আবিষ্কার নিয়ে দ্বন্দ্ব, এমনকি ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়েও দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন বিজ্ঞানী কিংবা গণিতবিদেরা।
নক্ষত্ররাও মারা যায়। অবশ্য তাঁদের জীবন মোটেও মানুষ বা অন্য প্রাণীদের মতো নয়।
এমন কোথাও খেতে বসলেন, যেখানে ভদ্রতার খাতিরে বলতেও পারছেন, ডিমটা পচা, এটা খেতে পারছি না।
চাতক নাকি নদী বা জলাশয়ের পানি পান করে না। বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে।
ফুলের মতো ফলেরও নানা রকম বাহারী রঙ দেখা যায়। লাল, হলুদ, কমলা, গোলাপী– কত কত রঙের ফল দেখা যায়।
রাগ ব্যাপারটা ভালো নয়। তবুও মানুষ রাগ করে। কখনো কারণে, কখনো অকারণেও রাগ করে।
জীবনের শুরুতেই জীবদেহে খুব কম কোষ থাকে, কিন্তু কোষ বিভাজনের মাধ্যমে কোষের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে থাকে।
শুধু তাই নয়, ফ্লেমিং লক্ষ করলেন, চোখের পানি ও থুতুতেও জীবাণুনাশক উপাদান রয়েছে। তিনি শরীরের এই জবাণু প্রতিরোধী উপাদানের নাম দিলেন লাইসোজাইম।
এক্সএআই একটি সুপার কম্পিউটার তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে। ভবিষ্যতে এই সুপার কম্পিউটারটি এআই চ্যাটবট ও গ্রোকের সঙ্গে আরও শক্তিশালীভাবে কাজ করবে। আশা করা যাচ্ছে, ২০২৫ সাল শুরুর পরই এই সুপার কম্পিউটারটিকে বাণিজ্যিকভাবে লঞ্চ করা হবে।
জন্মের পর যে ছেলেকে মা-বাবা ত্যাজ্য করেছিলেন, তাঁরা যদি জানতেন সেই ছেলেই একদিন বদলে বিশ্বকে; আজকের পৃথিবী যে প্রযুক্তি শাসন করবে, তাঁদের সেই ফেলে দেওয়া পূত্রই সেই প্রযুক্তির নিয়ন্ত্রক হবেন, তাহলে সেদিন সদ্য ভূমিষ্ট ছোট্ট শিশুকে ফেলে আসতেন বাবা-মা?
মানুষের জ্ঞান ও বুদ্ধিই অন্য প্রাণীদের সঙ্গে মানুষের পার্থক্য তৈরি করে দেয়। আর এই দুটো ব্যাপারের সঙ্গেই জড়িয়ে আছে স্মৃতি। তবে স্মৃতি কী তা জানার আগে, জানতে হবে জ্ঞান আসলে কী?
নিউটনের মহাকর্ষ সূত্রে একটা ত্রুটি ছিল। বড়সড় ত্রুটি। এই ত্রুটির কথা নিউটন জানতেন না। কারণ তিনি জানতেন না আলোর বেগ অসীম নয়। তিনি আক্ষেকিতার মূল নীতিগুলোই স্পষ্ট বুঝতে পারেননি, যেমনটা পেরেছিলেন আইনস্টাইন।
কালো কোনো রং নয়। কালো মানে, রঙের অভাব, আলোর অভাব। তবুও কালো বস্তু আমরা দেখি কেন? কীভাবে দেখি?
বাংলাদেশের বাজারে এলো ডিএক্সওমার্ক রেটিং অনুযায়ী বিশ্বের নাম্বার ওয়ান স্মার্টফোন অনার ম্যাজিক ৬ প্রো। সম্প্রতি রাজধানীর একটি পাঁচ তারকা হোটেলে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে উম্মুক্ত করা হয় অনার ম্যাজিক ৬ প্রো স্মার্টফোনটি।
লেখকদের ওপরে তো বটেই, শার্লক হোমসের প্রভাব সমাজে কতটা পড়েছিল, তা এক ট্যাক্সিচালকের পর্যবেক্ষণ ক্ষমতার গল্পটা জানলেই কিছুটা আঁচ করা যায়।
কথাটা সবার বেলায় খাটে না ঠিক। কিন্তু বিজ্ঞানী কুদরাত-এ-খুদ ‘র মেধার প্রমাণ সেই বাল্যকালেই মিলেছিল। আর সেই প্রমাণ পেয়েছিলেন তাঁর এক বড় ভাই।
অন্যদিকে সমুদ্রপৃষ্ঠের বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা বাড়ে না বলে ঘনত্ব চাপ একই থাকে। তাই ভূপৃষ্ঠ আর সমুদ্রপৃষ্ঠের চাপের মধ্যে পার্থক্য অনেক বেড়ে যায়। ভূপৃষ্ঠে তৈরি হয় নিম্নচাপ