অরুণ কুমার
বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের মধ্যদিয়ে মহাবিশ্বের সময়ের জন্ম হয়। মহাবিশ্বের জন্মের পর সেই সময়টাকে বলে প্ল্যাংক যুগ। এই যুগটা কত ছোট সেটার হিসাব দেখে নেওয়া যাক।
এক সেকেন্ড আর কতইবা সময়! একে আমরা কত টুকুরো করতে পারি? ন্যানো সেকেন্ড পিকো, কিংবা অ্যাটো সেকেন্ডের মাপ বিজ্ঞানীরা করেছেন, অত্যন্ত শক্তিশালী ঘড়ির সাহায্যে।
এক সেকেন্ড হলো ১০০ কোটি ন্যনো সেকেন্ডের সমান। পিকো, অ্যাটো আরও ছোট। সেখানে প্ল্যাংক যুগের স্থায়ীত্ব ছিল মাত্র ১০^-৪৩ সেকেন্ড। ১-এর পিঠে ৪৩টা শূন্য বসালে যে বিশাল সংখ্যাটা পাওয়া যাবে, সেটা দিয়ে ভাগ করতে হবে ১ সেকেন্ডে, তাহলেই পাওয়া যাবে সেই ক্ষুদ্র সময়টা। এই খুদে সময়ে মহাবিশ্বের তাপমাত্রা ছিল খুব খুব বেশি। ১০^৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ অর্থাৎ ১ এর পিঠে ৩২ টা শূন্য দিলে যে বিশাল সংখ্যাটা পাওয়া যাবে, সেটাই ছিল সেই সময়ের তাপমাত্রা। সূর্যের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা সাড়ে ৫ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই উত্তপ্ত ক্ষুদ্র মহাবিশ্বের আকার ছিল খুব ক্ষুদ্র। মাত্র ১০^-৩৫ মিটার। ১-এর পিঠে ৩৫টা শূন্য বসিয়ে সেই সংখ্যাটা দিয়ে ভাগ করলে যে ক্ষুদ্রতম আকার পাওয়া যাবে, সেটাই আসলে ওই সময়কার মহাবিশ্বের আকার। আর এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য জানতে পারেননি। তবে এটুকু নিশ্চিত হওয়া গেছে, এই সময় চারটি মৌলিক বল মহাকর্ষ, বিদ্যুৎচুম্বকীয় বল, সবল ও দুর্বল একসঙ্গে ছিল। এ সময় সবগুলো বলই আসলে সমান শক্তিশালী ছিল। এই প্ল্যাংক যুগের শেষ দিকে এসে মহাকর্ষ বল অন্য তিন বল থেকে আলাদা হয়ে যায়। কেন আলাদা হয়, এ বিষয়েও বিস্তারিত কিছু জানতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। বিগ ব্যাংয়ের ১০^-৪৩ সেকেন্ড পর গিয়ে প্ল্যাংক যুগ শেষ হয়ে যায়।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
ক. ১০১= ০.১
অর্থাৎ ১০^-৪৩ সেকেন্ড =১÷১,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০০
=০.০০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০১ সেকেন্ড
খ. ১ সেকেন্ড = ১০০ কোটি ন্যানো সেকেন্ড = ১০^-১২ ন্যানো সেকেন্ড = ১০ পিকো সেকেন্ড
গ. বিজ্ঞানীরা পারমাণবিক ঘড়ি ব্যবহার করে অ্যাটোসেকেন্ড পর্যন্ত পরিমাপ পর্যন্ত মাপতে সক্ষম হয়েছেন। ১ সেকেন্ড = ১০^-১৮ সেকেন্ড।
বিগ ব্যাং বা মহাবিস্ফোরণের মধ্যদিয়ে মহাবিশ্বের সময়ের জন্ম হয়। মহাবিশ্বের জন্মের পর সেই সময়টাকে বলে প্ল্যাংক যুগ। এই যুগটা কত ছোট সেটার হিসাব দেখে নেওয়া যাক।
এক সেকেন্ড আর কতইবা সময়! একে আমরা কত টুকুরো করতে পারি? ন্যানো সেকেন্ড পিকো, কিংবা অ্যাটো সেকেন্ডের মাপ বিজ্ঞানীরা করেছেন, অত্যন্ত শক্তিশালী ঘড়ির সাহায্যে।
এক সেকেন্ড হলো ১০০ কোটি ন্যনো সেকেন্ডের সমান। পিকো, অ্যাটো আরও ছোট। সেখানে প্ল্যাংক যুগের স্থায়ীত্ব ছিল মাত্র ১০^-৪৩ সেকেন্ড। ১-এর পিঠে ৪৩টা শূন্য বসালে যে বিশাল সংখ্যাটা পাওয়া যাবে, সেটা দিয়ে ভাগ করতে হবে ১ সেকেন্ডে, তাহলেই পাওয়া যাবে সেই ক্ষুদ্র সময়টা। এই খুদে সময়ে মহাবিশ্বের তাপমাত্রা ছিল খুব খুব বেশি। ১০^৩২ ডিগ্রি সেলসিয়াস৷ অর্থাৎ ১ এর পিঠে ৩২ টা শূন্য দিলে যে বিশাল সংখ্যাটা পাওয়া যাবে, সেটাই ছিল সেই সময়ের তাপমাত্রা। সূর্যের পৃষ্ঠের তাপমাত্রা সাড়ে ৫ হাজার ডিগ্রি সেলসিয়াস। সেই উত্তপ্ত ক্ষুদ্র মহাবিশ্বের আকার ছিল খুব ক্ষুদ্র। মাত্র ১০^-৩৫ মিটার। ১-এর পিঠে ৩৫টা শূন্য বসিয়ে সেই সংখ্যাটা দিয়ে ভাগ করলে যে ক্ষুদ্রতম আকার পাওয়া যাবে, সেটাই আসলে ওই সময়কার মহাবিশ্বের আকার। আর এই মহাবিশ্ব সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য জানতে পারেননি। তবে এটুকু নিশ্চিত হওয়া গেছে, এই সময় চারটি মৌলিক বল মহাকর্ষ, বিদ্যুৎচুম্বকীয় বল, সবল ও দুর্বল একসঙ্গে ছিল। এ সময় সবগুলো বলই আসলে সমান শক্তিশালী ছিল। এই প্ল্যাংক যুগের শেষ দিকে এসে মহাকর্ষ বল অন্য তিন বল থেকে আলাদা হয়ে যায়। কেন আলাদা হয়, এ বিষয়েও বিস্তারিত কিছু জানতে পারেননি বিজ্ঞানীরা। বিগ ব্যাংয়ের ১০^-৪৩ সেকেন্ড পর গিয়ে প্ল্যাংক যুগ শেষ হয়ে যায়।
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য
ক. ১০১= ০.১
অর্থাৎ ১০^-৪৩ সেকেন্ড =১÷১,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০০
=০.০০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০০,০১ সেকেন্ড
খ. ১ সেকেন্ড = ১০০ কোটি ন্যানো সেকেন্ড = ১০^-১২ ন্যানো সেকেন্ড = ১০ পিকো সেকেন্ড
গ. বিজ্ঞানীরা পারমাণবিক ঘড়ি ব্যবহার করে অ্যাটোসেকেন্ড পর্যন্ত পরিমাপ পর্যন্ত মাপতে সক্ষম হয়েছেন। ১ সেকেন্ড = ১০^-১৮ সেকেন্ড।
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
২ দিন আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
৩ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
৩ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
৩ দিন আগে