ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সফটওয়্যার কোম্পানি মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং সাবেক শীর্ষ নির্বাহী বিল গেটস আর বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই। তার মোট সম্পদ পুনঃগণনার পর সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সর্বশেষ গণনায় দেখা গেছে— বিল গেটসের মোট সম্পদ ১৭ হাজার ৫০০ কোটি ডলার থেকে ১২ হাজার ৪০০ কোটি ডলারে নেমেছে। অর্থাৎ তার মোট সম্পদ কমেছে ৫ হাজার ১০০ কোটি ডলার।
ব্লুমবার্গের হিসাব অনুযায়ী, বর্তমানে বৈশ্বিক ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় ১২তম স্থানে আছেন বিল গেটস।
ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স বিশ্বের ১২ জন ধনীর একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকায় যারা আছেন তারা হলেন—
১. ইলন মাস্ক (মোট সম্পদের পরিমাণ ৩৬ হাজার ১০০ কোটি ডলার)
২. মার্ক জাকারবার্গ (মোট সম্পদের পরিমাণ ২৫ হাজার ৪০০ কোটি ডলার)
৩. ল্যারি এলিসন (মোট সম্পদের পরিমাণ ২৫ হাজার ৩০০ কোটি ডলার)
৪. জেফ বেজোস (মোট সম্পদের পরিমাণ ২৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার)
৫. স্টিভ বালমার (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৭ হাজার ২০০ কোটি ডলার)
৬. ল্যারি পেইজ (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৬ হাজার ৩০০ কোটি ডলার)
৭. বেরনার্ড আর্নল্ট (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৬ হাজার ১০০ কোটি ডলার)
৮. সের্গেই ব্রেইন (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৫ হাজার ৪০০ কোটি ডলার)
৯. ওয়ারেন বাফেট (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলার)
১০. জেনসেন হুয়াং (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩ হাজার ৯০০ কোটি ডলার)
১১. মাইকেল ডেল (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩ হাজার ৮০০ কোটি ডলার)
১২. বিল গেটস (মোট সম্পদের পরিমাণ ১২ হাজার ৪০০ কোটি ডলার)
এই তালিকায় ৫ম স্থানে থাকা স্টিভ বালমার মাইক্রোসফট করপোরেশনে বিল গেটসের অধ্বঃস্তন হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। পরে বিল গেটস মাইক্রোসফট থেকে অব্যাহতি নেওয়ার পর তিনি প্রতিষ্ঠানটির সিইও হন।
অর্থাৎ মোট সম্পদের হিসাবে একসময় যাদের সামনে ছিলেন বিল গেটস, তাদের থেকে তো বটেই— এমনকি নিজের সাবেক অধঃস্তনের থেকেও পিছিয়ে গেছেন মাইক্রোসফট কোম্পানির এই সহপ্রতিষ্ঠাতা।
এই সম্পদ কমার প্রধান এবং একমাত্র কারণ বিল গেটসের উদারতা এবং দানশীলতা। গত কয়েক বছর ধরে স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও গবেষণা খাতে গেটস-মেলিন্ডা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে কোটি কোটি ডলার দান করেছেন বিল গেটস। করোনা টিকা গবেষণা খাতেও বিশাল অঙ্কের অর্থ দান করেন তিনি।
ব্লুমবার্গের তালিকায় ৫ম স্থানে থাকা স্টিভ বালমার তার সাবেক ঊর্ধ্বতনের সম্পদ কমে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছেন ।
তাছাড়া ২০০০ সালে গেটসের বিদায়ের পর কর্মীদের মধ্যে কোম্পানির প্রফিট শেয়ারিং নীতিতেও পরিবর্তন আনে মাইক্রোসফট। ফলে এক যুগ আগে কোম্পানি থেকে বিদায় নিলেও মাইক্রোসফটের চার শতংশ শেয়ারের মালিকানা ধরে রেখেছেন স্টিভ বালমার। এই সুযোগ বিল গেটস পাননি।
বিল গেটসের বিদায়ের পর মাইক্রোসফটের শীর্ষ নির্বাহী হন বালমার এবং ২০১৪ সালে তিনি এই পদ থেকে অবসর নেন।
সূত্র: ব্লুমবার্গ
বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় সফটওয়্যার কোম্পানি মাইক্রোসফটের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং সাবেক শীর্ষ নির্বাহী বিল গেটস আর বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই। তার মোট সম্পদ পুনঃগণনার পর সোমবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সর্বশেষ গণনায় দেখা গেছে— বিল গেটসের মোট সম্পদ ১৭ হাজার ৫০০ কোটি ডলার থেকে ১২ হাজার ৪০০ কোটি ডলারে নেমেছে। অর্থাৎ তার মোট সম্পদ কমেছে ৫ হাজার ১০০ কোটি ডলার।
ব্লুমবার্গের হিসাব অনুযায়ী, বর্তমানে বৈশ্বিক ধনী ব্যক্তিদের তালিকায় ১২তম স্থানে আছেন বিল গেটস।
ব্লুমবার্গ বিলিয়নিয়ার ইনডেক্স বিশ্বের ১২ জন ধনীর একটি তালিকা প্রকাশ করেছে। তালিকায় যারা আছেন তারা হলেন—
১. ইলন মাস্ক (মোট সম্পদের পরিমাণ ৩৬ হাজার ১০০ কোটি ডলার)
২. মার্ক জাকারবার্গ (মোট সম্পদের পরিমাণ ২৫ হাজার ৪০০ কোটি ডলার)
৩. ল্যারি এলিসন (মোট সম্পদের পরিমাণ ২৫ হাজার ৩০০ কোটি ডলার)
৪. জেফ বেজোস (মোট সম্পদের পরিমাণ ২৪ হাজার ৪০০ কোটি ডলার)
৫. স্টিভ বালমার (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৭ হাজার ২০০ কোটি ডলার)
৬. ল্যারি পেইজ (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৬ হাজার ৩০০ কোটি ডলার)
৭. বেরনার্ড আর্নল্ট (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৬ হাজার ১০০ কোটি ডলার)
৮. সের্গেই ব্রেইন (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৫ হাজার ৪০০ কোটি ডলার)
৯. ওয়ারেন বাফেট (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৪ হাজার ৬০০ কোটি ডলার)
১০. জেনসেন হুয়াং (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩ হাজার ৯০০ কোটি ডলার)
১১. মাইকেল ডেল (মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩ হাজার ৮০০ কোটি ডলার)
১২. বিল গেটস (মোট সম্পদের পরিমাণ ১২ হাজার ৪০০ কোটি ডলার)
এই তালিকায় ৫ম স্থানে থাকা স্টিভ বালমার মাইক্রোসফট করপোরেশনে বিল গেটসের অধ্বঃস্তন হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। পরে বিল গেটস মাইক্রোসফট থেকে অব্যাহতি নেওয়ার পর তিনি প্রতিষ্ঠানটির সিইও হন।
অর্থাৎ মোট সম্পদের হিসাবে একসময় যাদের সামনে ছিলেন বিল গেটস, তাদের থেকে তো বটেই— এমনকি নিজের সাবেক অধঃস্তনের থেকেও পিছিয়ে গেছেন মাইক্রোসফট কোম্পানির এই সহপ্রতিষ্ঠাতা।
এই সম্পদ কমার প্রধান এবং একমাত্র কারণ বিল গেটসের উদারতা এবং দানশীলতা। গত কয়েক বছর ধরে স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও গবেষণা খাতে গেটস-মেলিন্ডা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে কোটি কোটি ডলার দান করেছেন বিল গেটস। করোনা টিকা গবেষণা খাতেও বিশাল অঙ্কের অর্থ দান করেন তিনি।
ব্লুমবার্গের তালিকায় ৫ম স্থানে থাকা স্টিভ বালমার তার সাবেক ঊর্ধ্বতনের সম্পদ কমে যাওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছেন ।
তাছাড়া ২০০০ সালে গেটসের বিদায়ের পর কর্মীদের মধ্যে কোম্পানির প্রফিট শেয়ারিং নীতিতেও পরিবর্তন আনে মাইক্রোসফট। ফলে এক যুগ আগে কোম্পানি থেকে বিদায় নিলেও মাইক্রোসফটের চার শতংশ শেয়ারের মালিকানা ধরে রেখেছেন স্টিভ বালমার। এই সুযোগ বিল গেটস পাননি।
বিল গেটসের বিদায়ের পর মাইক্রোসফটের শীর্ষ নির্বাহী হন বালমার এবং ২০১৪ সালে তিনি এই পদ থেকে অবসর নেন।
সূত্র: ব্লুমবার্গ
যুদ্ধ শুরু হয়, কিন্তু হুতিরা ভেঙে পড়ে না। বরং তারা নিজেদের প্রতিরক্ষা আরও জোরদার করে তোলে এবং ইরান থেকে উন্নত ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র পেতে শুরু করে।
২ দিন আগেলবণ বা সোডিয়াম উচ্চ রক্তচাপ বৃদ্ধির একটি প্রধান কারণ। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন বেশি লবণ গ্রহণ করলে রক্তনালির চাপ বাড়ে এবং হৃদপিণ্ডকে অতিরিক্ত পরিশ্রম করতে হয়।
২ দিন আগে১৯৪৮ সালে ইসরায়েল রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার সময় থেকেই আরব দেশগুলোর মধ্যে এই রাষ্ট্রের প্রতি একধরনের ঐক্যবদ্ধ বিরোধিতা তৈরি হয়।
২ দিন আগেট্রাম্প বলেন, ‘আমি মনে করি তৃতীয় কোনো রাজনৈতিক দল গঠন করাটা একেবারেই হাস্যকর। যুক্তরাষ্ট্রে দুই দলের যে রাজনৈতিক কাঠামো, তা বহু বছর ধরেই আছে। তৃতীয় কোনো দল এখানে আনার চেষ্টা শুধু বিভ্রান্তি তৈরি করবে। তিনি (মাস্ক) চাইলে মজা করতে পারেন। তবে আমার মনে হয় এটি হাস্যকর।’
২ দিন আগে