ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
চাতক নাকি নদী বা জলাশয়ের পানি পান করে না। বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে। এজন্য মাটিতেও নাকি নামে না। এ সবই মিথ। চাতক পানি পান করে, মাটিতেও নামে।
বাংলাদেশের চার প্রজাতির পাখিকে চাতক নামে ডাকা। তবে পাকড়া পাপিয়াই চাতক হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। পাকড়া পাপিয়া দেশের দুর্লভ পাখিগুলোর একটি। এরা পরিযায়ী। বছরের বেশিরভাগ সময় এদেশেই থাকে। শীতকালে চলে যায় আফ্রিকায়। ফিরে আসে শীত শেষে। আগে যেখানে থাকত আবার সেখানে ফিরে যায়। এরা গাছের উঁচু ডালে একা একা বসে থাকে। বৈদ্যুতিক তারেও বসতে দেখা যায়। মাঝে মাঝে একজোড়া পাখি এক সঙ্গে দেখা যায়। এরা ঝোপঝাড়ের আড়ালে লুকিয়ে খাবার খায়। শুঁয়োপোকা, উই, পিঁপড়া, ছারপোকা এদের প্রধান খাদ্য।
পাকড়া পাপিয়ার চেহারায় রাজকীয় একটা ছাপ আছে। মাথায় শিংয়ের মতো ঝুঁটি। পিঠ, পাখা ও লেজ কালো। দুই পাখায় একটা করে ছোট সাদা পট্টি। লেজের আগার দিকের কিনার সাদা। গলা, বুক ও পেট সাদা। মাথা, ঘাড়, লেজ, ঝুঁটি ও ঠোঁট কালো, পা কালো। তবে সাদা লোমে ঢাকা।
‘পিউ...পিউ...’ স্বরে ডাকে। কোকিল গোত্রের পাখি। বাসা বাঁধে না। ডিমে তা দেয় না। ছানাও লালন-পালন করে না। বসন্তকালে ডিম পাড়ে ছাতারে পাখির বাসায়। ছাতারে নিজের ডিম মনে করে তা দেয়। ছানা বড় করে। একসময় ছাতারে বুঝতে পারে ছানা তার নয়। তখন ঠুকরে পাপিয়ার ছানাগুলো তাড়িয়ে দেয়। ততদিনে উড়তে শিখে যায় ছানা।
ফিরে যাই চাতক নিয়ে মিথটাতে৷ চাতক বৃষ্টির জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁ করে থাকে। বৃষ্টি এলে মুখের মধ্যে ফোঁটা পড়ে। চাতক সেই পানি খায়। যতদিন বৃষ্টি না হয় চাতক পানি পান করে না। পানির অভাবে একসময় গলা শুকিয়ে গরম হয়ে যায়। চাতক বৃষ্টির জন্য চিৎকার করে। তবু বৃষ্টি হয় না। তখন চাতকের গলা দিয়ে আগুনের ফুলকি বের হয়।
পুরোটাই একটা গল্প, বাস্তবে চাতক মাটিতে নাম, জলাশয় থেকে পানিও পান করে। চাতক মোটেও বৃষ্টির পানির জন্য অপেক্ষা করে না।
পাকড়া পাপিয়া দেশের একেবারেই দুর্লভ পাখি। এদের সংরক্ষণে সবার এগিয়ে আসা দরকার।
চাতক নাকি নদী বা জলাশয়ের পানি পান করে না। বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে। এজন্য মাটিতেও নাকি নামে না। এ সবই মিথ। চাতক পানি পান করে, মাটিতেও নামে।
বাংলাদেশের চার প্রজাতির পাখিকে চাতক নামে ডাকা। তবে পাকড়া পাপিয়াই চাতক হিসেবে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। পাকড়া পাপিয়া দেশের দুর্লভ পাখিগুলোর একটি। এরা পরিযায়ী। বছরের বেশিরভাগ সময় এদেশেই থাকে। শীতকালে চলে যায় আফ্রিকায়। ফিরে আসে শীত শেষে। আগে যেখানে থাকত আবার সেখানে ফিরে যায়। এরা গাছের উঁচু ডালে একা একা বসে থাকে। বৈদ্যুতিক তারেও বসতে দেখা যায়। মাঝে মাঝে একজোড়া পাখি এক সঙ্গে দেখা যায়। এরা ঝোপঝাড়ের আড়ালে লুকিয়ে খাবার খায়। শুঁয়োপোকা, উই, পিঁপড়া, ছারপোকা এদের প্রধান খাদ্য।
পাকড়া পাপিয়ার চেহারায় রাজকীয় একটা ছাপ আছে। মাথায় শিংয়ের মতো ঝুঁটি। পিঠ, পাখা ও লেজ কালো। দুই পাখায় একটা করে ছোট সাদা পট্টি। লেজের আগার দিকের কিনার সাদা। গলা, বুক ও পেট সাদা। মাথা, ঘাড়, লেজ, ঝুঁটি ও ঠোঁট কালো, পা কালো। তবে সাদা লোমে ঢাকা।
‘পিউ...পিউ...’ স্বরে ডাকে। কোকিল গোত্রের পাখি। বাসা বাঁধে না। ডিমে তা দেয় না। ছানাও লালন-পালন করে না। বসন্তকালে ডিম পাড়ে ছাতারে পাখির বাসায়। ছাতারে নিজের ডিম মনে করে তা দেয়। ছানা বড় করে। একসময় ছাতারে বুঝতে পারে ছানা তার নয়। তখন ঠুকরে পাপিয়ার ছানাগুলো তাড়িয়ে দেয়। ততদিনে উড়তে শিখে যায় ছানা।
ফিরে যাই চাতক নিয়ে মিথটাতে৷ চাতক বৃষ্টির জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁ করে থাকে। বৃষ্টি এলে মুখের মধ্যে ফোঁটা পড়ে। চাতক সেই পানি খায়। যতদিন বৃষ্টি না হয় চাতক পানি পান করে না। পানির অভাবে একসময় গলা শুকিয়ে গরম হয়ে যায়। চাতক বৃষ্টির জন্য চিৎকার করে। তবু বৃষ্টি হয় না। তখন চাতকের গলা দিয়ে আগুনের ফুলকি বের হয়।
পুরোটাই একটা গল্প, বাস্তবে চাতক মাটিতে নাম, জলাশয় থেকে পানিও পান করে। চাতক মোটেও বৃষ্টির পানির জন্য অপেক্ষা করে না।
পাকড়া পাপিয়া দেশের একেবারেই দুর্লভ পাখি। এদের সংরক্ষণে সবার এগিয়ে আসা দরকার।
ইংরেজিতে দেশটির নাম "ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকা"। এই নামের মধ্যে “আমেরিকা” শব্দটি মূলত একটি মহাদেশের নাম। আমেরিকা বলতে বোঝানো হয় উত্তর ও দক্ষিণ আমেরিকা দুই মহাদেশকে মিলিয়ে। কাজেই “আমেরিকা” শুধু একটি দেশের নাম নয়, একটি মহাদেশের নাম। কিন্তু যখন “ইউনাইটেড স্টেটস অব আমেরিকা” বলা হয়, ত
৩ ঘণ্টা আগেওটস খেলে ওজন কমে—এই ধারণাটিও নিরর্থক নয়। কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ ড. ডেভিড জেনকিন্স জানান, “ওটস খেলে অনেকক্ষণ পেট ভরা থাকে। ফলে কম খাওয়া হয়, আর এই কারণে ধীরে ধীরে ওজন কমে আসে।” তাঁর মতে, যারা নিয়মিত সকালে ওটস খান, তাঁদের মধ্যে অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে যায়।
৪ ঘণ্টা আগেআজকের বিজ্ঞানীরা চাইছেন বিলুপ্ত কিছু প্রাণীকে আবার ফিরিয়ে আনতে। এভাবে আগের মতো তাদের তৈরি করে তোলা যায় কি না, তা নিয়ে গবেষণা হচ্ছে। এই প্রক্রিয়াকে বলে “ডি-এক্সটিংশন”। মানে, যেসব প্রাণী অনেক বছর আগে হারিয়ে গেছে, তাদের আবার বাঁচিয়ে তোলার চেষ্টা। অনেকেই চায় ডায়ার উলফ বা ম্যামথ ফিরে আসুক। কেউ কেউ জায়ান
১ দিন আগেএই যুদ্ধে মুখোমুখি হয়েছিলেন গাইয়াস অক্টাভিয়াস—পরবর্তীতে যিনি ‘অগাস্টাস’ নামে পরিচিত হন—তার বাহিনী এবং মিশরের রানি ক্লিওপেট্রা ও রোমের অন্যতম শক্তিশালী সেনানায়ক মার্ক অ্যান্টনির যৌথ বাহিনী। যুদ্ধটি মূলত সামুদ্রিক যুদ্ধ হলেও এর প্রভাব রাজনীতি, প্রেম, বিশ্বাসঘাতকতা ও সাম্রাজ্যের ক্ষমতার বণ্টন পর্যন্ত ব
১ দিন আগে