ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে পালটাপালটি হামলা অব্যাহত আছে। দুই দেশের নেতারাই পরস্পরের বিরুদ্ধে আরও হামলার বিষয়ে সতর্ক করেছেন।
এর মধ্যে রোববারের (১৫ জুন) হামলায় ইরানের ইসলামি রেভ্যুলিউশনারি গার্ডের গোয়েন্দা প্রধান নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শুক্রবার (১৩ জুন) থেকে এখন পর্যন্ত ২২৪ জন ইসরায়েলের হামলায় নিহত হয়েছে।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রোববার রাতে আরও ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেট হামলা চালিয়েছে ইরান। হাইফা, তেল আবিব ও জেরুজালেম লক্ষ্য করে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্রের বহর ছুড়েছে। ইসরায়েল বলছে, এসব হামলা ঠেকানোর জন্য তাদের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সক্রিয় রয়েছে।
ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, এ সংঘাতের ফলে ইরানের সরকার পরিবর্তন হতে পারে।
তেল আবিবের আকাশে রাতভর ক্ষেপণাস্ত্রের উপস্থিতি দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন সংবাদদাতারা। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীও নতুন করে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তথ্য দিয়েছে।
বিবিসি ওয়ার্ল্ডের আকরিতি থাপার তেল আবিব থেকে সোমবার সকালে জানিয়েছেন, ওই সময় লোকজনকে দ্রুত সুরক্ষিত এলাকায় সরে যেতে বলা হয়। তবে কিছুক্ষণ পর সাইরেন বাজানো বন্ধ করা হয়। এরপর সেখানে বড় শব্দ শোনা গেছে। এরপর থেকে অ্যাম্বুলেন্সসহ বিভিন্ন ধরনের সাইরেন বেজেই চলেছে। আকাশে ব্যাপক কালো ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে।
ইসরায়েলের ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) জানিয়েছে, ইরান থেকে আসা ক্ষেপণাস্ত্র তারা চিহ্নিত করেছেন। হামলা ঠেকাতে প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সক্রিয় আছে।
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের হামলায় অনেক মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। তেল আবিব থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরের এই শহরটিতে হামলার খবর জানিয়েছে ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো।
খবরে বলা হয়েছে, হামলা হয়েছে— এমন জায়গাগুলোতে আগুন দেখা যাচ্ছে। ইরানের সবশেষ এই হামলার পর ইসরায়েলের জরুরি সেবার কর্মীরা তাদের কাজ শুরু করেছে।
বিবিসি নিউজের সাইমন হ্যানকক লিখেছেন, সোমবার প্রথম প্রহরে ইরানের সম্ভাব্য ক্ষেপণাস্ত্র হামলা প্রতিহত করার জন্যই ইসরায়েল ইরানে হামলা করেছে বলে ইসরায়েলের সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে।
এর আগেই ইরান তাদের গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান, তার একজন সহকারী ও একজন কমান্ডারের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। তেহরানে ইসরায়েলের হামলায় তারা নিহত হয়েছেন।
অন্যদিকে রোববার সন্ধ্যায় ইসরায়েলে ইরানের হামলায় আটজন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে হাইফা শহরে নিহত হয়েছে সাতজন।
ইরানের হামলা ঠেকাতে তেল আবিবের আকাশে আয়রন ডোম প্রতিরক্ষাব্যবস্থা থেকে মিসাইল ইন্টারসেপ্টর ছুড়ে দেওয়া হয়। ছবি: এপি
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা ইরানের ভূমি থেকে ভূমিতে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রের একটি স্থাপনায় হামলা করেছে। তাদের দাবি, ওই স্থাপনা থেকে ইরান ভূমি বা সাগর থেকে ভূমি কিংবা সাগরে থাকা লক্ষ্যবস্তুকে উদ্দেশ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতে পারে।
আইডিএফের একজন মুখপাত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, আইডিএফ এখন ইরানের মধ্যাঞ্চলে ভূমি থেকে ভূমিতে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপনায় হামলা করছে।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে পালটাপালটি হামলা অব্যাহত আছে। দুই দেশের নেতারাই পরস্পরের বিরুদ্ধে আরও হামলার বিষয়ে সতর্ক করেছেন।
এর মধ্যে রোববারের (১৫ জুন) হামলায় ইরানের ইসলামি রেভ্যুলিউশনারি গার্ডের গোয়েন্দা প্রধান নিহত হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন। দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, শুক্রবার (১৩ জুন) থেকে এখন পর্যন্ত ২২৪ জন ইসরায়েলের হামলায় নিহত হয়েছে।
বিবিসির খবরে বলা হয়েছে, ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে রোববার রাতে আরও ক্ষেপণাস্ত্র ও রকেট হামলা চালিয়েছে ইরান। হাইফা, তেল আবিব ও জেরুজালেম লক্ষ্য করে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্রের বহর ছুড়েছে। ইসরায়েল বলছে, এসব হামলা ঠেকানোর জন্য তাদের প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সক্রিয় রয়েছে।
ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, এ সংঘাতের ফলে ইরানের সরকার পরিবর্তন হতে পারে।
তেল আবিবের আকাশে রাতভর ক্ষেপণাস্ত্রের উপস্থিতি দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন সংবাদদাতারা। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীও নতুন করে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তথ্য দিয়েছে।
বিবিসি ওয়ার্ল্ডের আকরিতি থাপার তেল আবিব থেকে সোমবার সকালে জানিয়েছেন, ওই সময় লোকজনকে দ্রুত সুরক্ষিত এলাকায় সরে যেতে বলা হয়। তবে কিছুক্ষণ পর সাইরেন বাজানো বন্ধ করা হয়। এরপর সেখানে বড় শব্দ শোনা গেছে। এরপর থেকে অ্যাম্বুলেন্সসহ বিভিন্ন ধরনের সাইরেন বেজেই চলেছে। আকাশে ব্যাপক কালো ধোঁয়া দেখা যাচ্ছে।
ইসরায়েলের ডিফেন্স ফোর্স (আইডিএফ) জানিয়েছে, ইরান থেকে আসা ক্ষেপণাস্ত্র তারা চিহ্নিত করেছেন। হামলা ঠেকাতে প্রতিরক্ষাব্যবস্থা সক্রিয় আছে।
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের হামলায় অনেক মানুষ আহত হয়েছেন বলে জানা যাচ্ছে। তেল আবিব থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরের এই শহরটিতে হামলার খবর জানিয়েছে ইসরায়েলি গণমাধ্যমগুলো।
খবরে বলা হয়েছে, হামলা হয়েছে— এমন জায়গাগুলোতে আগুন দেখা যাচ্ছে। ইরানের সবশেষ এই হামলার পর ইসরায়েলের জরুরি সেবার কর্মীরা তাদের কাজ শুরু করেছে।
বিবিসি নিউজের সাইমন হ্যানকক লিখেছেন, সোমবার প্রথম প্রহরে ইরানের সম্ভাব্য ক্ষেপণাস্ত্র হামলা প্রতিহত করার জন্যই ইসরায়েল ইরানে হামলা করেছে বলে ইসরায়েলের সংবাদ মাধ্যমগুলো বলছে।
এর আগেই ইরান তাদের গোয়েন্দা বিভাগের প্রধান, তার একজন সহকারী ও একজন কমান্ডারের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে। তেহরানে ইসরায়েলের হামলায় তারা নিহত হয়েছেন।
অন্যদিকে রোববার সন্ধ্যায় ইসরায়েলে ইরানের হামলায় আটজন নিহত হয়েছে। এর মধ্যে হাইফা শহরে নিহত হয়েছে সাতজন।
ইরানের হামলা ঠেকাতে তেল আবিবের আকাশে আয়রন ডোম প্রতিরক্ষাব্যবস্থা থেকে মিসাইল ইন্টারসেপ্টর ছুড়ে দেওয়া হয়। ছবি: এপি
ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, তারা ইরানের ভূমি থেকে ভূমিতে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্রের একটি স্থাপনায় হামলা করেছে। তাদের দাবি, ওই স্থাপনা থেকে ইরান ভূমি বা সাগর থেকে ভূমি কিংবা সাগরে থাকা লক্ষ্যবস্তুকে উদ্দেশ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করতে পারে।
আইডিএফের একজন মুখপাত্র সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে (সাবেক টুইটার) লিখেছেন, আইডিএফ এখন ইরানের মধ্যাঞ্চলে ভূমি থেকে ভূমিতে উৎক্ষেপণযোগ্য ক্ষেপণাস্ত্র স্থাপনায় হামলা করছে।
ইসরায়েলের প্রাথমিক হামলায় একাধিক সামরিক কমান্ডার নিহত হওয়ার পরও ইরানের অবিরাম ক্ষেপণাস্ত্র হামলা প্রমাণ করে, তেহরানের বাহিনী পুনরায় সংগঠিত হতে সক্ষম। শীর্ষস্থানীয় সামরিক কর্মকর্তাদের হারানোর পরও ইরানের এই পুনর্গঠন সক্ষমতা ইসরায়েলকেও বিস্মিত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগেএদিকে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করা আরও দুই গুপ্তচরকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। এ নিয়ে ইসরাইল এবার ইরানে হামলা শুরুর পর মোসাদের চারজন গুপ্তচর গ্রেপ্তার হলেন ইরানে।
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের এয়ার ডিফেন্স সিস্টেমের তিনটি ভাগ আছে। একটি ভাগের নাম ডেভিডস স্লিং বা ম্যাজিক ওয়ান্ড। এটি মাঝারি পাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র, ড্রোন, ক্রুজ মিসাইলের মোকাবিলা করতে পারে। অন্যদিকে অ্যারো সিস্টেম দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রকে নিস্ক্রিয় করতে পারে। আর আয়রন ডোম কম পাল্লার রকেট ও গোলার মোকাবিলা করে।
৯ ঘণ্টা আগেনাম প্রকাশ না করার শর্তে দুজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ইরানিরা এখন পর্যন্ত কোনো মার্কিন নাগরিককে হত্যা করেনি। যতক্ষণ না তারা এমনটা করছে, ততক্ষণ ইরানের রাজনৈতিক নেতাদের নিশানা করার কথা ভাবছে না যুক্তরাষ্ট্র।
১০ ঘণ্টা আগে