প্রতিবেদক, রাজনীতি ডটকম
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের গুঞ্জন এবং সেনাপ্রধানের বক্তব্য নিয়ে নানা ধরনের জল্পনা-কল্পনা থাকলেও কোনো সংকট দেখছেন না বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
দেশে চলমান সংকটে বিএনপি সরকারকে কী ধরনের পরামর্শ দেবে?— সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কোথায় সংকট? আমরা তো কোনো সংকট দেখছি না।’
শনিবার (২৪ মে) দুপুরে খিলক্ষেত নিকুঞ্জের ডিএসই টাওয়ার আয়োজিত এক সেমিনারে অংশ নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগের বিষয়ে বিএনপির বক্তব্য কী?— এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, ‘এগুলো আলোচনার বিষয় না। আলোচনার বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশকে আমরা কত দ্রুত গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে যাব এবং গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরে পাব?’
‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলোদেশে একটি গণতান্ত্রিক সরকার, একটি সংসদ হবে, যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে এবং যার জন্য গত ১৬ বছরে বাংলাদেশের মানুষ ত্যাগ স্বীকার করেছে। তার অপেক্ষায় বাংলাদেশের মানুষ আছে— এটাই হচ্ছে মুখ্য বিষয়, এটার ওপর আজ আলোচনা হবে,’— বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য।
শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি ও জামায়াতের প্রতিনিধি দলের বৈঠকের প্রসঙ্গেই আমীর খসরু ওই আলোচনার বিষয়বস্তুর কথা বলেন। তিনি এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, আমরা সামনের দিকে কীভাবে এগিয়ে যাব, বাংলাদেশ সামনের দিকে কীভাবে এগিয়ে যাবে, কীভাবে আমরা একটা গণতান্ত্রিক অর্ডারে ফিরে আসব দ্রুত সময়ে— এটাই হচ্ছে মুখ্য বিষয়। এটার ওপর আলোচনা থাকবে। এটা হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে বড় আগ্রহের বিষয়।
দ্রুত গণতান্ত্রিক পরিবেশের দিকে যেতে নির্বাচনকেই প্রধান মাধ্যম বলে মনে করছেন আমীর খসরু। তিনি বলেন, ‘সমাধান তো একটাই, গণতান্ত্রিক অর্ডারে যেতে হয় নির্বাচনের মাধ্যমে। নির্বাচন ছাড়া সেটি সম্ভব না। এটিই মুখ্য বিষয়। আমি নিশ্চিত যে এটার ওপর আমাদের আলোচনা হবে আজ।’
সরকার ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলছে। বিএনপি কবে নির্বাচন চায়— এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যত দ্রুত হয় ততই ভালো। ডিসেম্বর যেতে হবে কেন, ডিসেম্বরের আগেও তো নির্বাচন হতে পারে।’
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের পদত্যাগের গুঞ্জন এবং সেনাপ্রধানের বক্তব্য নিয়ে নানা ধরনের জল্পনা-কল্পনা থাকলেও কোনো সংকট দেখছেন না বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী।
দেশে চলমান সংকটে বিএনপি সরকারকে কী ধরনের পরামর্শ দেবে?— সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘কোথায় সংকট? আমরা তো কোনো সংকট দেখছি না।’
শনিবার (২৪ মে) দুপুরে খিলক্ষেত নিকুঞ্জের ডিএসই টাওয়ার আয়োজিত এক সেমিনারে অংশ নিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার সময় সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
প্রধান উপদেষ্টা পদত্যাগের বিষয়ে বিএনপির বক্তব্য কী?— এমন প্রশ্নের জবাবে আমীর খসরু বলেন, ‘এগুলো আলোচনার বিষয় না। আলোচনার বিষয় হচ্ছে বাংলাদেশকে আমরা কত দ্রুত গণতন্ত্রের পথে এগিয়ে যাব এবং গণতান্ত্রিক অর্ডার ফিরে পাব?’
‘একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে বাংলোদেশে একটি গণতান্ত্রিক সরকার, একটি সংসদ হবে, যারা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ থাকবে এবং যার জন্য গত ১৬ বছরে বাংলাদেশের মানুষ ত্যাগ স্বীকার করেছে। তার অপেক্ষায় বাংলাদেশের মানুষ আছে— এটাই হচ্ছে মুখ্য বিষয়, এটার ওপর আজ আলোচনা হবে,’— বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির এই সদস্য।
শনিবার প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপি ও জামায়াতের প্রতিনিধি দলের বৈঠকের প্রসঙ্গেই আমীর খসরু ওই আলোচনার বিষয়বস্তুর কথা বলেন। তিনি এ প্রসঙ্গে আরও বলেন, আমরা সামনের দিকে কীভাবে এগিয়ে যাব, বাংলাদেশ সামনের দিকে কীভাবে এগিয়ে যাবে, কীভাবে আমরা একটা গণতান্ত্রিক অর্ডারে ফিরে আসব দ্রুত সময়ে— এটাই হচ্ছে মুখ্য বিষয়। এটার ওপর আলোচনা থাকবে। এটা হচ্ছে বাংলাদেশের মানুষের সবচেয়ে বড় আগ্রহের বিষয়।
দ্রুত গণতান্ত্রিক পরিবেশের দিকে যেতে নির্বাচনকেই প্রধান মাধ্যম বলে মনে করছেন আমীর খসরু। তিনি বলেন, ‘সমাধান তো একটাই, গণতান্ত্রিক অর্ডারে যেতে হয় নির্বাচনের মাধ্যমে। নির্বাচন ছাড়া সেটি সম্ভব না। এটিই মুখ্য বিষয়। আমি নিশ্চিত যে এটার ওপর আমাদের আলোচনা হবে আজ।’
সরকার ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে নির্বাচনের কথা বলছে। বিএনপি কবে নির্বাচন চায়— এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘যত দ্রুত হয় ততই ভালো। ডিসেম্বর যেতে হবে কেন, ডিসেম্বরের আগেও তো নির্বাচন হতে পারে।’
সরেজমিন দেখা যায়, বিএনপির প্রতিনিধি দলের মধ্যে প্রথমে যমুনায় প্রবেশ করেন সালাহউদ্দিন আহমেদ। এরপর বাকি ৩ সদস্য প্রবেশ করেন।
৫ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল আজ রাত ৮:৩০ টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় অন্তর্বতী সরকারের মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন।
৫ ঘণ্টা আগেউপদেষ্টা পরিষদ বিবৃতিতে বলছে, দেশকে স্থিতিশীল রাখতে, নির্বাচন-বিচার ও সংস্কার কাজ এগিয়ে নিতে এবং চিরতরে এ দেশে স্বৈরাচারের আগমন প্রতিহত করতে বৃহত্তর ঐক্য প্রয়োজন বলে মনে করে উপদেষ্টা পরিষদ। এ বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর বক্তব্য শুনবে এবং সরকারের অবস্থান স্পষ্ট করবে।
৭ ঘণ্টা আগেনাহিদ ইসলাম বলেন, আমরা মনে করি, এই অন্তর্বর্তী সরকার একটি গণঅভ্যুত্থানের পরিপ্রেক্ষিতে তৈরি হয়েছে। ফলে সেই আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের দায়বদ্ধতা রয়েছে। শুধু নির্বাচন আয়োজন নয়, বরং জুলাই গণহত্যাসহ বিগত সময়ের অপরাধসমূহের বিচার, রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার মধ্য দিয়েই সরকারকে নির্বাচনের দিকে যেতে হবে।
৮ ঘণ্টা আগে