নদীবন্দরের সতর্কবার্তায় বলা হয়, রাজশাহী, রংপুর, পাবনা, টাঙ্গাইল, বগুড়া, ঢাকা, ফরিদপুর, কুষ্টিয়া, যশোর, খুলনা, বরিশাল, পটুয়াখালী, কুমিল্লা, নোয়াখালী, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম/উত্তর-পশ্চিম থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ী দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথব
বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে ভারতের দিল্লি। তালিকার শীর্ষে থাকা দিল্লির বায়ুর মানের স্কোর হচ্ছে ২৬৯ অর্থাৎ সেখানকার বায়ু ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় স্থানে আছে পাকিস্তানের লাহোর।
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, যশোর, কুষ্টিয়া এবং সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে অস্থায়ীভাবে দমকা বা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে।
ভারতের দিল্লি ও পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে ২৭৩ ও ১৮৯ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম ও তৃতীয় স্থান দখল করেছে। ১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান 'সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর', ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়।
শীতের একেবারে শেষভাগে এসে ন্যাড়া শিমুল গাছের মঞ্জরিতে কুঁড়ি আসে। এর কুঁড়িগুলো দেখতে ভারি সুন্দর।
তালিকায় আজ সবার শীর্ষে অবস্থান করা ঢাকার বাতাসের মানের স্কোর ২১২। অর্থাৎ, নগরবাসীর জন্য আজ ঢাকার বাতাস ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’। পাশাপাশি তালিকার দুই নম্বরে আছে প্রতিবেশী দেশ ভারতের দিল্লি। শহরটির বাতাসের মানের স্কোর, ১৯৫। বাতাসের এই মান নাগরিকদের জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে ধরা হয়।
আইকিউ এয়ার জানায়, ঢাকার সবচেয়ে দূষিত এলাকা হেমায়েতপুর। সেখানে বাতাসের স্কোর ১৭২। শ্যামলী গণমাধ্যম রোড এলাকার বাতাসের স্কোর ১৬৮, আরামবাগের ১৬৭, মিরপুরের ইস্টার্ন হাউজিং ও ভাটারায় অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস এলাকার স্কোর ১৬১।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ু দূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়। ২০১৯ সালের মার্চ মাসে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ু দূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
পৃথিবীর গন্ধ কেমন? এ প্রশ্নের এককথায় উত্তর হয় না। স্থান–কাল–পাত্রভেদে পৃথিবীর গন্ধ আলাদা।
প্রথম দিনে রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা ও খুলনা বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দেশের অন্য জায়গায় আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকলেও রাতের তাপমাত্রা ১-২ ডিগ্রি বাড়তে পারে।
আইকিউএয়ার জানায়, স্কোর শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ‘ভালো’ বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে বায়ুর মান ‘মাঝারি বা সহনীয়’ হিসেবে ধরা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর হলে ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত হলে ‘অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হয়।
১০১ থেকে ১৫০ এর মধ্যে হলে বাতাসের মান ‘সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর’, ১৫০ থেকে ২০০ এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে ‘অস্বাস্থ্যকর’ বলে মনে করা হয়। ২০১ থেকে ৩০০ এর মধ্যে ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়, ৩০১+ একিউআই স্কোরকে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি