ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
চিপস তো আমরা সবাই খেয়েছি। কিন্তু কাঁচা কলার চিপস খেয়েছেন কখনো? কাঁচা কলার চিপস অত্যন্ত সুস্বাদু একটি খাবার। আলুর চিপসের মতই মজাদার, কিন্তু পুষ্টিগুণটা অনেক বেশি। খুব সহজেই বাসাতেই বানিয়ে ফেলতে পারবেন কাঁচা কলার চিপস। ভালো করে ভাজি করে প্যাকেটে রেখে দিলে বেশ কয়েক দিন পর্যন্ত খাওয়া যায় এই চিপস। আসুন দেখে নেয়া যাক কাঁচা কলার চিপস বানানোর সহজ রেসিপি।
কাঁচা কলার মজাদার চিপস রেসিপি
পুষ্টিগুণঃ
প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁচা কলায় আছে জলীয় অংশ ৬২.৭০ গ্রাম, মোট খনিজ পদার্থ ০.৯০ গ্রাম, আঁশ ০.৪০ গ্রাম, খাদ্য শক্তি ১০৯ কিলোক্যালরি, আমিষ ০.৭০ গ্রাম, চর্বি ০.৮০ গ্রাম, শর্করা ২৫ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৩ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.৯০ মিলিগ্রাম, ০.১০ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১, ০.০৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ ও ২৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি।
উপকরণঃ
৩/৪ টা বড় আকারের কাঁচা কলা
১/৪ চা চামচ হলুদ গুড়া
গোল মরিচের গুড়া (স্বাদ অনুযায়ী)
পরিমাণ মত লবণ
তেল ভাজার জন্য
প্রস্তুত প্রণালীঃ
– কলার খোসা ছাড়িয়ে নিন।
– একটা বাটিতে পরিমাণ মতো পানি নিন। পানিতে কিছুটা লবণ গুলিয়ে নিন।
– এবার কাঁচা কলাগুলোকে ধারালো ছুরি দিয়ে পাতলা করে কেটে সরাসরি পানিতে ফেলুন।
– এভাবে ৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। তাহলে কলার কষ ছেড়ে যাবে।
– কলাগুলোকে পানি থেকে তুলে কিচেন টিস্যুতে রেখে শুকিয়ে নিন।
– এবার কলার সাথে হলুদ মাখিয়ে নিন।
– চুলায় কড়াইয়ে তেল দিয়ে মাঝারী আঁচে গরম করে নিন।
– তেল গরম হলে কলার টুকরাগুলোকে ডুবো তেলের মধ্যে ছেড়ে দিতে হবে।
– তেলে কলা দেয়ার সাথে সাথে নেড়ে দিন। নাহলে একটা কলার টুকরার সাথে অন্যটা লেগে যাবে।
– কলার টুকরাগুলো অল্প তাপে মচমচে করে ভেজে নিতে হবে। বাদামী রঙ হলে নামিয়ে ফেলুন।
– কিচেন টিস্যুতে রেখে অতিরিক্ত তেল শুষিয়ে ফেলুন।
– চিপসের উপর গোল মরিচের গুড়া ও লবণ ছিটিয়ে পরিবেশন করুন।
চিপস তো আমরা সবাই খেয়েছি। কিন্তু কাঁচা কলার চিপস খেয়েছেন কখনো? কাঁচা কলার চিপস অত্যন্ত সুস্বাদু একটি খাবার। আলুর চিপসের মতই মজাদার, কিন্তু পুষ্টিগুণটা অনেক বেশি। খুব সহজেই বাসাতেই বানিয়ে ফেলতে পারবেন কাঁচা কলার চিপস। ভালো করে ভাজি করে প্যাকেটে রেখে দিলে বেশ কয়েক দিন পর্যন্ত খাওয়া যায় এই চিপস। আসুন দেখে নেয়া যাক কাঁচা কলার চিপস বানানোর সহজ রেসিপি।
কাঁচা কলার মজাদার চিপস রেসিপি
পুষ্টিগুণঃ
প্রতি ১০০ গ্রাম কাঁচা কলায় আছে জলীয় অংশ ৬২.৭০ গ্রাম, মোট খনিজ পদার্থ ০.৯০ গ্রাম, আঁশ ০.৪০ গ্রাম, খাদ্য শক্তি ১০৯ কিলোক্যালরি, আমিষ ০.৭০ গ্রাম, চর্বি ০.৮০ গ্রাম, শর্করা ২৫ গ্রাম, ক্যালসিয়াম ১৩ মিলিগ্রাম, লৌহ ০.৯০ মিলিগ্রাম, ০.১০ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-১, ০.০৫ মিলিগ্রাম ভিটামিন বি-২ ও ২৪ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি।
উপকরণঃ
৩/৪ টা বড় আকারের কাঁচা কলা
১/৪ চা চামচ হলুদ গুড়া
গোল মরিচের গুড়া (স্বাদ অনুযায়ী)
পরিমাণ মত লবণ
তেল ভাজার জন্য
প্রস্তুত প্রণালীঃ
– কলার খোসা ছাড়িয়ে নিন।
– একটা বাটিতে পরিমাণ মতো পানি নিন। পানিতে কিছুটা লবণ গুলিয়ে নিন।
– এবার কাঁচা কলাগুলোকে ধারালো ছুরি দিয়ে পাতলা করে কেটে সরাসরি পানিতে ফেলুন।
– এভাবে ৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন। তাহলে কলার কষ ছেড়ে যাবে।
– কলাগুলোকে পানি থেকে তুলে কিচেন টিস্যুতে রেখে শুকিয়ে নিন।
– এবার কলার সাথে হলুদ মাখিয়ে নিন।
– চুলায় কড়াইয়ে তেল দিয়ে মাঝারী আঁচে গরম করে নিন।
– তেল গরম হলে কলার টুকরাগুলোকে ডুবো তেলের মধ্যে ছেড়ে দিতে হবে।
– তেলে কলা দেয়ার সাথে সাথে নেড়ে দিন। নাহলে একটা কলার টুকরার সাথে অন্যটা লেগে যাবে।
– কলার টুকরাগুলো অল্প তাপে মচমচে করে ভেজে নিতে হবে। বাদামী রঙ হলে নামিয়ে ফেলুন।
– কিচেন টিস্যুতে রেখে অতিরিক্ত তেল শুষিয়ে ফেলুন।
– চিপসের উপর গোল মরিচের গুড়া ও লবণ ছিটিয়ে পরিবেশন করুন।
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
১ দিন আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
২ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
২ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
২ দিন আগে