প্রতিনিধি, ঢাবি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে শামসুন নাহার হল ট্র্যাজেডি ও ছাত্রদল কর্তৃক ছাত্রী নির্যাতন দিবস পালন করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস)।
বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে বাগছাস এ কর্মসূচি পালন করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০২ সালের এই দিনে ছাত্রদল নেত্রীদের সহায়তায় মধ্যরাতে পুলিশের পুরুষ সদস্যরা শামসুন নাহার হলে ঢুকে ছাত্রীদের ওপর হামলা চালান। এতে ২০০ শিক্ষার্থী আহত হন, গ্রেপ্তার করা হয় ১৮ জনকে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়। এরপর গত ২৩ বছরেও সে কমিটির কোনো প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি।
বুধবার সন্ধ্যার কর্মসূচিতে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ প্রথমে মোমবাতির প্রজ্বালন করে এরপর হলে ছাত্র রাজনীতি ও দখলদারিত্বের সমালোচনা করে বক্তব্য দেন সগঠনটির নেতারা।
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বলেন, আমরা দেখেছি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক উপাচার্য ও প্রাধ্যক্ষরাই বারবার হল দখলের সুযোগ করে দিয়েছেন বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনকে। তারা সরকার দলের আস্থাভাজন হওয়ার জন্য সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনকে সুযোগ করে দেন আধিপত্য কায়েম করতে।
ছাত্রশিবির ও ছাত্রদলের সমালোচনা করে আব্দুল কাদের বলেন, শিবির জুলাই অভ্যুত্থানের সময় হলে রাজনীতি না করার ওয়াদা করছে। কিন্তু এখনো তাদের হল কমিটি আছে। ছাত্রদলও হল কমিটি দেওয়ার পাঁয়তারা করছে, যা ছাত্রদের সাথে বেইমানির শামিল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা বাগছাসের এই নেতা বলেন, ২০০২ সালের পুনরাবৃত্তি আর হতে দেওয়া হবে না। ছাত্রদলের যারা শামসুন নাহার হলের এ ঘটনা জাস্টিফাই করতে চান তারা মনে রাখবেন, এ ঘটনা সবসময় নিন্দনীয় হয়ে থাকবে। আপনারা এ ঘটনা থেকে শিক্ষা নিন। শিক্ষার্থীরা কী চায় তা বুঝে রাজনীতি করুন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে শামসুন নাহার হল ট্র্যাজেডি ও ছাত্রদল কর্তৃক ছাত্রী নির্যাতন দিবস পালন করেছে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ (বাগছাস)।
বুধবার (২৩ জুলাই) সন্ধ্যা ৭টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে বাগছাস এ কর্মসূচি পালন করে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০০২ সালের এই দিনে ছাত্রদল নেত্রীদের সহায়তায় মধ্যরাতে পুলিশের পুরুষ সদস্যরা শামসুন নাহার হলে ঢুকে ছাত্রীদের ওপর হামলা চালান। এতে ২০০ শিক্ষার্থী আহত হন, গ্রেপ্তার করা হয় ১৮ জনকে। এ ঘটনায় একটি তদন্ত কমিটিও গঠন করা হয়। এরপর গত ২৩ বছরেও সে কমিটির কোনো প্রতিবেদন আলোর মুখ দেখেনি।
বুধবার সন্ধ্যার কর্মসূচিতে বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ প্রথমে মোমবাতির প্রজ্বালন করে এরপর হলে ছাত্র রাজনীতি ও দখলদারিত্বের সমালোচনা করে বক্তব্য দেন সগঠনটির নেতারা।
বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখার আহ্বায়ক আব্দুল কাদের বলেন, আমরা দেখেছি আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অভিভাবক উপাচার্য ও প্রাধ্যক্ষরাই বারবার হল দখলের সুযোগ করে দিয়েছেন বিভিন্ন ছাত্র সংগঠনকে। তারা সরকার দলের আস্থাভাজন হওয়ার জন্য সরকার দলীয় ছাত্র সংগঠনকে সুযোগ করে দেন আধিপত্য কায়েম করতে।
ছাত্রশিবির ও ছাত্রদলের সমালোচনা করে আব্দুল কাদের বলেন, শিবির জুলাই অভ্যুত্থানের সময় হলে রাজনীতি না করার ওয়াদা করছে। কিন্তু এখনো তাদের হল কমিটি আছে। ছাত্রদলও হল কমিটি দেওয়ার পাঁয়তারা করছে, যা ছাত্রদের সাথে বেইমানির শামিল।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা বাগছাসের এই নেতা বলেন, ২০০২ সালের পুনরাবৃত্তি আর হতে দেওয়া হবে না। ছাত্রদলের যারা শামসুন নাহার হলের এ ঘটনা জাস্টিফাই করতে চান তারা মনে রাখবেন, এ ঘটনা সবসময় নিন্দনীয় হয়ে থাকবে। আপনারা এ ঘটনা থেকে শিক্ষা নিন। শিক্ষার্থীরা কী চায় তা বুঝে রাজনীতি করুন।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘গ্রেপ্তারের সময় পুলিশের ইউনিফর্মে নামফলক ও আইডি কার্ড থাকতে হবে। গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তি চাইলে সঙ্গে সঙ্গে সেই আইডি কার্ড দেখাতে হবে। এ নিয়ম এখন বাধ্যতামূলক।’
১০ ঘণ্টা আগে