ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য জটিলতার ঝুঁকি বাড়ায়। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট জীবনধারা অনুসরণ করতে হবে। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং হার্টকে সুস্থ রাখতে কী কী করবেন জেনে নিন।
১। চিয়া বীজের পানি দিয়ে দিন শুরু করুন
চিয়া বীজে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। সকালে চিয়া বীজের পানি খেলে এলডিএল (খারাপ কোলেস্টেরল) মাত্রা কমে। চিয়া বীজের দ্রবণীয় ফাইবার পানি শোষণ করে, এটিকে জেলের মতো পদার্থে পরিণত করে যা রক্তে কোলেস্টেরল শোষণ কমাতে সাহায্য করে। এক টেবিল চামচ চিয়া বীজ সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে খান।
২। ওটস কিংবা বার্লির মতো গোটা শস্য খান
পুরো শস্য বা হোল গ্রেইন হৃৎপিণ্ডের জন্য বন্ধুর মতো। কারণ এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে কঠোর পরিশ্রম করে। ওটস এবং বার্লির মতো শস্যতে বিটা-গ্লুকান নামক একটি দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
৩। খাবারে আরও ফাইবার যোগ করুন
হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আরেকটি অপরিহার্য উপাদান হচ্ছে ফাইবার। ফাইবার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। দ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যেমন ফল, শাকসবজি, শিম এবং মটরশুঁটি কোলেস্টেরলকে আবদ্ধ করে এবং কোনও ক্ষতি করার আগেই তা শরীর থেকে বের করে দেয়। দিনে অন্তত ২৫-৩০ গ্রাম ফাইবার যোগ করার চেষ্টা করুন খাদ্য তালিকায়।
৪। সারাদিন সক্রিয় থাকুন
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে শারীরিক পরিশ্রমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্রতিদিন ব্যায়াম করার অভ্যাস আমাদের এলডিএল কোলেস্টেরল কমাতে এবং এইচডিএল (ভালো) কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। ভারী ব্যায়াম করতে হবে এমন নয়। হাঁটা বা সাইকেল চালানোর মতো ব্যায়ামও আপনাকে সুস্থ রাখবে।
৫। স্ন্যাকসে খান বাদাম এবং বীজ
ভালো চর্বি সমৃদ্ধ বাদাম ও বীজ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। ফ্ল্যাক্সসিড, আখরোট এবং বাদাম খেতে পারেন স্ন্যাকস হিসেবে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
উচ্চ কোলেস্টেরলের মাত্রা হৃদরোগ, স্ট্রোক এবং অন্যান্য স্বাস্থ্য জটিলতার ঝুঁকি বাড়ায়। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট জীবনধারা অনুসরণ করতে হবে। কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে এবং হার্টকে সুস্থ রাখতে কী কী করবেন জেনে নিন।
১। চিয়া বীজের পানি দিয়ে দিন শুরু করুন
চিয়া বীজে ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। সকালে চিয়া বীজের পানি খেলে এলডিএল (খারাপ কোলেস্টেরল) মাত্রা কমে। চিয়া বীজের দ্রবণীয় ফাইবার পানি শোষণ করে, এটিকে জেলের মতো পদার্থে পরিণত করে যা রক্তে কোলেস্টেরল শোষণ কমাতে সাহায্য করে। এক টেবিল চামচ চিয়া বীজ সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রাখুন এবং সকালে খালি পেটে খান।
২। ওটস কিংবা বার্লির মতো গোটা শস্য খান
পুরো শস্য বা হোল গ্রেইন হৃৎপিণ্ডের জন্য বন্ধুর মতো। কারণ এটি কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে কঠোর পরিশ্রম করে। ওটস এবং বার্লির মতো শস্যতে বিটা-গ্লুকান নামক একটি দ্রবণীয় ফাইবার রয়েছে, যা এলডিএল কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
৩। খাবারে আরও ফাইবার যোগ করুন
হার্টের স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য আরেকটি অপরিহার্য উপাদান হচ্ছে ফাইবার। ফাইবার কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। দ্রবণীয় ফাইবার সমৃদ্ধ খাবার যেমন ফল, শাকসবজি, শিম এবং মটরশুঁটি কোলেস্টেরলকে আবদ্ধ করে এবং কোনও ক্ষতি করার আগেই তা শরীর থেকে বের করে দেয়। দিনে অন্তত ২৫-৩০ গ্রাম ফাইবার যোগ করার চেষ্টা করুন খাদ্য তালিকায়।
৪। সারাদিন সক্রিয় থাকুন
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে শারীরিক পরিশ্রমের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। প্রতিদিন ব্যায়াম করার অভ্যাস আমাদের এলডিএল কোলেস্টেরল কমাতে এবং এইচডিএল (ভালো) কোলেস্টেরল বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। ভারী ব্যায়াম করতে হবে এমন নয়। হাঁটা বা সাইকেল চালানোর মতো ব্যায়ামও আপনাকে সুস্থ রাখবে।
৫। স্ন্যাকসে খান বাদাম এবং বীজ
ভালো চর্বি সমৃদ্ধ বাদাম ও বীজ কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। ফ্ল্যাক্সসিড, আখরোট এবং বাদাম খেতে পারেন স্ন্যাকস হিসেবে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
৭ ঘণ্টা আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
১ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
১ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
১ দিন আগে