ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ সাধারণত দিনে ৪ থেকে ৭ বার প্রস্রাব করে থাকেন। তবে কেউ যদি দিনে ৮ থেকে ১০ বার বা তারও বেশি প্রস্রাব করেন, বা রাতের বেলায় বারবার প্রস্রাবের জন্য ঘুম ভেঙে যায়, তবে তা স্বাভাবিক নয়। এটি কোনো অসুখ বা স্বাস্থ্যের সমস্যার পূর্বাভাস হতে পারে। ঘন ঘন প্রস্রাব বা “ফ্রিকোয়েন্ট ইউরিনেশন” কোনো একটি নির্দিষ্ট রোগ নয়, বরং বিভিন্ন রোগ বা অবস্থার একটি উপসর্গ হিসেবে দেখা দেয়। এই বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি বেশ কিছু বিদেশি গবেষক গবেষণা করেছেন এবং তাঁদের পর্যবেক্ষণ আমাদের সমস্যাটি বুঝতে সাহায্য করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের “মায়ো ক্লিনিক”–এর ইউরোলজিস্ট ড. ডেভিড রজার্স বলছেন, “ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণ অনেক হতে পারে। এটি কখনও কোনো সাধারণ ডায়েটারি কারণে হতে পারে, আবার কখনও হতে পারে কিডনির সমস্যা, ডায়াবেটিস, ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা প্রস্রাবের পথে সংক্রমণ, এমনকি মানসিক উদ্বেগেরও প্রতিফলন হতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “প্রস্রাবের সময় ব্যথা থাকলে বা রক্ত গেলে বিষয়টি আরও চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।”
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ৪০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও ৩০ শতাংশ পুরুষ কোনো না কোনো সময় ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যায় ভোগেন। তবে বেশিরভাগ মানুষই বিষয়টিকে প্রথমে গুরুত্ব দেন না, যা ভবিষ্যতে বড় কোনো স্বাস্থ্য সমস্যার জন্ম দিতে পারে।
ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো ডায়াবেটিস। যাদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেশি থাকে, তাঁদের শরীর বাড়তি গ্লুকোজ প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করে। এতে পানিশূন্যতাও দেখা দেয় এবং ঘন ঘন প্রস্রাবের তাগিদ তৈরি হয়। আমেরিকার ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ড. এলেনা ফোস্টার বলেন, “ডায়াবেটিসের প্রাথমিক উপসর্গগুলোর মধ্যে ঘন ঘন প্রস্রাব অন্যতম। কেউ যদি দিনে বারবার প্রস্রাব করেন এবং সেই সঙ্গে অতিরিক্ত পিপাসা ও ওজন কমার সমস্যাও থাকে, তবে দ্রুত ডায়াবেটিস পরীক্ষার প্রয়োজন।”
তবে ডায়াবেটিস ছাড়াও ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা ইউটিআই এক বড় কারণ। এটি সাধারণত মূত্রনালিতে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে সংক্রমণ সৃষ্টি করে। ইউটিআই হলে প্রস্রাবের সময় জ্বালা বা ব্যথা হতে পারে, সেই সঙ্গে হঠাৎ প্রস্রাব চেপে ধরা এবং বারবার প্রস্রাব লাগার অনুভূতি দেখা দেয়। ব্রিটেনের “ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস” (NHS) জানায়, “প্রতি বছর প্রায় ৮ মিলিয়ন মানুষ ইউটিআই-এর জন্য চিকিৎসা নেন এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নারীরা এতে বেশি আক্রান্ত হন।”
অনেক সময় প্রস্রাবের পরিমাণ না বাড়লেও, ঘন ঘন প্রস্রাবের অনুভূতি হয়। একে বলা হয় “ওভারঅ্যাকটিভ ব্লাডার” বা অতিসক্রিয় মূত্রাশয়। এ সমস্যায় মূত্রাশয় খুব দ্রুত সংকুচিত হয় এবং একটু তরল জমলেই মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়, ফলে ঘন ঘন প্রস্রাবের চাপ অনুভব হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া–র অধ্যাপক ও ইউরোলজিস্ট ড. মাইকেল চান বলেন, “এই সমস্যা অনেক সময় বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখা দেয়, আবার কিছু কিছু ওষুধ বা মানসিক চাপও এটি বাড়িয়ে দিতে পারে।”
একাধিক ওষুধ, বিশেষ করে ডায়ুরেটিক জাতীয় ওষুধ যা উচ্চ রক্তচাপের জন্য ব্যবহৃত হয়, সেগুলোও ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণ হতে পারে। এ ধরনের ওষুধ শরীর থেকে লবণ ও পানি বের করে দেয়, যার ফলে প্রস্রাবের পরিমাণ বাড়ে। আবার যারা অতিরিক্ত ক্যাফেইন বা অ্যালকোহল গ্রহণ করেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল প্রস্রাব উৎপাদন বাড়ায় এবং মূত্রাশয়ের সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে দেয়।
মানসিক কারণেও অনেক সময় এই সমস্যা হতে পারে। অনেকে মানসিক চাপ, উদ্বেগ বা বিষণ্নতার কারণে বারবার প্রস্রাবের চাপ অনুভব করেন, যাকে বলা হয় “সাইকোজেনিক ইউরিনেশন।” জার্মানির “ইনস্টিটিউট ফর সাইকোসোম্যাটিক মেডিসিন”-এর গবেষক ড. হ্যানস গ্রুবার বলেন, “যখন কেউ উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তায় থাকেন, তখন মস্তিষ্ক শরীরকে 'ফাইট অর ফ্লাইট' মোডে পাঠায়। এতে শরীর এমনভাবে সাড়া দেয়, যাতে বেঁচে থাকার জন্য অপ্রয়োজনীয় কাজগুলিকে সরিয়ে দেওয়া হয়—যার একটি ফলাফল হলো ঘন ঘন প্রস্রাবের অনুভূতি।”
তবে সবক্ষেত্রেই যে এটি রোগের লক্ষণ, তা নয়। অনেক সময় প্রচুর পানি পান করলেও ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে। গর্ভাবস্থাতেও নারীদের মধ্যে এ সমস্যা দেখা যায়, কারণ বাড়ন্ত গর্ভাশয় মূত্রাশয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। আবার যাঁরা বয়স্ক, তাঁদের মূত্রাশয়ের ইলাস্টিসিটি কমে যায়, ফলে বেশি প্রস্রাব হয়।
তবে বিষয়টি উপেক্ষা করা ঠিক নয়। ঘন ঘন প্রস্রাবের সঙ্গে নিচের যে কোনো উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত—প্রস্রাবে জ্বালাভাব, রক্ত দেখা, কোমরব্যথা, অতিরিক্ত পিপাসা, ওজন হ্রাস, বা রাতে বারবার ঘুম ভেঙে যাওয়া।
চিকিৎসা নির্ভর করে সমস্যার মূল কারণের ওপর। ইউটিআই হলে অ্যান্টিবায়োটিক, ডায়াবেটিসে ইনসুলিন বা গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ, মানসিক উদ্বেগে কাউন্সেলিং বা মানসিক সহায়তা দরকার হতে পারে। অতিসক্রিয় মূত্রাশয়ে বিশেষ ব্যায়াম বা ব্লাডার ট্রেনিং করানো হয়।
সবশেষে, নিজের দেহের সংকেতকে গুরুত্ব দিন। ঘন ঘন প্রস্রাব হচ্ছে এমন উপসর্গ যা হয়তো সামান্য মনে হতে পারে, কিন্তু তা হতে পারে বড় কোনো রোগের সূচনাবিন্দু। সঠিক সময়ে সচেতনতা এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা–নিরীক্ষা আপনাকে বড় বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে। যেমনটি বলেন ড. ডেভিড রজার্স, “দেহ নিজের মতো করে সাহায্য চায়। আমাদের কাজ হলো তা শোনা।”
একজন সুস্থ প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ সাধারণত দিনে ৪ থেকে ৭ বার প্রস্রাব করে থাকেন। তবে কেউ যদি দিনে ৮ থেকে ১০ বার বা তারও বেশি প্রস্রাব করেন, বা রাতের বেলায় বারবার প্রস্রাবের জন্য ঘুম ভেঙে যায়, তবে তা স্বাভাবিক নয়। এটি কোনো অসুখ বা স্বাস্থ্যের সমস্যার পূর্বাভাস হতে পারে। ঘন ঘন প্রস্রাব বা “ফ্রিকোয়েন্ট ইউরিনেশন” কোনো একটি নির্দিষ্ট রোগ নয়, বরং বিভিন্ন রোগ বা অবস্থার একটি উপসর্গ হিসেবে দেখা দেয়। এই বিষয়টি নিয়ে সম্প্রতি বেশ কিছু বিদেশি গবেষক গবেষণা করেছেন এবং তাঁদের পর্যবেক্ষণ আমাদের সমস্যাটি বুঝতে সাহায্য করতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের “মায়ো ক্লিনিক”–এর ইউরোলজিস্ট ড. ডেভিড রজার্স বলছেন, “ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণ অনেক হতে পারে। এটি কখনও কোনো সাধারণ ডায়েটারি কারণে হতে পারে, আবার কখনও হতে পারে কিডনির সমস্যা, ডায়াবেটিস, ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা প্রস্রাবের পথে সংক্রমণ, এমনকি মানসিক উদ্বেগেরও প্রতিফলন হতে পারে।” তিনি আরও বলেন, “প্রস্রাবের সময় ব্যথা থাকলে বা রক্ত গেলে বিষয়টি আরও চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।”
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রতিবেদন অনুযায়ী, বিশ্বের প্রায় ৪০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক নারী ও ৩০ শতাংশ পুরুষ কোনো না কোনো সময় ঘন ঘন প্রস্রাবের সমস্যায় ভোগেন। তবে বেশিরভাগ মানুষই বিষয়টিকে প্রথমে গুরুত্ব দেন না, যা ভবিষ্যতে বড় কোনো স্বাস্থ্য সমস্যার জন্ম দিতে পারে।
ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার অন্যতম একটি কারণ হলো ডায়াবেটিস। যাদের রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা বেশি থাকে, তাঁদের শরীর বাড়তি গ্লুকোজ প্রস্রাবের মাধ্যমে বের করে দেওয়ার চেষ্টা করে। এতে পানিশূন্যতাও দেখা দেয় এবং ঘন ঘন প্রস্রাবের তাগিদ তৈরি হয়। আমেরিকার ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের এন্ডোক্রিনোলজিস্ট ড. এলেনা ফোস্টার বলেন, “ডায়াবেটিসের প্রাথমিক উপসর্গগুলোর মধ্যে ঘন ঘন প্রস্রাব অন্যতম। কেউ যদি দিনে বারবার প্রস্রাব করেন এবং সেই সঙ্গে অতিরিক্ত পিপাসা ও ওজন কমার সমস্যাও থাকে, তবে দ্রুত ডায়াবেটিস পরীক্ষার প্রয়োজন।”
তবে ডায়াবেটিস ছাড়াও ইউরিনারি ট্র্যাক্ট ইনফেকশন বা ইউটিআই এক বড় কারণ। এটি সাধারণত মূত্রনালিতে ব্যাকটেরিয়া প্রবেশ করে সংক্রমণ সৃষ্টি করে। ইউটিআই হলে প্রস্রাবের সময় জ্বালা বা ব্যথা হতে পারে, সেই সঙ্গে হঠাৎ প্রস্রাব চেপে ধরা এবং বারবার প্রস্রাব লাগার অনুভূতি দেখা দেয়। ব্রিটেনের “ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস” (NHS) জানায়, “প্রতি বছর প্রায় ৮ মিলিয়ন মানুষ ইউটিআই-এর জন্য চিকিৎসা নেন এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নারীরা এতে বেশি আক্রান্ত হন।”
অনেক সময় প্রস্রাবের পরিমাণ না বাড়লেও, ঘন ঘন প্রস্রাবের অনুভূতি হয়। একে বলা হয় “ওভারঅ্যাকটিভ ব্লাডার” বা অতিসক্রিয় মূত্রাশয়। এ সমস্যায় মূত্রাশয় খুব দ্রুত সংকুচিত হয় এবং একটু তরল জমলেই মস্তিষ্কে সংকেত পাঠায়, ফলে ঘন ঘন প্রস্রাবের চাপ অনুভব হয়। যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া–র অধ্যাপক ও ইউরোলজিস্ট ড. মাইকেল চান বলেন, “এই সমস্যা অনেক সময় বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে দেখা দেয়, আবার কিছু কিছু ওষুধ বা মানসিক চাপও এটি বাড়িয়ে দিতে পারে।”
একাধিক ওষুধ, বিশেষ করে ডায়ুরেটিক জাতীয় ওষুধ যা উচ্চ রক্তচাপের জন্য ব্যবহৃত হয়, সেগুলোও ঘন ঘন প্রস্রাবের কারণ হতে পারে। এ ধরনের ওষুধ শরীর থেকে লবণ ও পানি বের করে দেয়, যার ফলে প্রস্রাবের পরিমাণ বাড়ে। আবার যারা অতিরিক্ত ক্যাফেইন বা অ্যালকোহল গ্রহণ করেন, তাঁদের ক্ষেত্রেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। ক্যাফেইন ও অ্যালকোহল প্রস্রাব উৎপাদন বাড়ায় এবং মূত্রাশয়ের সংবেদনশীলতা বাড়িয়ে দেয়।
মানসিক কারণেও অনেক সময় এই সমস্যা হতে পারে। অনেকে মানসিক চাপ, উদ্বেগ বা বিষণ্নতার কারণে বারবার প্রস্রাবের চাপ অনুভব করেন, যাকে বলা হয় “সাইকোজেনিক ইউরিনেশন।” জার্মানির “ইনস্টিটিউট ফর সাইকোসোম্যাটিক মেডিসিন”-এর গবেষক ড. হ্যানস গ্রুবার বলেন, “যখন কেউ উদ্বেগ বা দুশ্চিন্তায় থাকেন, তখন মস্তিষ্ক শরীরকে 'ফাইট অর ফ্লাইট' মোডে পাঠায়। এতে শরীর এমনভাবে সাড়া দেয়, যাতে বেঁচে থাকার জন্য অপ্রয়োজনীয় কাজগুলিকে সরিয়ে দেওয়া হয়—যার একটি ফলাফল হলো ঘন ঘন প্রস্রাবের অনুভূতি।”
তবে সবক্ষেত্রেই যে এটি রোগের লক্ষণ, তা নয়। অনেক সময় প্রচুর পানি পান করলেও ঘন ঘন প্রস্রাব হতে পারে। গর্ভাবস্থাতেও নারীদের মধ্যে এ সমস্যা দেখা যায়, কারণ বাড়ন্ত গর্ভাশয় মূত্রাশয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করে। আবার যাঁরা বয়স্ক, তাঁদের মূত্রাশয়ের ইলাস্টিসিটি কমে যায়, ফলে বেশি প্রস্রাব হয়।
তবে বিষয়টি উপেক্ষা করা ঠিক নয়। ঘন ঘন প্রস্রাবের সঙ্গে নিচের যে কোনো উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত—প্রস্রাবে জ্বালাভাব, রক্ত দেখা, কোমরব্যথা, অতিরিক্ত পিপাসা, ওজন হ্রাস, বা রাতে বারবার ঘুম ভেঙে যাওয়া।
চিকিৎসা নির্ভর করে সমস্যার মূল কারণের ওপর। ইউটিআই হলে অ্যান্টিবায়োটিক, ডায়াবেটিসে ইনসুলিন বা গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রণকারী ওষুধ, মানসিক উদ্বেগে কাউন্সেলিং বা মানসিক সহায়তা দরকার হতে পারে। অতিসক্রিয় মূত্রাশয়ে বিশেষ ব্যায়াম বা ব্লাডার ট্রেনিং করানো হয়।
সবশেষে, নিজের দেহের সংকেতকে গুরুত্ব দিন। ঘন ঘন প্রস্রাব হচ্ছে এমন উপসর্গ যা হয়তো সামান্য মনে হতে পারে, কিন্তু তা হতে পারে বড় কোনো রোগের সূচনাবিন্দু। সঠিক সময়ে সচেতনতা এবং প্রয়োজনীয় পরীক্ষা–নিরীক্ষা আপনাকে বড় বিপদ থেকে রক্ষা করতে পারে। যেমনটি বলেন ড. ডেভিড রজার্স, “দেহ নিজের মতো করে সাহায্য চায়। আমাদের কাজ হলো তা শোনা।”
পটুয়াখালীর ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী রাখাইন সম্প্রদায়ের শ্মশানের জমি ক্রমশ বেহাত হয়ে যাচ্ছে। স্থানীয়রা প্রভাব খাটিয়ে এসব জমি দখল করে বাড়ি-ঘর ও কৃষি জমি বানাচ্ছেন। অনেকে আবার শ্মশানের মাটি কেটে নিচ্ছেন।
১ দিন আগেআন্তর্জাতিক আইনে এই ব্যক্তিদের ‘অ্যাকোম্প্লিস টার্নড প্রোসিকিউশন উইটনেস’ বলা হয়। ইংল্যান্ড, আমেরিকা বা ভারত—প্রায় সব আধুনিক বিচারব্যবস্থায়ই রাজসাক্ষীর ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ।
১ দিন আগেবেনাপোল সীমান্তে ভারতীয়দের অবাধ যাতায়াত ও চোরাচালানের অভিযোগ উঠেছে। বাংলাদেশিরা ভারতে ট্যুরিস্ট বা বিজনেস ভিসা পাচ্ছে না, অথচ কলকাতাস্থ বাংলাদেশি উপ-হাইকমিশন থেকে প্রতিদিন শত শত ভারতীয় বিজনেস ভিসা পেয়ে বেনাপোলে প্রবেশ করছেন।
২ দিন আগেহুতিদের প্রযুক্তিগত উত্থান শুরু হয় ২০১৫ সালের দিকে, যখন সৌদি আরব তাদের বিরুদ্ধে বিমান হামলা শুরু করে। এই সময় থেকেই হুতিরা বুঝে যায়, শুধু ছোট অস্ত্র বা স্থানীয় হামলা দিয়ে টিকে থাকা যাবে না। দরকার প্রযুক্তিনির্ভর প্রতিরোধ। সেই থেকেই শুরু হয় তাদের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র, রাডার, এবং স্যাটেলাইট-নির্ভর হামলা
৩ দিন আগে