ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে সম্প্রতি একটি উড়ন্ত সসারাকৃতির স্পেস ক্যাপসুল অবতরণ করেছে। এটা বাণিজ্যিক মহাকাশ শিল্পের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই ক্যাপসুলটির 'উইনেবাগো-২' (W-2), তৈরি করেছে ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক স্টার্টআপ ভার্ডা স্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ। ২০২৫ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি, এটি দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার কুনিব্বা টেস্ট রেঞ্জে সফলভাবে অবতরণ করে, যা অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে প্রথম বাণিজ্যিক স্পেসক্রাফট অবতরণের ঘটনা।
W-2 ক্যাপসুলটি ২০২৫ সালের ১৪ জানুয়ারি স্পেসএক্সের ফ্যালকন ৯ রকেটের মাধ্যমে ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যান্ডেনবার্গ স্পেস ফোর্স বেস থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। এই মিশনটি ছিল স্পেসএক্সের ট্রান্সপোর্টার-১২ রাইডশেয়ার মিশনের অংশ। এই মিশনে বিভিন্ন গ্রাহকের স্যাটেলাইট ও পে-লোড বহন করা হয়। উৎক্ষেপণের পর, W-2 কক্ষপথে ৪৫ দিন কাটায় এবং এই সময়ের মধ্যে এটি বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা ও গবেষণা পরিচালনা করে।
W-2 ক্যাপসুলটি ১২০ কিলোগ্রাম ওজনের এবং এতে বিভিন্ন উন্নত প্রযুক্তি সংযুক্ত ছিল। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল ভার্ডার উন্নত ফার্মাসিউটিক্যাল রিঅ্যাক্টর, যা মহাকাশে ওষুধ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এছাড়া, ক্যাপসুলটিতে যুক্ত ছিল NASA-এর সঙ্গে যৌথভাবে উন্নত করা হিটশিল্ড এবং মার্কিন বিমান বাহিনী গবেষণা ল্যাবরেটরির (AFRL) তৈরি স্পেকট্রোমিটার, যা পুনঃপ্রবেশের সময় প্লাজমা পরিবেশের ডেটা সংগ্রহ করে।
অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের কুনিব্বা টেস্ট রেঞ্জ, যা ৪১,০০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত, এই মিশনের অবতরণস্থল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই রেঞ্জটি সাউদার্ন লঞ্চ এবং কুনিব্বা কমিউনিটি অ্যাবরিজিনাল কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত হয়। অবতরণের সময়, সাউদার্ন লঞ্চের দল উন্নত ট্র্যাকিং টেলিস্কোপ ব্যবহার করে ক্যাপসুলটির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে এবং পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়।
এই সফল অবতরণ অস্ট্রেলিয়ার মহাকাশ শিল্পের জন্য একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। অস্ট্রেলিয়ান স্পেস এজেন্সির প্রধান এনরিকো পালেরমো বলেন, "এই ঐতিহাসিক অবতরণ অস্ট্রেলিয়াকে বৈশ্বিক মহাকাশ সম্প্রদায়ের জন্য একটি দায়িত্বশীল উৎক্ষেপণ ও পুনঃপ্রবেশ কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার সুযোগ তৈরি করেছে।"
ভার্ডা স্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ ইতিমধ্যে কুনিব্বা টেস্ট রেঞ্জে আরও দুটি পুনঃপ্রবেশ মিশনের অনুমোদন পেয়েছে। এই মিশনগুলো মহাকাশে ওষুধ উৎপাদন এবং অন্যান্য বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য পরিকল্পিত। অস্ট্রেলিয়ার অনন্য ভৌগোলিক অবস্থান এবং উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশটি বৈশ্বিক মহাকাশ শিল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে প্রস্তুত।
W-2 ক্যাপসুলের সফল অবতরণ অস্ট্রেলিয়ার মহাকাশ অভিযানে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। এই মিশনটি শুধুমাত্র প্রযুক্তিগত সাফল্য নয়, বরং অস্ট্রেলিয়ার বৈশ্বিক মহাকাশ শিল্পে অংশগ্রহণের প্রতীক। ভবিষ্যতে, এই ধরনের মিশনগুলো অস্ট্রেলিয়াকে মহাকাশ গবেষণা, উৎপাদন এবং প্রযুক্তি উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি নেতৃস্থানীয় দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করবে।
অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণাঞ্চলে সম্প্রতি একটি উড়ন্ত সসারাকৃতির স্পেস ক্যাপসুল অবতরণ করেছে। এটা বাণিজ্যিক মহাকাশ শিল্পের ইতিহাসে একটি মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। এই ক্যাপসুলটির 'উইনেবাগো-২' (W-2), তৈরি করেছে ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক স্টার্টআপ ভার্ডা স্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ। ২০২৫ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি, এটি দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়ার কুনিব্বা টেস্ট রেঞ্জে সফলভাবে অবতরণ করে, যা অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে প্রথম বাণিজ্যিক স্পেসক্রাফট অবতরণের ঘটনা।
W-2 ক্যাপসুলটি ২০২৫ সালের ১৪ জানুয়ারি স্পেসএক্সের ফ্যালকন ৯ রকেটের মাধ্যমে ক্যালিফোর্নিয়ার ভ্যান্ডেনবার্গ স্পেস ফোর্স বেস থেকে উৎক্ষেপণ করা হয়। এই মিশনটি ছিল স্পেসএক্সের ট্রান্সপোর্টার-১২ রাইডশেয়ার মিশনের অংশ। এই মিশনে বিভিন্ন গ্রাহকের স্যাটেলাইট ও পে-লোড বহন করা হয়। উৎক্ষেপণের পর, W-2 কক্ষপথে ৪৫ দিন কাটায় এবং এই সময়ের মধ্যে এটি বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক পরীক্ষা ও গবেষণা পরিচালনা করে।
W-2 ক্যাপসুলটি ১২০ কিলোগ্রাম ওজনের এবং এতে বিভিন্ন উন্নত প্রযুক্তি সংযুক্ত ছিল। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল ভার্ডার উন্নত ফার্মাসিউটিক্যাল রিঅ্যাক্টর, যা মহাকাশে ওষুধ উৎপাদনের জন্য ব্যবহৃত হয়। এছাড়া, ক্যাপসুলটিতে যুক্ত ছিল NASA-এর সঙ্গে যৌথভাবে উন্নত করা হিটশিল্ড এবং মার্কিন বিমান বাহিনী গবেষণা ল্যাবরেটরির (AFRL) তৈরি স্পেকট্রোমিটার, যা পুনঃপ্রবেশের সময় প্লাজমা পরিবেশের ডেটা সংগ্রহ করে।
অস্ট্রেলিয়ার দক্ষিণাঞ্চলের কুনিব্বা টেস্ট রেঞ্জ, যা ৪১,০০০ বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত, এই মিশনের অবতরণস্থল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এই রেঞ্জটি সাউদার্ন লঞ্চ এবং কুনিব্বা কমিউনিটি অ্যাবরিজিনাল কর্পোরেশনের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত হয়। অবতরণের সময়, সাউদার্ন লঞ্চের দল উন্নত ট্র্যাকিং টেলিস্কোপ ব্যবহার করে ক্যাপসুলটির গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করে এবং পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় অংশ নেয়।
এই সফল অবতরণ অস্ট্রেলিয়ার মহাকাশ শিল্পের জন্য একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করেছে। অস্ট্রেলিয়ান স্পেস এজেন্সির প্রধান এনরিকো পালেরমো বলেন, "এই ঐতিহাসিক অবতরণ অস্ট্রেলিয়াকে বৈশ্বিক মহাকাশ সম্প্রদায়ের জন্য একটি দায়িত্বশীল উৎক্ষেপণ ও পুনঃপ্রবেশ কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার সুযোগ তৈরি করেছে।"
ভার্ডা স্পেস ইন্ডাস্ট্রিজ ইতিমধ্যে কুনিব্বা টেস্ট রেঞ্জে আরও দুটি পুনঃপ্রবেশ মিশনের অনুমোদন পেয়েছে। এই মিশনগুলো মহাকাশে ওষুধ উৎপাদন এবং অন্যান্য বৈজ্ঞানিক গবেষণার জন্য পরিকল্পিত। অস্ট্রেলিয়ার অনন্য ভৌগোলিক অবস্থান এবং উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে দেশটি বৈশ্বিক মহাকাশ শিল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে প্রস্তুত।
W-2 ক্যাপসুলের সফল অবতরণ অস্ট্রেলিয়ার মহাকাশ অভিযানে একটি নতুন যুগের সূচনা করেছে। এই মিশনটি শুধুমাত্র প্রযুক্তিগত সাফল্য নয়, বরং অস্ট্রেলিয়ার বৈশ্বিক মহাকাশ শিল্পে অংশগ্রহণের প্রতীক। ভবিষ্যতে, এই ধরনের মিশনগুলো অস্ট্রেলিয়াকে মহাকাশ গবেষণা, উৎপাদন এবং প্রযুক্তি উন্নয়নের ক্ষেত্রে একটি নেতৃস্থানীয় দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে সহায়তা করবে।
ই ক্ষেপণাস্ত্রের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো এর কঠিন জ্বালানিচালিত ইঞ্জিন। কঠিন জ্বালানি ব্যবহারে একাধিক সুবিধা রয়েছে। তরল জ্বালানির মতো আলাদা ট্যাঙ্ক বা ফিলিংয়ের ঝামেলা নেই।
১ দিন আগেশিশুদের হজমপ্রক্রিয়া বড়দের মতো নয়। তারা খাওয়ার পর অনেক সময় সহজে হজম করতে পারে না, আবার কিছু শিশু জন্মগতভাবেই একটু ধীরে হজম করে।
১ দিন আগেক্লাসিক্যাল বিট তৈরি হয় বৈদ্যুতিক সার্কিটের মাধ্যমে, যেখানে একটি ট্রানজিস্টার হয় চালু (১) অথবা বন্ধ (০)। কিন্তু কিউবিট তৈরি হয় পরমাণুর অদ্ভুত আচরণ দিয়ে। কোনো একক ইলেকট্রন, ফোটন, বা নিউক্লিয়াসের ঘূর্ণন—এই সবকিছু দিয়েই একটি কিউবিট বানানো যেতে পারে।
২ দিন আগেদেশের আট জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এমন পরিস্থিতিতে এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে সতর্কসংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
২ দিন আগে