বাংলা একাডেমির সভাপতি সেলিনা হোসেন পদত্যাগ করেছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার তিনি পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেন। বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক মোহাম্মদ আজম গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। মোহাম্মদ আজম বলেন, ‘সেলিনা হোসেন পদত্যাগপত্রে সই করেছেন।
বিহারীলালের কবিতায় ব্যক্তিগত অনুভূতি ও আবেগ– যেমন, প্রেম, বেদনা, আনন্দ, প্রকৃতির প্রতি ভালোবাসার স্পষ্ট প্রকাশ থাকত।
মার্ক টোয়েনকে বললেন টিকিট দেখাতে। টোয়েন পকেট থেকে হাফ টিকিট বের করলেন। তারপর গম্ভীর মুখে বাড়িয়ে দিলেন টিটির দিকে।
জর্জ বার্নার্ড শ সাহিত্যিক হিসেবে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত ছিলেন। রসিকতাতেও তাঁর জুড়ি মেলা ভার।
অসহযোগ আন্দোলন শুরুর পর বয়কট করেছিলেন ব্রিটিশ সব পন্য। এমনকী ব্রিটিশ পোশাকও।
এক বস্তির ছেলের এক প্রতিজ্ঞার আর সেটার বাস্তবায়ন য়েন রূপকথাকেও হার মানায়।
একদিন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং মহাত্মা গান্ধী একসাথে সকালের নাশতা করছিলেন। রবীন্দ্রনাথ লুচি খাচ্ছিলেন, আর গান্ধীজি খাচ্ছিলেন ওটসের পরিজ।
টোয়েনের মনে হলো শেভ করা দরকার। খোঁচা খোঁচা দাঁড়িগুলো বিরক্তি উৎপাদন করছে।
চাঁদাপ্রার্থীরা জানালেন, কাছের এক কবরস্থানের পাকা দেয়াল ভেঙে গেছে। ওটা সারানোর জন্য অর্থ দরকার। সেই অর্থ তাঁরা জোগাড় করছেন চাঁদা তুলে।
এমন জায়গাও ত আছে যেখানে ডাকঘর নেই। সেখানের ঠিকানাতে চিঠি লিখলেও চিঠি ঠিকই পৌঁছায়।
এমন কোথাও খেতে বসলেন, যেখানে ভদ্রতার খাতিরে বলতেও পারছেন, ডিমটা পচা, এটা খেতে পারছি না।
বই কীভাবে পেলাম। সভ্যতার ঠিক কোন লগ্নে বই নামক জিনিসটা মানুষ ব্যবহার করতে শিখেছিল? সেই বইয়ের বিবর্তনই বা হলো কীভাবে? কীভাবে পেলাম ঝকঝকে ছাপার বই?
একটা ছোট পাহাড় সমুদ্রগর্ভ থেকে খাড়া উঠেছে—তার মাথায় আদিনাথ শিবের মন্দির। এ অঞ্চলের এটি একটি প্রসিদ্ধ তীর্থস্থান
নুটবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই ছিলেন পাস করা ডাক্তার। তিনি ঘাটশিলাতেই প্র্যাকটিস করতেন। নামযশও ছিল। ভাইকে বাঁচানোর যথাসাধ্য চেষ্টা করেছিলেন তিনি।
গাছে তুললেই তো সবাই উঠতে চান না। রাজনীতিবিদের্ কথা আলাদা। সাহিত্যিকরা এমন তেলবাজি সইতে নাও পারেন।
এ প্রশ্ন শুধু বিদগ্ধজনেরাই করেন, তা নয়। সাধারণ মানুষের কাছ থেকেও এমন প্রশ্ন শুনতে হয় মাঝেমাঝেই। সৈয়দ মুজতবা আলীও এর ব্যতিক্রম নন।