প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তার বিরুদ্ধে ৬০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার টাকার সম্পদের উৎস নিয়ে তথ্য না থাকার অভিযোগ করা হয়েছে মামলায়।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বিকেলে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন। এ সময় তিনি সজীব ওয়াজেদ জয়ের সম্পদের বিবরণ তুলে ধরেন।
সজীব ওয়াজেদ জয় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টাও ছিলেন। দুদক বলছে, জয় তার এ পরিচয়ের প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে এসব সম্পদ অর্জন করেছেন।
দুদক মহাপরিচালক জানান, দুদকের অনুসন্ধানে ২০০০ সাল থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়ের নামে মোট ৫৪ কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ৯৭৮ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে জয়ের নামে থাকা এফডিআর, আসবাবপত্র এবং হাতে নগদ ও ব্যাংক স্থিতিসহ অস্থাবর সম্পদ পাওয়া গেছে মোট ছয় কোটি ৭৮ লাখ ৮৪ হাজার ৮৯১ টাকা মূল্যের। সব মিলিয়ে সজীব ওয়াজেদ জয়ের নামে থাকা মোট স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৬১ কোটি ১৮ লাখ ৫ হাজার ৮৬৯ টাকা।
আক্তার হোসেন বলেন, অনুসন্ধানের সময় পাওয়া রেকর্ডপত্র ও তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, সজীব ওয়াজেদ জয়ের মোট ব্যয়ের পরিমাণ ২৮ লাখ ৭৬ হাজার ৬৪৩ টাকা। এসব সম্পদ অর্জনের বিপরীতে তার গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় এক কোটি ৩২ লাখ ৮ হাজার ৫৪২ টাকা।
দুদকের হিসাব বলছে, এই গ্রহণযোগ্য আয় বাদ দিলে জয়ের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার ৯৭০ টাকায়।
আক্তার হোসেন বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। অসৎ উদ্দেশ্যে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৬০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার ৯৭০ টাকার সম্পদ অর্জন করেন।
দুদক মহাপরিচালক আরও বলেন, হুন্ডি কিংবা অন্য মাধ্যমে অর্থ পাচার করে আমেরিকায় দুটি বাড়ি কিনেছেন জয়। এগুলোর মূল্য ৫৪ কোটি ৪ লাখ ৩২ হাজার ২৫৮ টাকা। এই টাকা বাংলাদেশের আয়কর নথিতে না দেখিয়ে দেশ থেকে বিদেশে পাচার করেন তিনি।
এ ছাড়াও জয় নিজ নামের দুটি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৫৭ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৩১৫ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করে দুদক আইন, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
এসব কাজের জন্যই জয়ের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছে দুদক। মামলায় বাদী হয়েছেন দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর।
ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়ের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তার বিরুদ্ধে ৬০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার টাকার সম্পদের উৎস নিয়ে তথ্য না থাকার অভিযোগ করা হয়েছে মামলায়।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) বিকেলে এক ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান দুদকের মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন। এ সময় তিনি সজীব ওয়াজেদ জয়ের সম্পদের বিবরণ তুলে ধরেন।
সজীব ওয়াজেদ জয় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্যপ্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টাও ছিলেন। দুদক বলছে, জয় তার এ পরিচয়ের প্রভাব খাটিয়ে অবৈধভাবে এসব সম্পদ অর্জন করেছেন।
দুদক মহাপরিচালক জানান, দুদকের অনুসন্ধানে ২০০০ সাল থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়ের নামে মোট ৫৪ কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ৯৭৮ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে।
অন্যদিকে জয়ের নামে থাকা এফডিআর, আসবাবপত্র এবং হাতে নগদ ও ব্যাংক স্থিতিসহ অস্থাবর সম্পদ পাওয়া গেছে মোট ছয় কোটি ৭৮ লাখ ৮৪ হাজার ৮৯১ টাকা মূল্যের। সব মিলিয়ে সজীব ওয়াজেদ জয়ের নামে থাকা মোট স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৬১ কোটি ১৮ লাখ ৫ হাজার ৮৬৯ টাকা।
আক্তার হোসেন বলেন, অনুসন্ধানের সময় পাওয়া রেকর্ডপত্র ও তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, সজীব ওয়াজেদ জয়ের মোট ব্যয়ের পরিমাণ ২৮ লাখ ৭৬ হাজার ৬৪৩ টাকা। এসব সম্পদ অর্জনের বিপরীতে তার গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় এক কোটি ৩২ লাখ ৮ হাজার ৫৪২ টাকা।
দুদকের হিসাব বলছে, এই গ্রহণযোগ্য আয় বাদ দিলে জয়ের জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার ৯৭০ টাকায়।
আক্তার হোসেন বলেন, সজীব ওয়াজেদ জয় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তিবিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করেছেন। অসৎ উদ্দেশ্যে অসাধু উপায়ে জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৬০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার ৯৭০ টাকার সম্পদ অর্জন করেন।
দুদক মহাপরিচালক আরও বলেন, হুন্ডি কিংবা অন্য মাধ্যমে অর্থ পাচার করে আমেরিকায় দুটি বাড়ি কিনেছেন জয়। এগুলোর মূল্য ৫৪ কোটি ৪ লাখ ৩২ হাজার ২৫৮ টাকা। এই টাকা বাংলাদেশের আয়কর নথিতে না দেখিয়ে দেশ থেকে বিদেশে পাচার করেন তিনি।
এ ছাড়াও জয় নিজ নামের দুটি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৫৭ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৩১৫ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করে দুদক আইন, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন।
এসব কাজের জন্যই জয়ের বিরুদ্ধে মামলাটি করেছে দুদক। মামলায় বাদী হয়েছেন দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর।
সাময়িকভাবে বরখাস্তকৃত কর্মকর্তারা হলেন চাঁদ সুলতানা চৌধুরানী, পরিচালক (চলতি দায়িত্ব), সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স সেল, এনবিআর; মো. মামুন মিয়া, যুগ্ম কর কমিশনার, কর অঞ্চল-দিনাজপুর; মো. মেসবাহ উদ্দিন খান, যুগ্ম কর কমিশনার, কর অঞ্চল-ফরিদপুর; সেহেলা সিদ্দিকা, অতিরিক্ত কর কমিশনার, আয়কর গোয়েন্দা ও তদন্ত ইউনিট
১৪ ঘণ্টা আগেনাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিপিসির ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা জানান, গত জুনের হিসাব অনুযায়ী, তারা জেট ফুয়েল বিক্রি বাবদ বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের কাছে প্রায় ২১০০ কোটি টাকা পাবে। জুলাইয়ে কিছু বকেয়া পরিশোধ করেছে বিমান। তারপরও বকেয়ার পরিমাণ ২০০০ কোটি টাকার বেশি হবে। দেনার এ অর্থ পরিশোধ না করেই মুনাফা ঘোষণা করেছ
১৪ ঘণ্টা আগেমাইলস্টোনে বিমান দুর্ঘটনার পর এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিতের সিদ্ধান্ত নিয়ে বিলম্বের ঘটনায় আলোচিত মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়েরকে ২২ জুলাই প্রত্যাহার করা হয়। ২৩ জুলাই তাকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে সংযুক্তি করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
১৪ ঘণ্টা আগেতথ্য অনুযায়ী, সোমবার কেন্দ্রে ৪৪২ জন মনোনয়ন নিয়েছেন। এছাড়াও সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে ৭১, ড. মুহাম্মদ শহিদুল্লাহ হলে ৯৭, জগন্নাথ হলে ৬৬, ফজলুল হক মুসলিম হলে ৭৮, সার্জেন্ট জহুরুল হক হলে ৯৩, রোকেয়া হলে ৪৬, মাস্টার দা সূর্যসেন হলে ৯০, হাজী মুহম্মদ মুহসীন হলে ৭৪, শামসুন্নাহার হলে ৩৭, কবি জসীম উদ্দিন হলে ৭৪
১৫ ঘণ্টা আগে