রাজশাহী ব্যুরো
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপকের বিরুদ্ধে একই বিভাগের এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। গত ৪ আগস্ট ওই শিক্ষকের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার বিচার চেয়ে গত বুধবার (১৩ আগস্ট) ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা বিভাগের সভাপতি বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযুক্ত প্রভাস কুমার কর্মকার বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের সভাপতি এবং জনসংযোগ দপ্তরের সাবেক প্রশাসক। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী একই বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্রী।
বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট অধ্যাপক প্রভাস কুমার ভুক্তভোগী ছাত্রীকে তার চেম্বারে ডেকে শারীরিকভাবে ও মানসিকভাবে লাঞ্চিত করে। মূলত, ক্লাস এটেনডেন্সের পারসেন্টেজ জানতে ওই শিক্ষার্থী এই শিক্ষকের চেম্বারে যায়। তখন শিক্ষক তাকে ফোন দিয়ে অন্য একদিন আসতে বলেন। পরবর্তীতে সে শিক্ষকের কক্ষে গেলে সাজেশনের কথা বলে পরীক্ষার প্রশ্ন দেন এবং ছবি তুলতে নিষেধ করেন। শুধু খাতায় লিখতে বলেন। এই সময় অভিযুক্ত শিক্ষক তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে অশোভন স্পর্শ করেন এবং কুরুচিপূর্ণ প্রস্তাব দেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত অধ্যাপক প্রভাস কুমার কর্মকারের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে পরিসংখ্যান বিভাগের সভাপতি ড. রেজাউল করিম বলেন, 'বিভাগের শিক্ষকদের নিয়ে একটা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে তারা কাজ করছে।' তবে কতজন এবং কোন কোন শিক্ষক তদন্ত কমিটিতে রয়েছে তা জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) পরিসংখ্যান বিভাগের অধ্যাপকের বিরুদ্ধে একই বিভাগের এক ছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছে। গত ৪ আগস্ট ওই শিক্ষকের কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। এই ঘটনার বিচার চেয়ে গত বুধবার (১৩ আগস্ট) ভুক্তভোগী ছাত্রীর মা বিভাগের সভাপতি বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।
অভিযুক্ত প্রভাস কুমার কর্মকার বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদের সভাপতি এবং জনসংযোগ দপ্তরের সাবেক প্রশাসক। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী একই বিভাগের মাস্টার্সের ছাত্রী।
বিভাগ সূত্রে জানা যায়, গত ৪ আগস্ট অধ্যাপক প্রভাস কুমার ভুক্তভোগী ছাত্রীকে তার চেম্বারে ডেকে শারীরিকভাবে ও মানসিকভাবে লাঞ্চিত করে। মূলত, ক্লাস এটেনডেন্সের পারসেন্টেজ জানতে ওই শিক্ষার্থী এই শিক্ষকের চেম্বারে যায়। তখন শিক্ষক তাকে ফোন দিয়ে অন্য একদিন আসতে বলেন। পরবর্তীতে সে শিক্ষকের কক্ষে গেলে সাজেশনের কথা বলে পরীক্ষার প্রশ্ন দেন এবং ছবি তুলতে নিষেধ করেন। শুধু খাতায় লিখতে বলেন। এই সময় অভিযুক্ত শিক্ষক তার শরীরের বিভিন্ন স্থানে অশোভন স্পর্শ করেন এবং কুরুচিপূর্ণ প্রস্তাব দেন।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত অধ্যাপক প্রভাস কুমার কর্মকারের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। ফলে তার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
এ বিষয়ে পরিসংখ্যান বিভাগের সভাপতি ড. রেজাউল করিম বলেন, 'বিভাগের শিক্ষকদের নিয়ে একটা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে তারা কাজ করছে।' তবে কতজন এবং কোন কোন শিক্ষক তদন্ত কমিটিতে রয়েছে তা জানাতে অস্বীকৃতি জানান তিনি।
অভিযান শেষে ইউএনও মুহাম্মদ ইনামুল হাছান বলেন, জনস্বাস্থ্য বিবেচনায় অসাধু উপায়ে ব্যবসা করার কোনো সুযোগ নেই। প্রাথমিকভাবে ফার্মেসি মালিকদের সতর্ক করা হয়েছে। জনসচেতনতা তৈরির জন্যই এ অভিযান। সামনে এ ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
৬ ঘণ্টা আগেএ ঘটনায় এটিএম মেশিন ভেঙে টাকা নিতে না পারলেও বুথটি ভাঙচুর করে মালামাল লুট করা হয়। তার বিরুদ্ধে আরও একাধিক চুরির ঘটনায় মামলা রয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে