ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
একসময় গ্রামের পথে ঘাটে, বাড়ির উঠোনে, পুকুরপাড়ে সহজেই দেখা মিলত সবুজ থানকুনি পাতার। অনেকেই একে আগাছা ভাবতেন, কেউ কেউ আবার ক্ষেতে জন্মানো দেখে উঠিয়ে ফেলতেন। অথচ এই পাতার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে অসাধারণ ওষধিগুণ। থানকুনি পাতার বাংলা নাম যতটা সহজ, এর বৈজ্ঞানিক নাম ততটাই কঠিন—সেন্টেলা এশিয়াটিকা। বিশ্বের বহু দেশে এটি গোটু কোলা নামে পরিচিত।
বাংলা প্রাকৃতিক চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ ও ইউনানী চর্চায় থানকুনি পাতার ব্যবহার বহুদিনের। তবে বর্তমানে আধুনিক বিজ্ঞানও এই পাতার উপকারিতা একে একে শনাক্ত করছে। বিদেশি বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে জানিয়েছেন, থানকুনি শুধু একটি ঘরোয়া ভেষজ নয়, বরং এটি হতে পারে অনেক অসুখের সহজ ও প্রাকৃতিক সমাধান।
প্রথমেই আসা যাক পেটের অসুখে থানকুনি পাতার উপকারিতার কথায়। অনেকেরই পেট পরিষ্কার না হওয়া, গ্যাস্ট্রিক, পাতলা পায়খানা, এমনকি অন্ত্রের সংক্রমণজনিত সমস্যায় থানকুনি পাতা দারুণ কার্যকর। স্পেনের মাদ্রিদ বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মারিয়া গার্সিয়া তাঁর গবেষণায় বলেন—
“সেন্টেলা এশিয়াটিকার নির্যাস অন্ত্রে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং পেটের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে।”
অর্থাৎ, থানকুনি পাতার রস শুধু উপসর্গ কমায় না, বরং সমস্যা যে জায়গা থেকে শুরু হয়—সেই অন্ত্রকে পরিষ্কার করে ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
থানকুনি পাতার আরেকটি আশ্চর্য গুণ হলো—এটি স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে। আজকাল বিশ্বের অনেক দেশেই থানকুনি পাতার নির্যাস দিয়ে তৈরি হয় ক্যাপসুল, সিরাপ বা ট্যাবলেট, যেগুলো মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয়। আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথ-এর গবেষক ড. জোসেফ টেলর বলেন—
“থানকুনি পাতার নির্যাস স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে, বিশেষ করে বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে যাঁদের মৃদু স্মৃতিভ্রংশ বা মনোযোগের সমস্যা রয়েছে।”
অর্থাৎ, শুধু ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নয়, বয়স্কদেরও মস্তিষ্ককে সচল ও সক্রিয় রাখতে এই পাতাটি সাহায্য করতে পারে।
ত্বকের যত্নেও থানকুনি পাতার জুড়ি নেই। একজিমা, ফুসকুড়ি, চুলকানি বা সাধারণ ঘায়ের চিকিৎসায় থানকুনি পাতা চূর্ণ করে বা পেস্ট বানিয়ে ব্যবহার করা হয়। আমেরিকার মেরিল্যান্ড মেডিকেল সেন্টার-এর ত্বক বিশেষজ্ঞ ড. লরা হেন্ডারসন বলেন—
“থানকুনি পাতা ত্বকে কোলাজেন তৈরি বাড়ায়, যা ত্বককে টানটান রাখে এবং ক্ষত দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে।”
এছাড়া, ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধ করে বলেও গবেষণায় প্রমাণ মিলেছে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ। অনেকেই এখন উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন, অথচ প্রাকৃতিকভাবে এটি সামাল দেওয়া সম্ভব থানকুনি পাতার মাধ্যমে। ইন্দোনেশিয়ার ইউনিভার্সিটি অব ইন্দোনেশিয়া-এর গবেষক ড. আরিফ হারিস বলেন—
“থানকুনি পাতার নির্যাস মৃদু মাত্রায় রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং রক্তনালীর ভেতর রক্ত চলাচল উন্নত করে।”
অর্থাৎ, এটি প্রাথমিক পর্যায়ে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে রাখতে কার্যকর হতে পারে।
আজকের দ্রুতগতির জীবনে মানসিক চাপ বেড়েই চলেছে। অনিদ্রা, উদ্বেগ ও চিন্তাভাবনায় ভোগেন বহু মানুষ। সেখানে থানকুনি পাতা হয়ে উঠতে পারে এক শান্তির আশ্রয়। অস্ট্রেলিয়ার ন্যাচারাল মেডিসিন কলেজ-এর গবেষক ড. নিকোলাস ক্যান্ডেল বলেন—
“থানকুনি পাতা দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতে সাহায্য করে এবং যারা ঘুমের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের ভালো ঘুমে সহায়তা করে।”
বিনা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় এমন প্রাকৃতিক মানসিক প্রশান্তির উপায় সত্যিই খুবই প্রয়োজনীয়।
গ্রামের অনেকে এখনও নিয়মিত সকালে তিন-চারটি থানকুনি পাতা চিবিয়ে খান। কেউ কেউ আবার এর রস করে তাতে মধু মিশিয়ে খান। আধুনিক গবেষণা অনুযায়ী, দিনে মাত্র ২-৩টি পাতাও শরীরের পক্ষে উপকারী হতে পারে। এতে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, হজম ভালো হয়, ত্বক পরিষ্কার থাকে এবং মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে।
তবে মনে রাখা দরকার, যাঁরা নিয়মিত রক্ত পাতলা রাখার ওষুধ খান বা যাঁদের অ্যালার্জি আছে, তাঁদের ক্ষেত্রে থানকুনি পাতা ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এছাড়া, অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে বমিভাব বা হজমে সমস্যা হতে পারে।
থানকুনি পাতা আমাদের ঘরের আশেপাশেই সহজেই পাওয়া যায়, কোনো বিশেষ যত্ন ছাড়াই। অথচ আমরা অনেক সময় দামি ওষুধ বা বিদেশি খাবারে স্বাস্থ্য খুঁজি। অথচ প্রকৃতি আমাদের ঘরে বসেই দিয়ে রেখেছে এমন এক সবুজ ধন, যার উপকারিতা এখন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত।
এই কারণেই থানকুনি পাতাকে আর ‘আগাছা’ ভাবা চলবে না। এটি একদিকে যেমন শরীরের অভ্যন্তরীণ নানা রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে, তেমনি আমাদের মানসিক প্রশান্তি, ঘুম ও ত্বকের যত্নেও বিশেষ উপকারী। তাই দৈনন্দিন জীবনে একটু জায়গা দিন এই সবুজ পাতাটিকে। দেখা যাবে, অনেক বড় সমস্যার ছোট্ট সমাধান হয়ে উঠেছে এই ক্ষুদ্র অথচ শক্তিশালী প্রাকৃতিক উপাদান।
সূত্র: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথ, যুক্তরাষ্ট্র
একসময় গ্রামের পথে ঘাটে, বাড়ির উঠোনে, পুকুরপাড়ে সহজেই দেখা মিলত সবুজ থানকুনি পাতার। অনেকেই একে আগাছা ভাবতেন, কেউ কেউ আবার ক্ষেতে জন্মানো দেখে উঠিয়ে ফেলতেন। অথচ এই পাতার মধ্যেই লুকিয়ে রয়েছে অসাধারণ ওষধিগুণ। থানকুনি পাতার বাংলা নাম যতটা সহজ, এর বৈজ্ঞানিক নাম ততটাই কঠিন—সেন্টেলা এশিয়াটিকা। বিশ্বের বহু দেশে এটি গোটু কোলা নামে পরিচিত।
বাংলা প্রাকৃতিক চিকিৎসা, আয়ুর্বেদ ও ইউনানী চর্চায় থানকুনি পাতার ব্যবহার বহুদিনের। তবে বর্তমানে আধুনিক বিজ্ঞানও এই পাতার উপকারিতা একে একে শনাক্ত করছে। বিদেশি বিশেষজ্ঞরা গবেষণা করে জানিয়েছেন, থানকুনি শুধু একটি ঘরোয়া ভেষজ নয়, বরং এটি হতে পারে অনেক অসুখের সহজ ও প্রাকৃতিক সমাধান।
প্রথমেই আসা যাক পেটের অসুখে থানকুনি পাতার উপকারিতার কথায়। অনেকেরই পেট পরিষ্কার না হওয়া, গ্যাস্ট্রিক, পাতলা পায়খানা, এমনকি অন্ত্রের সংক্রমণজনিত সমস্যায় থানকুনি পাতা দারুণ কার্যকর। স্পেনের মাদ্রিদ বিশ্ববিদ্যালয়ের জীববিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. মারিয়া গার্সিয়া তাঁর গবেষণায় বলেন—
“সেন্টেলা এশিয়াটিকার নির্যাস অন্ত্রে থাকা ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করে এবং পেটের সংক্রমণ কমাতে সাহায্য করে।”
অর্থাৎ, থানকুনি পাতার রস শুধু উপসর্গ কমায় না, বরং সমস্যা যে জায়গা থেকে শুরু হয়—সেই অন্ত্রকে পরিষ্কার করে ও ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলে।
থানকুনি পাতার আরেকটি আশ্চর্য গুণ হলো—এটি স্মৃতিশক্তি ও মনোযোগ বাড়াতে সাহায্য করে। আজকাল বিশ্বের অনেক দেশেই থানকুনি পাতার নির্যাস দিয়ে তৈরি হয় ক্যাপসুল, সিরাপ বা ট্যাবলেট, যেগুলো মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে ব্যবহৃত হয়। আমেরিকার ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথ-এর গবেষক ড. জোসেফ টেলর বলেন—
“থানকুনি পাতার নির্যাস স্মৃতিশক্তি ও চিন্তাশক্তি উন্নত করতে সাহায্য করে, বিশেষ করে বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে যাঁদের মৃদু স্মৃতিভ্রংশ বা মনোযোগের সমস্যা রয়েছে।”
অর্থাৎ, শুধু ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য নয়, বয়স্কদেরও মস্তিষ্ককে সচল ও সক্রিয় রাখতে এই পাতাটি সাহায্য করতে পারে।
ত্বকের যত্নেও থানকুনি পাতার জুড়ি নেই। একজিমা, ফুসকুড়ি, চুলকানি বা সাধারণ ঘায়ের চিকিৎসায় থানকুনি পাতা চূর্ণ করে বা পেস্ট বানিয়ে ব্যবহার করা হয়। আমেরিকার মেরিল্যান্ড মেডিকেল সেন্টার-এর ত্বক বিশেষজ্ঞ ড. লরা হেন্ডারসন বলেন—
“থানকুনি পাতা ত্বকে কোলাজেন তৈরি বাড়ায়, যা ত্বককে টানটান রাখে এবং ক্ষত দ্রুত শুকাতে সাহায্য করে।”
এছাড়া, ত্বকে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধ করে বলেও গবেষণায় প্রমাণ মিলেছে।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ। অনেকেই এখন উচ্চ রক্তচাপে ভুগছেন, অথচ প্রাকৃতিকভাবে এটি সামাল দেওয়া সম্ভব থানকুনি পাতার মাধ্যমে। ইন্দোনেশিয়ার ইউনিভার্সিটি অব ইন্দোনেশিয়া-এর গবেষক ড. আরিফ হারিস বলেন—
“থানকুনি পাতার নির্যাস মৃদু মাত্রায় রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে এবং রক্তনালীর ভেতর রক্ত চলাচল উন্নত করে।”
অর্থাৎ, এটি প্রাথমিক পর্যায়ে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন নিয়ন্ত্রণে রাখতে কার্যকর হতে পারে।
আজকের দ্রুতগতির জীবনে মানসিক চাপ বেড়েই চলেছে। অনিদ্রা, উদ্বেগ ও চিন্তাভাবনায় ভোগেন বহু মানুষ। সেখানে থানকুনি পাতা হয়ে উঠতে পারে এক শান্তির আশ্রয়। অস্ট্রেলিয়ার ন্যাচারাল মেডিসিন কলেজ-এর গবেষক ড. নিকোলাস ক্যান্ডেল বলেন—
“থানকুনি পাতা দুশ্চিন্তা ও মানসিক অস্থিরতা কমাতে সাহায্য করে এবং যারা ঘুমের সমস্যায় ভোগেন, তাঁদের ভালো ঘুমে সহায়তা করে।”
বিনা পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় এমন প্রাকৃতিক মানসিক প্রশান্তির উপায় সত্যিই খুবই প্রয়োজনীয়।
গ্রামের অনেকে এখনও নিয়মিত সকালে তিন-চারটি থানকুনি পাতা চিবিয়ে খান। কেউ কেউ আবার এর রস করে তাতে মধু মিশিয়ে খান। আধুনিক গবেষণা অনুযায়ী, দিনে মাত্র ২-৩টি পাতাও শরীরের পক্ষে উপকারী হতে পারে। এতে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, হজম ভালো হয়, ত্বক পরিষ্কার থাকে এবং মস্তিষ্ক সক্রিয় থাকে।
তবে মনে রাখা দরকার, যাঁরা নিয়মিত রক্ত পাতলা রাখার ওষুধ খান বা যাঁদের অ্যালার্জি আছে, তাঁদের ক্ষেত্রে থানকুনি পাতা ব্যবহারের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এছাড়া, অতিরিক্ত মাত্রায় খেলে বমিভাব বা হজমে সমস্যা হতে পারে।
থানকুনি পাতা আমাদের ঘরের আশেপাশেই সহজেই পাওয়া যায়, কোনো বিশেষ যত্ন ছাড়াই। অথচ আমরা অনেক সময় দামি ওষুধ বা বিদেশি খাবারে স্বাস্থ্য খুঁজি। অথচ প্রকৃতি আমাদের ঘরে বসেই দিয়ে রেখেছে এমন এক সবুজ ধন, যার উপকারিতা এখন বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত।
এই কারণেই থানকুনি পাতাকে আর ‘আগাছা’ ভাবা চলবে না। এটি একদিকে যেমন শরীরের অভ্যন্তরীণ নানা রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করে, তেমনি আমাদের মানসিক প্রশান্তি, ঘুম ও ত্বকের যত্নেও বিশেষ উপকারী। তাই দৈনন্দিন জীবনে একটু জায়গা দিন এই সবুজ পাতাটিকে। দেখা যাবে, অনেক বড় সমস্যার ছোট্ট সমাধান হয়ে উঠেছে এই ক্ষুদ্র অথচ শক্তিশালী প্রাকৃতিক উপাদান।
সূত্র: ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেন্টাল হেলথ, যুক্তরাষ্ট্র
নারীদের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার এখনও পুরুষদের তুলনায় অনেক কম, এবং প্রযুক্তি ব্যবহারে তাঁদের সামাজিক প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে।
১১ ঘণ্টা আগেপ্রচলিত কফ সিরাপের তুলনায় মধু অনেক বেশি কার্যকর। বিশেষ করে শিশুদের সর্দি-কাশিতে মধু একটি প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ বিকল্প।
১২ ঘণ্টা আগেপ্রলাপস লাম্বার ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক (PLID)— সংক্ষেপে পি এল আইডি—একটি পরিচিত মেরুদণ্ডজনিত সমস্যা। এটি তখন ঘটে, যখন কোমরের হাড়ের (কশেরুকা) মাঝখানের নরম ডিস্ক স্বাভাবিক স্থানচ্যুতি হয়ে পাশের স্নায়ুর ওপর চাপ সৃষ্টি করে। ফলে দেখা দেয় কোমর ব্যথা, সায়াটিকা এবং পেশীর দুর্বলতাসহ একাধিক সমস্যা।
১৮ ঘণ্টা আগেবঙ্গোপসাগরের উত্তরপশ্চিম ও সংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। এর প্রভাবে ঝোড়ো হাওয়ার শঙ্কা থেকে দেশের চার সমুদ্রবন্দরেই তিন নম্বর সতর্কসংকেত বহাল রাখা হয়েছে। বুধবার (২৮ মে) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর এ লঘুচাপের জন্য সামুদ
১ দিন আগে