনা প্রায়শই ঘটে। তবে এইসব বিধ্বস্তের মাঝেও অনেক সময় পাইলটরা অলৌকিকভাবে বেঁচে যান। প্রশ্ন হলো—জেট বিমান যদি মাঝআকাশে নষ্ট হয়ে যায় বা বিধ্বস্ত হয়, তাহলে একজন পাইলট কীভাবে প্রাণে বাঁচতে পারেন?
এর উত্তর লুকিয়ে আছে আধুনিক প্রযুক্তি, পাইলটদের কঠোর প্রশিক্ষণ এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আত্মরক্ষামূলক কৌশলের মধ্যে।
প্রথমত, প্রতিটি আধুনিক জেট বিমানে থাকে ইজেকশন সিট বা বহিষ্কারযোগ্য আসন। ইংরেজিতে যাকে বলে Ejection Seat, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে পাইলট আসনসহ বিমানের বাইরে বের হয়ে আসতে পারেন খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে। এই ব্যবস্থা মূলত বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পাইলটকে বিমান থেকে আলাদা করে দেয় এবং একটি প্যারাশুটের মাধ্যমে তাকে মাটিতে অবতরণ করতে সাহায্য করে।
এই ইজেকশন সিট ব্যবস্থাটি প্রথম চালু হয় ১৯৪০-এর দশকে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে। তখনকার প্রযুক্তি ছিল খুব সীমিত। কিন্তু বর্তমানে ব্যবহৃত আধুনিক ইজেকশন সিস্টেম অত্যন্ত উন্নত, যা কয়েক মিলিসেকেন্ডের মধ্যে সক্রিয় হয়ে যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোনটিকসের গবেষক ড. ম্যাথিউ কোলম্যান বলেন, “বর্তমানে ব্যবহৃত মার্টিন-বেকার এমকে ১৬ ধরনের ইজেকশন সিটগুলো এতটাই উন্নত যে একজন পাইলট মাত্র ২০০ ফুট উচ্চতা থেকেও সফলভাবে বেরিয়ে এসে বেঁচে যেতে পারেন।” তাঁর মতে, “এ ধরনের প্রযুক্তি এখন এতটা নিখুঁতভাবে কাজ করে যে দুর্ঘটনার সময় পাইলটের প্রতিক্রিয়া জানার আগেই সিস্টেম সক্রিয় হয়ে যেতে পারে।”
তবে শুধু প্রযুক্তি থাকলেই হয় না, এই প্রযুক্তি যথাযথভাবে ব্যবহার করতে পাইলটদের প্রয়োজন কঠিন প্রশিক্ষণ। বিমানবাহিনীর সদস্যদের নিয়মিতভাবে G-force অনুশীলন, ভারসাম্য বজায় রাখা, জরুরি পরিস্থিতিতে ইজেকশন প্রক্রিয়া শেখা ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ ছাড়া পাইলটরা বিশেষ ধরনের স্যুট (যেমন G-suit) পরে থাকেন, যা উচ্চগতিতে উড়ার সময় শরীরকে রক্ষা করে এবং চেতনা হারানো প্রতিরোধ করে।
বিমান বিধ্বস্ত হলে পাইলটের প্রথম কাজ হয় পরিস্থিতি বুঝে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া—বিমানটিকে নিরাপদে মাটিতে নামানো সম্ভব কি না। যদি তা সম্ভব না হয়, তবে যত দ্রুত সম্ভব ইজেকশন বাটন চাপতে হয়। কিন্তু সব সময় কি পাইলটের হাতে থাকে সেই সুযোগ?
ব্রিটেনের রয়্যাল এয়ার ফোর্স-এর সাবেক পাইলট এবং বর্তমানে অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞ জন স্ট্যাফোর্ড বলেন, “অনেক সময় জেট বিমান এত দ্রুতগতিতে পড়ে যেতে থাকে যে ২ থেকে ৩ সেকেন্ডের মধ্যে সিদ্ধান্ত না নিলে আর বাঁচার কোনো সুযোগ থাকে না। তাই পাইলটদের মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হয় যে তারা ঝুঁকির গন্ধ পেলেই ইজেকশন করবেন।”
পাইলটের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আরও বাড়ে যদি ইজেকশনের পর তিনি প্যারাশুট খুলতে পারেন এবং মাটি বা পানি যেখানে নামবেন তা খানিকটা অনুকূল হয়। এজন্য অনেক ইজেকশন সিটে অটো প্যারাশুট সিস্টেম যুক্ত থাকে, অর্থাৎ নির্দিষ্ট উচ্চতায় পৌঁছালেই প্যারাশুট খুলে যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে।
তবে একটি ভয়ংকর দিকও আছে। ইজেকশনের সময় উচ্চমাত্রার চাপ ও তাপমাত্রা পাইলটের শরীরে গভীর আঘাতও করতে পারে। কেউ কেউ হাড় ভেঙে ফেলে, আবার কেউ প্যারাশুট জঙ্গলে বা পাহাড়ে পড়লে আহত হন। তবুও সেটা অন্তত মৃত্যুর চেয়ে ভালো।
২০১৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা রাজ্যে একটি F-16 ফাইটার জেট ভেঙে পড়ে। সেই বিমানের পাইলট ক্যাপ্টেন লরা ফারিয়া শেষ মুহূর্তে ইজেকশন করে প্রাণে বেঁচে যান। পরে সাংবাদিকদের বলেন, “আমি জানতাম, আমার সিদ্ধান্ত নিতে সময় নেই। মাত্র দুই সেকেন্ডের মধ্যে ইজেকশন করি। পরে জ্ঞান ফিরে দেখি আমি মাটিতে পড়ে আছি, কিন্তু বেঁচে গেছি।”
একইভাবে ২০২২ সালে ভারতের রাজস্থানে একটি MiG-21 বিমান বিধ্বস্ত হয়। সেই সময় পাইলট ইজেকশন করে বেঁচে যান। যদিও শরীরে আঘাত পান, কিন্তু তিনি পরে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন।
অবশ্য সব সময় যে পাইলট বেঁচে যাবেন, এমন নয়। অনেক সময় যান্ত্রিক ত্রুটি, ইজেকশন ব্যবস্থার ব্যর্থতা কিংবা খুব কম উচ্চতা থেকে ভেঙে পড়লে ইজেকশন কার্যকর হয় না। তাই বিজ্ঞানীরা এখন এমন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন, যাতে ইজেকশন ছাড়াও বিমান নিজে থেকেই পাইলটকে রক্ষা করতে পারে।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া–র অ্যারোনটিকস ইঞ্জিনিয়ার ডঃ স্যামুয়েল ওয়াং বলেন, “আমরা এমন স্মার্ট ইজেকশন সিস্টেম তৈরি করছি, যেটি নিজেই বুঝে নেবে কখন পাইলটের ইজেকশন দরকার এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে তা সম্পন্ন করবে। এতে প্রতিক্রিয়া জানানোর সময়ের উপর নির্ভর করতে হবে না।”
সবশেষে বলা যায়, জেট বিমান বিধ্বস্ত হলে একজন পাইলটের প্রাণে বাঁচার মূল চাবিকাঠি হলো দ্রুত প্রতিক্রিয়া, সঠিক প্রশিক্ষণ, উন্নত প্রযুক্তি এবং কিছুটা ভাগ্য। প্রযুক্তি যতই উন্নত হোক, সাহসিকতা ও ঠান্ডা মাথার সিদ্ধান্তই বাঁচিয়ে দিতে পারে একজন পাইলটের জীবন।
জেট বিমান যখন আকাশে ছুটে চলে, তখন সেটা দেখতে যেমন রোমাঞ্চকর, তেমনি এর পেছনে লুকিয়ে থাকে ভয়াবহ বিপদের সম্ভাবনাও। প্রতি বছরই পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে জেট বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার খবর শোনা যায়। সামরিক মহড়ায়, প্রশিক্ষণে বা যুদ্ধকালীন সময়ে এ ধরনের দুর্ঘটনা প্রায়শই ঘটে। তবে এইসব বিধ্বস্তের মাঝেও অনেক সময় পাইলটরা অলৌকিকভাবে বেঁচে যান। প্রশ্ন হলো—জেট বিমান যদি মাঝআকাশে নষ্ট হয়ে যায় বা বিধ্বস্ত হয়, তাহলে একজন পাইলট কীভাবে প্রাণে বাঁচতে পারেন?
এর উত্তর লুকিয়ে আছে আধুনিক প্রযুক্তি, পাইলটদের কঠোর প্রশিক্ষণ এবং কিছু গুরুত্বপূর্ণ আত্মরক্ষামূলক কৌশলের মধ্যে।
প্রথমত, প্রতিটি আধুনিক জেট বিমানে থাকে ইজেকশন সিট বা বহিষ্কারযোগ্য আসন। ইংরেজিতে যাকে বলে Ejection Seat, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে পাইলট আসনসহ বিমানের বাইরে বের হয়ে আসতে পারেন খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে। এই ব্যবস্থা মূলত বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পাইলটকে বিমান থেকে আলাদা করে দেয় এবং একটি প্যারাশুটের মাধ্যমে তাকে মাটিতে অবতরণ করতে সাহায্য করে।
এই ইজেকশন সিট ব্যবস্থাটি প্রথম চালু হয় ১৯৪০-এর দশকে, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে। তখনকার প্রযুক্তি ছিল খুব সীমিত। কিন্তু বর্তমানে ব্যবহৃত আধুনিক ইজেকশন সিস্টেম অত্যন্ত উন্নত, যা কয়েক মিলিসেকেন্ডের মধ্যে সক্রিয় হয়ে যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইন্সটিটিউট ফর অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড অ্যাস্ট্রোনটিকসের গবেষক ড. ম্যাথিউ কোলম্যান বলেন, “বর্তমানে ব্যবহৃত মার্টিন-বেকার এমকে ১৬ ধরনের ইজেকশন সিটগুলো এতটাই উন্নত যে একজন পাইলট মাত্র ২০০ ফুট উচ্চতা থেকেও সফলভাবে বেরিয়ে এসে বেঁচে যেতে পারেন।” তাঁর মতে, “এ ধরনের প্রযুক্তি এখন এতটা নিখুঁতভাবে কাজ করে যে দুর্ঘটনার সময় পাইলটের প্রতিক্রিয়া জানার আগেই সিস্টেম সক্রিয় হয়ে যেতে পারে।”
তবে শুধু প্রযুক্তি থাকলেই হয় না, এই প্রযুক্তি যথাযথভাবে ব্যবহার করতে পাইলটদের প্রয়োজন কঠিন প্রশিক্ষণ। বিমানবাহিনীর সদস্যদের নিয়মিতভাবে G-force অনুশীলন, ভারসাম্য বজায় রাখা, জরুরি পরিস্থিতিতে ইজেকশন প্রক্রিয়া শেখা ইত্যাদি বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এ ছাড়া পাইলটরা বিশেষ ধরনের স্যুট (যেমন G-suit) পরে থাকেন, যা উচ্চগতিতে উড়ার সময় শরীরকে রক্ষা করে এবং চেতনা হারানো প্রতিরোধ করে।
বিমান বিধ্বস্ত হলে পাইলটের প্রথম কাজ হয় পরিস্থিতি বুঝে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়া—বিমানটিকে নিরাপদে মাটিতে নামানো সম্ভব কি না। যদি তা সম্ভব না হয়, তবে যত দ্রুত সম্ভব ইজেকশন বাটন চাপতে হয়। কিন্তু সব সময় কি পাইলটের হাতে থাকে সেই সুযোগ?
ব্রিটেনের রয়্যাল এয়ার ফোর্স-এর সাবেক পাইলট এবং বর্তমানে অ্যাভিয়েশন বিশেষজ্ঞ জন স্ট্যাফোর্ড বলেন, “অনেক সময় জেট বিমান এত দ্রুতগতিতে পড়ে যেতে থাকে যে ২ থেকে ৩ সেকেন্ডের মধ্যে সিদ্ধান্ত না নিলে আর বাঁচার কোনো সুযোগ থাকে না। তাই পাইলটদের মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতে হয় যে তারা ঝুঁকির গন্ধ পেলেই ইজেকশন করবেন।”
পাইলটের বেঁচে থাকার সম্ভাবনা আরও বাড়ে যদি ইজেকশনের পর তিনি প্যারাশুট খুলতে পারেন এবং মাটি বা পানি যেখানে নামবেন তা খানিকটা অনুকূল হয়। এজন্য অনেক ইজেকশন সিটে অটো প্যারাশুট সিস্টেম যুক্ত থাকে, অর্থাৎ নির্দিষ্ট উচ্চতায় পৌঁছালেই প্যারাশুট খুলে যায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে।
তবে একটি ভয়ংকর দিকও আছে। ইজেকশনের সময় উচ্চমাত্রার চাপ ও তাপমাত্রা পাইলটের শরীরে গভীর আঘাতও করতে পারে। কেউ কেউ হাড় ভেঙে ফেলে, আবার কেউ প্যারাশুট জঙ্গলে বা পাহাড়ে পড়লে আহত হন। তবুও সেটা অন্তত মৃত্যুর চেয়ে ভালো।
২০১৮ সালে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনা রাজ্যে একটি F-16 ফাইটার জেট ভেঙে পড়ে। সেই বিমানের পাইলট ক্যাপ্টেন লরা ফারিয়া শেষ মুহূর্তে ইজেকশন করে প্রাণে বেঁচে যান। পরে সাংবাদিকদের বলেন, “আমি জানতাম, আমার সিদ্ধান্ত নিতে সময় নেই। মাত্র দুই সেকেন্ডের মধ্যে ইজেকশন করি। পরে জ্ঞান ফিরে দেখি আমি মাটিতে পড়ে আছি, কিন্তু বেঁচে গেছি।”
একইভাবে ২০২২ সালে ভারতের রাজস্থানে একটি MiG-21 বিমান বিধ্বস্ত হয়। সেই সময় পাইলট ইজেকশন করে বেঁচে যান। যদিও শরীরে আঘাত পান, কিন্তু তিনি পরে পুরোপুরি সুস্থ হয়ে ফিরে আসেন।
অবশ্য সব সময় যে পাইলট বেঁচে যাবেন, এমন নয়। অনেক সময় যান্ত্রিক ত্রুটি, ইজেকশন ব্যবস্থার ব্যর্থতা কিংবা খুব কম উচ্চতা থেকে ভেঙে পড়লে ইজেকশন কার্যকর হয় না। তাই বিজ্ঞানীরা এখন এমন প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছেন, যাতে ইজেকশন ছাড়াও বিমান নিজে থেকেই পাইলটকে রক্ষা করতে পারে।
ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া–র অ্যারোনটিকস ইঞ্জিনিয়ার ডঃ স্যামুয়েল ওয়াং বলেন, “আমরা এমন স্মার্ট ইজেকশন সিস্টেম তৈরি করছি, যেটি নিজেই বুঝে নেবে কখন পাইলটের ইজেকশন দরকার এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে তা সম্পন্ন করবে। এতে প্রতিক্রিয়া জানানোর সময়ের উপর নির্ভর করতে হবে না।”
সবশেষে বলা যায়, জেট বিমান বিধ্বস্ত হলে একজন পাইলটের প্রাণে বাঁচার মূল চাবিকাঠি হলো দ্রুত প্রতিক্রিয়া, সঠিক প্রশিক্ষণ, উন্নত প্রযুক্তি এবং কিছুটা ভাগ্য। প্রযুক্তি যতই উন্নত হোক, সাহসিকতা ও ঠান্ডা মাথার সিদ্ধান্তই বাঁচিয়ে দিতে পারে একজন পাইলটের জীবন।
এই বিমানের ইতিহাসে রয়েছে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তিগত যুগান্তরের ছাপ। ১৯৬০-এর দশকে চীন যখন সোভিয়েত ইউনিয়নের কাছ থেকে মিগ-২১ যুদ্ধবিমান কেনে। তখন থেকেই তারা এর নিজস্ব সংস্করণ তৈরির উদ্যোগ নেয়। কারণ, সোভিয়েতরা পরবর্তীতে রাজনৈতিক কারণে বিমান সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।
২ দিন আগেসরেজমিন নদীটির রতডাঙ্গা, সাবেক শেখ রাসেল সেতু, আউড়িয়া এস এম সুলতান সেতু, গোবরা বাজার, শিঙ্গাশোলপুর বাজার, চুনখোলা সেতুর অংশ ঘুরে দেখা গেছে নদীতে ঘন কচুরিপানা। সেখানে পানি আছে কি না, তা-ও বোঝা যাচ্ছে না। কোনো নৌযান চোখে পড়েনি। অনেক বস্তু নদীর কিছু এলাকায় কচুরিপানায় আটকা পড়ে পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। পাড়ে
২ দিন আগেবিমানে মানুষ চালায়। তাই মানুষের মানসিক অবস্থাও গুরুত্বপূর্ণ। কেউ যদি ভয় পায় বা চাপে ভেঙে পড়ে, তবে ভুল সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ড. টমাস হফম্যান বলেন, “শান্ত মন আর মাথা ঠান্ডা না থাকলে পাইলট ভুল করে ফেলতে পারেন। তখন জীবন-মৃত্যুর প্রশ্ন তৈরি হয়।”
২ দিন আগেইউনিভার্সাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. আশীষ কুমার চক্রবর্তী জানিয়েছেন, ফরিদা সোমবার (২১ জুলাই) রাতে হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফেরেন।
২ দিন আগে