অন দ্য এজেস অব টাইম র্ইয়ে কবিপুত্র রথীন্দ্রনাথ আরো বলেছেন, আসলে এই ঋণদানের বিষয়টাকে রবীন্দ্রনাথ কখনোই ব্যাবসায়িক দৃষ্টিতে দেখেননি; বরং তাঁর কবিসত্তাই ব্যাকুল হয়ে উঠত এতে।
এরা আসলে বাংলা ভাগ মানতে পারেনি। তাই মোক্ষম দিনে প্রতিবাদের সিদ্ধান্ত নেয়। ফুলার সাহেব কলেজে উপস্থিত হওয়া মাত্র তারা মিছিল করে, ‘বঙ্গভঙ্গ মানি না, মানবা না’ বলে। মেঘনাদ সাহাও ছিলেন সেই দলে।
চিঠি পড়ে ভয়ে নেপাল রায়ের মুখ শুকিয়ে গেল। রাতে ঠিকমতো ঘুমাতেও পারলেন না, না জানি রবিঠাকুর তাঁকে কী দণ্ড দেন। পরদিন নেপাল রায় ভয়ে ভয়ে কবিগুরুর বাসায় হাজির। কিন্তু গিয়েই কবির দেখা পেলেন না।
আশুতোষ মুখোপাধ্যায় নিজের বার্থে ঘুমিয়ে পড়লেন এক সময়। বেশ কিছুক্ষণ পর ঘুম ভাঙল তাঁর। কিন্তু অবাক কাণ্ড! তাঁর জুতোজোড়া উধাও। আশুতোষের বুঝতে বাকি রইল না, এটা ওই ব্যাটা ইংরেজের কাণ্ড!
আসলে ব্যাখ্যা বিজ্ঞান দিতেই পারে, কিন্তু বিভূতিভূষণের মৃত্যু নিয়ে কোনো বৈজ্ঞানিক বা যৌক্তিক গবেষণা হয়নি। হলে হয়তো আসল কারণ বেরিয়ে আসত।
তেমনি এক বিখ্যাত গানের জন্ম হয়েছিল চরম-অর্থকষ্টের মধ্যে। সে গান লেখার ইতিহাস গল্পকেও যেন হার মানায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ থেকে মঙ্গল শোভাযাত্রা শুরু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে সব অশুভ শক্তিকে পরাজিত করে সামনে এগিয়ে যাওয়ার প্রত্যাশায় মঙ্গল শোভাযাত্রাটি শুরু হয়।
পহেলা বৈশাখ বাংলাদেশের চিরন্তন উৎসব, বাঙালির সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। এই দিন আমাদের আপন শিকড়ের প্রাণশক্তিতে উজ্জীবিত হওয়ার দিন, বাঙালির প্রাণের উৎসবের দিন। আবহমান এই লোকসংস্কৃতির ঐতিহ্যে বর্ষবরণ উৎসবে মেতে ওঠে দেশের প্রতিটি শহর-গ্রাম-নগর-বন্দর।
চৈত্রের শেষদিন থেকে বান্দরবানে চার দিনব্যাপী পাহাড়িদের প্রাণের উৎসব সাংগ্রাই শুরু হয়েছে। শনিবার (১৩ এপ্রিল) সকালে উৎসব উদযাপন পরিষদের আয়োজনে স্থানীয় রাজার মাঠ থেকে বের হয় এক বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা।
কাঁচাঘর বা মাটির ঘর ছিল গরিবের ঘর। তাই সেই ঘরের আসবাব যে ঝাঁ চকচকে হবে না, সেটা বলাই বাহুল্য। তবুও স্মৃতি হাতড়ে মনে করতে দোষ কী?
৬১তম বোলোনিয়া বইমেলায় আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে যোগ দিয়েছেন শিশুতোষ প্রকাশনা সংস্থা ময়ূরপঙ্খির প্রকাশক ও আগামী প্রকাশনীর নির্বাহী পরিচালক মিতিয়া ওসমান তিসমা। শিশুতোষ বইয়ের আন্তর্জাতিক এই বইমেলা মূলত প্রকাশকদের মিলনমেলা।
গ্রামে বাস করেছেন ভিলেজ পলেটিক্সের শিকার হননি, এমন মানুষ পাওয়া মুশিকল। তা সে আপনি যতই পলেটিক্স এড়িয়ে চলুন না কেন।
বাংলা নববর্ষ ১৪৩১ এর প্রথম দিন পয়লা বৈশাখ আগামী ১৪ এপ্রিল। দিনটি উদযাপন নিয়ে বিশেষ নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, সকাল ৯টায় চারুকলা অনুষদের মঙ্গল শোভাযাত্রা দিয়ে শুরু হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ষবরণের অনুষ্ঠান।
বইমেলার আয়োজক বাংলা একাডেমির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এবারের মেলায় বিক্রি ৬০ কোটি টাকা ছাড়িয়েছে, যা আগের বছর ছিল ৪৭ কোটি টাকা এবং ২০২২ সালে ছিল ৫২ কোটি টাকা।
অনুষ্ঠানে চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার, মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার, রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার এবং শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার প্রদান করা হবে। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষা ও সংস্কৃতিবিষয়ক উপদেষ্টা ড. কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে
চলন্ত গাড়ি থেকে ফেলে দিলে যে লোকটা মারা যাবে, দুই মাতোলের সে হুঁশ নেই।