ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল ইসরায়েল, যাতে বাধা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাতের মধ্যেই এ খবর প্রকাশ্যে এনেছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা ট্রাম্প প্রশাসনকে জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে তারা খামেনিকে হত্যার সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিজেই এ ধরনের পরিকল্পনা আটকে দিয়েছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ইরানিরা এখন পর্যন্ত কোনো মার্কিন নাগরিককে হত্যা করেনি। যতক্ষণ না তারা এমনটা করছে, ততক্ষণ ইরানের রাজনৈতিক নেতাদের নিশানা করার কথা ভাবছে না যুক্তরাষ্ট্র।
এ প্রসঙ্গে না হলেও ট্রাম্প নিজেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের জের ধরে যুক্তরাষ্ট্রে যেন হামলা না চালায় ইরান। কোনোভাবে যুক্তরাষ্ট্র হামলার শিকার হলে তার পরিণতি খারাপ হবে।
এদিকে খামেনিকে হত্যার বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কাছে জানতে চেয়েছিল ফক্স নিউজ। এ ধরনের পরিকল্পনার কথা অস্বীকার করে নেতানিয়াহু বলেন, অনেক ভুয়া খবর ছড়ানো হচ্ছে। তবে ইসরায়েলের হামলার ফলে ইরানে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতে পারে বলে দাবি করেন নেতানিয়াহু।
যুক্তরাষ্ট্রের সিএনএন, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি), সিবিএস নিউজ ও এনবিসি নিউজসহ আরও বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম খামেনিকে হত্যা করতে ইসরায়েলি পরিকল্পনাটি ও ট্রাম্পের বিরোধিতার খবর নিশ্চিত করেছে।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সংঘাত দীর্ঘ দিনের পুরনো। এর মধ্যে গত শুক্রবার ভোরে ইরানে ইসরায়েলি বাহিনী হামলা চালানে দুই দেশ নতুন করে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। ওই হামলার পর ইরানও পালটা হামলা চালায়। গত চার দিন ধরে দুই দেশই হামলা-পালটা হামলা অব্যাহত রেখেছে।
ইসরায়েলি বাহিনী বলছে, অদূর ভবিষ্যতে ইসরায়েল ও এর বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্রসহ ড্রোন হামলার আশঙ্কা থেকে ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় আগাম প্রতিরোধমূলক হামলা চালানো হয়েছে। হামলা এখনো অব্যাহত রয়েছে। গত চার দিনে এ সংঘাতে এখন পর্যন্ত ইরানে অন্তত ২২৪ জন ও ইসরায়েলে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছেন।
ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করেছিল ইসরায়েল, যাতে বাধা দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাতের মধ্যেই এ খবর প্রকাশ্যে এনেছে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম।
ইসরায়েলি কর্মকর্তারা ট্রাম্প প্রশাসনকে জানিয়েছেন, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে তারা খামেনিকে হত্যার সুযোগ পেয়েছিল। কিন্তু মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিজেই এ ধরনের পরিকল্পনা আটকে দিয়েছেন।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুজন মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, ইরানিরা এখন পর্যন্ত কোনো মার্কিন নাগরিককে হত্যা করেনি। যতক্ষণ না তারা এমনটা করছে, ততক্ষণ ইরানের রাজনৈতিক নেতাদের নিশানা করার কথা ভাবছে না যুক্তরাষ্ট্র।
এ প্রসঙ্গে না হলেও ট্রাম্প নিজেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমে বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের জের ধরে যুক্তরাষ্ট্রে যেন হামলা না চালায় ইরান। কোনোভাবে যুক্তরাষ্ট্র হামলার শিকার হলে তার পরিণতি খারাপ হবে।
এদিকে খামেনিকে হত্যার বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর কাছে জানতে চেয়েছিল ফক্স নিউজ। এ ধরনের পরিকল্পনার কথা অস্বীকার করে নেতানিয়াহু বলেন, অনেক ভুয়া খবর ছড়ানো হচ্ছে। তবে ইসরায়েলের হামলার ফলে ইরানে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতে পারে বলে দাবি করেন নেতানিয়াহু।
যুক্তরাষ্ট্রের সিএনএন, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস (এপি), সিবিএস নিউজ ও এনবিসি নিউজসহ আরও বেশ কয়েকটি সংবাদমাধ্যম খামেনিকে হত্যা করতে ইসরায়েলি পরিকল্পনাটি ও ট্রাম্পের বিরোধিতার খবর নিশ্চিত করেছে।
ইরান ও ইসরায়েলের মধ্যে সংঘাত দীর্ঘ দিনের পুরনো। এর মধ্যে গত শুক্রবার ভোরে ইরানে ইসরায়েলি বাহিনী হামলা চালানে দুই দেশ নতুন করে সংঘাতে জড়িয়ে পড়ে। ওই হামলার পর ইরানও পালটা হামলা চালায়। গত চার দিন ধরে দুই দেশই হামলা-পালটা হামলা অব্যাহত রেখেছে।
ইসরায়েলি বাহিনী বলছে, অদূর ভবিষ্যতে ইসরায়েল ও এর বেসামরিক জনগণের বিরুদ্ধে ক্ষেপণাস্ত্রসহ ড্রোন হামলার আশঙ্কা থেকে ইরানের সামরিক ও পারমাণবিক স্থাপনায় আগাম প্রতিরোধমূলক হামলা চালানো হয়েছে। হামলা এখনো অব্যাহত রয়েছে। গত চার দিনে এ সংঘাতে এখন পর্যন্ত ইরানে অন্তত ২২৪ জন ও ইসরায়েলে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছেন।
ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিযোগ করেছে, ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় দেশটির অসংখ্য শিশু নিহত হয়েছে। হামলার লক্ষ্য ছিল তেহরানের হাকিম শিশু হাসপাতালও।
৫ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার প্রধান রাফায়েল গ্রোসি শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদকে জানান, ইরানের ইসফাহান ও ফোর্দো পারমাণবিক স্থাপনা এবং নাতাঞ্জের প্রধান ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র লক্ষ্য করে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রাথমিক হামলায় একাধিক সামরিক কমান্ডার নিহত হওয়ার পরও ইরানের অবিরাম ক্ষেপণাস্ত্র হামলা প্রমাণ করে, তেহরানের বাহিনী পুনরায় সংগঠিত হতে সক্ষম। শীর্ষস্থানীয় সামরিক কর্মকর্তাদের হারানোর পরও ইরানের এই পুনর্গঠন সক্ষমতা ইসরায়েলকেও বিস্মিত করেছে।
৫ ঘণ্টা আগেএদিকে ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের হয়ে কাজ করা আরও দুই গুপ্তচরকে গ্রেপ্তার করেছে ইরান। এ নিয়ে ইসরাইল এবার ইরানে হামলা শুরুর পর মোসাদের চারজন গুপ্তচর গ্রেপ্তার হলেন ইরানে।
৬ ঘণ্টা আগে