ইমেইলে পাঠানো স্মারকলিপিতে মেঘনা আলমকে গ্রেপ্তারের ঘটনায় দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানানো হয়েছে। পাশাপাশি এ ঘটনায় সরকারের কাছ থেকে স্পষ্ট ব্যাখ্যা ও পূর্ণাঙ্গ তদন্তও দাবি করা হয়েছে।
অভিন্ন পারিবারিক আইন প্রণয়ন করে সব ধর্মের নারীকেই বিয়ে, তালাক, উত্তরাধিকার ও ভরণপোষণে সমান অধিকার দিতে সুপারিশ করেছে কমিশন। এর জন্য অধ্যাদেশ জারি করতে বলা হয়েছে সরকারকে। প্রতিবেদনে নারীবিষয়ক স্বতন্ত্র ও স্বাধীন কমিশনও গঠনের সুপারিশ করা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘পতিত স্বৈরাচার দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিনিয়োগ করছে। আমাদের এখন ততটাই সতর্ক থাকতে হবে যেমনটা আমরা যুদ্ধের মতো পরিস্থিতির মধ্যে ছিলাম। নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা রক্ষায় সর্বোচ্চ সজাগ থাকুন। নিপীড়নের বিরুদ্ধে সামাজিক