ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
কাঁচা মরিচ—এই ছোট সবুজ উপাদানটি আমাদের রান্নাঘরের অতি পরিচিত একটি উপাদান। ভাতের সঙ্গে এক টুকরো কাঁচা মরিচ না হলে অনেকের খাওয়াই অসম্পূর্ণ লাগে। এর ঝাঁজালো স্বাদ যেমন আমাদের জিভে আগুন ধরিয়ে দেয়, তেমনি এটি আমাদের শরীরেও নানান প্রভাব ফেলে—কখনো ভালো, কখনো আবার খারাপ।
কাঁচা মরিচের প্রধান সক্রিয় উপাদান হলো ক্যাপসাইসিন। এই রাসায়নিকটি মরিচে ঝাঁজ এনে দেয় এবং এটি শরীরের স্নায়ুতন্ত্র, হজম প্রক্রিয়া, এমনকি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, ডেভিস-এর খাদ্য বিজ্ঞানী ড. ক্রিস্টোফার আর্টস বলেন, “ক্যাপসাইসিন এমন একটি যৌগ যা শরীরে উত্তেজনা সৃষ্টি করে এবং এর ফলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। ফলে হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।” তাঁর মতে, পরিমিত পরিমাণে কাঁচা মরিচ খাওয়ার অভ্যাস থাকলে রক্তচাপ কিছুটা কম থাকে, রক্তনালীগুলো নমনীয় থাকে এবং রক্ত চলাচল সহজ হয়।
ইতালির রোমে অবস্থিত ইনস্টিটিউট ফর ক্লিনিকাল রিসার্চ-এর এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত কাঁচা মরিচ খান, তাঁদের মৃত্যুঝুঁকি ২৩ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। গবেষক ড. মারিয়া গিওভান্না এলিয়োত্তি বলেন, “মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন শরীরের প্রদাহ কমায় এবং বিপাকক্রিয়াকে উন্নত করে। ফলে স্থূলতা ও টাইপ-টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।”
তবে কাঁচা মরিচের উপকার শুধু রোগ প্রতিরোধেই সীমাবদ্ধ নয়। এর আরও অনেক স্বাস্থ্যগুণ আছে। মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, বিটা ক্যারোটিন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। এই উপাদানগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বককে সুস্থ রাখে এবং বার্ধক্য রোধে সহায়ক।
লন্ডনের কিংস কলেজের নিউট্রিশন বিভাগের অধ্যাপক টম স্যান্ডারস বলেন, “কাঁচা মরিচ খেলে শরীর থেকে এন্ডরফিন (Endorphin) নিঃসরণ হয়, যা মন ভালো রাখে এবং ব্যথা কমায়। অনেক সময় এটি স্বাভাবিক ব্যথানাশক হিসেবেও কাজ করে।”
হজমের দিক থেকেও কাঁচা মরিচ বেশ কার্যকর। এটি পাকস্থলীতে হজমকারী এনজাইম নিঃসরণে সহায়তা করে এবং অন্ত্রের গতি বাড়ায়। ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসা মতে, কাঁচা মরিচ খেলে গ্যাস, বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। তবে এই উপকারিতা তখনই কার্যকর, যখন পরিমিত মাত্রায় খাওয়া হয়।
এছাড়া কাঁচা মরিচের প্রভাবে শরীর ঘামে, ফলে শরীর ঠান্ডা হয়। বিশেষ করে গরম আবহাওয়ায় যারা ঘাম কমায় ভোগেন, তাঁদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে কাঁচা মরিচ সাহায্য করতে পারে। এটি শরীরের ভেতরের বিষাক্ত উপাদান বা টক্সিনও দূর করতে সাহায্য করে।
তবে এই উপকারিতার পেছনে যে কষ্টটা লুকিয়ে থাকে, সেটিও অস্বীকার করার উপায় নেই। কারণ অতিরিক্ত কাঁচা মরিচ খেলে শরীরে একাধিক সমস্যা হতে পারে।
জার্মানির হাইডেলবার্গ ইউনিভার্সিটির গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ড. লুডউইগ শোফার্ট বলেন, “যদি কেউ বেশি পরিমাণে কাঁচা মরিচ খান, তাহলে তাঁর পাকস্থলী ও অন্ত্রে প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে। অনেক সময় আলসার বা পেটের ঘা বেড়ে যায়। বিশেষ করে যাঁরা গ্যাস্ট্রিক, অম্বল বা অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য কাঁচা মরিচ হতে পারে ঝুঁকিপূর্ণ।”
এছাড়া কাঁচা মরিচ খেলে মুখে জ্বালা, ঘাম, চোখে পানি আসা, এবং মাঝে মাঝে শ্বাসকষ্ট পর্যন্ত হতে পারে। যাঁরা অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের রোগী, তাঁদের জন্য মরিচের তীব্র ঝাঁজ ক্ষতিকর হতে পারে।
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের তথ্য অনুযায়ী, মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন বেশি পরিমাণে শরীরে গেলে স্নায়ুতন্ত্র অতিরিক্ত উত্তেজিত হয়ে পড়ে, যা দীর্ঘমেয়াদে স্নায়বিক ক্লান্তি বা ব্যথার কারণ হতে পারে। এমনকি কখনও কখনও এটি হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়, যা বয়স্কদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, কাঁচা মরিচ খাওয়ার মাত্রা ও ব্যক্তির শরীরের প্রতিক্রিয়া। যেমন, একজন সুস্থ মানুষ যদি প্রতিদিন এক বা দুইটি কাঁচা মরিচ খান, তাহলে তা উপকার বয়ে আনতে পারে। কিন্তু কেউ যদি দিনে ৮-১০টি কাঁচা মরিচ খান এবং আগে থেকেই তাঁর হজমে সমস্যা থাকে, তাহলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাই বেশি।
চীনের হুনান ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ্যা গবেষক ঝাং ওয়েই বলেন, “খাবারে ঝাল থাকা খারাপ নয়, কিন্তু পরিমাণে ভারসাম্য রাখা দরকার। যাঁদের অন্ত্র সংবেদনশীল, তাঁদের জন্য ঝাল কমানো জরুরি।”
সার্বিকভাবে বলা যায়, কাঁচা মরিচ আমাদের শরীরের জন্য উপকারী হতে পারে যদি আমরা তা সীমিত মাত্রায়, সঠিক উপায়ে গ্রহণ করি। এটি যেমন রোগ প্রতিরোধ করে, তেমনি মন ভালো রাখতে, হজমে সাহায্য করতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। তবে অতিরিক্ত ঝাঁজ, দীর্ঘদিনের ব্যবহারে আমাদের দেহে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে।
তাই প্রতিদিনের খাবারে কাঁচা মরিচ রাখার আগে মনে রাখা দরকার, স্বাস্থ্যর এই হিরে যেন আগুনে পরিণত না হয়। পরিমিতি বোধই হতে পারে এর প্রকৃত উপকার পাওয়ার চাবিকাঠি।
কাঁচা মরিচ—এই ছোট সবুজ উপাদানটি আমাদের রান্নাঘরের অতি পরিচিত একটি উপাদান। ভাতের সঙ্গে এক টুকরো কাঁচা মরিচ না হলে অনেকের খাওয়াই অসম্পূর্ণ লাগে। এর ঝাঁজালো স্বাদ যেমন আমাদের জিভে আগুন ধরিয়ে দেয়, তেমনি এটি আমাদের শরীরেও নানান প্রভাব ফেলে—কখনো ভালো, কখনো আবার খারাপ।
কাঁচা মরিচের প্রধান সক্রিয় উপাদান হলো ক্যাপসাইসিন। এই রাসায়নিকটি মরিচে ঝাঁজ এনে দেয় এবং এটি শরীরের স্নায়ুতন্ত্র, হজম প্রক্রিয়া, এমনকি রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার ওপর সরাসরি প্রভাব ফেলে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, ডেভিস-এর খাদ্য বিজ্ঞানী ড. ক্রিস্টোফার আর্টস বলেন, “ক্যাপসাইসিন এমন একটি যৌগ যা শরীরে উত্তেজনা সৃষ্টি করে এবং এর ফলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। ফলে হৃদরোগ প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা রাখতে পারে।” তাঁর মতে, পরিমিত পরিমাণে কাঁচা মরিচ খাওয়ার অভ্যাস থাকলে রক্তচাপ কিছুটা কম থাকে, রক্তনালীগুলো নমনীয় থাকে এবং রক্ত চলাচল সহজ হয়।
ইতালির রোমে অবস্থিত ইনস্টিটিউট ফর ক্লিনিকাল রিসার্চ-এর এক গবেষণায় দেখা গেছে, যারা নিয়মিত কাঁচা মরিচ খান, তাঁদের মৃত্যুঝুঁকি ২৩ শতাংশ পর্যন্ত কমে যেতে পারে। গবেষক ড. মারিয়া গিওভান্না এলিয়োত্তি বলেন, “মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন শরীরের প্রদাহ কমায় এবং বিপাকক্রিয়াকে উন্নত করে। ফলে স্থূলতা ও টাইপ-টু ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে।”
তবে কাঁচা মরিচের উপকার শুধু রোগ প্রতিরোধেই সীমাবদ্ধ নয়। এর আরও অনেক স্বাস্থ্যগুণ আছে। মরিচে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন এ, বিটা ক্যারোটিন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। এই উপাদানগুলো রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, ত্বককে সুস্থ রাখে এবং বার্ধক্য রোধে সহায়ক।
লন্ডনের কিংস কলেজের নিউট্রিশন বিভাগের অধ্যাপক টম স্যান্ডারস বলেন, “কাঁচা মরিচ খেলে শরীর থেকে এন্ডরফিন (Endorphin) নিঃসরণ হয়, যা মন ভালো রাখে এবং ব্যথা কমায়। অনেক সময় এটি স্বাভাবিক ব্যথানাশক হিসেবেও কাজ করে।”
হজমের দিক থেকেও কাঁচা মরিচ বেশ কার্যকর। এটি পাকস্থলীতে হজমকারী এনজাইম নিঃসরণে সহায়তা করে এবং অন্ত্রের গতি বাড়ায়। ভারতীয় আয়ুর্বেদ চিকিৎসা মতে, কাঁচা মরিচ খেলে গ্যাস, বদহজম এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। তবে এই উপকারিতা তখনই কার্যকর, যখন পরিমিত মাত্রায় খাওয়া হয়।
এছাড়া কাঁচা মরিচের প্রভাবে শরীর ঘামে, ফলে শরীর ঠান্ডা হয়। বিশেষ করে গরম আবহাওয়ায় যারা ঘাম কমায় ভোগেন, তাঁদের শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণে কাঁচা মরিচ সাহায্য করতে পারে। এটি শরীরের ভেতরের বিষাক্ত উপাদান বা টক্সিনও দূর করতে সাহায্য করে।
তবে এই উপকারিতার পেছনে যে কষ্টটা লুকিয়ে থাকে, সেটিও অস্বীকার করার উপায় নেই। কারণ অতিরিক্ত কাঁচা মরিচ খেলে শরীরে একাধিক সমস্যা হতে পারে।
জার্মানির হাইডেলবার্গ ইউনিভার্সিটির গ্যাস্ট্রোএন্টারোলজিস্ট ড. লুডউইগ শোফার্ট বলেন, “যদি কেউ বেশি পরিমাণে কাঁচা মরিচ খান, তাহলে তাঁর পাকস্থলী ও অন্ত্রে প্রদাহ সৃষ্টি হতে পারে। অনেক সময় আলসার বা পেটের ঘা বেড়ে যায়। বিশেষ করে যাঁরা গ্যাস্ট্রিক, অম্বল বা অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের জন্য কাঁচা মরিচ হতে পারে ঝুঁকিপূর্ণ।”
এছাড়া কাঁচা মরিচ খেলে মুখে জ্বালা, ঘাম, চোখে পানি আসা, এবং মাঝে মাঝে শ্বাসকষ্ট পর্যন্ত হতে পারে। যাঁরা অ্যাজমা বা শ্বাসকষ্টের রোগী, তাঁদের জন্য মরিচের তীব্র ঝাঁজ ক্ষতিকর হতে পারে।
ইউএস ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব হেলথের তথ্য অনুযায়ী, মরিচে থাকা ক্যাপসাইসিন বেশি পরিমাণে শরীরে গেলে স্নায়ুতন্ত্র অতিরিক্ত উত্তেজিত হয়ে পড়ে, যা দীর্ঘমেয়াদে স্নায়বিক ক্লান্তি বা ব্যথার কারণ হতে পারে। এমনকি কখনও কখনও এটি হৃদস্পন্দন বাড়িয়ে দেয়, যা বয়স্কদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।
তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো, কাঁচা মরিচ খাওয়ার মাত্রা ও ব্যক্তির শরীরের প্রতিক্রিয়া। যেমন, একজন সুস্থ মানুষ যদি প্রতিদিন এক বা দুইটি কাঁচা মরিচ খান, তাহলে তা উপকার বয়ে আনতে পারে। কিন্তু কেউ যদি দিনে ৮-১০টি কাঁচা মরিচ খান এবং আগে থেকেই তাঁর হজমে সমস্যা থাকে, তাহলে ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কাই বেশি।
চীনের হুনান ইউনিভার্সিটির পুষ্টিবিদ্যা গবেষক ঝাং ওয়েই বলেন, “খাবারে ঝাল থাকা খারাপ নয়, কিন্তু পরিমাণে ভারসাম্য রাখা দরকার। যাঁদের অন্ত্র সংবেদনশীল, তাঁদের জন্য ঝাল কমানো জরুরি।”
সার্বিকভাবে বলা যায়, কাঁচা মরিচ আমাদের শরীরের জন্য উপকারী হতে পারে যদি আমরা তা সীমিত মাত্রায়, সঠিক উপায়ে গ্রহণ করি। এটি যেমন রোগ প্রতিরোধ করে, তেমনি মন ভালো রাখতে, হজমে সাহায্য করতে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। তবে অতিরিক্ত ঝাঁজ, দীর্ঘদিনের ব্যবহারে আমাদের দেহে মারাত্মক প্রতিক্রিয়া তৈরি করতে পারে।
তাই প্রতিদিনের খাবারে কাঁচা মরিচ রাখার আগে মনে রাখা দরকার, স্বাস্থ্যর এই হিরে যেন আগুনে পরিণত না হয়। পরিমিতি বোধই হতে পারে এর প্রকৃত উপকার পাওয়ার চাবিকাঠি।
ব্রেন টিউমার হতে পারে দুটি প্রধান উৎস থেকে। এক, মস্তিষ্কের ভেতরে নিজে থেকেই জন্ম নিতে পারে—যাকে বলা হয় 'প্রাইমারি ব্রেন টিউমার'; দুই, শরীরের অন্য কোনো অঙ্গে ক্যানসার হওয়ার পর সেটি রক্তপ্রবাহের মাধ্যমে মস্তিষ্কে ছড়িয়ে পড়তে পারে—যাকে বলা হয় 'মেটাস্ট্যাটিক ব্রেন টিউমার'।
২১ ঘণ্টা আগেডাউনডিটেক্টর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় বিকেল ৩টার দিকে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের ব্যবহারকারীরা স্টারলিংকের ইন্টারনেট ব্যবহার করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন। এ সময় প্রায় ৬১ হাজার ব্যবহারকারী প্রতিষ্ঠানটির ইন্টারনেট সংযোগ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েন।
২ দিন আগেপ্রতিটি আধুনিক জেট বিমানে থাকে ইজেকশন সিট বা বহিষ্কারযোগ্য আসন। ইংরেজিতে যাকে বলে Ejection Seat, এই প্রযুক্তির মাধ্যমে পাইলট আসনসহ বিমানের বাইরে বের হয়ে আসতে পারেন খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে। এই ব্যবস্থা মূলত বিপজ্জনক পরিস্থিতিতে পাইলটকে বিমান থেকে আলাদা করে দেয় এবং একটি প্যারাশুটের মাধ্যমে তাকে মাটিতে অ
৪ দিন আগে১৯৯৮ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর ঢাকা শহরে পোস্টাগোলা এলাকায় এয়ার পেরাব্যাট এয়ারলাইন্সের একটি প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয় যান্ত্রিক সমস্যার কারণে। বিমানে ছিলেন প্রশিক্ষণকারী পাইলট ফারিয়া লারা ও কো‑পাইলট রফিকুল। উভয়ে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বিধ্বস্ত হয় এবং ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান। ফারিয়া লারা ছিলেন ঢাকায় বাসিন্দা, ঢ
৪ দিন আগে