ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে শুধু রূপচর্চাই যথেষ্ট নয়। রূপচর্চার পাশাপাশি খাবারের দিকে মনোযোগ দেওয়া বেশি জরুরি। কারণ এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো ফল। বিভিন্ন ধরনের ফল ত্বকের ফর্সাভাব বজায় রাখতে কাজ করে।
সুন্দর ত্বকের জন্য প্রচুর পরিমাণে সবজি, ফল ও পানি পান করা দরকার। ত্বকের জন্য উপকারী কিছু ফল খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক, কোন ফলগুলো আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কাজ করবে-
পেঁপে: পেঁপে শুধু স্বাদই নয়, এটি নানাভাবে শরীরের উপকারও করে। আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও ভূমিকা রাখতে পারে পেঁপে। এতে থাকে প্যাপেইন নামক এনজাইম। এর এক্সফোলিয়েটিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে কাজ করে। যে কারণে নিয়মিত পেঁপে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় দ্রুতই।
স্ট্রবেরি: স্ট্রবেরি ভিনদেশি ফল হলেও এখন আমাদের দেশে বেশ সহজলভ্য। সুস্বাদু এই ফলও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কাজ করতে পারে। আসলে উপকারী এই ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ। যে কারণে স্ট্রবেরি আমাদের ত্বকের নানা উপকারে আসে। বিশেষ করে পিগমেন্টেশন কমানো এবং উজ্জ্বলতা বাড়ানোর মতো কাজে সাহায্য করতে পারে স্ট্রবেরি।
কিউই: কিউই ফলের স্বাদ পছন্দ করেন কি? এটিও বিদেশি ফল তবে আমাদের দেশে পর্যাপ্ত পাওয়া যায়। এই ফল ভিটামিন ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। তাই নিয়মিত কিউই ফল খেলে তা ত্বকের কোষকে পুষ্ট করতে এবং ত্বকের ভেতর থেকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কাজ করে। খাবারের তালিকায় এসব ফল যোগ করার পাশাপাশি ফেসমাস্ক তৈরিতেও কাজে লাগাতে পারেন ফলগুলো।
কমলা: এই ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। যা শরীরের দূষিতপদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। শরীরের ভেতর থেকে ত্বক পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যজ্জ্ব্যোল করে।
তাছাড়া কমলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বেটা-ক্যারোটিন। যা ত্বকের কোষ গঠন করতে সহায়তা করে। আর বয়সের ছাপ দূর করতে পারে।
অন্যদিকে কমলার খোসাও রূপচর্চায় দীর্ঘদিন ধরেই ব্যবহৃত হচ্ছে। যা ব্যবহারে ত্বক টানটান হয়। তাছাড়া ব্রণ এবং লালচেভাব দূর করতে পারে কমলার খোসা।
আঙুর: রক্ত পরিষ্কারক হিসেবে সুপরিচিত এই ফল। রক্তের দূষিত পদার্থ দূর করে ভিতর থেকে ত্বক সুন্দর করে তোলে আঙুর। ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যাওয়ার সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে এই ফল।
আঙুরের বীজে আছে পলিফেনল নামের একটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান যা ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি পূরণ করে ত্বকে বয়সের প্রভাব কমিয়ে আনে। আঙুরের রস বলিরেখা হালকা করতে সাহায্য করে।
বেদানা: ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায় দারুণ উপকারি বেদানা। এই ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। তাই নিয়মিত এই ফল খেলে ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখা যায় দীর্ঘদিন।
বেদানা বীজের নির্যাস ত্বকের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমায়, এমনটা জানা গেছে এক গবেষণায়। তাছাড়া ব্রণের সমস্যা কমাতেও উপকারী এই ফল।
লেবু: ত্বকের উপর জমে থাকা মৃতকোষ দূর করতে সাহায্য করে এ্রর এনজাইম এবং অ্যাসিডের উপাদান। তাছাড়া ত্বকের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করে উজ্জ্বলতা ধরে রাখে লেবু।
বিশুদ্ধ লেবুর রস কনুই ও হাঁটুর কালচে দাগ দূর করে। এক টুকরা লেবু কেটে কালচে ত্বকের উপর ঘষলে উপকার পাওয়া যায়। তাছাড়া নিয়মিত লেবুর রস ত্বকে মাখলেও রং উজ্জ্বল হয়।
আপেল: প্রতিদিন আপেল খেলে ত্বকে বলিরেখা পড়ার সম্ভাবনা কমে। ত্বক পরিষ্কারক হিসেবেও কাজ করে এই ফল। ব্রণ দূর করা এবং ত্বকে হোয়াইট হেডস এবং ব্ল্যাক হেডস হওয়ার সম্ভাবনাও কমিয়ে আনে আপেল।
দুধ ও মধুর সঙ্গে আপেলের রস মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ত্বক নরম ও উজ্জ্বল হয়।
ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে শুধু রূপচর্চাই যথেষ্ট নয়। রূপচর্চার পাশাপাশি খাবারের দিকে মনোযোগ দেওয়া বেশি জরুরি। কারণ এমন কিছু খাবার আছে যেগুলো ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারে। তার মধ্যে অন্যতম হলো ফল। বিভিন্ন ধরনের ফল ত্বকের ফর্সাভাব বজায় রাখতে কাজ করে।
সুন্দর ত্বকের জন্য প্রচুর পরিমাণে সবজি, ফল ও পানি পান করা দরকার। ত্বকের জন্য উপকারী কিছু ফল খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়। চলুন তবে জেনে নেওয়া যাক, কোন ফলগুলো আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কাজ করবে-
পেঁপে: পেঁপে শুধু স্বাদই নয়, এটি নানাভাবে শরীরের উপকারও করে। আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও ভূমিকা রাখতে পারে পেঁপে। এতে থাকে প্যাপেইন নামক এনজাইম। এর এক্সফোলিয়েটিং বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা ত্বকের মৃত কোষ দূর করতে কাজ করে। যে কারণে নিয়মিত পেঁপে খেলে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায় দ্রুতই।
স্ট্রবেরি: স্ট্রবেরি ভিনদেশি ফল হলেও এখন আমাদের দেশে বেশ সহজলভ্য। সুস্বাদু এই ফলও ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে কাজ করতে পারে। আসলে উপকারী এই ফল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য সমৃদ্ধ। যে কারণে স্ট্রবেরি আমাদের ত্বকের নানা উপকারে আসে। বিশেষ করে পিগমেন্টেশন কমানো এবং উজ্জ্বলতা বাড়ানোর মতো কাজে সাহায্য করতে পারে স্ট্রবেরি।
কিউই: কিউই ফলের স্বাদ পছন্দ করেন কি? এটিও বিদেশি ফল তবে আমাদের দেশে পর্যাপ্ত পাওয়া যায়। এই ফল ভিটামিন ই এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃদ্ধ। তাই নিয়মিত কিউই ফল খেলে তা ত্বকের কোষকে পুষ্ট করতে এবং ত্বকের ভেতর থেকে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে কাজ করে। খাবারের তালিকায় এসব ফল যোগ করার পাশাপাশি ফেসমাস্ক তৈরিতেও কাজে লাগাতে পারেন ফলগুলো।
কমলা: এই ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। যা শরীরের দূষিতপদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। শরীরের ভেতর থেকে ত্বক পরিষ্কার ও স্বাস্থ্যজ্জ্ব্যোল করে।
তাছাড়া কমলায় রয়েছে প্রচুর পরিমাণে বেটা-ক্যারোটিন। যা ত্বকের কোষ গঠন করতে সহায়তা করে। আর বয়সের ছাপ দূর করতে পারে।
অন্যদিকে কমলার খোসাও রূপচর্চায় দীর্ঘদিন ধরেই ব্যবহৃত হচ্ছে। যা ব্যবহারে ত্বক টানটান হয়। তাছাড়া ব্রণ এবং লালচেভাব দূর করতে পারে কমলার খোসা।
আঙুর: রক্ত পরিষ্কারক হিসেবে সুপরিচিত এই ফল। রক্তের দূষিত পদার্থ দূর করে ভিতর থেকে ত্বক সুন্দর করে তোলে আঙুর। ত্বক শুষ্ক ও রুক্ষ হয়ে যাওয়ার সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে এই ফল।
আঙুরের বীজে আছে পলিফেনল নামের একটি অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদান যা ত্বকের বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি পূরণ করে ত্বকে বয়সের প্রভাব কমিয়ে আনে। আঙুরের রস বলিরেখা হালকা করতে সাহায্য করে।
বেদানা: ত্বকের সৌন্দর্য রক্ষায় দারুণ উপকারি বেদানা। এই ফলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। তাই নিয়মিত এই ফল খেলে ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখা যায় দীর্ঘদিন।
বেদানা বীজের নির্যাস ত্বকের ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমায়, এমনটা জানা গেছে এক গবেষণায়। তাছাড়া ব্রণের সমস্যা কমাতেও উপকারী এই ফল।
লেবু: ত্বকের উপর জমে থাকা মৃতকোষ দূর করতে সাহায্য করে এ্রর এনজাইম এবং অ্যাসিডের উপাদান। তাছাড়া ত্বকের রক্ত চলাচল স্বাভাবিক করে উজ্জ্বলতা ধরে রাখে লেবু।
বিশুদ্ধ লেবুর রস কনুই ও হাঁটুর কালচে দাগ দূর করে। এক টুকরা লেবু কেটে কালচে ত্বকের উপর ঘষলে উপকার পাওয়া যায়। তাছাড়া নিয়মিত লেবুর রস ত্বকে মাখলেও রং উজ্জ্বল হয়।
আপেল: প্রতিদিন আপেল খেলে ত্বকে বলিরেখা পড়ার সম্ভাবনা কমে। ত্বক পরিষ্কারক হিসেবেও কাজ করে এই ফল। ব্রণ দূর করা এবং ত্বকে হোয়াইট হেডস এবং ব্ল্যাক হেডস হওয়ার সম্ভাবনাও কমিয়ে আনে আপেল।
দুধ ও মধুর সঙ্গে আপেলের রস মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ত্বক নরম ও উজ্জ্বল হয়।
বিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
১৬ ঘণ্টা আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
২ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
২ দিন আগেথাইরয়েড সমস্যায় ওষুধের পাশাপাশি খাদ্যাভ্যাসেরও বড় ভূমিকা রয়েছে। বিশেষ করে কিছু ফল আছে যেগুলো থাইরয়েড রোগীদের জন্য উপকারী হতে পারে। এসব ফলে থাকে ভিটামিন, খনিজ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা থাইরয়েড গ্রন্থির কাজকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। তবে অবশ্যই মনে রাখতে হবে, শুধুমাত্র ফল খেয়েই থাইরয়েড সারানো
২ দিন আগে