ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইসরায়েলের হাইফা ও তেল আবিব শহরসহ অন্তত ৯টি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। এসব হামলায় অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
চিকিৎসক ও স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে আল জাজিরা জানিয়েছে, শনিবার (১৪ জুন) ইরান জুড়ে বেসামরিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে ইসরায়েলের বোমা হামলার জবাবে রাতে ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান।
খবরে বলা হয়েছে, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রগুলো হামলা শুরু করলে পুরো ইসরাইলে সাইরেন বেজে ওঠে। জেরুজালেম ও হাইফা শহরের আকাশেও ক্ষেপণাস্ত্র দেখা যায়। বাসিন্দাদের সুরক্ষিত স্থানে আশ্রয় নিতে আহ্বান জানায় ইসরাইলি সামরিক বাহিনী আইডিএফ।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর, তেল আবিব ও এর আশপাশের এলাকাকে লক্ষ্য করে কয়েক শ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। এর মধ্যে কয়েক ডজন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, যার বেশির ভাগই ইসরাইলি আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা এড়িয়ে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছে।
ইসরাইলি গণমাধ্যমগুলো বলছে, তেল আবিব লক্ষ্য করে সর্বশেষ ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত আটজন ইসরাইলি সেটেলার (অবৈধ বসতি স্থাপনকারী) নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক।
এ রাতে বড় ধরনের আঘাত করা হয়েছে তেল আবিবের দক্ষিণের শহর বাত ইয়ামে। সেখানে অন্তত ৭৪ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন গুরুতর, পাঁচজন মাঝারি ও ৬৬ জনের আঘাত হালকা।
এ ছাড়া রেহোবত এলাকায় ২৮ জন আহত হয়েছেন, যার মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর। বাকিদের মধ্যে সাতজনের আঘাত মাঝারি ও ১৯ জনের আঘাত হালকা।
মিসাইলের হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিবের আকাশে উড়ছে মিসাইল ইন্টারসেপ্টর। ছবি: এপি
ইরানের এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরাইলের গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েইজম্যান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হামলার দৃশ্য ওই ভবনের সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরে পড়েছে। ইনস্টিটিউটের এমন একটি ভবনে আগুন লেগেছে যেখানে বেশ কয়েকটি গবেষণাগার রয়েছে। আগুনের ফলে ভবনের ভেতরে অনেক মানুষ আটকা পড়েছে।
ইসরায়েলের গণমাধ্যমগুলো আরও জানিয়েছে, ইরানের হামলার পর বাত ইয়াম এলাকাটি আর চেনা যাচ্ছে না। এ এলাকায় একটি ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে কমপক্ষে ৩৫ জন আটকে আছে, যাদের বেশির ভাগই মারা গেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পরমাণু ইস্যুতে ওয়াশিংটন-তেহরান আলোচনার মধ্যে কোনো ধরনের উসকানি ছাড়াই গত শুক্রবার (১৩ জুন) ইরান জুড়ে ব্যাপক বিমান হামলা শুরু করে ইসরাইল। জবাবে ইরানও পালটা হামলা চালায় ইসরায়েলে। দুপক্ষের মধ্যে এখনো হামলা-পালটা হামলা চলছে।
ইসরাইলের হামলায় ইরানের সামরিক বাহিনীর বেশ কয়েকজন শীর্ষ কমান্ডার ও পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত হয়েছেন। ইরানি গণমাধ্যম জানিয়েছে, গত দুদিনে ইসরাইলের হামলায় ২০টি শিশুসহ কমপক্ষে ৮০ জন নিহত ও ৮০০ জন আহত হয়েছেন।
ইসরায়েলের হাইফা ও তেল আবিব শহরসহ অন্তত ৯টি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। এসব হামলায় অন্তত আটজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অনেকে।
চিকিৎসক ও স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর বরাত দিয়ে আল জাজিরা জানিয়েছে, শনিবার (১৪ জুন) ইরান জুড়ে বেসামরিক ও জ্বালানি অবকাঠামোতে ইসরায়েলের বোমা হামলার জবাবে রাতে ইসরাইলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান।
খবরে বলা হয়েছে, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্রগুলো হামলা শুরু করলে পুরো ইসরাইলে সাইরেন বেজে ওঠে। জেরুজালেম ও হাইফা শহরের আকাশেও ক্ষেপণাস্ত্র দেখা যায়। বাসিন্দাদের সুরক্ষিত স্থানে আশ্রয় নিতে আহ্বান জানায় ইসরাইলি সামরিক বাহিনী আইডিএফ।
স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোর খবর, তেল আবিব ও এর আশপাশের এলাকাকে লক্ষ্য করে কয়েক শ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে ইরান। এর মধ্যে কয়েক ডজন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, যার বেশির ভাগই ইসরাইলি আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা এড়িয়ে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম হয়েছে।
ইসরাইলি গণমাধ্যমগুলো বলছে, তেল আবিব লক্ষ্য করে সর্বশেষ ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় অন্তত আটজন ইসরাইলি সেটেলার (অবৈধ বসতি স্থাপনকারী) নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন শতাধিক।
এ রাতে বড় ধরনের আঘাত করা হয়েছে তেল আবিবের দক্ষিণের শহর বাত ইয়ামে। সেখানে অন্তত ৭৪ জন আহত হয়েছেন। এর মধ্যে তিনজন গুরুতর, পাঁচজন মাঝারি ও ৬৬ জনের আঘাত হালকা।
এ ছাড়া রেহোবত এলাকায় ২৮ জন আহত হয়েছেন, যার মধ্যে দুজনের অবস্থা গুরুতর। বাকিদের মধ্যে সাতজনের আঘাত মাঝারি ও ১৯ জনের আঘাত হালকা।
মিসাইলের হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের রাজধানী তেল আবিবের আকাশে উড়ছে মিসাইল ইন্টারসেপ্টর। ছবি: এপি
ইরানের এই ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরাইলের গুরুত্বপূর্ণ অস্ত্র গবেষণা প্রতিষ্ঠান ওয়েইজম্যান ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। হামলার দৃশ্য ওই ভবনের সিসিটিভি ক্যামেরায় ধরে পড়েছে। ইনস্টিটিউটের এমন একটি ভবনে আগুন লেগেছে যেখানে বেশ কয়েকটি গবেষণাগার রয়েছে। আগুনের ফলে ভবনের ভেতরে অনেক মানুষ আটকা পড়েছে।
ইসরায়েলের গণমাধ্যমগুলো আরও জানিয়েছে, ইরানের হামলার পর বাত ইয়াম এলাকাটি আর চেনা যাচ্ছে না। এ এলাকায় একটি ভবনের ধ্বংসস্তূপের নিচে কমপক্ষে ৩৫ জন আটকে আছে, যাদের বেশির ভাগই মারা গেছে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
পরমাণু ইস্যুতে ওয়াশিংটন-তেহরান আলোচনার মধ্যে কোনো ধরনের উসকানি ছাড়াই গত শুক্রবার (১৩ জুন) ইরান জুড়ে ব্যাপক বিমান হামলা শুরু করে ইসরাইল। জবাবে ইরানও পালটা হামলা চালায় ইসরায়েলে। দুপক্ষের মধ্যে এখনো হামলা-পালটা হামলা চলছে।
ইসরাইলের হামলায় ইরানের সামরিক বাহিনীর বেশ কয়েকজন শীর্ষ কমান্ডার ও পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত হয়েছেন। ইরানি গণমাধ্যম জানিয়েছে, গত দুদিনে ইসরাইলের হামলায় ২০টি শিশুসহ কমপক্ষে ৮০ জন নিহত ও ৮০০ জন আহত হয়েছেন।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, যদি ইসরায়েলি হামলা বন্ধ হয়, তাহলে আমাদের জবাবও বন্ধ হয়ে যাবে।
৬ ঘণ্টা আগেইসরায়েল ও ইরানের মধ্যে চলা সাম্প্রতিক সংঘাতে যুক্তরাষ্ট্র জড়িত নয় জানিয়ে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ‘আমরা সহজেই দুই দেশের মধ্যে চুক্তি করতে পারি এবং এই রক্তক্ষয়ী সংঘাতের অবসান ঘটাতে পারি।’ খবর বিবিসির
৭ ঘণ্টা আগেইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা করছে ইরান। এর পাশাপাশি ইয়েমেন থেকে হুতিরাও ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ছে। রোববার (শনিবার দিবাগত রাত) একের পর এক হামলা হয়েছে ইসরায়েলে। বোমা হামলা থেকে বাঁচতে ইসরায়েলি নাগরিকদের বারবারই নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রগুলোর দিকে ছুটতে হয়েছে। খবর আল জাজিরার
৯ ঘণ্টা আগে