অরুণ কুমার
লালগ্রহ মঙ্গলের মজার কথা
মঙ্গল গ্রহকে মানব কল্যাণে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। চলছে মঙ্গলে মানব কলোনী বানানোর চেষ্টা। কিন্তু এত গ্রহ থাকতে মঙ্গল কেন? কারণ মঙ্গলের আবহাওয়া, পরিবেশ– পৃথিবীর সঙ্গে অনেকটাই মিল আছে। মঙ্গলের গড় ব্যাসার্ধ ৩ হাজার ৩৮৯ কিলোমিটার। অর্থাৎ পৃথিবীর অর্ধেকর চেয়ে কিছুটা বেশি। এর পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল ১৪ কোটি ৪৭ লাখ ৯৮ হাজার ৫০০ বর্গকিলোমিটার। পৃথিবীর প্রায় পাঁচ ভাগের একভাগ। তবে পৃথিবীর ভেতর ৭টা মঙ্গল গ্রহ সহেজই এঁটে যাবে। আর সূর্যের ভেতর আঁটবে ৮০ লাখের বেশি মঙ্গল।ে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। চলছে মঙ্গলে মানব কলোনী বানানোর চেষ্টা। কিন্তু এত গ্রহ থাকতে মঙ্গল কেন? কারণ মঙ্গলের আবহাওয়া, পরিবেশ– পৃথিবীর সঙ্গে অনেকটাই মিল আছে। মঙ্গলের গড় ব্যাসার্ধ ৩ হাজার ৩৮৯ কিলোমিটার। অর্থাৎ পৃথিবীর অর্ধেকর চেয়ে কিছুটা বেশি। এর পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল ১৪ কোটি ৪৭ লাখ ৯৮ হাজার ৫০০ বর্গকিলোমিটার। পৃথিবীর প্রায় পাঁচ ভাগের একভাগ। তবে পৃথিবীর ভেতর ৭টা মঙ্গল গ্রহ সহেজই এঁটে যাবে। আর সূর্যের ভেতর আঁটবে ৮০ লাখের বেশি মঙ্গল।
লোহিত মানে লাল। আর লোহিত শব্দটা এসেছে লোহা থেকে। তারমানে যেখানেই লোহার উপস্থিতি সেখানেই লালের আধিক্য। আমাদের প্রিয় গ্রহ মঙ্গলের রঙ লাল। কারণ এর মাটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন অক্সাইড। তাছাড়া এর বায়ুমণ্ডলও খুব পাতলা। তাই সেখানে সূর্যের আলোর কোনো বিচ্ছুরণ হয় না। তাই মঙ্গলের পৃষ্ঠতলের রঙটিকেই আমরা দূর থেকে দেখতে পাই। লাল বলা হলেও এর রঙ আসলে লালচে বাদামী, পুরোপুরি লাল নয়।
এই শতাব্দীর ত্রিশের দশকেই মঙ্গলে যাবে মানুষ। নামবে এর লাল মাটিতে। মঙ্গলে কলোনি বানিয়ে সেখান স্থায়ী বসবাসের ইচ্ছাও মানুষের আছে। সে চেষ্টা ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে, কিন্তু তোমাকে যদি মঙ্গলের মাটিতে নামিয়ে দেওয়া হয় তো কেমন বোধ করবে?
নভোচারীর ওজন তখন পৃথিবীর তুলনায় অনেক কম হবে, কিন্তু চাঁদের চেয়ে অনেক বেশি হবে। দ্বিগুণের বেশি। মঙ্গলের ভর পৃথিবীর ভরের ১০ ভাগের ১ ভাগ। এর মহাকর্ষীয় ত্বরণ ৩.৭২০৭৬ মিটার/সেকেন্ড২। তাই সেখানে নভোচারীর ওজন হবে পৃথিবীর ৩ ভাগের ১ অবশ্য নয়, কিছুটা বেশি। পৃথিবীতে নভোচারীর ওজন ১০০ কেজি হলে মঙ্গলে ৩৭.৮৩ কেজি।
কেন এমনটা হবে?
ভর মহাকর্ষ বলের ওপর নির্ভর করে না। এটা বস্তুর জন্য ধ্রুব একটা ব্যাপার, কিন্তু ওজন নির্ভর করে মহাকর্ষ বলের ওপর। অর্থাৎ, নভোচারী যে গ্রহে বা উপগ্রহে পা রাখছ, তার মহাকর্ষ টানের ওপর। যদিও বস্তুর ওজন তার ভরের ওপর নির্ভর করে। নির্ভর করে মহাকর্ষীয় ত্বরণে ওপর। বস্তুর ওজন হলো তার ভর আর মহাকর্ষ ত্বরণের গুণফল। বস্তুর ভর যদি হয় m, মহাকর্ষীয় ত্বরণ g হলে ওজন W=mg।
এই হিসেবে মঙ্গলগ্রহে এক শ কেজি ওজনের কোনো নভোচারী নামলে তিনি নিজের ওজন মাত্র ৩৮ কেজি অনুভব করবেন।
লালগ্রহ মঙ্গলের মজার কথা
মঙ্গল গ্রহকে মানব কল্যাণে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। চলছে মঙ্গলে মানব কলোনী বানানোর চেষ্টা। কিন্তু এত গ্রহ থাকতে মঙ্গল কেন? কারণ মঙ্গলের আবহাওয়া, পরিবেশ– পৃথিবীর সঙ্গে অনেকটাই মিল আছে। মঙ্গলের গড় ব্যাসার্ধ ৩ হাজার ৩৮৯ কিলোমিটার। অর্থাৎ পৃথিবীর অর্ধেকর চেয়ে কিছুটা বেশি। এর পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল ১৪ কোটি ৪৭ লাখ ৯৮ হাজার ৫০০ বর্গকিলোমিটার। পৃথিবীর প্রায় পাঁচ ভাগের একভাগ। তবে পৃথিবীর ভেতর ৭টা মঙ্গল গ্রহ সহেজই এঁটে যাবে। আর সূর্যের ভেতর আঁটবে ৮০ লাখের বেশি মঙ্গল।ে কাজে লাগানোর চেষ্টা করছেন বিজ্ঞানীরা। চলছে মঙ্গলে মানব কলোনী বানানোর চেষ্টা। কিন্তু এত গ্রহ থাকতে মঙ্গল কেন? কারণ মঙ্গলের আবহাওয়া, পরিবেশ– পৃথিবীর সঙ্গে অনেকটাই মিল আছে। মঙ্গলের গড় ব্যাসার্ধ ৩ হাজার ৩৮৯ কিলোমিটার। অর্থাৎ পৃথিবীর অর্ধেকর চেয়ে কিছুটা বেশি। এর পৃষ্ঠের ক্ষেত্রফল ১৪ কোটি ৪৭ লাখ ৯৮ হাজার ৫০০ বর্গকিলোমিটার। পৃথিবীর প্রায় পাঁচ ভাগের একভাগ। তবে পৃথিবীর ভেতর ৭টা মঙ্গল গ্রহ সহেজই এঁটে যাবে। আর সূর্যের ভেতর আঁটবে ৮০ লাখের বেশি মঙ্গল।
লোহিত মানে লাল। আর লোহিত শব্দটা এসেছে লোহা থেকে। তারমানে যেখানেই লোহার উপস্থিতি সেখানেই লালের আধিক্য। আমাদের প্রিয় গ্রহ মঙ্গলের রঙ লাল। কারণ এর মাটিতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন অক্সাইড। তাছাড়া এর বায়ুমণ্ডলও খুব পাতলা। তাই সেখানে সূর্যের আলোর কোনো বিচ্ছুরণ হয় না। তাই মঙ্গলের পৃষ্ঠতলের রঙটিকেই আমরা দূর থেকে দেখতে পাই। লাল বলা হলেও এর রঙ আসলে লালচে বাদামী, পুরোপুরি লাল নয়।
এই শতাব্দীর ত্রিশের দশকেই মঙ্গলে যাবে মানুষ। নামবে এর লাল মাটিতে। মঙ্গলে কলোনি বানিয়ে সেখান স্থায়ী বসবাসের ইচ্ছাও মানুষের আছে। সে চেষ্টা ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে, কিন্তু তোমাকে যদি মঙ্গলের মাটিতে নামিয়ে দেওয়া হয় তো কেমন বোধ করবে?
নভোচারীর ওজন তখন পৃথিবীর তুলনায় অনেক কম হবে, কিন্তু চাঁদের চেয়ে অনেক বেশি হবে। দ্বিগুণের বেশি। মঙ্গলের ভর পৃথিবীর ভরের ১০ ভাগের ১ ভাগ। এর মহাকর্ষীয় ত্বরণ ৩.৭২০৭৬ মিটার/সেকেন্ড২। তাই সেখানে নভোচারীর ওজন হবে পৃথিবীর ৩ ভাগের ১ অবশ্য নয়, কিছুটা বেশি। পৃথিবীতে নভোচারীর ওজন ১০০ কেজি হলে মঙ্গলে ৩৭.৮৩ কেজি।
কেন এমনটা হবে?
ভর মহাকর্ষ বলের ওপর নির্ভর করে না। এটা বস্তুর জন্য ধ্রুব একটা ব্যাপার, কিন্তু ওজন নির্ভর করে মহাকর্ষ বলের ওপর। অর্থাৎ, নভোচারী যে গ্রহে বা উপগ্রহে পা রাখছ, তার মহাকর্ষ টানের ওপর। যদিও বস্তুর ওজন তার ভরের ওপর নির্ভর করে। নির্ভর করে মহাকর্ষীয় ত্বরণে ওপর। বস্তুর ওজন হলো তার ভর আর মহাকর্ষ ত্বরণের গুণফল। বস্তুর ভর যদি হয় m, মহাকর্ষীয় ত্বরণ g হলে ওজন W=mg।
এই হিসেবে মঙ্গলগ্রহে এক শ কেজি ওজনের কোনো নভোচারী নামলে তিনি নিজের ওজন মাত্র ৩৮ কেজি অনুভব করবেন।
যেদিকেই তাকান না কেন, কেবল দূরেই মনে হবে আকাশ আর মাটি মিশেছে। কিন্তু কাছাকাছি কোথাও তা খুঁজে পাবেন না। এমনটা কেন হয়?
২ দিন আগেবিজ্ঞানীরা দীর্ঘদিন ধরে চুলের গঠন, তার প্রাকৃতিক বৃদ্ধি এবং ক্ষতির কারণ নিয়ে গবেষণা করে আসছেন। চুল মূলত প্রোটিন দ্বারা গঠিত, বিশেষ করে কেরাটিন নামের একটি প্রোটিন চুলের মূল উপাদান। যখন চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পায় না কিংবা বাইরে থেকে সঠিক যত্ন পায় না, তখন তা রুক্ষ হয়ে যায়, ভেঙে যায় এবং ঝরে পড়ে। তেল মূলত চ
২ দিন আগেলাল লতিকা হট্টিটি মাঝারি আকারের হয়ে থাকে। এই পাখিটি খুবেই চটপটে ও চঞ্চল প্রকৃতির হয়ে থাকে। তার সতর্ক ভঙ্গি ও জলশয়ের পাতার ওপর দ্রুত দৌড়ানোর ক্ষমতার জন্য সুপরিচিত। লাল লতিকা হট্টিটি লম্বায় ৩৪-৩৭ সেন্টিমিটার। এদের চোখের সামনে টকটকে লাল চামড়া। সেটিই লতিকা।
৩ দিন আগেঅচ্যুত পোতদারের অভিনয়জীবন ছিল চার দশকেরও বেশি। তিনি ১২৫টির বেশি হিন্দি ও মারাঠি ছবিতে কাজ করেছেন। হিন্দি ও মারাঠি চলচ্চিত্র অঙ্গনে তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। সহকর্মী, ভক্ত ও শুভাকাঙ্ক্ষীরা সামাজিক মাধ্যমে তাঁকে শেষ শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। বাস্তব জীবনেও তিনি ছিলেন নম্র, অমায়িক এবং বহুমুখী প্রতিভ
৩ দিন আগে