চুয়িং গামের বাণিজ্যিকীকরণ শুরু হয় ১৯শ শতাব্দীতে। ১৮৪০ সালে জন কার্টিস নামের একজন আমেরিকান প্রথমবারের মতো চুয়িং গাম তৈরি করে বাজারে ছাড়েন।
এই প্রাণীটিকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় অমেরুদণ্ডী প্রাণী। পূর্ণবয়স্ক কলসাল স্কুইডের দৈর্ঘ্য ১৪ মিটার (প্রায় ৪৬ ফুট) পর্যন্ত হতে পারে – যা একটি বড় ট্রাকের সমান! ও
গত কয়েক মাস ধরে রোভারটি ঘুরে বেড়াচ্ছে এই ক্রেটারের পশ্চিম দিকের পাহাড়ি অঞ্চল ও পাথুরে ঢালে। এই এলাকাটি বৈজ্ঞানিকদের কাছে এখন এক কথায় “সোনার খনি”।
প্রথম দেখায় অনেকেই ভাবেন, কোনো সামুদ্রিক গাছ বা শৈবাল যেন ধীরে ধীরে পানির স্রোতে ভেসে চলেছে। কিন্তু না, সেটি আসলে জীবন্ত এক প্রাণী। পাতার মতো দেহের গঠন তাকে নিখুঁতভাবে ছদ্মবেশ নিতে সাহায্য করে।
ফোটনগুলো এই বিক্রিয়াকেন্দ্রে সরাসরি যায় না। একই সঙ্গে অনেকগুলো পথে ফোটন এই কেন্দ্রগুলোতে যায়। এটাকে বলে কোয়ান্টাম সুপারপজিশন, অর্থাৎ একই সঙ্গে একাধিক অবস্থায় থাকা।
বিজ্ঞানীরা কাগজ তৈরির সময় পাওয়া টেকসই উপাদান—লিগনিন এবং একধরনের পরিবাহী প্লাস্টিক দিয়ে এই ব্যাটারি তৈরি করেছেন। এর ফলে ব্যাটারিটি পরিবেশবান্ধব হওয়ার পাশাপাশি অনেক নমনীয় ও হালকা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. রোমান উইটলেস জানিয়েছেন, “কালনাগিনী সাধারণত বিষাক্ত হলেও এটি মানুষ মারার জন্য যথেষ্ট নয়। সঠিক সময়ে চিকিৎসা পেলে কোনো বড় ক্ষতি হয় না।”
এই বিষয়ে গবেষণা হয়েছে অনেক। বিজ্ঞানীরা আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে প্রমাণ পেয়েছেন যে গাছের আচরণে ঘুমের মতো ধারা রয়েছে।
কোবট সাধারণত সেই কাজগুলো করে যেগুলো একঘেয়ে, সময়সাপেক্ষ, বা শারীরিকভাবে কষ্টদায়ক। যেমন—ছোট যন্ত্রাংশ জোড়া লাগানো, প্যাকেটজাতকরণ, বা কোনো ভারী জিনিসপত্র সরানো। বড় বড় কারখানায়, গাড়ি তৈরির ইউনিটে কিংবা ওয়্যারহাউসে এদের দেখা মেলে।
হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি বিশেষজ্ঞ ড. ফ্রাংক হু বলেন, “ডিম খাওয়ার কারণে সরাসরি হৃদরোগ বাড়ে—এমন শক্ত কোনো প্রমাণ নেই। তবে যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে প্রতিদিন ডিম খাওয়াটা কিছুটা ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।”
নীল আলো দৃশ্যমান আলোরই একটি অংশ, যার তরঙ্গদৈর্ঘ্য সাধারণত ৩৮০ থেকে ৫০০ ন্যানোমিটারের মধ্যে। এই আলো অনেকাংশে প্রাকৃতিক, যেমন সূর্য থেকেও আসে।
আসলে আকাশ আর মাটির মাঝখানে কোনো স্পষ্ট রেখা নেই। দুইয়ের রংও অনেক সময় কাছাকাছি হয়, বিশেষ করে যখন সূর্য ওঠে বা ডোবে।
বিড়াল জন্মগতভাবেই মাংসাশী প্রাণী। তাদের দাঁত, হজম ব্যবস্থা এবং স্বাদের অনুভূতি সবই মাংসের জন্য তৈরি। ভাত বা রুটি কার্বোহাইড্রেটসমৃদ্ধ খাবার, যা বিড়ালের শরীরের চাহিদা পূরণ করে না।
এই পাথরগুলোর চলার পথে মাটিতে দাগ পড়ে থাকে, যা দেখে বোঝা যায় তারা ঠিক কতদূর গিয়েছে। কিন্তু কীভাবে এটা সম্ভব? বহু বছর ধরে বিজ্ঞানীরা এই রহস্য ভেদ করার চেষ্টা করেছেন। অবশেষে তারা এর কারণ বের করেছেন।
মহাকাশ স্টেশনের বেশিরভাগ পানি রিসাইকেল করা। নভোচারীদের প্রস্রাব, ঘাম এবং বাতাসের আর্দ্রতা থেকে পানি সংগ্রহ করে তা পরিশোধন করা হয়। নাসা বলছে, এই পানি পৃথিবীর সাধারণ পানির চেয়েও বেশি পরিষ্কার!
এই শব্দটিকে আমরা যতই বিরক্তিকর মনে করি না কেন, মশাদের জীবনে এটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারণ মশারা এই শব্দ ব্যবহার করেই একে অপরের সঙ্গে যোগাযোগ করে।
আমরা প্রতিদিন মোবাইলে বিভিন্ন অ্যাপ ও ব্রাউজার ব্যবহার করি। এসব অ্যাপ আমাদের সুবিধার জন্য কিছু ডাটা সংরক্ষণ করে রাখে, যাকে বলা হয় ক্যাশ মেমোরি। কিন্তু এই ক্যাশ জমতে জমতে ফোনের স্টোরেজ ভরে যায়, ফোন ধীর হয়ে যায়, এমনকি ব্যাটারিও দ্রুত খরচ হয়।