ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
এবার ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে বাঁশপদুয়া সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।
গুলিতে নিহত মো. মিল্লাত হোসেন (২১) মিল্লাত হোসেন ফেনী পৌরসভার বাঁশপদুয়া এলাকার ইউসুফ মিয়ার ছেলে এবং আহত মো. আফছার (৩১) একই এলাকার মৃত এয়ার আহম্মদের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাতে মিল্লাত ও আফছার সীমান্ত পিলার অতিক্রম করে ভারতের অভ্যন্তরে তারকাটার কাছে গেলে বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে প্রথমে পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মিল্লাত মারা যান। তার মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
বিজিবির ফেনী ব্যাটালিয়নের (৪ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন বলেন, ‘বাঁশপদুয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিক গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পারি। পরে বিজিবি সদস্যরা তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ ঘটনায় আমরা লিখিতভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিহত ও আহত ব্যক্তি কী উদ্দেশ্যে সীমান্ত অতিক্রম করেছিলেন, সে বিষয়ে তদন্ত চলছে।’
এর আগে, ২০২২ সালের ১৩ নভেম্বর বাঁশপদুয়া সীমান্তে স্থানীয় কৃষক মেজবাহারকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে কৃষি জমি থেকে ধরে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ। ছয় দিন পর তার মরদেহ ফেরত দেয় তারা।
এবার ফেনীর পরশুরাম উপজেলায় ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে এক বাংলাদেশি যুবক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও একজন।
গতকাল বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) দিবাগত রাত সাড়ে ১২টার দিকে বাঁশপদুয়া সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।
গুলিতে নিহত মো. মিল্লাত হোসেন (২১) মিল্লাত হোসেন ফেনী পৌরসভার বাঁশপদুয়া এলাকার ইউসুফ মিয়ার ছেলে এবং আহত মো. আফছার (৩১) একই এলাকার মৃত এয়ার আহম্মদের ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার রাতে মিল্লাত ও আফছার সীমান্ত পিলার অতিক্রম করে ভারতের অভ্যন্তরে তারকাটার কাছে গেলে বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। পরে স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে প্রথমে পরশুরাম উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং পরে ফেনী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মিল্লাত মারা যান। তার মরদেহ হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে।
বিজিবির ফেনী ব্যাটালিয়নের (৪ বিজিবি) অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ মোশারফ হোসেন বলেন, ‘বাঁশপদুয়া সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নাগরিক গুলিবিদ্ধ হওয়ার খবর স্থানীয়দের মাধ্যমে জানতে পারি। পরে বিজিবি সদস্যরা তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এ ঘটনায় আমরা লিখিতভাবে প্রতিবাদ জানিয়েছি।’
তিনি আরও বলেন, ‘নিহত ও আহত ব্যক্তি কী উদ্দেশ্যে সীমান্ত অতিক্রম করেছিলেন, সে বিষয়ে তদন্ত চলছে।’
এর আগে, ২০২২ সালের ১৩ নভেম্বর বাঁশপদুয়া সীমান্তে স্থানীয় কৃষক মেজবাহারকে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে প্রবেশ করে কৃষি জমি থেকে ধরে নিয়ে গুলি করে হত্যা করে বিএসএফ। ছয় দিন পর তার মরদেহ ফেরত দেয় তারা।
আসক মনে করছে, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে আক্রমণাত্মক মন্তব্যের কারণেই সংঘর্ষ ভয়াবহ আকার ধারণ করে, যেখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী নির্বিচারে গুলি চালিয়েছে। গুলিতে নিহত পাঁচজনের মধ্যে চারজনের ময়নাতদন্ত ছাড়াই দাফন করা হয়েছে। কারফিউ ও ১৪৪ ধারা চলাকালে নির্বিচারে নাগরিকদের আটক ও গ্রেপ্তারের অভিযোগ রয়েছ
১৫ ঘণ্টা আগে