অরুণ কুমার
ডুমুরের ফুল নিয়ে প্রবাদ বাক্য পর্যন্ত হয়ে গেছে। কিন্তু এর ফুল কেউ দেখেছে এ কথা বলতে পারেন না। বিজ্ঞানীদের কথা আলাদা। আসলেই কি ডুমুরের ফুল হয় না। নাকি আমরা দেখতে পাই না।
ডুমুরের কি ফুল ফোটে?ডুমুরের ফুল নিয়ে প্রবাদ বাক্য পর্যন্ত হয়ে গেছে। কিন্তু এর ফুল কেউ দেখেছে এ কথা বলতে পারেন না। বিজ্ঞানীদের কথা আলাদা। আসলেই কি ডুমুরের ফুল হয় না। নাকি আমরা দেখতে পাই না।াদ বাক্য পর্যন্ত হয়ে গেছে। কিন্তু এর ফুল কেউ দেখেছে এ কথা বলতে পারেন না। বিজ্ঞানীদের কথা আলাদা। আসলেই কি ডুমুরের ফুল হয় না। নাকি আমরা দেখতে পাই না।
ডুমুরে ফুল ফোটে। কারণ, বীজ ছাড়া বংশবিস্তারের অন্যপদ্ধতি নেই এদের। কিন্তু আমরা ডুমুরের দেখতে পাই না। চাইলেই কিন্তু আপনিও দেখতে পারেন ডুমুরের ফুল।
অনেকে বলেন, ডুমুরের ফুল ফোটে কান্ডের ভেতর, তাই দেখা যায় না। একথা আসলে ঠিক নয়। ডুমুরের যে ফলটা দেখি, সেটা শুধু ফল নয়, একই সঙ্গে ফুলও। ডুমুর যখন ছোট, তখন সেটা আসলে ফুল; বড় হলে ফল। ডুমুর যখন ফুল তখন ওর ভেতরটা বেশ ফাঁপা থাকে। তার ভেতর থাকে পুংকেশর, গর্ভাশয়, পরাগরেণু। অর্থাৎ ডুমুরের ফুলটা আসলে খোসা দিয়ে মোড়ানে।
তাহলে এ ফুলের পরাগায়নটা কীভাবে ঘটে?
বেশিরভাগ ফুলেই মধু থাকে। কীট-পতঙ্গ মধুতে আকৃষ্ট হয়ে ফুলের কাছে এসে পরাগায়ন ঘটিয়ে যায়। ডুমুরের ফুলে মধু নেই, তার ওপর আবার খোলস দিয়ে ঢাকা, পোকারা কেন আকৃষ্ট হবে?
এক ধরনের খুদে বোলতা পরাগায়নের কাজটা করে। বোলতাগুলো খুব ছোট, ডানাওয়ালা পিঁপড়ের মতো। এদের ঢোকার বন্দোবস্ত আছে ডুমুরের ভেতরে। ডুমুরের ফুলের মাথায় অর্থাৎ বোঁটার ঠিক উল্টো দিকে দিকে খুব সূক্ষ্ম একটা ছিদ্র থাকে। খুব ভালো করে না দেখলে বোঝা যায় না। আর এই বোলতার যে আকার, খুব সহজেই ছিদ্র দিয়ে ভেতরে ঢুকে যেতে পারে।
এখানেও আবার সেই আগের প্রশ্ন, ঢোকার বন্দোবস্ত না হয় হলো, কিন্তু বোলতার লাভ কি ভেতরে ঢুকে, মধু তো নেই?
ডুমুরের ফুলে মধু না থাকলেও এদের বীজ বেশ পুষ্টিকর, অন্তত বোলতাদের জন্য। তাই ফুল অবস্থায় যখন থাকে ডুমুরগুলো, সে সময় বোলতারা ডিম পেড়ে আসে ফুলের ভেতর। আর ডিম পাড়তে গিয়েই পরাগরেণু মাখামাখি করে ডুমুরের ফুলের পরাগায়ন ঘটিয়ে ফেলে অজান্তেই। বোলতার ডিম ফুটে যত দিনে শুককীট বের হয়,ততদিনে ডুমুরের ভেতর নরম-নরম বীজ তৈরি হয়, সেই বীজ বোলতার শুককীটের প্রিয় খাদ্য।
সুতরাং আর দশটা ফুলের মতো বাইরে না ফুটলেও ডুমুরের খোলসের ভেতরে ঠিকই ফুল ফোটে। স্বাভাবিক নিয়মেই সেই ফুলের পরাগায়ন ঘটে। একই পদ্ধতিতে পরাগায়ণ ঘটে বট-পাকুড় অশ্বথেরও। এরা ডুমুরের জাত ভাই কিনা!
ডুমুরের ফুল নিয়ে প্রবাদ বাক্য পর্যন্ত হয়ে গেছে। কিন্তু এর ফুল কেউ দেখেছে এ কথা বলতে পারেন না। বিজ্ঞানীদের কথা আলাদা। আসলেই কি ডুমুরের ফুল হয় না। নাকি আমরা দেখতে পাই না।
ডুমুরের কি ফুল ফোটে?ডুমুরের ফুল নিয়ে প্রবাদ বাক্য পর্যন্ত হয়ে গেছে। কিন্তু এর ফুল কেউ দেখেছে এ কথা বলতে পারেন না। বিজ্ঞানীদের কথা আলাদা। আসলেই কি ডুমুরের ফুল হয় না। নাকি আমরা দেখতে পাই না।াদ বাক্য পর্যন্ত হয়ে গেছে। কিন্তু এর ফুল কেউ দেখেছে এ কথা বলতে পারেন না। বিজ্ঞানীদের কথা আলাদা। আসলেই কি ডুমুরের ফুল হয় না। নাকি আমরা দেখতে পাই না।
ডুমুরে ফুল ফোটে। কারণ, বীজ ছাড়া বংশবিস্তারের অন্যপদ্ধতি নেই এদের। কিন্তু আমরা ডুমুরের দেখতে পাই না। চাইলেই কিন্তু আপনিও দেখতে পারেন ডুমুরের ফুল।
অনেকে বলেন, ডুমুরের ফুল ফোটে কান্ডের ভেতর, তাই দেখা যায় না। একথা আসলে ঠিক নয়। ডুমুরের যে ফলটা দেখি, সেটা শুধু ফল নয়, একই সঙ্গে ফুলও। ডুমুর যখন ছোট, তখন সেটা আসলে ফুল; বড় হলে ফল। ডুমুর যখন ফুল তখন ওর ভেতরটা বেশ ফাঁপা থাকে। তার ভেতর থাকে পুংকেশর, গর্ভাশয়, পরাগরেণু। অর্থাৎ ডুমুরের ফুলটা আসলে খোসা দিয়ে মোড়ানে।
তাহলে এ ফুলের পরাগায়নটা কীভাবে ঘটে?
বেশিরভাগ ফুলেই মধু থাকে। কীট-পতঙ্গ মধুতে আকৃষ্ট হয়ে ফুলের কাছে এসে পরাগায়ন ঘটিয়ে যায়। ডুমুরের ফুলে মধু নেই, তার ওপর আবার খোলস দিয়ে ঢাকা, পোকারা কেন আকৃষ্ট হবে?
এক ধরনের খুদে বোলতা পরাগায়নের কাজটা করে। বোলতাগুলো খুব ছোট, ডানাওয়ালা পিঁপড়ের মতো। এদের ঢোকার বন্দোবস্ত আছে ডুমুরের ভেতরে। ডুমুরের ফুলের মাথায় অর্থাৎ বোঁটার ঠিক উল্টো দিকে দিকে খুব সূক্ষ্ম একটা ছিদ্র থাকে। খুব ভালো করে না দেখলে বোঝা যায় না। আর এই বোলতার যে আকার, খুব সহজেই ছিদ্র দিয়ে ভেতরে ঢুকে যেতে পারে।
এখানেও আবার সেই আগের প্রশ্ন, ঢোকার বন্দোবস্ত না হয় হলো, কিন্তু বোলতার লাভ কি ভেতরে ঢুকে, মধু তো নেই?
ডুমুরের ফুলে মধু না থাকলেও এদের বীজ বেশ পুষ্টিকর, অন্তত বোলতাদের জন্য। তাই ফুল অবস্থায় যখন থাকে ডুমুরগুলো, সে সময় বোলতারা ডিম পেড়ে আসে ফুলের ভেতর। আর ডিম পাড়তে গিয়েই পরাগরেণু মাখামাখি করে ডুমুরের ফুলের পরাগায়ন ঘটিয়ে ফেলে অজান্তেই। বোলতার ডিম ফুটে যত দিনে শুককীট বের হয়,ততদিনে ডুমুরের ভেতর নরম-নরম বীজ তৈরি হয়, সেই বীজ বোলতার শুককীটের প্রিয় খাদ্য।
সুতরাং আর দশটা ফুলের মতো বাইরে না ফুটলেও ডুমুরের খোলসের ভেতরে ঠিকই ফুল ফোটে। স্বাভাবিক নিয়মেই সেই ফুলের পরাগায়ন ঘটে। একই পদ্ধতিতে পরাগায়ণ ঘটে বট-পাকুড় অশ্বথেরও। এরা ডুমুরের জাত ভাই কিনা!
যেদিকেই তাকান না কেন, কেবল দূরেই মনে হবে আকাশ আর মাটি মিশেছে। কিন্তু কাছাকাছি কোথাও তা খুঁজে পাবেন না। এমনটা কেন হয়?
২ দিন আগেবিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
২ দিন আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
৩ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
৩ দিন আগে