ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ান ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে ইরানের দৃঢ় প্রতিরোধের বার্তা দিয়ে বলেন, “প্রত্যেক শহিদের পর শত শত মানুষ সেই পতাকা বহন করবে।”
ইরান আগ্রাসনকারী নয়, বরং ইসরায়েলের আক্রমণের মোকাবিলায় ইরানিদেরকে ‘হাত ধরে একসঙ্গে দাঁড়ানোর’ আহ্বান জানান প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান।
ন্যায়বিচার চাওয়াকে জনগণের অধিকার হিসেবে উল্লেখ করে পেজেশকিয়ান বলেন, ‘এই আগ্রাসনের মুখে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ন্যায়বিচার চাওয়াটা আমাদের জাতির অধিকার। আমরা আমাদের অবস্থানে অটল থাকব।’
ইসরায়েলের সঙ্গে উত্তেজনা বাড়ার পর এটি প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের অন্যতম কঠোর বার্তা বলে বিবেচিত হচ্ছে।
এর আগে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাঘাই তেহরানে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ইরানের উপর ইসরায়েলি হামলা দেশটির বিরুদ্ধে যুদ্ধ নয় বরং ‘মানবতার বিরুদ্ধে।’
ইসমাইল বাঘাই বলেন, ‘এটি একটি অপরাধী গোষ্ঠীর দ্বারা শুরু করা যুদ্ধাপরাধ, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং আন্তর্জাতিক আইনকে অমান্য করে। যারা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাস করে এবং আন্তর্জাতিক আইনে বিশ্বাস করে তাদের সবাইকে এই নৃশংস, নির্মম অপরাধের অবসান ঘটাতে, এই ইহুদিবাদী সত্তাকে চাপ দেওয়ার এবং জবাবদিহিতার আওতায় আনার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।’
বাঘাই ‘বন্ধু দেশগুলিকে’ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে একটি বাধ্যতামূলক প্রস্তাব পাসের জন্য তাদের প্রচেষ্টা জোরদার করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড আন্তর্জাতিক আইনের সম্পূর্ণ লঙ্ঘন।
সাম্প্রতিক সংঘাত নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের প্রতিক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও একপাক্ষিক আখ্যা দিয়ে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলে, ‘হিংস্র শিকারীকে কখনোই ভুক্তভোগীর সঙ্গে সমানভাবে বিবেচনা করা যায় না।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আক্রমণকারী ও ভুক্তভোগীকে এক কাতারে ফেললে সত্য বিকৃত হয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত ইরানের আত্মরক্ষার অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া। জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্রকে মনে করিয়ে দিতে হবে যে, যদি আপনি জাতিসংঘ সনদে, আইনের শাসনে, আন্তর্জাতিক আইনে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের যৌথ নিরাপত্তায় বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই কাজ করতে হবে। নিরাপত্তা পরিষদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সময় এসেছে; শুধু কথা বললেই যথেষ্ট নয়, এখন পদক্ষেপ নেওয়ার সময় এসেছে।’
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসউদ পেজেশকিয়ান ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে ইরানের দৃঢ় প্রতিরোধের বার্তা দিয়ে বলেন, “প্রত্যেক শহিদের পর শত শত মানুষ সেই পতাকা বহন করবে।”
ইরান আগ্রাসনকারী নয়, বরং ইসরায়েলের আক্রমণের মোকাবিলায় ইরানিদেরকে ‘হাত ধরে একসঙ্গে দাঁড়ানোর’ আহ্বান জানান প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান।
ন্যায়বিচার চাওয়াকে জনগণের অধিকার হিসেবে উল্লেখ করে পেজেশকিয়ান বলেন, ‘এই আগ্রাসনের মুখে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। ন্যায়বিচার চাওয়াটা আমাদের জাতির অধিকার। আমরা আমাদের অবস্থানে অটল থাকব।’
ইসরায়েলের সঙ্গে উত্তেজনা বাড়ার পর এটি প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের অন্যতম কঠোর বার্তা বলে বিবেচিত হচ্ছে।
এর আগে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাঘাই তেহরানে এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ইরানের উপর ইসরায়েলি হামলা দেশটির বিরুদ্ধে যুদ্ধ নয় বরং ‘মানবতার বিরুদ্ধে।’
ইসমাইল বাঘাই বলেন, ‘এটি একটি অপরাধী গোষ্ঠীর দ্বারা শুরু করা যুদ্ধাপরাধ, যা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং আন্তর্জাতিক আইনকে অমান্য করে। যারা শান্তিপূর্ণ সহাবস্থানে বিশ্বাস করে এবং আন্তর্জাতিক আইনে বিশ্বাস করে তাদের সবাইকে এই নৃশংস, নির্মম অপরাধের অবসান ঘটাতে, এই ইহুদিবাদী সত্তাকে চাপ দেওয়ার এবং জবাবদিহিতার আওতায় আনার জন্য পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।’
বাঘাই ‘বন্ধু দেশগুলিকে’ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে একটি বাধ্যতামূলক প্রস্তাব পাসের জন্য তাদের প্রচেষ্টা জোরদার করার আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, ইসরায়েলের কর্মকাণ্ড আন্তর্জাতিক আইনের সম্পূর্ণ লঙ্ঘন।
সাম্প্রতিক সংঘাত নিয়ে আন্তর্জাতিক মহলের প্রতিক্রিয়াকে পক্ষপাতদুষ্ট ও একপাক্ষিক আখ্যা দিয়ে ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলে, ‘হিংস্র শিকারীকে কখনোই ভুক্তভোগীর সঙ্গে সমানভাবে বিবেচনা করা যায় না।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘আক্রমণকারী ও ভুক্তভোগীকে এক কাতারে ফেললে সত্য বিকৃত হয়। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের উচিত ইরানের আত্মরক্ষার অধিকারকে স্বীকৃতি দেওয়া। জাতিসংঘের সব সদস্য রাষ্ট্রকে মনে করিয়ে দিতে হবে যে, যদি আপনি জাতিসংঘ সনদে, আইনের শাসনে, আন্তর্জাতিক আইনে এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের যৌথ নিরাপত্তায় বিশ্বাস করেন, তাহলে আপনাকে অবশ্যই কাজ করতে হবে। নিরাপত্তা পরিষদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার সময় এসেছে; শুধু কথা বললেই যথেষ্ট নয়, এখন পদক্ষেপ নেওয়ার সময় এসেছে।’
ইসরাইলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, তারা ইরানের রাজধানী তেহরানের আকাশে পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে। সেনাবাহিনীর মুখপাত্র ব্রিগেডিয়ার জেনারেল এফি ডেফরিন বলেন, আমরা তেহরানের আকাশ পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছি। ইরানের এক-তৃতীয়াংশ ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার ধ্বংস করে দিয়েছি। খবর বিবিসির।
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় ইরানে অন্তত ২২৪ জন নিহত হয়েছেন। এদের মধ্যে দেশটির বিজ্ঞানী ও সামরিক কর্মকর্তারাও রয়েছেন। জবাবে ইরান ইসরায়েলের ওপর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এতে ইসরায়েলেও হতাহতের ঘটনা ঘটে।
৯ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অভিযোগ করেছে, ইসরায়েলের সাম্প্রতিক হামলায় দেশটির অসংখ্য শিশু নিহত হয়েছে। হামলার লক্ষ্য ছিল তেহরানের হাকিম শিশু হাসপাতালও।
১১ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থার প্রধান রাফায়েল গ্রোসি শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদকে জানান, ইরানের ইসফাহান ও ফোর্দো পারমাণবিক স্থাপনা এবং নাতাঞ্জের প্রধান ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্র লক্ষ্য করে ইসরায়েল হামলা চালিয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগে