জবি প্রতিবেদক
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. আনোয়ারা বেগমকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তাফিজুর রহমান শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।
সূত্রাপুর থানার উপপরিদর্শক (এএসআই) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এ কে এম মাহমুদুল কবির তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আনোয়ারা বেগমকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান।
তদন্তকারী কর্মকর্তা আবেদনে বলেন, ‘আনোয়ারা বেগম এই মামলায় এজাহারনামীয় আসামি। প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সঙ্গে তার জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা যাচাই করা হচ্ছে। জামিন পেলে তিনি পালিয়ে যেতে পারেন। তাই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটকে রাখা প্রয়োজন।’
তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী সোহরাব হোসেন সোহেল বলেন, ‘আনোয়ারা বেগম ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন না এবং তাকে হয়রানির জন্য মামলায় জড়ানো হয়েছে। তাই মানবিক কারণে তাকে জামিন দেওয়া উচিত।’
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসামির আত্মপক্ষ সমর্থনের আবেদন নাকচ করে তাকে গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে, বুধবার (২৮ মে) সন্ধ্যায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে থেকে অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদিন গ্রেপ্তারের বিষয়ে সূত্রাপুর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘তার বিরুদ্ধে একটি হত্যাচেষ্টার মামলা রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ বিকেলে ক্যাম্পাসের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা এই মামলা দায়ের করেন। ড. আনোয়ারা বেগম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য ছিলেন। ২০২২ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হত্যাচেষ্টার অভিযোগে করা মামলায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ড. আনোয়ারা বেগমকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (২৯ মে) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মোস্তাফিজুর রহমান শুনানি শেষে জামিন নামঞ্জুর করে এ আদেশ দেন।
সূত্রাপুর থানার উপপরিদর্শক (এএসআই) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এ কে এম মাহমুদুল কবির তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আনোয়ারা বেগমকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন জানান।
তদন্তকারী কর্মকর্তা আবেদনে বলেন, ‘আনোয়ারা বেগম এই মামলায় এজাহারনামীয় আসামি। প্রাথমিক তদন্তে ঘটনার সঙ্গে তার জড়িত থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে, যা যাচাই করা হচ্ছে। জামিন পেলে তিনি পালিয়ে যেতে পারেন। তাই তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তাকে কারাগারে আটকে রাখা প্রয়োজন।’
তবে আসামিপক্ষের আইনজীবী সোহরাব হোসেন সোহেল বলেন, ‘আনোয়ারা বেগম ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিলেন না এবং তাকে হয়রানির জন্য মামলায় জড়ানো হয়েছে। তাই মানবিক কারণে তাকে জামিন দেওয়া উচিত।’
উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত আসামির আত্মপক্ষ সমর্থনের আবেদন নাকচ করে তাকে গাজীপুরের কাশিমপুর মহিলা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এর আগে, বুধবার (২৮ মে) সন্ধ্যায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনে থেকে অধ্যাপক আনোয়ারা বেগমকে গ্রেপ্তার করা হয়। এদিন গ্রেপ্তারের বিষয়ে সূত্রাপুর থানার ওসি সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘তার বিরুদ্ধে একটি হত্যাচেষ্টার মামলা রয়েছে। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আজ বিকেলে ক্যাম্পাসের সামনে থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সদ্য সাবেক সাধারণ সম্পাদক সুজন মোল্লা এই মামলা দায়ের করেন। ড. আনোয়ারা বেগম একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। তিনি জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। এছাড়া তিনি বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সদস্য ছিলেন। ২০২২ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন।
জুলাই-আগস্টের গণঅভ্যুত্থানে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় শেখ হাসিনা, আসাদুজ্জামান খান কামাল, চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল মামুনের বিরুদ্ধে রোববার (১ জুন) আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করা হবে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম।
৫ ঘণ্টা আগেঅবৈধ গ্যাস সংযোগের সঙ্গে যারা জড়িত তাদের বিরুদ্ধে কড়া হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করছেন সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সম্পদ মন্ত্রণালয় এবং রেলপথ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান।
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং জাপানের প্রধানমন্ত্রী শিগেরু ইশিবা আজ শুক্রবার ঘোষণা করেছেন যে, দুই দেশ অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও গভীর করতে আগামী কয়েক মাসের মধ্যে একটি অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব চুক্তি (ইপিএ) সম্পন্ন করবে।
১১ ঘণ্টা আগেআলোচনা অনুষ্ঠানের শুরুতেই দেশ ও জাতির উন্নতির জন্য কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্য চর্চার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে অতিথি ও দর্শকদের স্বাগত জানিয়ে শুভেচ্ছা বক্তব্য প্রদান করেন বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের পরিচালক জনাব শামীম আল মামুন। আলোচক অধ্যাপক সৈয়দ আজিজুল হক, সাবেক বিভাগীয়
১ দিন আগে