প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
অমর একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে যেতে না দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহিদ মিনারের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন। পরে অবশ্য রাষ্ট্রপতি যথারীতিই একুশের প্রথম প্রহরে শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
বিক্ষোভের সময় শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রপতির ডাকনাম ধরে স্লোগান দেন। স্লোগানের মধ্যে ছিল— ‘গো ব্যাক গো ব্যাক, গো ব্যাক চুপ্পু’, ‘শেখ হাসিনার খুনিরা, হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘শহিদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’। রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি করে তারা স্লোগান দেন— ‘এক দুই তিন চার, চুপ্পু তুই গদি ছাড়’।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ছাত্র-জনতা বুকের রক্ত রাজপথে ঢেলে দিয়ে দেশকে ফ্যাসিবাদী শাসনের হাত থেকে মুক্ত করেছে। কিন্তু সেই স্বৈরাচারী সরকারেরই অংশ ছিলেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন। আমরা চাই না সেই ফ্যাসিবাদী-স্বৈরাচারী সরকারের অংশ এই রাষ্ট্রপতি শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করুক। আমরা রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ চাই।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের বিরোধিতা করে তার পদত্যাগের দাবি অবশ্য নতুন নয়। গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকেই রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি করা হয়। এ দাবিতে তারা রাজপথে বিক্ষোভও করেন।
পতিত স্বৈরাচারী সরকার মনোনীত বিবেচনায় বেশকিছু রাজনৈতিক দলও বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে। তবে বিএনপিসহ অন্য কিছু দল রাষ্ট্রপতির পদত্যাগে সাংবিধানিক সংকট বিবেচনায় এ দাবির বিরোধিতা করে। পরে সরকারও সাংবিধানিক সংকটের কারণেই রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দিকে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
অমর একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষ্যে ভাষা শহিদদের শ্রদ্ধা জানাতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে কেন্দ্রীয় শহিদ মিনারে যেতে না দেওয়ার দাবিতে বিক্ষোভ করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্পতিবার (২০ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১১টার দিকে শহিদ মিনারের সামনের সড়কে অবস্থান নিয়ে শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেন। পরে অবশ্য রাষ্ট্রপতি যথারীতিই একুশের প্রথম প্রহরে শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
বিক্ষোভের সময় শিক্ষার্থীরা রাষ্ট্রপতির ডাকনাম ধরে স্লোগান দেন। স্লোগানের মধ্যে ছিল— ‘গো ব্যাক গো ব্যাক, গো ব্যাক চুপ্পু’, ‘শেখ হাসিনার খুনিরা, হুঁশিয়ার সাবধান’, ‘শহিদের রক্ত বৃথা যেতে দেব না’। রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি করে তারা স্লোগান দেন— ‘এক দুই তিন চার, চুপ্পু তুই গদি ছাড়’।
শিক্ষার্থীরা বলেন, ছাত্র-জনতা বুকের রক্ত রাজপথে ঢেলে দিয়ে দেশকে ফ্যাসিবাদী শাসনের হাত থেকে মুক্ত করেছে। কিন্তু সেই স্বৈরাচারী সরকারেরই অংশ ছিলেন রাষ্ট্রপতি সাহাবুদ্দিন। আমরা চাই না সেই ফ্যাসিবাদী-স্বৈরাচারী সরকারের অংশ এই রাষ্ট্রপতি শহিদ মিনারে শ্রদ্ধা নিবেদন করুক। আমরা রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ চাই।
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের বিরোধিতা করে তার পদত্যাগের দাবি অবশ্য নতুন নয়। গণঅভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের পক্ষ থেকেই রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি করা হয়। এ দাবিতে তারা রাজপথে বিক্ষোভও করেন।
পতিত স্বৈরাচারী সরকার মনোনীত বিবেচনায় বেশকিছু রাজনৈতিক দলও বৈষম্যবিরোধী ছাত্রদের দাবির সঙ্গে একাত্মতা ঘোষণা করে। তবে বিএনপিসহ অন্য কিছু দল রাষ্ট্রপতির পদত্যাগে সাংবিধানিক সংকট বিবেচনায় এ দাবির বিরোধিতা করে। পরে সরকারও সাংবিধানিক সংকটের কারণেই রাষ্ট্রপতির পদত্যাগের দিকে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
তিনি বলেন, অতীতেও কোনো কোনো দল শাপলা প্রতীক চেয়েছিল, কিন্তু দেওয়া হয়নি। জাতীয় প্রতীক ও জাতীয় পতাকার সম্মান রক্ষার্থে আইন আছে। তবে জাতীয় ফুল বা ফলের বিষয়ে আইন করা হয়নি। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে শাপলাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে তফসিলভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১ দিন আগেপরে হাসপাতাল থেকে বেরিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপি মহাসচিব। তিনি বলেন, ফরিদা পারভীন বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনের এক অমূল্য রত্ন। লালনসংগীতে তিনি অদ্বিতীয়া, দেশের মানুষের ভালোবাসায় আবদ্ধ এক মহান শিল্পী।
১ দিন আগেএনসিপির আহ্বায়ক বলেন, ‘ভারতীয় আধিপত্যবাদের কারণে বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব বারবার লঙ্ঘিত হয়েছে। আমাদের পানির ন্যায্যহিস্যা দেওয়া হয়নি। অর্থনৈতিকভাবে, সাংস্কৃতিকভাবে বারবার বাংলাদেশকে অবদমন করা হয়েছে।’
১ দিন আগেজাতীয় পার্টির মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী বলেছেন, দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা সবসময় চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ (জিএম) কাদেরের পাশে ছিলেন এবং আছেন। তিনি বলেন, “বিগত সময়েও কিছু সিনিয়র নেতা বেঈমানি করলেও তৃণমূল কখনোই দল ছেড়ে যায়নি। গেল ২৫ জুন ঢাকায় অনুষ্ঠিত সমাবেশে নেতা-কর্মীরা জিএম কাদেরের প
১ দিন আগে