প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
জুলাই আন্দোলন চালাকালে ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে যুবদল কর্মী আবদুল কাইয়ুম আহাদ হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রাত ৮টার দিকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয় সাবেক এই বিচারপতিকে। পুলিশের পক্ষ থেকে তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করা হয়। শুনানি নিয়ে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. ছানাউল্ল্যাহ সে আবেদন মঞ্জুর করেন।
দেশের ঊনবিংশতম প্রধান বিচারপতি ও আইন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান এ বি এম খায়রুল হককে বৃহস্পতিবার সকালে ধানমন্ডির বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
পুলিশের পক্ষ থেকে প্রথমে জানানো হয়নি, কোন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে সাবেক বিচারপতিকে। পরে জানানো হয়, গত ৬ জুলাই যাত্রাবাড়ী থানায় করা আহাদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে তাকে।
যুবদল কর্মী আবদুল কাইয়ুম আহাদ গত বছরের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় ১৮ জুলাই যাত্রাবাড়ীর কাজলা এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় তার বাবা আলা উদ্দিন যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা করেন। একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও রয়েছেন আসামির তালিকায়।
এ বি এম খায়রুল হক ২০১০ সালের ১ অক্টোবর থেকে ২০১১ সালের ১৭ মে পর্যন্ত দেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি ছিলেন। তার নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ ২০১১ সালের ১০ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করে রায় দেয়।
অবসরের পর ২০১৩ সালের ২৩ জুলাই আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান খায়রুল হক। তিন বছরের মেয়াদ শেষে তাকে কয়েক দফা পুনর্নিয়োগ দেওয়া হয় একই পদে। জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ১৩ আগস্ট সে পদ থেকে সরে দাঁড়ান তিরি।
এরপর ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পরিবর্তন ও জালিয়াতির অভিযোগে গত ২৫ আগস্ট খায়রুল হকের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানায় মামলা করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও ফতুল্লা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারী ভূঁইয়া। দুর্নীতি ও রায় জালিয়াতির অভিযোগে ২৭ আগস্ট তার বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।
এ ছাড়া সাবেক এই বিচারপতির বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে প্লট নেওয়ার একটি অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এর অংশ হিসেবে দুদক বৃহস্পতিবার গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, রাজউক চেয়ারম্যান ও উপকর কমিশনারের কার্যালয়ে চিঠি পাঠিয়ে সংশ্লিষ্ট নথিপত্র তলব করেছে।
জুলাই আন্দোলন চালাকালে ঢাকার যাত্রাবাড়ীতে যুবদল কর্মী আবদুল কাইয়ুম আহাদ হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হককে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রাত ৮টার দিকে ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে হাজির করা হয় সাবেক এই বিচারপতিকে। পুলিশের পক্ষ থেকে তাকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করা হয়। শুনানি নিয়ে ঢাকার অতিরিক্ত মুখ্য মহানগর হাকিম মো. ছানাউল্ল্যাহ সে আবেদন মঞ্জুর করেন।
দেশের ঊনবিংশতম প্রধান বিচারপতি ও আইন কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান এ বি এম খায়রুল হককে বৃহস্পতিবার সকালে ধানমন্ডির বাসা থেকে গ্রেপ্তার করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ।
পুলিশের পক্ষ থেকে প্রথমে জানানো হয়নি, কোন মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে সাবেক বিচারপতিকে। পরে জানানো হয়, গত ৬ জুলাই যাত্রাবাড়ী থানায় করা আহাদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে তাকে।
যুবদল কর্মী আবদুল কাইয়ুম আহাদ গত বছরের জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সময় ১৮ জুলাই যাত্রাবাড়ীর কাজলা এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান। এ ঘটনায় তার বাবা আলা উদ্দিন যাত্রাবাড়ী থানায় মামলা করেন। একই মামলায় ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও রয়েছেন আসামির তালিকায়।
এ বি এম খায়রুল হক ২০১০ সালের ১ অক্টোবর থেকে ২০১১ সালের ১৭ মে পর্যন্ত দেশের ১৯তম প্রধান বিচারপতি ছিলেন। তার নেতৃত্বাধীন আপিল বেঞ্চ ২০১১ সালের ১০ মে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করে রায় দেয়।
অবসরের পর ২০১৩ সালের ২৩ জুলাই আইন কমিশনের চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ পান খায়রুল হক। তিন বছরের মেয়াদ শেষে তাকে কয়েক দফা পুনর্নিয়োগ দেওয়া হয় একই পদে। জুলাই অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ১৩ আগস্ট সে পদ থেকে সরে দাঁড়ান তিরি।
এরপর ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পরিবর্তন ও জালিয়াতির অভিযোগে গত ২৫ আগস্ট খায়রুল হকের বিরুদ্ধে নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানায় মামলা করেন জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি ও ফতুল্লা থানা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বারী ভূঁইয়া। দুর্নীতি ও রায় জালিয়াতির অভিযোগে ২৭ আগস্ট তার বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় মামলা করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মুজাহিদুল ইসলাম শাহীন।
এ ছাড়া সাবেক এই বিচারপতির বিরুদ্ধে বিধিবহির্ভূতভাবে প্লট নেওয়ার একটি অভিযোগ অনুসন্ধান করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এর অংশ হিসেবে দুদক বৃহস্পতিবার গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, রাজউক চেয়ারম্যান ও উপকর কমিশনারের কার্যালয়ে চিঠি পাঠিয়ে সংশ্লিষ্ট নথিপত্র তলব করেছে।
আসক মনে করছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে আক্রমণাত্মক মন্তব্যের কারণেই সংঘর্ষ ভয়াবহ আকার ধারণ করে, যেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে। গুলিতে নিহত পাঁচজনের মধ্যে চারজনের ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়েছে। কারফিউ ও ১৪৪ ধারা চলাকালে নির্বিচারে নাগরিকদের আটক ও গ্রেপ্তারের অভিযোগ রয়েছ
১২ ঘণ্টা আগে