হলুদ হলো এমন একটি মসলা যা নানাভাবে আমাদের শরীরের জন্য উপকার নিয়ে আসে। হাজার বছর ধরে এটি মসলা এবং ঔষধি ভেষজ হিসাবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ন্যাশনাল লাইব্রেরি অফ মেডিসিন রিসার্চ অনুসারে, হলুদের মধ্যে এমন রাসায়নিক রয়েছে যা থেরাপিউটিক সুবিধা রয়েছে। এই পদার্থগুলোকে কার্কিউমিনয়েড হিসাবে উল্লেখ করা হয়। হলুদে
শীত থেকে বাঁচতে অনেকেই গরম পানিতে গোসল করেন। চিকিৎসকেরা বলছেন গরম পানিতে গোসল করলে শরীরে নানা পরিবর্তন ঘটে। বিশেষ করে মাথায় গরম পানি ব্যবহার করার ক্ষেত্রে আমাদের সচেতন হওয়ার দরকার রয়েছে।
আমাদের আশপাশে অনেক টক্সিক মানুষ রয়েছে। তারা নিজেরা স্বীকার না করলেও, তাদের আচরণ ও কথায় তা প্রকাশ পায়। জীবনসঙ্গী, বন্ধু কিংবা সহকর্মী টক্সিক তথা বিষাক্ত হলে এর প্রভাব ব্যক্তিগত জীবনে পড়ে। তাদের পছন্দ–অপছন্দ–রুচি সবকিছুরই একটা অলিখিত প্রভাব পড়ে। এই মানুষগুলো আপনাকে পিছিয়ে দেয়। কিন্তু আপনি মানুষ হিসেবে
ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে, চোখের তলায় কালি তুলতে ভিটামিন ই ক্যাপসুল খুবই কার্যকরী। শুষ্ক ত্বকের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও ফেস মাস্কের সঙ্গে ভিটামিন ই ক্যাপসুল মিশিয়ে মুখে মাখা যায়। শুধু কী তাই, ত্বক ও চুলের নানা সমস্যার সমাধান এই ভিটামিন ই। ত্বকের বিভিন্ন বলিরেখা, কুঁচকে যাওয়া ত্বক ও অন্যান্য দাগ দূর
এখন হৃদরোগের সমস্যা ঘরে ঘরে। কমবয়সীদেরও হচ্ছে হার্ট অ্যাটাক। বিশেষ করে উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের মতো রোগ শরীরে বাসা বাঁধার কারণে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি আরও বাড়ে।
আজকাল অধিকাংশ মানুষ থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগছেন। অথচ তারা জানেনই না। কিংবা জানলেও খুব একটা গুরুত্ব দেন না। থাইরয়েডের সমস্যায় ভুগলে নানা ধরনের সমস্যার মধ্যে দিয়ে যেতে হয়। থাইরয়েড গ্ল্যান্ড থেকে কম বা বেশি হরমোন উৎপাদন হলে শীত শীত অনুভব, অতিধিক গরম লাগা, হুট করে মেজাজের অস্বাভাবিক পরিবর্তন, চুল পড়ে যাওয়া
জ্বর পাইরোক্সিয়া নামেও পরিচিত। সাধারণত মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৯৭-৯৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা যখন এর উপরে চলে যায় তখনই সেটাকে জ্বর বলে গণ্য করা হয়।
সুস্থ থাকতে শরীরে পর্যাপ্ত ভিটামিন ডি থাকা আবশ্যক। এই ভিটামিন শরীরকে ক্যালসিয়াম গ্রহণে সাহায্য করে। ফলে হাড় হয় শক্তিশালী। শুধু তাই নয়, এই ভিটামিনের গুণে ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। ফলে একাধিক রোগের ঝুঁকি কমে। এমনকি প্রদাহও কমায়। এর পাশাপাশি ভিটামিন ডি মন ভালো রাখতেও সাহায্য করে। তাই সুস্থ
ডায়াপার নানা সুবিধা প্রদান করে, বিশেষ করে শিশুকে পরিষ্কার ও শুকনো রাখার ক্ষেত্রে। তবে শিশুকে একই ডায়াপারে খুব বেশিক্ষণ রেখে দিলে ভালোর চেয়ে ক্ষতি বেশি হতে পারে। শিশুর ত্বক সূক্ষ্ম যা আর্দ্রতা, জ্বালাপোড়া এবং বায়ুপ্রবাহের অভাবের জন্য অত্যন্ত সংবেদনশীল। এর ফলে ফুসকুড়ি, সংক্রমণ এবং অন্যান্য জটিলত
বর্তমান প্রজন্মের কর্মজীবীদের চাকরি হারানোর ভয়, অনিশ্চিয়তা ইত্যাদি বেশিই দেখা যায়। অর্থাৎ তারা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগেন। আর এর প্রভাব পড়ে তাদের আচরণ ও পারিবারিক জীবনে। দেখা যায়, তাদের মেজাজ সবসময় খিটখিটে থাকে। পরিবারের সদস্যদের সাথেও ঠিকভাবে কথা বলেন না। সারাক্ষণ তারা দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকেন। দুশ্চিন্তা
আয়ুর্বেদশাস্ত্রে বহু বছর ধরে অপরাজিতা ফুল সুস্থতা ও সৌন্দর্য ধরে রাখার দাওয়াই হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই ফুল দেখতে যেমন সুন্দর, ঠিক তেমনি ভেষজ গুণও অনেক। আর গাছেরও খুব বেশি যত্নের প্রয়োজন হয় না। তাই বাড়ির ছাদে অথবা বারান্দার টবে এই গাছ লাগিয়ে ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করার পাশাপাশি খেতে পারেন এর চা।
মানুষের যৌবন ধরে রাখার ইচ্ছা প্রাচীনকাল থেকেই প্রচলিত। সকলেই চায় আজীবন যৌবন ধরে রাখতে। সুস্থ থাকতে এবং তারুণ্য ও যৌবন ধরে রাখতে পুষ্টিকর খাবারের কোনো বিকল্প নেই। নিজেকে সুস্থ-সবল রাখতে পুষ্টিকর খাবারের দিকে নজর দেয়া দরকার। এমন কিছু খাবার আছে যা নিয়ম করে খেলে আপনার যৌবন থাকবে অটুট। আসুন জেনে নেয়া যাক
পুষ্টিবিদ জানাচ্ছেন, রাতের খাবার দেরি করে খেলে নানা শারীরিক সমস্যা শুরু হবে। টাইপ ২ ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, কোলেস্টেরলের মতো শারীরিক অসুস্থতার অন্যতম উৎস হলো দেরি করে রাতের খাবার খাওয়া। ১০টা বা ১১টার পরে রাতের খাবার খাওয়ার পরে শুতে গেলে হজমের গন্ডগোল তো শুরু হবেই, অনিদ্রাজনিত সমস্যাও দেখা দেবে।
অনেকেই মনে করেন, ভাত খেলেই ওজন বেড়ে যাবে। যারা ওজন কমাতে চান বা নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তারা অনেক সময় ডায়েট থেকে ভাত পুরোপুরি বাদ দিয়ে দেন। কিন্তু ভাতেও রয়েছে অনেক পুষ্টি উপাদান। । যেমন—আয়রন, ফাইবার, প্রোটিন ও সামান্য ফ্যাট। ভাত প্রোবায়োটিক হিসেবে কাজ করে, ফলে চুল ও ত্বক ভালো থাকে। ভাতে আছে জিংক, ভিটা
খাবারের স্বাদ ও গন্ধ বাড়াতে মেথির তুলনা নেই। এটি স্বাস্থ্যের জন্যও বেশ উপকারী। কিছুটা তেতো স্বাদের এই বীজে আছে নানা পুষ্টিগুণ। নিয়মিত মেথি ভেজানো পানি খেলে হজমশক্তি ভালো হয়। সেই সঙ্গে অ্যাসিডিটি এবং গ্যাসের সমস্যাও কমে। নিয়মিত মেথি ভেজানো পানি খেলে আরও যেসব উপকারিতা পাওয়া যায়-
উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য জটিলতার ঝুঁকি বাড়ায়। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট জীবনধারা অনুসরণ করতে হবে। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং হার্টকে সুস্থ রাখতে কী কী করবেন জেনে নিন।