ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ইরানি হামলায় হাইফার বাজান তেল শোধনাগারে ভয়াবহ ক্ষতি হয়েছে। ইসরায়েলের এই তেল শোধনাগার প্রতিষ্ঠান বাজান গ্রুপ জানিয়েছে, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় তাদের একটি বিদ্যুৎ ও স্টিম উৎপাদনকারী পাওয়ার স্টেশন গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার ফলে প্রতিষ্ঠানটির সব রিফাইনারি স্থাপনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার বাজান গ্রুপ জানায়, হাইফা উপসাগরে অবস্থিত তাদের তেল শোধনাগারে ইরানি হামলায় তিনজন কর্মচারীও নিহত হয়েছেন। এ হামলার পর প্রতিষ্ঠানটির সব কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
রাতে চালানো ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় এই তিন কর্মীর মৃত্যু হয় বলে জানানো হয়েছে। এই হামলার ফলে পাওয়ার স্টেশনটি এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে বিদ্যুৎ ও স্টিম উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না, যা রিফাইনারি পরিচালনায় অত্যাবশ্যকীয়।
বাজান গ্রুপের পক্ষ থেকে আরো বলা হয়, ‘এই হামলার কারণে শুধু প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষয়ক্ষতিই নয়, বরং আমরা মূল্যবান প্রাণ হারিয়েছি। এটি আমাদের জন্য গভীর শোকের সময়।’
তারা জানিয়েছে, ইসরায়েল ইলেকট্রিক কম্পানির সঙ্গে সমন্বয় করে দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
এই স্থাপনার কাছে অবস্থিত বৃহৎ তেল ট্যাংক এবং উচ্চ মাত্রার দূষণের কারণে দীর্ঘদিন ধরেই স্থানীয় বাসিন্দা ও পরিবেশবাদীরা রিফাইনারিটি অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন। ২০২২ সালে ইসরায়েল সরকার ঘোষণা দিয়েছিল, ২০৩০ সালের মধ্যে বাজান রিফাইনারি হাইফা উপসাগর এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এ বছরই বড় তেল ট্যাংক অপসারণের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। সূত্র : রয়টার্স, টাইমস অব ইসরায়েল
ইরানি হামলায় হাইফার বাজান তেল শোধনাগারে ভয়াবহ ক্ষতি হয়েছে। ইসরায়েলের এই তেল শোধনাগার প্রতিষ্ঠান বাজান গ্রুপ জানিয়েছে, ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় তাদের একটি বিদ্যুৎ ও স্টিম উৎপাদনকারী পাওয়ার স্টেশন গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যার ফলে প্রতিষ্ঠানটির সব রিফাইনারি স্থাপনা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
গতকাল সোমবার বাজান গ্রুপ জানায়, হাইফা উপসাগরে অবস্থিত তাদের তেল শোধনাগারে ইরানি হামলায় তিনজন কর্মচারীও নিহত হয়েছেন। এ হামলার পর প্রতিষ্ঠানটির সব কার্যক্রম সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
রাতে চালানো ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় এই তিন কর্মীর মৃত্যু হয় বলে জানানো হয়েছে। এই হামলার ফলে পাওয়ার স্টেশনটি এতটাই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে যে বিদ্যুৎ ও স্টিম উৎপাদন সম্ভব হচ্ছে না, যা রিফাইনারি পরিচালনায় অত্যাবশ্যকীয়।
বাজান গ্রুপের পক্ষ থেকে আরো বলা হয়, ‘এই হামলার কারণে শুধু প্রাতিষ্ঠানিক ক্ষয়ক্ষতিই নয়, বরং আমরা মূল্যবান প্রাণ হারিয়েছি। এটি আমাদের জন্য গভীর শোকের সময়।’
তারা জানিয়েছে, ইসরায়েল ইলেকট্রিক কম্পানির সঙ্গে সমন্বয় করে দ্রুত বিদ্যুৎ সরবরাহ পুনরায় চালু করার চেষ্টা চালাচ্ছে।
এই স্থাপনার কাছে অবস্থিত বৃহৎ তেল ট্যাংক এবং উচ্চ মাত্রার দূষণের কারণে দীর্ঘদিন ধরেই স্থানীয় বাসিন্দা ও পরিবেশবাদীরা রিফাইনারিটি অন্যত্র সরিয়ে নেওয়ার দাবি জানিয়ে আসছিলেন। ২০২২ সালে ইসরায়েল সরকার ঘোষণা দিয়েছিল, ২০৩০ সালের মধ্যে বাজান রিফাইনারি হাইফা উপসাগর এলাকা থেকে সরিয়ে নেওয়া হবে। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে এ বছরই বড় তেল ট্যাংক অপসারণের কাজ শুরু হওয়ার কথা ছিল। সূত্র : রয়টার্স, টাইমস অব ইসরায়েল
মোসাদ্দেক ছিলেন এক সত্যিকার গণতান্ত্রিক নেতা। ১৯৫১ সালে তিনি যখন প্রধানমন্ত্রী হন, তখন তিনি তেল শিল্পকে জাতীয়করণ করেন। কারণ তাঁর বিশ্বাস ছিল, ইরানের জনগণের সম্পদ শুধুমাত্র ইরানিদেরই কাজে লাগা উচিত।
১৭ ঘণ্টা আগেসংঘাতের এক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলা চালালে পরিস্থিতি আরও ভয়ংকর রূপ নেবে এমন আশঙ্কা করা হচ্ছিলো। তবে এর জবাবে ইরান কাতারে মার্কিন ঘাঁটি লক্ষ্য করে পাল্টা হামলা চালালেও কোনো হতাহতের ঘটনা হয়নি। আমেরিকাও নতুন করে আর কোনো আক্রমণ করেনি।
১৯ ঘণ্টা আগেতেহরানকে আলোচনার টেবিলে ফিরিয়ে আনার সর্বাত্মক চেষ্টার অংশ হিসেবে বেসামরিক কাজে ব্যবহারের জন্য জ্বালানি উৎপাদন করতে পারে— এমন পরমাণু প্রকল্প তৈরির জন্য ইরানকে ৩০ বিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
২০ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের সঙ্গে সাম্প্রতিক যুদ্ধের পর ইরান জুড়ে ব্যাপক ধরপাকড়, গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর এবং নিরাপত্তা বাহিনীর কঠোর দমন-পীড়ন শুরু হয়েছে। ইরানি কর্তৃপক্ষ দাবি করেছে, তাদের নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে ‘ইতিহাসে নজিরবিহীন’ অনুপ্রবেশ ঘটিয়েছে ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদ।
১ দিন আগে