প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি কনভেনশন হলে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ‘ষড়যন্ত্রমূলক গোপন বৈঠকে’র ঘটনায় মেজর সাদিকুলকে আগেই হেফাজতে নিয়েছিল সেনাবাহিনী। তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালতও গঠন করা হয়েছে। এবার তার স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
গত ৮ জুলাই অনুষ্ঠিত ওই ‘গোপন বৈঠকে’ আওয়ামী ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনসহ নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নাশকতার প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে সুমাইয়ার স্বামী মেজর সাদিকের বিরুদ্ধে।
বুধবার (৬ আগস্ট) ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, রাজধানীর কে বি কনভেনশন হলের ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে সুমাইয়া জাফরিন নামে এক নারীকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
ওই ‘গোপন বৈঠক’ ও প্রশিক্ষণের ঘটনায় ভাটারা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জ্যোতির্ময় মণ্ডল গত ১৩ জুলাই সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করেছিলেন। ওই মামলায় এর আগে ২২ জনকে গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছিল ডিএমপি।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ৮ জুলাই বসুন্ধরাসংলগ্ন কে বি কনভেনশন সেন্টারে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ‘গোপন বৈঠকের’ আয়োজন করে। দিনভর বৈঠকে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীরা মিলে অংশ নেন তিন থেকে চার শজন । সেখানে তারা ‘সরকারবিরোধী স্লোগান’ দেন।
এজাহারে আরও বলা হয়, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ পেলে সারা দেশ থেকে ঢাকায় লোক জড়ো করা, শাহবাগ মোড় দখল করে ‘অস্থিতিশীল পরিস্থিতি’ সৃষ্টি করা, মানুষের মধ্যে ‘আতঙ্ক সৃষ্টি করে’ শেখ হাসিনার দেশে ফেরা নিশ্চিত করার মতো পরিকল্পনা করা হয় সেখানে।
এ ঘটনায় মেজর সাদিককে সেনা হেফাজতে নেওয়ার তথ্য প্রথমে জানিয়েছিলেম সেনা সদরের মিলিটারি অপারেশনস পরিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা।
পরে ১ অগাস্ট আন্তঃবাহিনী গণসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অভিযোগটি পাওয়ার সাথে সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৭ জুলাই ওই সেনা কর্মকর্তাকে তার নিজ বাসস্থান রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে আটক করে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়।
আইএসপিআর আরও জানায়, ঘটনাটির সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের লক্ষ্যে এরই মধ্যে একটি তদন্ত আদালত গঠন করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের ‘
সত্যতা পাওয়া গেছে। পূর্ণ তদন্ত শেষে পাওয়া তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে ওই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর প্রচলিত আইন ও বিধি অনুযায়ী যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার একটি কনভেনশন হলে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের ‘ষড়যন্ত্রমূলক গোপন বৈঠকে’র ঘটনায় মেজর সাদিকুলকে আগেই হেফাজতে নিয়েছিল সেনাবাহিনী। তার বিরুদ্ধে তদন্ত আদালতও গঠন করা হয়েছে। এবার তার স্ত্রী সুমাইয়া জাফরিনকে হেফাজতে নিয়েছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
গত ৮ জুলাই অনুষ্ঠিত ওই ‘গোপন বৈঠকে’ আওয়ামী ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনসহ নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের নাশকতার প্রশিক্ষণ দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে সুমাইয়ার স্বামী মেজর সাদিকের বিরুদ্ধে।
বুধবার (৬ আগস্ট) ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় বলা হয়েছে, রাজধানীর কে বি কনভেনশন হলের ঘটনায় সম্পৃক্ততার অভিযোগে সুমাইয়া জাফরিন নামে এক নারীকে ডিবি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।
ওই ‘গোপন বৈঠক’ ও প্রশিক্ষণের ঘটনায় ভাটারা থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জ্যোতির্ময় মণ্ডল গত ১৩ জুলাই সন্ত্রাসবিরোধী আইনে মামলা করেছিলেন। ওই মামলায় এর আগে ২২ জনকে গ্রেপ্তারের তথ্য জানিয়েছিল ডিএমপি।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ৮ জুলাই বসুন্ধরাসংলগ্ন কে বি কনভেনশন সেন্টারে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ‘গোপন বৈঠকের’ আয়োজন করে। দিনভর বৈঠকে ছাত্রলীগ, আওয়ামী লীগ ও অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীরা মিলে অংশ নেন তিন থেকে চার শজন । সেখানে তারা ‘সরকারবিরোধী স্লোগান’ দেন।
এজাহারে আরও বলা হয়, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশ পেলে সারা দেশ থেকে ঢাকায় লোক জড়ো করা, শাহবাগ মোড় দখল করে ‘অস্থিতিশীল পরিস্থিতি’ সৃষ্টি করা, মানুষের মধ্যে ‘আতঙ্ক সৃষ্টি করে’ শেখ হাসিনার দেশে ফেরা নিশ্চিত করার মতো পরিকল্পনা করা হয় সেখানে।
এ ঘটনায় মেজর সাদিককে সেনা হেফাজতে নেওয়ার তথ্য প্রথমে জানিয়েছিলেম সেনা সদরের মিলিটারি অপারেশনস পরিদপ্তরের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. নাজিম-উদ-দৌলা।
পরে ১ অগাস্ট আন্তঃবাহিনী গণসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অভিযোগটি পাওয়ার সাথে সাথে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী বিষয়টিকে সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করে। এর পরিপ্রেক্ষিতে গত ১৭ জুলাই ওই সেনা কর্মকর্তাকে তার নিজ বাসস্থান রাজধানীর উত্তরা এলাকা থেকে আটক করে সেনা হেফাজতে নেওয়া হয়।
আইএসপিআর আরও জানায়, ঘটনাটির সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্তের লক্ষ্যে এরই মধ্যে একটি তদন্ত আদালত গঠন করা হয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে অভিযোগের ‘
সত্যতা পাওয়া গেছে। পূর্ণ তদন্ত শেষে পাওয়া তথ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে ওই সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনীর প্রচলিত আইন ও বিধি অনুযায়ী যথাযথ শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
নতুন যে চার ধরনের পণ্য স্থলপথে আমদানিতে ভারত নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে সেগুলো হলো— পাট কিংবা অন্য কোনো ধরনের উদ্ভিজ্জ তন্তু থেকে উৎপাদিত কাপড়; পাট দিয়ে তৈরি দড়ি, রশি, সুতলি ইত্যাদি; অন্য তন্তু দিয়ে তৈরি দড়ি, রশি, সুতলি ইত্যাদি; এবং পাটের বস্তা ও ব্যাগ।
৪ ঘণ্টা আগেতিনি জানান, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভোটে অনিয়ম হলে পুরো নির্বাচনী আসনের ভোট বাতিলের ক্ষমতা ফিরিয়ে এনে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ ছাড়া ফিরিয়ে আনা হয়েছে ‘না’ ভোটের বিধান।
৪ ঘণ্টা আগে