ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
‘শাপলা’কে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে বিধিমালার তফসিলভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর ফলে কোনো রাজনৈতিক দল তাদের দলীয় প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ পাবে না।
গণ–অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী তরুণদের গড়া রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সম্প্রতি দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য ইসিতে আবেদন করে। তারা প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ চেয়েছে। এনসিপির আবেদনে পছন্দের প্রতীকের তালিকায় শাপলা ছাড়াও ‘কলম’ ও ‘মোবাইল ফোন’ রাখা হয়েছে।
অন্যদিকে নাগরিক ঐক্যও দলীয় প্রতীক শাপলা চেয়েছিল। তবে তারা পেয়েছে ‘কেটলি’। এখন নাগরিক ঐক্যও কেটলির পরিবর্তে শাপলা প্রতীক দাবি করেছে। গত ২ জুলাই প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে দেখা করার পর নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা যখন নিবন্ধন পাই, তখন আর আমরা পছন্দ অনুযায়ী প্রতীক পাইনি। এ বিবেচনায় আমরা গত ১৭ জুন প্রতীক পরিবর্তনের জন্য আবেদন করি এবং পছন্দের ক্রমে “শাপল” ও “দোয়েল” চাই।’
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেন, শাপলাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে তফসিলভুক্ত করা হবে না মর্মে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তিনি বলেন, অতীতেও কোনো কোনো দল শাপলা প্রতীক চেয়েছিল, কিন্তু দেওয়া হয়নি। জাতীয় প্রতীক ও জাতীয় পতাকার সম্মান রক্ষার্থে আইন আছে। তবে জাতীয় ফুল বা ফলের বিষয়ে আইন করা হয়নি। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে শাপলাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে তফসিলভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার তফসিলে এখন ৬৯টি নির্বাচনী প্রতীক আছে। আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রতীকের সংখ্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এবার দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য মোট প্রতীক ১০০–এর বেশি করার চিন্তা করছে ইসি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রতীক তালিকার তফসিল সংশোধনের জন্য ইসির সিদ্ধান্ত শিগগির ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
‘শাপলা’কে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে বিধিমালার তফসিলভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর ফলে কোনো রাজনৈতিক দল তাদের দলীয় প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ পাবে না।
গণ–অভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী তরুণদের গড়া রাজনৈতিক দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) সম্প্রতি দল হিসেবে নিবন্ধনের জন্য ইসিতে আবেদন করে। তারা প্রতীক হিসেবে ‘শাপলা’ চেয়েছে। এনসিপির আবেদনে পছন্দের প্রতীকের তালিকায় শাপলা ছাড়াও ‘কলম’ ও ‘মোবাইল ফোন’ রাখা হয়েছে।
অন্যদিকে নাগরিক ঐক্যও দলীয় প্রতীক শাপলা চেয়েছিল। তবে তারা পেয়েছে ‘কেটলি’। এখন নাগরিক ঐক্যও কেটলির পরিবর্তে শাপলা প্রতীক দাবি করেছে। গত ২ জুলাই প্রধান নির্বাচন কমিশনারের (সিইসি) সঙ্গে দেখা করার পর নাগরিক ঐক্যের সাংগঠনিক সম্পাদক সাকিব আনোয়ার সাংবাদিকদের বলেন, ‘আমরা যখন নিবন্ধন পাই, তখন আর আমরা পছন্দ অনুযায়ী প্রতীক পাইনি। এ বিবেচনায় আমরা গত ১৭ জুন প্রতীক পরিবর্তনের জন্য আবেদন করি এবং পছন্দের ক্রমে “শাপল” ও “দোয়েল” চাই।’
নির্বাচন কমিশনার আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেন, শাপলাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে তফসিলভুক্ত করা হবে না মর্মে নীতিগত সিদ্ধান্ত হয়েছে।
তিনি বলেন, অতীতেও কোনো কোনো দল শাপলা প্রতীক চেয়েছিল, কিন্তু দেওয়া হয়নি। জাতীয় প্রতীক ও জাতীয় পতাকার সম্মান রক্ষার্থে আইন আছে। তবে জাতীয় ফুল বা ফলের বিষয়ে আইন করা হয়নি। এসব বিষয় বিবেচনায় নিয়ে শাপলাকে নির্বাচনী প্রতীক হিসেবে তফসিলভুক্ত না করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
নির্বাচন পরিচালনা বিধিমালার তফসিলে এখন ৬৯টি নির্বাচনী প্রতীক আছে। আগামী সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে প্রতীকের সংখ্যা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। এবার দল ও স্বতন্ত্র প্রার্থীদের জন্য মোট প্রতীক ১০০–এর বেশি করার চিন্তা করছে ইসি।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, প্রতীক তালিকার তফসিল সংশোধনের জন্য ইসির সিদ্ধান্ত শিগগির ভেটিংয়ের জন্য আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গত বছরের জুলাইয়ে শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দমাতে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের নির্দেশ দেন।
১৭ ঘণ্টা আগেমত প্রকাশের স্বাধীনতার ওপর জোর দিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ‘তর্ক আছে, বিতর্ক আছে। মতের অমিল আছে। আমরা বিশ্বাস করি যে আমার কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে। একই সঙ্গে তোমারও কথা বলার স্বাধীনতা থাকতে হবে। ভিন্নমত দমন নয়, তা প্রকাশের সুযোগ করে দিতে হবে।’
১ দিন আগেতিনি বলেন, জাতীয় পার্টির গঠনতন্ত্রের ২০/১ (ক) ধারার মতো আর কোন রাজনৈতিক দলে ধারা নেই। তাই আমি বললাম এই ধারা পরিবর্তন করা দরকার। এই ধারায় তাকেও (জিএম কাদের) দুই দফায় জাতীয় পার্টি থেকে অব্যাহতি দিয়েছিলেন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ।
১ দিন আগেতৃণমূল নেতাকর্মীদের উদ্দেশে ফয়জুল করীম বলেন, ‘৫৩ বছর যারা দেশ শাসন করেছে, তারা দেশকে রক্ষা করতে পারেনি। শুধু নেতা বা দল পরিবর্তন করে দেশে শান্তি আসতে পারে না, যতক্ষণ পর্যন্ত নীতি ও আদর্শ পরিবর্তন না আসে। ইসলাম প্রতিষ্ঠিত হলে দেশের মানুষ মুক্তি পাবে। আসুন, দেশ থেকে দুর্নীতি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্
১ দিন আগে