বিজ্ঞানীরাও সবকিছু আবিষ্কার করেন না। কিছু কিছু আবিষ্কার হয় নেহাত সাধারণ মানুষের হাতে। সেই আবিষ্কার ছোটখাটো নাও হতে পারে। এমনই একটা উদাহরণ আছে। বিশ্বজুড়ে কুখ্যাত রোগের এক জনপ্রিয় ওষুধ আবিষ্কার হয়েছিল খুব সাধারণ এক আদীবাসীর হাতে। সেটাও বিস্ময়করভাবে। ষোড়শ শতাব্দীর পেরু। একজন আদীবাসী লোক জঙ্গলে পথ হারিয়
রোজ দুজন আড্ডা দেন। অথচ এতগুলো বছরে বন্ধুর কাজের খবর বিন্দুমাত্র আঁচ করতে পারেননি!
রয়্যাল সোসাইটির বিজ্ঞানীরা এটাকে আমল দিতেই চাননি। সবাই তো এক নয়। কেউ কেউ গুরুত্ব দিয়েছিলেন।
বর্তমানে বেশি তাপমাত্রার কারণে স্মার্টফোনের ব্যাটারি বিস্ফোরণের ঘটনা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ।
মিনার সঙ্গে পরিচিত হন। মিনার ছিলেন বিজ্ঞানপ্রেমী, তাঁর বাবাও একজন আবিষ্কারক। সুতরাং এডিসনের বন্ধু হতে তাঁর আপত্তি ছিল না। দিন যত যায়, বন্ধুত্ব গাঢ় হয়।
ব্ল্যাকহোল থেকে যে প্লাজমা নির্গত হয়, তাতে শুধু আয়নিত পরমাণুই নয়, মুক্ত ইলেকট্রন মুক্ত প্রোটনও থাকে প্রায় সমান পরিমাণে।
লোকটার সঙ্গে সাক্ষাতের কথা ভাবেন রবীন্দ্রনাথ। ডেকে পাঠান তাঁকে। দারিদ্র্যপীড়িত মানুষ গগন।
জুইকি হিসাব করে দেখেলেন এই বেগে ছুটলে গ্যালাক্সিগুলো ক্ল্যাস্টার থেকে ছিটকে মহাকাশে ছিটকে পড়ার কথা।
এরপরই আসলে ছেলেবেলার সেই দুর্ভাগা লোকটার কথা মনে পড়ে যায় পাস্তুরের। যাকে পাগলা নেকড়ে কামড় দিয়েছিল। জলাতঙ্কে ধুকে ধুকে মরেছিল লোকটা। এবার এই রোগের টিকা আবিষ্কারের চ্যালেঞ্জ নিয়ে বসেন।
পদার্থবিদ্যায় বিপ্লবের নজির যেমন অহরহ, তেমনি কিছু কিছু ক্ষেত্রে পদার্থবিদ্যা ভীষণ রক্ষণশীল। তাই কিছু কিছু ব্যাপারে একদম নড়চড় হয় না। এগুলো ঠিক সূত্র নয়, এগুলোকে নীতি বলা হয়।
প্রজাপতির জীবনচক্রের চারটি পর্যায়। ডিম, শুঁয়াপোকা আর শূককীট আর পূর্ণাঙ্গ প্রজাপতি। প্রজাপতি গাছের পাতায় স্তূপকারে ডিম পাড়ে।
লুই পাস্তরের সময় এতকিছু জানা সম্ভব ছিল না। কিন্তু পাস্তুর ঠিকই বুঝতে পেরেছিলেন, এমনি এমনি কোনো প্রাণের জন্ম হয় না।
এরা আসলে বাংলা ভাগ মানতে পারেনি। তাই মোক্ষম দিনে প্রতিবাদের সিদ্ধান্ত নেয়। ফুলার সাহেব কলেজে উপস্থিত হওয়া মাত্র তারা মিছিল করে, ‘বঙ্গভঙ্গ মানি না, মানবা না’ বলে। মেঘনাদ সাহাও ছিলেন সেই দলে।
চিঠি পড়ে ভয়ে নেপাল রায়ের মুখ শুকিয়ে গেল। রাতে ঠিকমতো ঘুমাতেও পারলেন না, না জানি রবিঠাকুর তাঁকে কী দণ্ড দেন। পরদিন নেপাল রায় ভয়ে ভয়ে কবিগুরুর বাসায় হাজির। কিন্তু গিয়েই কবির দেখা পেলেন না।
আগে বিজ্ঞানীদের ধারণা ছিল, এই ইনার ডিস্কের ক্ষত তৈরি আর সেটা মেরামত হওয়ার কয়েক শ বছরের দীর্ঘ প্রক্রিয়া। কিন্তু এই থ্রি-ডি সিমুলেশণে দেখা যায়, এই চক্র পূরণ হতে মাত্র কয়েক মাস সময় লাগে।
বাংলাদেশের হাতেগোনা কয়েকটি জায়গায় কালেম দেখা যায়। সবচেয়ে বেশি দেখা যায় মৌলভীবাজারের বাইক্কার বিলে।