ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
মানবদেহে একটি ছোট গ্রন্থি আছে গলার সামনের দিকে, যার নাম থাইরয়েড। আকারে এটি ছোট হলেও কাজের দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। থাইরয়েড গ্রন্থি দেহের বিপাকক্রিয়া বা মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণ করে। অর্থাৎ শরীরে শক্তি উৎপাদন, হরমোনের সঠিক কার্যক্রম এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ভারসাম্য রক্ষা অনেকাংশেই এই গ্রন্থির ওপর নির্ভর করে। কিন্তু যখন এই গ্রন্থি ঠিকমতো কাজ করে না, তখন নানা ধরনের স্বাস্থ্যসমস্যা দেখা দেয়। কারও ক্ষেত্রে হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায় (হাইপারথাইরয়েডিজম), আবার কারও ক্ষেত্রে তা কমে যায় (হাইপোথাইরয়েডিজম)।
থাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো সম্ভব নয়, এগুলো মূলত সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
প্রথমেই বলা যায় আপেলের কথা। আপেলকে বলা হয় ‘ডাক্তারকে দূরে রাখার ফল’। এতে প্রচুর ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। থাইরয়েড রোগীদের ক্ষেত্রে শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে আপেল বিশেষভাবে সহায়ক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মায়ো ক্লিনিকের গবেষক ড. জোনাথন প্রাইস বলেন, “আপেল এবং সাইট্রাস জাতীয় ফলে যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তা থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। এগুলো শরীরের প্রদাহ কমায় এবং কোষকে সুরক্ষা দেয়।”
কমলা ও লেবুর মতো সাইট্রাস জাতীয় ফলও থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী। এতে ভিটামিন সি এর পাশাপাশি থাকে ফ্ল্যাভোনয়েডস, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। হাইপোথাইরয়েড রোগীরা প্রায়ই ক্লান্তি, অবসাদ আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন। নিয়মিত কমলা, লেবু বা জাম্বুরা খেলে শরীরে শক্তি বাড়ে এবং হরমোনের প্রভাব কিছুটা নিয়ন্ত্রিত হয়।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ফল হলো কলা। এতে থাকে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন বি৬, যা স্নায়ুতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করতে সহায়তা করে। হাইপারথাইরয়েড রোগীরা সাধারণত দুশ্চিন্তা, ঘুমের ব্যাঘাত আর হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন। কলার খনিজ উপাদান এসব সমস্যার উপশমে ভূমিকা রাখে। যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞানী ড. এমা রবার্টস বলেন, “কলার পটাশিয়াম হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক ছন্দ বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা থাইরয়েড সমস্যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।”
আমলকী বা আঙুরও থাইরয়েডের জন্য ভালো ফল। আমলকীতে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি লিভার এবং হজমতন্ত্রকে শক্তিশালী করে, ফলে থাইরয়েড রোগীরা বাড়তি উপকার পান। ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসাতেও আমলকীর ব্যবহার প্রচলিত। গবেষণায় দেখা গেছে, আমলকী শরীরের হরমোন নিয়ন্ত্রণে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
আঙুরের কথাও আলাদাভাবে বলা যায়। আঙুরে থাকে পলিফেনলস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। থাইরয়েড রোগীরা প্রায়ই অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের সমস্যায় ভোগেন, আঙুর সে ক্ষেত্রে উপকারী হতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের গবেষক ড. লিসা ফ্রিম্যান বলেন, “আঙুর এবং বেরি জাতীয় ফল শরীরের কোষকে সুরক্ষা দেয় এবং হরমোনের ওঠানামার ক্ষতিকর প্রভাব কমায়।”
পেঁপে এমন একটি ফল যা থাইরয়েড রোগীদের জন্য বিশেষভাবে ভালো। এতে প্রচুর ফাইবার রয়েছে, যা হজমে সাহায্য করে। হাইপোথাইরয়েড রোগীদের সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে, পেঁপে তা দূর করতে সহায়তা করে। একইসাথে এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
বেরি জাতীয় ফল যেমন ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি বা রাস্পবেরিও থাইরয়েড রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে এবং শরীরকে টক্সিন থেকে মুক্ত রাখে। বিদেশি পুষ্টিবিজ্ঞানী ড. সারা বেকার মন্তব্য করেন, “বেরি জাতীয় ফল হচ্ছে প্রকৃতির এক ধরনের ওষুধ, যা শুধু থাইরয়েড নয়, শরীরের প্রতিটি অঙ্গের জন্য উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন ও খনিজ উপাদান হরমোনের ওঠানামা কমিয়ে আনে।”
কিউই ফলকেও বিশেষভাবে উল্লেখ করা যেতে পারে। এতে প্রচুর ভিটামিন সি এবং পটাশিয়াম রয়েছে, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। থাইরয়েড রোগীরা প্রায়ই ক্লান্ত হয়ে পড়েন, কিউই ফল তাদের শরীরে বাড়তি শক্তি যোগাতে সাহায্য করতে পারে।
এছাড়া ডালিমও থাইরয়েড রোগীদের জন্য ভালো। ডালিমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা থাইরয়েড হরমোনকে দেহে সঠিকভাবে ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করে।
তবে কিছু ফল খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন, কাঁচা বাঁধাকপি বা ব্রকোলির মতো ক্রুসিফেরাস সবজির পাশাপাশি কিছু ফলে ‘গইট্রোজেন’ নামক উপাদান থাকে, যা থাইরয়েড হরমোন উৎপাদনে বাধা দিতে পারে। যদিও ফলগুলিকে সঠিকভাবে খেলে এই ঝুঁকি তুলনামূলক কম।
সবশেষে বলা যায়, থাইরয়েড সমস্যায় খাদ্যতালিকায় ফল রাখা অত্যন্ত জরুরি। আপেল, কমলা, লেবু, কলা, আমলকী, আঙুর, পেঁপে, বেরি, কিউই এবং ডালিম থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। তবে প্রত্যেকের শারীরিক অবস্থা আলাদা, তাই কোন ফল কতটুকু খাওয়া উচিত তা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শে ঠিক করা ভালো।
বিদেশি গবেষকরা একবাক্যে বলেছেন, থাইরয়েড সমস্যায় ফল কোনো ওষুধ নয়, তবে এটি সহায়ক খাদ্য হিসেবে রোগ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে পারে। সঠিক ফল, সঠিক সময়ে এবং সঠিক পরিমাণে খাওয়াই হলো সুস্থ থাকার মূলমন্ত্র।
মানবদেহে একটি ছোট গ্রন্থি আছে গলার সামনের দিকে, যার নাম থাইরয়েড। আকারে এটি ছোট হলেও কাজের দিক থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। থাইরয়েড গ্রন্থি দেহের বিপাকক্রিয়া বা মেটাবলিজম নিয়ন্ত্রণ করে। অর্থাৎ শরীরে শক্তি উৎপাদন, হরমোনের সঠিক কার্যক্রম এবং অঙ্গপ্রত্যঙ্গের ভারসাম্য রক্ষা অনেকাংশেই এই গ্রন্থির ওপর নির্ভর করে। কিন্তু যখন এই গ্রন্থি ঠিকমতো কাজ করে না, তখন নানা ধরনের স্বাস্থ্যসমস্যা দেখা দেয়। কারও ক্ষেত্রে হরমোনের মাত্রা বেড়ে যায় (হাইপারথাইরয়েডিজম), আবার কারও ক্ষেত্রে তা কমে যায় (হাইপোথাইরয়েডিজম)।
থাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো সম্ভব নয়, এগুলো মূলত সহায়ক ভূমিকা পালন করে।
প্রথমেই বলা যায় আপেলের কথা। আপেলকে বলা হয় ‘ডাক্তারকে দূরে রাখার ফল’। এতে প্রচুর ভিটামিন সি, ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। থাইরয়েড রোগীদের ক্ষেত্রে শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে আপেল বিশেষভাবে সহায়ক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মায়ো ক্লিনিকের গবেষক ড. জোনাথন প্রাইস বলেন, “আপেল এবং সাইট্রাস জাতীয় ফলে যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে তা থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করতে সাহায্য করে। এগুলো শরীরের প্রদাহ কমায় এবং কোষকে সুরক্ষা দেয়।”
কমলা ও লেবুর মতো সাইট্রাস জাতীয় ফলও থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী। এতে ভিটামিন সি এর পাশাপাশি থাকে ফ্ল্যাভোনয়েডস, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। হাইপোথাইরয়েড রোগীরা প্রায়ই ক্লান্তি, অবসাদ আর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন। নিয়মিত কমলা, লেবু বা জাম্বুরা খেলে শরীরে শক্তি বাড়ে এবং হরমোনের প্রভাব কিছুটা নিয়ন্ত্রিত হয়।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ ফল হলো কলা। এতে থাকে পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ভিটামিন বি৬, যা স্নায়ুতন্ত্রকে সঠিকভাবে কাজ করতে সহায়তা করে। হাইপারথাইরয়েড রোগীরা সাধারণত দুশ্চিন্তা, ঘুমের ব্যাঘাত আর হৃদস্পন্দন বেড়ে যাওয়ার সমস্যায় ভোগেন। কলার খনিজ উপাদান এসব সমস্যার উপশমে ভূমিকা রাখে। যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞানী ড. এমা রবার্টস বলেন, “কলার পটাশিয়াম হৃদযন্ত্রের স্বাভাবিক ছন্দ বজায় রাখতে সাহায্য করে, যা থাইরয়েড সমস্যায় খুবই গুরুত্বপূর্ণ।”
আমলকী বা আঙুরও থাইরয়েডের জন্য ভালো ফল। আমলকীতে প্রচুর ভিটামিন সি রয়েছে, যা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি লিভার এবং হজমতন্ত্রকে শক্তিশালী করে, ফলে থাইরয়েড রোগীরা বাড়তি উপকার পান। ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসাতেও আমলকীর ব্যবহার প্রচলিত। গবেষণায় দেখা গেছে, আমলকী শরীরের হরমোন নিয়ন্ত্রণে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।
আঙুরের কথাও আলাদাভাবে বলা যায়। আঙুরে থাকে পলিফেনলস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা কোষকে ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে। থাইরয়েড রোগীরা প্রায়ই অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের সমস্যায় ভোগেন, আঙুর সে ক্ষেত্রে উপকারী হতে পারে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের গবেষক ড. লিসা ফ্রিম্যান বলেন, “আঙুর এবং বেরি জাতীয় ফল শরীরের কোষকে সুরক্ষা দেয় এবং হরমোনের ওঠানামার ক্ষতিকর প্রভাব কমায়।”
পেঁপে এমন একটি ফল যা থাইরয়েড রোগীদের জন্য বিশেষভাবে ভালো। এতে প্রচুর ফাইবার রয়েছে, যা হজমে সাহায্য করে। হাইপোথাইরয়েড রোগীদের সাধারণত কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থাকে, পেঁপে তা দূর করতে সহায়তা করে। একইসাথে এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
বেরি জাতীয় ফল যেমন ব্লুবেরি, স্ট্রবেরি বা রাস্পবেরিও থাইরয়েড রোগীদের জন্য দারুণ উপকারী। এগুলোতে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা হরমোনের ভারসাম্য রক্ষা করে এবং শরীরকে টক্সিন থেকে মুক্ত রাখে। বিদেশি পুষ্টিবিজ্ঞানী ড. সারা বেকার মন্তব্য করেন, “বেরি জাতীয় ফল হচ্ছে প্রকৃতির এক ধরনের ওষুধ, যা শুধু থাইরয়েড নয়, শরীরের প্রতিটি অঙ্গের জন্য উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন ও খনিজ উপাদান হরমোনের ওঠানামা কমিয়ে আনে।”
কিউই ফলকেও বিশেষভাবে উল্লেখ করা যেতে পারে। এতে প্রচুর ভিটামিন সি এবং পটাশিয়াম রয়েছে, যা দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। থাইরয়েড রোগীরা প্রায়ই ক্লান্ত হয়ে পড়েন, কিউই ফল তাদের শরীরে বাড়তি শক্তি যোগাতে সাহায্য করতে পারে।
এছাড়া ডালিমও থাইরয়েড রোগীদের জন্য ভালো। ডালিমে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়, যা থাইরয়েড হরমোনকে দেহে সঠিকভাবে ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করে।
তবে কিছু ফল খাওয়ার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন, কাঁচা বাঁধাকপি বা ব্রকোলির মতো ক্রুসিফেরাস সবজির পাশাপাশি কিছু ফলে ‘গইট্রোজেন’ নামক উপাদান থাকে, যা থাইরয়েড হরমোন উৎপাদনে বাধা দিতে পারে। যদিও ফলগুলিকে সঠিকভাবে খেলে এই ঝুঁকি তুলনামূলক কম।
সবশেষে বলা যায়, থাইরয়েড সমস্যায় খাদ্যতালিকায় ফল রাখা অত্যন্ত জরুরি। আপেল, কমলা, লেবু, কলা, আমলকী, আঙুর, পেঁপে, বেরি, কিউই এবং ডালিম থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। তবে প্রত্যেকের শারীরিক অবস্থা আলাদা, তাই কোন ফল কতটুকু খাওয়া উচিত তা অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শে ঠিক করা ভালো।
বিদেশি গবেষকরা একবাক্যে বলেছেন, থাইরয়েড সমস্যায় ফল কোনো ওষুধ নয়, তবে এটি সহায়ক খাদ্য হিসেবে রোগ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখতে পারে। সঠিক ফল, সঠিক সময়ে এবং সঠিক পরিমাণে খাওয়াই হলো সুস্থ থাকার মূলমন্ত্র।
ইংল্যান্ডের সিংহাসন তখন ছিল এক জটিল রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কেন্দ্র। ইংরেজ রাজা এডওয়ার্ড দ্য কনফেসর ১০৬৬ সালের জানুয়ারিতে উত্তরাধিকারী ছাড়াই মারা যান। তাঁর মৃত্যুর পর সবচেয়ে বড় প্রশ্ন হয়ে দাঁড়াল—কে ইংল্যান্ডের নতুন রাজা হবেন? রাজ্যের প্রধান অভিজাতেরা হ্যারল্ড গডউইনসনকে রাজা ঘোষণা করলেন।
১ দিন আগেসকালে ঘুম থেকে উঠেই অনেকেই অভ্যাস বশে এক গ্লাস লেবু পানি খান। বিজ্ঞাপন আর স্বাস্থ্যবিষয়ক ম্যাগাজিনে এমন ধারণা ছড়িয়ে গেছে যে খালি পেটে লেবু খেলে শরীরের টক্সিন বের হয়ে যায়, ওজন কমে, আবার হজমশক্তিও নাকি বাড়ে। কিন্তু আসলেই কি খালি পেটে লেবু খাওয়া এতটা উপকারী? বিজ্ঞানীরা বলছেন, লেবুর কিছু ভালো দিক
১ দিন আগেকক্সবাজার সফরে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। পরে রাতে তাকে একটি হেলিকপ্টারে করে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। গতকাল রোববার (১৭ আগস্ট) এই উপদেষ্টার অ্যাপেনডিক্সের অপারেশন সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার স্ত্রী অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশা।
১ দিন আগে