ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
জ্বর পাইরোক্সিয়া নামেও পরিচিত। সাধারণত মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৯৭-৯৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা যখন এর উপরে চলে যায় তখনই সেটাকে জ্বর বলে গণ্য করা হয়।
চিকিৎসকরা বলেন, জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, বরং এটি রোগের একটি লক্ষণ বা উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে। অনেক সেময় সেটা সর্দি-কাশির মতো সাধারণ সংক্রমণের কারণে হতে পারে, আবার অনেক সময় গুরুতর কোনো রোগের উপসর্গও হতে পারে।
জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়
১. প্রচুর পানি পান করুন
জ্বর হলে বেশি বেশি পানি খেতে হবে। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। তাই রিহাইড্রেট থাকতে পানি পান করুন বেশি বেশি। চাইলে জুস বা স্যুপও পান করা যায়। এমনকি খাবার স্যালাইনও ভালো।
২. বিশ্রাম নিন
জ্বর হলে এদিক-সেদিক না ঘুরে একটু বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করুন। শিশুদের ক্ষেত্রে এটিতে জোর দিতে হবে। এতে শরীর থেকে শক্তি কমে যায়। কারণ, ইমিউনিটি তখন সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করার জন্য নিরন্তর কাজ করে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্রাম নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। তাহলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
৩. জলপট্টি দিন
জ্বর কমানোর অন্যতম সেরা উপায় হলো মাথায় জলপট্টি দেওয়া। বাড়িতে কাউকে ঠাণ্ডা পানিতে কাপড় ভিজিয়ে মাথায় দিতে বলুন। জ্বর এলে এই পন্থা অবলম্বন করতে হয়। একটানা ১০ মিনিট জলপট্টি দিলে জ্বর কমে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৪. গোসল করুন
জ্বর এলে অনেক ঠাণ্ডা লাগে। তাই গোসল করতে ইচ্ছে করে না। জ্বর হলে কুসুম গরম পানিতে গোসল করুন। তবে এই গোসল খুব দ্রুত করতে হবে, বেশি সময় নিয়ে করা যাবে না। আর জ্বর হলে ঠাণ্ডা পানিতে একদমই গোসল করবেন না। তবে গোসল করতে না চাইলে স্পঞ্জ বাথ নিতে পারেন। এক্ষেত্রে সারা শরীরে ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দিতে হবে।
৫. তরল খাবার খান
প্রচুর পরিমাণে তরল খাবার খেতে হবে এ সময়। জ্বর শরীরে যত বেশি হবে ততই ডিহাইড্রেশন বাড়ে। তাই সেই সময় প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া উচিত। সেই সঙ্গে সম্ভব হলে ফলের রস, হার্বাল চাও খেতে পারেন।
৬. গার্গেল করুন
ঠাণ্ডা লেগে গলায় ব্যথা হলে এবং জ্বর এলে বারবার গার্গেল করুন। তাতে গলায় আরাম পাওয়া যাবে। এক গ্লাস গরম পানিতে আদা, লবণ দিয়ে গার্গেল করুন।
৭. আরামদায়ক পোশাক পরুন
জ্বরের সময় সুতি কাপড়ের জামা পরা দরকার, যাতে ভেতর দিয়ে বাতাস প্রবাহিত হয়। দরজা-জানালা খুলে দেবেন, পাখা ছেড়ে দেবেন, যাতে বাতাস চলাচল করে।
৮. ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খান
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমে যায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত হয়। হালকা গরম পানিতে লেবুর রস পান করলে জ্বরের পাশাপাশি সর্দি, ফ্লু এবং অন্যান্য রোগ কমাতে সহায়তা করে।
৯. খেতে হবে সুষম খাবার
জ্বর থেকে দ্রুত সুস্থ হতে মৌসুমি ফল, শাকসবজি, ডিম, মাছ, মাংস, দুধ, ওটস ও রুটির মতো সুষম খাবার খেতে হবে। সেই সঙ্গে চিকেন বা ফিশ স্যুপ করেও খেতে পারেন।
১০. শান্ত থাকুন
স্ট্রেস এবং উদ্বেগ জ্বরের লক্ষণগুলোকে বাড়িয়ে তুলতে পারে। ধৈর্য ধরে জ্বর মোকাবিলা করুন। মন শান্ত রাখতে গান শুনতে পারেন। করতে পারেন ধ্যান।
যদিও ঘরোয়া সমাধানগুলো হালকা থেকে মাঝারি জ্বরকে কার্যকরভাবে দূর করতে পারে, তবে আপনার জ্বর যদি বেশি থাকে (103°F বা 39.4°C এর উপরে) বা তিন দিনের বেশি সময় ধরে চলতে থাকে, তাহলে একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।
জ্বর পাইরোক্সিয়া নামেও পরিচিত। সাধারণত মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৯৭-৯৯ ডিগ্রি ফারেনহাইট হয়ে থাকে। শরীরের তাপমাত্রা যখন এর উপরে চলে যায় তখনই সেটাকে জ্বর বলে গণ্য করা হয়।
চিকিৎসকরা বলেন, জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, বরং এটি রোগের একটি লক্ষণ বা উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে। অনেক সেময় সেটা সর্দি-কাশির মতো সাধারণ সংক্রমণের কারণে হতে পারে, আবার অনেক সময় গুরুতর কোনো রোগের উপসর্গও হতে পারে।
জ্বর কমানোর ঘরোয়া উপায়
১. প্রচুর পানি পান করুন
জ্বর হলে বেশি বেশি পানি খেতে হবে। শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেলে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। তাই রিহাইড্রেট থাকতে পানি পান করুন বেশি বেশি। চাইলে জুস বা স্যুপও পান করা যায়। এমনকি খাবার স্যালাইনও ভালো।
২. বিশ্রাম নিন
জ্বর হলে এদিক-সেদিক না ঘুরে একটু বিশ্রাম নেওয়ার চেষ্টা করুন। শিশুদের ক্ষেত্রে এটিতে জোর দিতে হবে। এতে শরীর থেকে শক্তি কমে যায়। কারণ, ইমিউনিটি তখন সংক্রমণের সঙ্গে লড়াই করার জন্য নিরন্তর কাজ করে। এই পরিস্থিতিতে বিশ্রাম নেওয়াটাই বুদ্ধিমানের কাজ। তাহলে তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে উঠবেন।
৩. জলপট্টি দিন
জ্বর কমানোর অন্যতম সেরা উপায় হলো মাথায় জলপট্টি দেওয়া। বাড়িতে কাউকে ঠাণ্ডা পানিতে কাপড় ভিজিয়ে মাথায় দিতে বলুন। জ্বর এলে এই পন্থা অবলম্বন করতে হয়। একটানা ১০ মিনিট জলপট্টি দিলে জ্বর কমে যাওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
৪. গোসল করুন
জ্বর এলে অনেক ঠাণ্ডা লাগে। তাই গোসল করতে ইচ্ছে করে না। জ্বর হলে কুসুম গরম পানিতে গোসল করুন। তবে এই গোসল খুব দ্রুত করতে হবে, বেশি সময় নিয়ে করা যাবে না। আর জ্বর হলে ঠাণ্ডা পানিতে একদমই গোসল করবেন না। তবে গোসল করতে না চাইলে স্পঞ্জ বাথ নিতে পারেন। এক্ষেত্রে সারা শরীরে ভেজা কাপড় দিয়ে মুছে দিতে হবে।
৫. তরল খাবার খান
প্রচুর পরিমাণে তরল খাবার খেতে হবে এ সময়। জ্বর শরীরে যত বেশি হবে ততই ডিহাইড্রেশন বাড়ে। তাই সেই সময় প্রচুর পরিমাণে পানি খাওয়া উচিত। সেই সঙ্গে সম্ভব হলে ফলের রস, হার্বাল চাও খেতে পারেন।
৬. গার্গেল করুন
ঠাণ্ডা লেগে গলায় ব্যথা হলে এবং জ্বর এলে বারবার গার্গেল করুন। তাতে গলায় আরাম পাওয়া যাবে। এক গ্লাস গরম পানিতে আদা, লবণ দিয়ে গার্গেল করুন।
৭. আরামদায়ক পোশাক পরুন
জ্বরের সময় সুতি কাপড়ের জামা পরা দরকার, যাতে ভেতর দিয়ে বাতাস প্রবাহিত হয়। দরজা-জানালা খুলে দেবেন, পাখা ছেড়ে দেবেন, যাতে বাতাস চলাচল করে।
৮. ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার খান
ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার গ্রহণে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমে যায় এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা উন্নত হয়। হালকা গরম পানিতে লেবুর রস পান করলে জ্বরের পাশাপাশি সর্দি, ফ্লু এবং অন্যান্য রোগ কমাতে সহায়তা করে।
৯. খেতে হবে সুষম খাবার
জ্বর থেকে দ্রুত সুস্থ হতে মৌসুমি ফল, শাকসবজি, ডিম, মাছ, মাংস, দুধ, ওটস ও রুটির মতো সুষম খাবার খেতে হবে। সেই সঙ্গে চিকেন বা ফিশ স্যুপ করেও খেতে পারেন।
১০. শান্ত থাকুন
স্ট্রেস এবং উদ্বেগ জ্বরের লক্ষণগুলোকে বাড়িয়ে তুলতে পারে। ধৈর্য ধরে জ্বর মোকাবিলা করুন। মন শান্ত রাখতে গান শুনতে পারেন। করতে পারেন ধ্যান।
যদিও ঘরোয়া সমাধানগুলো হালকা থেকে মাঝারি জ্বরকে কার্যকরভাবে দূর করতে পারে, তবে আপনার জ্বর যদি বেশি থাকে (103°F বা 39.4°C এর উপরে) বা তিন দিনের বেশি সময় ধরে চলতে থাকে, তাহলে একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ।
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
৭ ঘণ্টা আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
১ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
১ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
১ দিন আগে