ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
আমাদের দেশি রান্নাঘরে যেসব শাক সবজি নিয়মিত ব্যবহৃত হয়, তার মধ্যে অন্যতম হলো পাট শাক। এই সাধারণ সবজিটিকে আমরা অনেক সময়ই গুরুত্ব দিই না, কারণ এটি সহজলভ্য, সস্তা এবং নিত্যদিনের খাবার হিসেবে চেনা। কিন্তু একটু গভীরে তাকালে বোঝা যায়, পাট শাক শুধু স্বাদের দিক থেকেই নয়, বরং পুষ্টিগুণের দিক দিয়েও একেবারে অনন্য। এটি যেমন পেটের জন্য হালকা, তেমনি শরীরের ভেতরে নানা রোগ প্রতিরোধের একটি প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবেও কাজ করে।
পাট শাক মূলত পাট গাছের কচি পাতা, যেটি শাক হিসেবে খাওয়া হয়। বাংলার গ্রামাঞ্চলে বর্ষাকালে পাট শাক মানেই খিচুড়ির সঙ্গে তার অদ্বিতীয় এক সংযোগ। তবে আধুনিক পুষ্টিবিদেরা বলছেন, এই শাক শুধু স্বাদে নয়, স্বাস্থ্য রক্ষার দিক দিয়েও অগাধ সম্ভাবনা রাখে। এটির মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ বা ফাইবার, যা হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। তাই যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে পেটের গণ্ডগোলে ভুগছেন, তাঁদের জন্য পাট শাক হতে পারে সহজলভ্য একটি উপকারি উপাদান।
পাট শাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন বা লৌহ থাকে, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। অনেক সময় চিকিৎসকেরা যেসব রোগীর রক্তস্বল্পতা রয়েছে, তাঁদের আয়রন ট্যাবলেট দেওয়ার পাশাপাশি পাট শাক খেতে বলেন। কারণ এটি প্রাকৃতিকভাবে আয়রন সমৃদ্ধ এবং সহজে হজম হয়। বিশেষ করে মহিলাদের শরীরে যেহেতু মাসিকচক্রজনিত কারণে রক্তের ঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে, তাই তাঁদের খাদ্যতালিকায় পাট শাক রাখা খুবই জরুরি।
এই শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে, যা দাঁত ও হাড়ের গঠনে সহায়ক। শিশুদের বেড়ে ওঠার সময়, অথবা বয়স্কদের হাড় ক্ষয়ের মতো সমস্যায় পাট শাক একটি প্রাকৃতিক সাহায্যকারী ভূমিকা পালন করতে পারে। এ ছাড়া এতে রয়েছে ভিটামিন এ, যা চোখের জ্যোতি বাড়াতে সাহায্য করে। গ্রামবাংলায় একটা প্রচলিত কথা আছে—“চোখ ভালো রাখতে হলে পাট শাক খাও”। একসময় হয়তো তা নিছক প্রথা ছিল, কিন্তু আধুনিক পুষ্টিবিদ্যার আলোকে দেখা যাচ্ছে, কথাটি একেবারে ভুল নয়।
পাট শাকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শরীরের কোষগুলিকে বাঁচিয়ে রাখে এবং বার্ধক্যজনিত ক্ষয় রোধে সাহায্য করে। এ ছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের দেহে ক্যানসারের মতো মারাত্মক রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। আজকাল গবেষকরা যেভাবে উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্যকে ক্যানসার প্রতিরোধে উৎসাহ দিচ্ছেন, তাতে পাট শাকের মতো সহজলভ্য শাকের গুরুত্ব অনেক বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি গবেষক ড. আলান রদ্রিগেজ বলেন, “নিরামিষাশী বা আধা-নিরামিষাশী খাদ্যাভ্যাসে পাট শাকের মতো অল্প ক্যালোরি, কিন্তু উচ্চ পুষ্টিমানের খাবারগুলো দেহে দীর্ঘমেয়াদি প্রতিরক্ষা তৈরি করতে পারে।”
এছাড়াও, পাট শাক দেহকে ঠান্ডা রাখে। প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে পাট শাককে 'শীতলকারী' হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। গরমকালে এটি খেলে শরীরের উত্তাপ কিছুটা কমে, হজম ভালো হয় এবং ঘামজনিত দুর্বলতা কমে। এই শাকে থাকা উচ্চমাত্রার পানি ও পটাশিয়াম শরীরকে হাইড্রেট রাখে, যা গ্রীষ্মের মৌসুমে বিশেষ প্রয়োজনীয়।
পাট শাক ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী। এতে থাকা প্রাকৃতিক গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রক উপাদান রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়তে দেয় না। তাই যাঁরা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁদের জন্য এটি একটি স্বাস্থ্যকর পছন্দ হতে পারে। ফিলিপাইনের ইউনিভার্সিটি অফ ম্যানিলার গবেষক ড. লিয়া সান্তোস ২০২৩ সালের এক গবেষণায় বলেন, “পাট শাকের মতো শাকসবজি নিয়মিত খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যেতে পারে। বিশেষ করে কার্বোহাইড্রেট কম এবং আঁশ বেশি থাকায় এটি ইনসুলিন কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।”
এতসব উপকারিতার পাশাপাশি পাট শাক রান্নাতেও খুব সহজ। সামান্য রসুন-মরিচ দিয়ে ভেজে নিলেই খেতে চমৎকার। কেউ কেউ বুট, পেঁয়াজ, মসুর ডাল বা চিংড়ি মাছ দিয়েও এটি রান্না করে থাকেন। বর্ষাকালে খিচুড়ির সঙ্গে পাট শাকের এই সংমিশ্রণ একাধারে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। তেল-ঝাল কম থাকায় এটি শিশু, বৃদ্ধ বা অসুস্থদের জন্যও নিরাপদ।
তবে একটি বিষয় মনে রাখা জরুরি—পাট শাক রান্নার আগে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত। কারণ এর পাতায় কাদা বা কিট-পতঙ্গ লেগে থাকতে পারে। পাশাপাশি যেহেতু পাট শাক শরীরে ঠান্ডা প্রভাব ফেলে, তাই যাঁরা ঠান্ডা বা সর্দি-কাশিতে ভোগেন, তাঁরা মাত্রায় খাওয়ার বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। অন্যথায় শরীরে শীতলতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
সবশেষে বলা যায়, পাট শাক হচ্ছে এমন একটি শাক, যা আমাদের প্রতিদিনের খাবারে সহজে জায়গা করে নিতে পারে এবং সেই সঙ্গে দেহে নানা রকম পুষ্টির ঘাটতি পূরণে ভূমিকা রাখে। এটি যেমন দামেও সাশ্রয়ী, তেমনি পুষ্টির দিক থেকে একেবারে অনন্য। তাই পাট শাককে আর অবহেলার চোখে দেখা নয়—এখন সময় এটিকে স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আমাদের খাবারের নিয়মিত অংশ করে তোলা। কারণ অনেক সময় দামি ফল বা বিদেশি খাবার নয়, আমাদের আশেপাশেই লুকিয়ে থাকে স্বাস্থ্যের প্রকৃত রক্ষাকবচ—যেমন এই পাট শাক।
সূত্র: জার্নাল অব প্ল্যান্ট বেজড নিউট্রিশন
আমাদের দেশি রান্নাঘরে যেসব শাক সবজি নিয়মিত ব্যবহৃত হয়, তার মধ্যে অন্যতম হলো পাট শাক। এই সাধারণ সবজিটিকে আমরা অনেক সময়ই গুরুত্ব দিই না, কারণ এটি সহজলভ্য, সস্তা এবং নিত্যদিনের খাবার হিসেবে চেনা। কিন্তু একটু গভীরে তাকালে বোঝা যায়, পাট শাক শুধু স্বাদের দিক থেকেই নয়, বরং পুষ্টিগুণের দিক দিয়েও একেবারে অনন্য। এটি যেমন পেটের জন্য হালকা, তেমনি শরীরের ভেতরে নানা রোগ প্রতিরোধের একটি প্রাকৃতিক ঢাল হিসেবেও কাজ করে।
পাট শাক মূলত পাট গাছের কচি পাতা, যেটি শাক হিসেবে খাওয়া হয়। বাংলার গ্রামাঞ্চলে বর্ষাকালে পাট শাক মানেই খিচুড়ির সঙ্গে তার অদ্বিতীয় এক সংযোগ। তবে আধুনিক পুষ্টিবিদেরা বলছেন, এই শাক শুধু স্বাদে নয়, স্বাস্থ্য রক্ষার দিক দিয়েও অগাধ সম্ভাবনা রাখে। এটির মধ্যে আছে প্রচুর পরিমাণে আঁশ বা ফাইবার, যা হজম শক্তি বাড়ায় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে সাহায্য করে। তাই যাঁরা দীর্ঘদিন ধরে পেটের গণ্ডগোলে ভুগছেন, তাঁদের জন্য পাট শাক হতে পারে সহজলভ্য একটি উপকারি উপাদান।
পাট শাকে প্রচুর পরিমাণে আয়রন বা লৌহ থাকে, যা রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ বাড়াতে সাহায্য করে। অনেক সময় চিকিৎসকেরা যেসব রোগীর রক্তস্বল্পতা রয়েছে, তাঁদের আয়রন ট্যাবলেট দেওয়ার পাশাপাশি পাট শাক খেতে বলেন। কারণ এটি প্রাকৃতিকভাবে আয়রন সমৃদ্ধ এবং সহজে হজম হয়। বিশেষ করে মহিলাদের শরীরে যেহেতু মাসিকচক্রজনিত কারণে রক্তের ঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে, তাই তাঁদের খাদ্যতালিকায় পাট শাক রাখা খুবই জরুরি।
এই শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকে, যা দাঁত ও হাড়ের গঠনে সহায়ক। শিশুদের বেড়ে ওঠার সময়, অথবা বয়স্কদের হাড় ক্ষয়ের মতো সমস্যায় পাট শাক একটি প্রাকৃতিক সাহায্যকারী ভূমিকা পালন করতে পারে। এ ছাড়া এতে রয়েছে ভিটামিন এ, যা চোখের জ্যোতি বাড়াতে সাহায্য করে। গ্রামবাংলায় একটা প্রচলিত কথা আছে—“চোখ ভালো রাখতে হলে পাট শাক খাও”। একসময় হয়তো তা নিছক প্রথা ছিল, কিন্তু আধুনিক পুষ্টিবিদ্যার আলোকে দেখা যাচ্ছে, কথাটি একেবারে ভুল নয়।
পাট শাকে আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হলো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এটি শরীরের কোষগুলিকে বাঁচিয়ে রাখে এবং বার্ধক্যজনিত ক্ষয় রোধে সাহায্য করে। এ ছাড়া অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আমাদের দেহে ক্যানসারের মতো মারাত্মক রোগ প্রতিরোধে সহায়ক। আজকাল গবেষকরা যেভাবে উদ্ভিদভিত্তিক খাদ্যকে ক্যানসার প্রতিরোধে উৎসাহ দিচ্ছেন, তাতে পাট শাকের মতো সহজলভ্য শাকের গুরুত্ব অনেক বেড়ে গেছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি গবেষক ড. আলান রদ্রিগেজ বলেন, “নিরামিষাশী বা আধা-নিরামিষাশী খাদ্যাভ্যাসে পাট শাকের মতো অল্প ক্যালোরি, কিন্তু উচ্চ পুষ্টিমানের খাবারগুলো দেহে দীর্ঘমেয়াদি প্রতিরক্ষা তৈরি করতে পারে।”
এছাড়াও, পাট শাক দেহকে ঠান্ডা রাখে। প্রাচীন আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে পাট শাককে 'শীতলকারী' হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে। গরমকালে এটি খেলে শরীরের উত্তাপ কিছুটা কমে, হজম ভালো হয় এবং ঘামজনিত দুর্বলতা কমে। এই শাকে থাকা উচ্চমাত্রার পানি ও পটাশিয়াম শরীরকে হাইড্রেট রাখে, যা গ্রীষ্মের মৌসুমে বিশেষ প্রয়োজনীয়।
পাট শাক ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও উপকারী। এতে থাকা প্রাকৃতিক গ্লুকোজ নিয়ন্ত্রক উপাদান রক্তে চিনির পরিমাণ বাড়তে দেয় না। তাই যাঁরা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে চান, তাঁদের জন্য এটি একটি স্বাস্থ্যকর পছন্দ হতে পারে। ফিলিপাইনের ইউনিভার্সিটি অফ ম্যানিলার গবেষক ড. লিয়া সান্তোস ২০২৩ সালের এক গবেষণায় বলেন, “পাট শাকের মতো শাকসবজি নিয়মিত খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যেতে পারে। বিশেষ করে কার্বোহাইড্রেট কম এবং আঁশ বেশি থাকায় এটি ইনসুলিন কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে।”
এতসব উপকারিতার পাশাপাশি পাট শাক রান্নাতেও খুব সহজ। সামান্য রসুন-মরিচ দিয়ে ভেজে নিলেই খেতে চমৎকার। কেউ কেউ বুট, পেঁয়াজ, মসুর ডাল বা চিংড়ি মাছ দিয়েও এটি রান্না করে থাকেন। বর্ষাকালে খিচুড়ির সঙ্গে পাট শাকের এই সংমিশ্রণ একাধারে সুস্বাদু ও পুষ্টিকর। তেল-ঝাল কম থাকায় এটি শিশু, বৃদ্ধ বা অসুস্থদের জন্যও নিরাপদ।
তবে একটি বিষয় মনে রাখা জরুরি—পাট শাক রান্নার আগে ভালোভাবে পরিষ্কার করে নেওয়া উচিত। কারণ এর পাতায় কাদা বা কিট-পতঙ্গ লেগে থাকতে পারে। পাশাপাশি যেহেতু পাট শাক শরীরে ঠান্ডা প্রভাব ফেলে, তাই যাঁরা ঠান্ডা বা সর্দি-কাশিতে ভোগেন, তাঁরা মাত্রায় খাওয়ার বিষয়টি খেয়াল রাখবেন। অন্যথায় শরীরে শীতলতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
সবশেষে বলা যায়, পাট শাক হচ্ছে এমন একটি শাক, যা আমাদের প্রতিদিনের খাবারে সহজে জায়গা করে নিতে পারে এবং সেই সঙ্গে দেহে নানা রকম পুষ্টির ঘাটতি পূরণে ভূমিকা রাখে। এটি যেমন দামেও সাশ্রয়ী, তেমনি পুষ্টির দিক থেকে একেবারে অনন্য। তাই পাট শাককে আর অবহেলার চোখে দেখা নয়—এখন সময় এটিকে স্বাস্থ্যকর খাদ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে আমাদের খাবারের নিয়মিত অংশ করে তোলা। কারণ অনেক সময় দামি ফল বা বিদেশি খাবার নয়, আমাদের আশেপাশেই লুকিয়ে থাকে স্বাস্থ্যের প্রকৃত রক্ষাকবচ—যেমন এই পাট শাক।
সূত্র: জার্নাল অব প্ল্যান্ট বেজড নিউট্রিশন
স্তন, কোলন, প্রস্টেট, ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার হার আগের চেয়ে অনেক বেড়েছে। অগ্ন্যাশয়ের ক্যানসারও চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে। ক্যানসার সাধারণ হোক বা বিরল, সব ক্ষেত্রেই এই ‘গ্রোথ অব সেল’ হবেই। খুব তাড়াতাড়ি এক কোষ থেকে অন্য কোষে তা ছড়াবে।
৯ ঘণ্টা আগেএই ঘটনা ইরানিদের মনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি দীর্ঘস্থায়ী অবিশ্বাসের বীজ বপন করে। অনেক ইরানিই বিশ্বাস করতেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সার্বভৌমত্বে হস্তক্ষেপ করেছে শুধুমাত্র তেলের নিয়ন্ত্রণের জন্য।
১ দিন আগেএরপর থেকে ইসরাইল রাষ্ট্র ক্রমে আরও শক্তিশালী হতে থাকে। যুক্তরাষ্ট্র ইসরাইলকে কূটনৈতিক ও সামরিকভাবে ব্যাপক সহায়তা দিতে থাকে।
১ দিন আগেঅতিরিক্ত চিনি, ময়দা ও প্রক্রিয়াজাত খাবার শরীরে গ্লুকোজের মাত্রা দ্রুত বাড়িয়ে দেয়। তাই যাঁরা দ্রুত রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে চান, তাঁদের এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলা জরুরি।
১ দিন আগে