ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
ফেনীতে প্রবল বর্ষণ ও উজানের পানিতে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৬টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার অন্তত ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে হাজারো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দিবাগত রাত ১.৩০টা পর্যন্ত লোকালয়ে পানি প্রবেশ করে এসব গ্রাম প্লাবিত হয়।
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় ফেনীতে এ মৌসুমের সর্বোচ্চ ১৪১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
ভাঙন কবলিত স্থানগুলোর মধ্যে মুহুরী নদীতে ১১টি, সিলোনিয়া নদীতে চারটি ও কহুয়া নদীতে একটি রয়েছে।
পরশুরাম উপজেলার মুহুরী নদীর ভাঙনের স্থানগুলো হচ্ছে- চিথলিয়া ইউনিয়নের ধনীকুন্ডা, শালধর, নোয়াপুর, জংগলঘোনা বিদ্যালয়ের পাশে, জংগলঘোনা কালামিয়া বাড়ির পাশে ও পশ্চিম অলকায় তিনটিসহ মোট আটটি স্থান।
সিলোনিয়া নদীর মেলাঘর কবরস্থানের পাশে মির্জানগর ইউনিয়নের কালীকৃষ্ণনগর ও গদানগর দুটি স্থানসহ চারটি স্থানে বেড়িবাঁধে ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে।
ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের দেড়পাড়া গ্রামে দুটি ও উত্তর শ্রীপুর নাপিতকোনা এলাকায় একটিসহ মোট তিনটি স্থানে মুহুরী নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
এদিকে পরশুরাম উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়নের সাতকুচিয়া এলাকায় কহুয়া নদীর একটি স্থানে বেড়িবাঁধে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে।
পরশুরামের চিথলিয়া এলাকার বাসিন্দারা জানান, হঠাৎ করেই রাতে ভাঙন দেখা দেয় নদী বাঁধে। ঘর-বাড়িতে ঢুকতে শুরু করে পানি।
টানা ভারী বর্ষণ ও ভারতের উজানের পানিতে ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় নানা প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে দুই উপজেলায় মোট ১৩১টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। দুর্গতদের জন্য শুকনো ও রান্না করা খাবারের জন্য সাড়ে ৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সাইফুল ইসলাম এসব তথ্য জানান।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ফুলগাজী উপজেলায় ৩২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৬৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পরশুরাম উপজেলায় ৩২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রে শুকনো খাবার, রান্না করা খাবার ও বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের জন্য জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখায় ২৪ ঘণ্টার কন্ট্রোল রুম (০১৮১৮-৪৪৪৫০০, ০১৩৩৬-৫৮৬৬৯৩) খোলা হয়েছে।
টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে শহরেও। শহরের শহীদ শহিদুল্লাহ কায়সার সড়ক, হাসপাতাল মোড়, কলা বাগান, রামপুর, শাহীন একাডেমি এলাকা, পাঠানবাড়ী এলাকা, চাড়িপুর, মাস্টারপাড়া, নাজির রোডসহ বিভিন্ন এলাকায় তৈরি হয়েছে জলাবদ্ধতা।
স্থানীয়রা বলছেন, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন না করার কারণে গত বছরের মতো এ বছরও তাদের ডুবতে হচ্ছে।
ফেনীতে প্রবল বর্ষণ ও উজানের পানিতে মুহুরী, কহুয়া ও সিলোনিয়া নদীর বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধের ১৬টি স্থানে ভাঙন দেখা দিয়েছে। এতে ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলার অন্তত ৩০টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে হাজারো মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েছেন।
মঙ্গলবার (৮ জুলাই) দিবাগত রাত ১.৩০টা পর্যন্ত লোকালয়ে পানি প্রবেশ করে এসব গ্রাম প্লাবিত হয়।
এর আগের ২৪ ঘণ্টায় ফেনীতে এ মৌসুমের সর্বোচ্চ ১৪১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়েছে।
ভাঙন কবলিত স্থানগুলোর মধ্যে মুহুরী নদীতে ১১টি, সিলোনিয়া নদীতে চারটি ও কহুয়া নদীতে একটি রয়েছে।
পরশুরাম উপজেলার মুহুরী নদীর ভাঙনের স্থানগুলো হচ্ছে- চিথলিয়া ইউনিয়নের ধনীকুন্ডা, শালধর, নোয়াপুর, জংগলঘোনা বিদ্যালয়ের পাশে, জংগলঘোনা কালামিয়া বাড়ির পাশে ও পশ্চিম অলকায় তিনটিসহ মোট আটটি স্থান।
সিলোনিয়া নদীর মেলাঘর কবরস্থানের পাশে মির্জানগর ইউনিয়নের কালীকৃষ্ণনগর ও গদানগর দুটি স্থানসহ চারটি স্থানে বেড়িবাঁধে ভাঙন সৃষ্টি হয়েছে।
ফুলগাজী সদর ইউনিয়নের দেড়পাড়া গ্রামে দুটি ও উত্তর শ্রীপুর নাপিতকোনা এলাকায় একটিসহ মোট তিনটি স্থানে মুহুরী নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে লোকালয়ে পানি ঢুকতে শুরু করেছে।
এদিকে পরশুরাম উপজেলার বক্সমাহমুদ ইউনিয়নের সাতকুচিয়া এলাকায় কহুয়া নদীর একটি স্থানে বেড়িবাঁধে ভাঙনের সৃষ্টি হয়েছে।
পরশুরামের চিথলিয়া এলাকার বাসিন্দারা জানান, হঠাৎ করেই রাতে ভাঙন দেখা দেয় নদী বাঁধে। ঘর-বাড়িতে ঢুকতে শুরু করে পানি।
টানা ভারী বর্ষণ ও ভারতের উজানের পানিতে ফেনীর ফুলগাজী ও পরশুরাম উপজেলায় সম্ভাব্য বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলায় নানা প্রস্তুতি নিয়েছে জেলা প্রশাসন।
ঝুঁকিপূর্ণ এলাকার মানুষদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিতে দুই উপজেলায় মোট ১৩১টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। দুর্গতদের জন্য শুকনো ও রান্না করা খাবারের জন্য সাড়ে ৬ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে জেলা প্রশাসক (ডিসি) সাইফুল ইসলাম এসব তথ্য জানান।
জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, ফুলগাজী উপজেলায় ৩২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৬৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পরশুরাম উপজেলায় ৩২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে আশ্রয়কেন্দ্র হিসেবে প্রস্তুত করা হয়েছে। এসব কেন্দ্রে শুকনো খাবার, রান্না করা খাবার ও বিশুদ্ধ পানি নিশ্চিতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
এছাড়া সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণের জন্য জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন শাখায় ২৪ ঘণ্টার কন্ট্রোল রুম (০১৮১৮-৪৪৪৫০০, ০১৩৩৬-৫৮৬৬৯৩) খোলা হয়েছে।
টানা বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে জলাবদ্ধতা তৈরি হয়েছে শহরেও। শহরের শহীদ শহিদুল্লাহ কায়সার সড়ক, হাসপাতাল মোড়, কলা বাগান, রামপুর, শাহীন একাডেমি এলাকা, পাঠানবাড়ী এলাকা, চাড়িপুর, মাস্টারপাড়া, নাজির রোডসহ বিভিন্ন এলাকায় তৈরি হয়েছে জলাবদ্ধতা।
স্থানীয়রা বলছেন, ড্রেনেজ ব্যবস্থার উন্নয়ন না করার কারণে গত বছরের মতো এ বছরও তাদের ডুবতে হচ্ছে।
মানবাধিকার ও শরণার্থী অধিকার কর্মীরা বলছেন, ভারত থেকে সীমান্ত দিয়ে জোর করে অন্য দেশে ঠেলে দেওয়ার এ ধরনের ঘটনা বা ‘পুশ ইন’ এই প্রথম নয়। কিন্তু আগে বিচ্ছিন্নভাবে হলেও এবারই প্রথম একে ব্যাপক জাতীয় স্তরের ‘স্ট্র্যাটেজি’ বা কৌশল হিসেবে অনুসরণ করা হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগেপরীক্ষা হলে বই-পুস্তক, সকল প্রকার ঘড়ি, মোবাইল ফোন, সায়েন্টিফিক/প্রোগ্রামেবল ক্যালকুলেটর, সব ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ব্যাংক বা ক্রেডিট কার্ডসদৃশ কোনো ডিভাইস, গহনা, ব্রেসলেট ও ব্যাগ আনা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। নিষিদ্ধ সামগ্রীসহ কোনো প্রার্থী পরীক্ষা হলে প্রবেশ করতে পারবেন না।
১৬ ঘণ্টা আগেমঙ্গলবার (৮ জুলাই) ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক এস এম কামাল উদ্দিন হায়দার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ বছরের এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফল দেখার পদ্ধতি জানিয়েছেন।
১৬ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ২৩৪ জনের নমুনা পরীক্ষা করে ৮ জনের শরীরে করোনাভাইরাস পাওয়া যায়। চলতি বছর মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে ১০ হাজার ৭৪৯ জনের। এতে করোনা শনাক্ত হন ৬৫১ জন। এ পর্যন্ত মোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে এক কোটি ৫৭ লাখ ৩৪ হাজার ৭০ জনের।
১৭ ঘণ্টা আগে