ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
পেট ব্যথা একটি কমন সমস্যা। এ ব্যথা হতে পারে হালকা অথবা তীব্র, অল্প সময়ের জন্য কিংবা দীর্ঘমেয়াদি। কখনো তা খাবার হজমে সমস্যা থেকে হয়, আবার কখনো হতে পারে ইনফেকশন, গ্যাস, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য, মাসিকজনিত সমস্যা, গলব্লাডার বা কিডনির জটিলতা কিংবা মানসিক চাপের কারণে। কিন্তু প্রশ্ন হলো—পেট ব্যথা হলে কী করবেন? কীভাবে মুক্তি পাবেন সহজে ও নিরাপদভাবে?
এই বিষয়েই আজ আমরা সহজ ভাষায় আলোচনা করব, যেখানে যুক্ত থাকবে বিদেশি গবেষকদের মতামতও, যাতে পাঠক বুঝতে পারেন কোন পেটব্যথা স্বাভাবিক এবং কখন তা চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার মতো গুরুতর।
প্রথমেই জানিয়ে রাখা ভালো, সব পেট ব্যথাই এক নয়। কোনোটা হজমের সমস্যা, কোনোটা ইনফেকশন, আবার কোনোটা মানসিক চাপ থেকেও হয়ে থাকে। তাই ব্যথার ধরন, সময়কাল, ও অবস্থান বুঝে নিতে হয় আসল কারণটা।
খাদ্যাভ্যাস ও হজমের সমস্যা
অনেক সময় অতিরিক্ত ঝাল, তেল-মশলাযুক্ত খাবার বা দ্রুত খাওয়ার কারণে হজমে সমস্যা হয়। এতে গ্যাস জমে, পেটে ফাঁপাভাব হয় এবং ব্যথা শুরু হয়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের গবেষক ড. টড টি. ম্যাসন বলেন, “আমাদের হজমতন্ত্র একটি সূক্ষ্ম প্রক্রিয়া। সেখানে ভারসাম্য নষ্ট হলে সহজেই গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্যথা দেখা দেয়।” তিনি পরামর্শ দেন, ধীরে ধীরে চিবিয়ে খাওয়া, প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে খাবার খাওয়া এবং বেশি ফাইবারযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে। এতে হজম ভালো থাকে এবং গ্যাস ও অ্যাসিডিটির সমস্যা অনেকাংশে কমে যায়।
প্রাকৃতিক কিছু উপায়
প্রাকৃতিক কিছু উপাদান রয়েছে, যা পেট ব্যথা উপশমে কার্যকর। আদা, পুদিনা, জিরা, মৌরি এগুলোর মধ্যে রয়েছে হজম সহায়ক উপাদান। ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলাইনা স্কুল অব মেডিসিনের অধ্যাপক ড. লোরেন গাফনি বলেন, “আদা বা পুদিনার মতো ভেষজ উপাদানগুলো পাচনতন্ত্রের পেশিতে স্বস্তি দেয়। এতে গ্যাস্ট্রিক বা ব্যথা দ্রুত কমে যায়।” এক কাপ গরম পানিতে কয়েক টুকরো আদা ফুটিয়ে খেলে তা হজমে সাহায্য করে এবং ব্যথা কমায়। একইভাবে মৌরি বা পুদিনা চায়েরও রয়েছে উপকারিতা।
কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেট ব্যথা
অনেকের পেট ব্যথার প্রধান কারণ কোষ্ঠকাঠিন্য। নিয়মিত টয়লেট না হওয়া, পানির অভাব, আঁশযুক্ত খাবারের অভাবে এমনটা ঘটে। ব্রিটেনের কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. অ্যাঞ্জেলা হিল বলেন, “কোষ্ঠকাঠিন্য শুধু শরীর নয়, মনেও প্রভাব ফেলে। এটি দীর্ঘদিন চললে পেটে চাপ পড়ে এবং ব্যথা দেখা দেয়।” এ ক্ষেত্রে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি খাওয়া, শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়া, এবং নিয়মিত হালকা ব্যায়াম অত্যন্ত জরুরি।
মানসিক চাপ ও পেট ব্যথা
অনেকে বুঝতে পারেন না, মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা থেকেও পেট ব্যথা হতে পারে। কারণ, মস্তিষ্ক ও অন্ত্রের মধ্যে রয়েছে একটি ঘনিষ্ঠ স্নায়ুবিশেষ সংযোগ—যাকে বলে ‘গাট-ব্রেইন অ্যাক্সিস’। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞানী ড. স্টিফানি ব্রাউন বলেন, “চিন্তা বা মানসিক চাপের সময় মস্তিষ্কের সংকেত অন্ত্রের পেশিকে সংকুচিত করে, যা পেট ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।” তাই মানসিক স্বস্তি বজায় রাখতে মেডিটেশন, যোগব্যায়াম এবং পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য।
মেয়েদের ক্ষেত্রে মাসিকজনিত ব্যথা
মেয়েদের পেট ব্যথার একটি বড় কারণ মাসিক। মাসিকের সময় জরায়ু সঙ্কুচিত হয়, ফলে তলপেটে ব্যথা হতে পারে। এটি সাধারণ হলেও অনেক সময় অস্বস্তিকর হয়ে ওঠে। আমেরিকার ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের গাইনোকলজিস্ট ড. রেবেকা ম্যাকগিনিস বলেন, “মাসিক ব্যথা কমাতে হালকা ব্যায়াম, হট ওয়াটার ব্যাগ ব্যবহার, এবং কিছু প্রাকৃতিক খাবার যেমন কালো খেজুর বা ম্যাগনেসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার সহায়ক হতে পারে।”
চিকিৎসকের পরামর্শ কখন নেওয়া জরুরি
পেট ব্যথা যদি তীব্র হয়, বমি হয়, জ্বর থাকে, টয়লেটে রক্ত আসে, অথবা ব্যথা অনেকক্ষণ স্থায়ী হয়, তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। কারণ এটি কেবল হজমের সমস্যা না-ও হতে পারে—পিত্তথলি, কিডনি, প্যানক্রিয়াস কিংবা অন্ত্রের বড় কোনো অসুখের লক্ষণও হতে পারে।
ফার্মাসিউটিক্যাল উপায়
হালকা ব্যথার জন্য কখনো কখনো ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধ যেমন অ্যাসিডিটি রোধে অ্যান্টাসিড বা গ্যাস কমাতে সিমেথিকন জাতীয় ওষুধ সেবন করা যায়। তবে দীর্ঘমেয়াদি ব্যথার ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে।
সবশেষে বলা যায়, পেট ব্যথা হলে আতঙ্কিত না হয়ে ব্যথার প্রকৃতি বুঝে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত পানি পান, নিয়মিত ব্যায়াম এবং মানসিক স্বস্তি থাকলে অধিকাংশ সাধারণ পেট ব্যথা সহজেই দূর করা সম্ভব। তবে ব্যথা যদি অস্বাভাবিক ও দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। পেট ব্যথা কোনো রোগ নয়, বরং একটি উপসর্গ—যা অনেক বড় রোগের ইঙ্গিত হতে পারে। তাই সচেতন থাকাই আসল মুক্তির পথ।
সূত্র: ল্যানসেট
পেট ব্যথা একটি কমন সমস্যা। এ ব্যথা হতে পারে হালকা অথবা তীব্র, অল্প সময়ের জন্য কিংবা দীর্ঘমেয়াদি। কখনো তা খাবার হজমে সমস্যা থেকে হয়, আবার কখনো হতে পারে ইনফেকশন, গ্যাস, অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য, মাসিকজনিত সমস্যা, গলব্লাডার বা কিডনির জটিলতা কিংবা মানসিক চাপের কারণে। কিন্তু প্রশ্ন হলো—পেট ব্যথা হলে কী করবেন? কীভাবে মুক্তি পাবেন সহজে ও নিরাপদভাবে?
এই বিষয়েই আজ আমরা সহজ ভাষায় আলোচনা করব, যেখানে যুক্ত থাকবে বিদেশি গবেষকদের মতামতও, যাতে পাঠক বুঝতে পারেন কোন পেটব্যথা স্বাভাবিক এবং কখন তা চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার মতো গুরুতর।
প্রথমেই জানিয়ে রাখা ভালো, সব পেট ব্যথাই এক নয়। কোনোটা হজমের সমস্যা, কোনোটা ইনফেকশন, আবার কোনোটা মানসিক চাপ থেকেও হয়ে থাকে। তাই ব্যথার ধরন, সময়কাল, ও অবস্থান বুঝে নিতে হয় আসল কারণটা।
খাদ্যাভ্যাস ও হজমের সমস্যা
অনেক সময় অতিরিক্ত ঝাল, তেল-মশলাযুক্ত খাবার বা দ্রুত খাওয়ার কারণে হজমে সমস্যা হয়। এতে গ্যাস জমে, পেটে ফাঁপাভাব হয় এবং ব্যথা শুরু হয়। যুক্তরাষ্ট্রের হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের গবেষক ড. টড টি. ম্যাসন বলেন, “আমাদের হজমতন্ত্র একটি সূক্ষ্ম প্রক্রিয়া। সেখানে ভারসাম্য নষ্ট হলে সহজেই গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল ব্যথা দেখা দেয়।” তিনি পরামর্শ দেন, ধীরে ধীরে চিবিয়ে খাওয়া, প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে খাবার খাওয়া এবং বেশি ফাইবারযুক্ত খাবার গ্রহণ করতে। এতে হজম ভালো থাকে এবং গ্যাস ও অ্যাসিডিটির সমস্যা অনেকাংশে কমে যায়।
প্রাকৃতিক কিছু উপায়
প্রাকৃতিক কিছু উপাদান রয়েছে, যা পেট ব্যথা উপশমে কার্যকর। আদা, পুদিনা, জিরা, মৌরি এগুলোর মধ্যে রয়েছে হজম সহায়ক উপাদান। ইউনিভার্সিটি অব নর্থ ক্যারোলাইনা স্কুল অব মেডিসিনের অধ্যাপক ড. লোরেন গাফনি বলেন, “আদা বা পুদিনার মতো ভেষজ উপাদানগুলো পাচনতন্ত্রের পেশিতে স্বস্তি দেয়। এতে গ্যাস্ট্রিক বা ব্যথা দ্রুত কমে যায়।” এক কাপ গরম পানিতে কয়েক টুকরো আদা ফুটিয়ে খেলে তা হজমে সাহায্য করে এবং ব্যথা কমায়। একইভাবে মৌরি বা পুদিনা চায়েরও রয়েছে উপকারিতা।
কোষ্ঠকাঠিন্য ও পেট ব্যথা
অনেকের পেট ব্যথার প্রধান কারণ কোষ্ঠকাঠিন্য। নিয়মিত টয়লেট না হওয়া, পানির অভাব, আঁশযুক্ত খাবারের অভাবে এমনটা ঘটে। ব্রিটেনের কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. অ্যাঞ্জেলা হিল বলেন, “কোষ্ঠকাঠিন্য শুধু শরীর নয়, মনেও প্রভাব ফেলে। এটি দীর্ঘদিন চললে পেটে চাপ পড়ে এবং ব্যথা দেখা দেয়।” এ ক্ষেত্রে প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি খাওয়া, শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়া, এবং নিয়মিত হালকা ব্যায়াম অত্যন্ত জরুরি।
মানসিক চাপ ও পেট ব্যথা
অনেকে বুঝতে পারেন না, মানসিক চাপ বা দুশ্চিন্তা থেকেও পেট ব্যথা হতে পারে। কারণ, মস্তিষ্ক ও অন্ত্রের মধ্যে রয়েছে একটি ঘনিষ্ঠ স্নায়ুবিশেষ সংযোগ—যাকে বলে ‘গাট-ব্রেইন অ্যাক্সিস’। নিউইয়র্ক ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞানী ড. স্টিফানি ব্রাউন বলেন, “চিন্তা বা মানসিক চাপের সময় মস্তিষ্কের সংকেত অন্ত্রের পেশিকে সংকুচিত করে, যা পেট ব্যথা সৃষ্টি করতে পারে।” তাই মানসিক স্বস্তি বজায় রাখতে মেডিটেশন, যোগব্যায়াম এবং পর্যাপ্ত ঘুম অপরিহার্য।
মেয়েদের ক্ষেত্রে মাসিকজনিত ব্যথা
মেয়েদের পেট ব্যথার একটি বড় কারণ মাসিক। মাসিকের সময় জরায়ু সঙ্কুচিত হয়, ফলে তলপেটে ব্যথা হতে পারে। এটি সাধারণ হলেও অনেক সময় অস্বস্তিকর হয়ে ওঠে। আমেরিকার ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের গাইনোকলজিস্ট ড. রেবেকা ম্যাকগিনিস বলেন, “মাসিক ব্যথা কমাতে হালকা ব্যায়াম, হট ওয়াটার ব্যাগ ব্যবহার, এবং কিছু প্রাকৃতিক খাবার যেমন কালো খেজুর বা ম্যাগনেসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার সহায়ক হতে পারে।”
চিকিৎসকের পরামর্শ কখন নেওয়া জরুরি
পেট ব্যথা যদি তীব্র হয়, বমি হয়, জ্বর থাকে, টয়লেটে রক্ত আসে, অথবা ব্যথা অনেকক্ষণ স্থায়ী হয়, তাহলে অবিলম্বে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। কারণ এটি কেবল হজমের সমস্যা না-ও হতে পারে—পিত্তথলি, কিডনি, প্যানক্রিয়াস কিংবা অন্ত্রের বড় কোনো অসুখের লক্ষণও হতে পারে।
ফার্মাসিউটিক্যাল উপায়
হালকা ব্যথার জন্য কখনো কখনো ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধ যেমন অ্যাসিডিটি রোধে অ্যান্টাসিড বা গ্যাস কমাতে সিমেথিকন জাতীয় ওষুধ সেবন করা যায়। তবে দীর্ঘমেয়াদি ব্যথার ক্ষেত্রে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ওষুধ খাওয়া বিপজ্জনক হতে পারে।
সবশেষে বলা যায়, পেট ব্যথা হলে আতঙ্কিত না হয়ে ব্যথার প্রকৃতি বুঝে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। সঠিক খাদ্যাভ্যাস, পর্যাপ্ত পানি পান, নিয়মিত ব্যায়াম এবং মানসিক স্বস্তি থাকলে অধিকাংশ সাধারণ পেট ব্যথা সহজেই দূর করা সম্ভব। তবে ব্যথা যদি অস্বাভাবিক ও দীর্ঘস্থায়ী হয়, তবে দেরি না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। পেট ব্যথা কোনো রোগ নয়, বরং একটি উপসর্গ—যা অনেক বড় রোগের ইঙ্গিত হতে পারে। তাই সচেতন থাকাই আসল মুক্তির পথ।
সূত্র: ল্যানসেট
এই রহস্যময় পদার্থটির উৎস ও প্রকৃতি নিয়ে বহু গবেষণা হয়েছে, কিন্তু এখনো কোনো চূড়ান্ত উত্তর মেলেনি। সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ডার্টমাউথ কলেজের দুই পদার্থবিজ্ঞানী গুয়ানমিং লিয়াং ও রবার্ট কল্ডওয়েল একটি নতুন ও চমকপ্রদ তত্ত্ব তুলে ধরেছেন।
১ দিন আগেখুশকির মূল কারণ একটাই নয়। অনেক ক্ষেত্রেই এটি শরীরের ভিতরের অবস্থার সঙ্গে জড়িয়ে থাকে। আবার আবহাওয়া, স্ট্রেস, খাদ্যাভ্যাস কিংবা স্ক্যাল্পের পরিচর্যার অভাবও এর জন্য দায়ী।
১ দিন আগেবাবার পাসপোর্ট কপি, কাতারের ডেথ সার্টিফিকেট, নিজের ও মায়ের জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্ট সাইজ ছবি নিয়ে ইউনিয়ন পরিষদের গিয়ে জন্মসনদের আবেদন করলেন আবির। তিন দিনের মধ্যে জন্মসনদ তৈরি হয়ে গেলে, সেই নম্বর দিয়ে বাবার মৃত্যু সনদের আবেদন করা হলো।
১ দিন আগেচুল গজানোর প্রক্রিয়া আসলে শুরু হয় মাথার ত্বক থেকে। যদি স্ক্যাল্পে রক্ত সঞ্চালন ভালো না হয় বা ত্বক ময়লা ও মৃত কোষে ভর্তি থাকে, তাহলে নতুন চুল জন্মানো কঠিন হয়ে যায়। তাই প্রথমেই দরকার নিয়মিত মাথা পরিষ্কার রাখা।
১ দিন আগে