এক মগ ধোঁয়া ওঠা কফির সঙ্গে যদি দিনটি শুরু করা যায়, তাহলে কিন্তু মনটাও বেশ সজিব অনুভূত হয়। তবে, জানা আছে কী? কেবল মন সতেজ করতে নয়, ত্বক সতেজ করতেও কফি অতুলনীয়।
ভাত ও রুটির মধ্যে প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট রয়েছে, যা ওজন বাড়িয়ে তোলে। আর ওজন কমানোর জন্য ডায়েট শুরু করলেই প্রথমে বাদ দেওয়া হয় ভাত ও রুটি। এই দুই খাবারের পাশপাশি আরও নানা সমস্যা ডেকে আনে। কিন্তু ডায়েট থেকে সম্পূর্ণরূপে বাদ দিতে নেই কার্বোহাইড্রেট। কাজ করার এনার্জি বা শক্তি জোগায় কার্বোহাইড্রেট।
শরীরের বিভিন্ন স্থানে ব্যথা কমাতে অনেক সময় আমরা সেঁক দিই। আগে সব ধরনের ব্যথাতেই গরম সেঁক দেওয়া হত। বর্তমানে চিকিৎসকরা দুই ধরনের সেঁকের কথা বলে থাকেন, এক গরম এবং অন্যটি ঠান্ডা। ব্যথার ক্ষেত্রে দ্রুত আরাম পেতে গরম নাকি ঠান্ডা সেঁক কোনটি উপকারী তা নিয়ে অনেকেরই প্রশ্ন আছে।
শরীর সুস্থ রাখার জন্য ভালো ঘুমের দরকার। আর সেই ঘুমকে ভালো রাখার জন্য আমাদের কয়েকটা নিয়ম মেনে চলা দরকার। ঘুমোতে যাওয়ার আগে আমাদের অনেকের অনেক অভ্যাস আছে। তবে তা সব ভালো বা খারাপ নয়। আমাদের জেনে নেওয়া উচিত কখন কোন কাজটি করা দরকার।
আমাদের প্রতিদিনের খাবারে দই রাখা উপকারী একথা কম-বেশি সবারই জানা। কিন্তু কখনও কি ভেবে দেখেছেন যে প্রতিদিন এক বাটি দই খেলে আমরা কী স্বাস্থ্য উপকারিতা পেতে পারি?
বর্ষাকালে হঠাৎ করেই যখন তখন বৃষ্টি শুরু হয়। অনেকে শখের বশে বৃষ্টিতে ভিজে থাকেন আবার অনেকেই ব্যস্ততার কারণে পথচলতি অবস্থায় ভিজে যান বৃষ্টিতে। সে যা-ই হোক না কেন বৃষ্টিতে ভিজলে মনে অনেক আনন্দ জাগে। শিশুদের তো আনন্দের শেষ থাকে না। শুধু শিশুরাই না, বড়রাও বৃষ্টিতে ভিজে অনাবিল আনন্দ উপভোগ করেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ঘুরপাক খাচ্ছে ওয়েদার আপডেট। কোথাও ৪০ ডিগ্রি, আবার কোথাও ৪৩ ডিগ্রি। গরম যেন সহ্যের বাইরে বেরিয়ে যাচ্ছে। গরমের দাবদাহে সুস্থ থাকতে গেলে গ্রীষ্মকালীন খাবারই ভরসা। প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়ার পাশাপাশি মৌসুমি ফল ও সবজি গরমের হাত থেকে শরীরকে বাঁচাতে পারে। আর যদি রোজ সকালে লাউয়ের রস খা
গরমে শরীর থেকে বেশি পরিমাণে ঘাম বের হয়। এর ফলে নানা শারীরিক সমস্যার পাশাপাশি ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়। অনেকে মনে করেন, শুধু শীতকালেই ত্বকের শুষ্কতা দেখা দেয়। এটা ঠিক নয়। গরমকালেও ত্বক শুকিয়ে যেতে পারে। অতিরিক্ত ঘামের কারণে শরীরের পাশাপাশি ত্বক পানিশূন্য হয়ে পড়ে। এর ফলে ত্বক রুক্ষ-শুষ্ক হয়ে ওঠে।
তাপমাত্রা যতই ৪০ ছাড়াক, আপনাকে কাজে বেরোতেই হবে। আর কড়া রোদে বাড়ির বাইরে বেরোনো বিপদকে ডেকে আনার সমান। কিন্তু কর্মস্থলে তো যেতেই হয়। তাই গরমে যত কষ্টই হোক, আপনাকে বাইরে বেরোতেই হবে। কিন্তু রোদে বেরিয়ে অসুস্থ হয়ে পড়লেই মুশকিল। কাঠফাটা রোদে সান স্ট্রোকের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি।
এই তো আছে রঙিন ফিতা মাথার কাঁটা কানের দুল... এই তো আছে স্নো-পাউডার কসমেটিক আর লিপস্টিক, আলতা সিঁদুর মা-বোনেদের নাজরানা।
বায়ুদূষণের কারণে নানারকম স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়ছে। বিশেষ করে শ্বাসযন্ত্রের সিস্টেম সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে কারণ বিষাক্ত পদার্থ কেবল শ্বাসের মাধ্যমেই শরীরে পৌঁছায়। এমন পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ায় এমন কয়েকটি খাবার সম্পর্কে জে
গত কয়েক সপ্তাহ ধরে তাপমাত্রার পারদ রেকর্ড ছুঁয়েছে। ঢাকাসহ সারা দেশে রেকর্ড গরম পড়েছে । এমন সময় শরীর ঠান্ডা করতে ডিটক্সিফিকেশন জরুরি। যা শরীরকে ভেতর থেকে তাজা রাখে, আর দেয় আরাম। বিশেষ কিছু ডিটক্স ওয়াটারের গুণগুণের কথা তুলে ধরব আজ।
এক সময় তীব্র গরমে মাটির কলসিতে পানি রেখে খাওয়ার চল ছিল প্রায় প্রতিটি ঘরে ঘরে। তবে সময়ের পরিক্রমায় ফ্রিজের বদৌলতে শহরে মাটির কলসির ব্যবহার কমলেও গ্রাম অঞ্চলে অনেকেই এখনও এটি ব্যবহার করে থাকেন।
তীব্র গরমে মুখ সারাক্ষণ ঘেমে যাচ্ছে। ত্বক হয়ে পড়ছে রুক্ষ, খসখসে। ত্বক তৈলাক্ত হোক বা স্বাভাবিক,ত্বকের যত্নে গোলাপ জলের তুলনা নেই। এই গরমে ত্বক যখন জ্বলছে, মুহূর্তের মধ্যে ত্বকে শীতলতা এনে দিতে পারে গোলাপ জল। ত্বকের শুষ্কভাব থেকে শুরু করে ব্রণ, জ্বালাভাব কমাতে সহায়ক গোলাপ জল। এছাড়াও গোলাপ জল ব্যবহারে
প্রচণ্ডে দাবদাহ ডায়রিয়ার সমস্যা যেমন বেড়েছে, তেমনি অনেকের আবার কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যাও দেখা দিচ্ছে। এর ফলে গ্যাস-অ্যাসিডিটি, পেট ব্যথা থেকে শুরু করে একাধিক সমস্যাও বেড়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সময়ে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে পর্যাপ্ত পানি পানের বিকল্প নেই।
ভ্যাপসা গরমের মধ্যে পার্টি? এই টিপস মেনে পোশাক পরলে বজায় থাকবে আরাম ও ফ্যাশন দুটোই। গরমে শরীর খারাপ হবে বলে সব অনুষ্ঠান থেকে মুখ ফিরিয়ে থাকা যায় না। সেজেগুজে গলদঘর্ম হলেও সেখানে যেতে হয়। অনুষ্ঠান বুঝে শাড়ি তো বেছে নেওয়াই যায়। কিন্তু তার সঙ্গে মানিয়ে কোন গহনা পরবেন, তা বুঝতে পারেন না অনেকে।
শের চটা বা ছেঁচা তল্লাবাঁশ কিংবা কঞ্চি অথবা পাটখড়ি দিয়ে তৈরি হতো ঘরের বেড়া। তালপাতা বা গোলপাতা ব্যবহার হত কদাচিৎ।