ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
নাম শুনলেই মনটা মিষ্টি হয়ে যায়—মধু। প্রকৃতির এক অমূল্য উপহার এটি। হাজার বছর ধরে মানুষ মধুকে শুধু খাবার হিসেবেই নয়, ওষুধ হিসেবেও ব্যবহার করে আসছে। কখনও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায়, কখনও প্রাচীন মিশরীয় পদ্ধতিতে, আবার কখনও আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে—সর্বত্রই মধুর উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। শুধু স্বাদের দিক থেকেই নয়, স্বাস্থ্যের দিক থেকেও মধু যে কতটা উপকারী, তা প্রমাণ করে দিয়েছেন বহু গবেষক। সহজ ভাষায় বললে, প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য হতে পারে এক দারুণ অভ্যাস।
মধুর মধ্যে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, যেমন গ্লুকোজ এবং ফ্রুকটোজ, যা শরীরকে দ্রুত শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। এটি এমন এক ধরনের খাবার যা প্রক্রিয়াজাত নয়, তাই এর মধ্যে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন, খনিজ উপাদান ও বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান। বিজ্ঞানীরা বলেন, প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে ‘ফ্রি র্যাডিক্যালস’ নামে ক্ষতিকর কণার বিরুদ্ধে কাজ করে। এই কণাগুলো দীর্ঘ মেয়াদে শরীরে থাকলে ক্যানসার, হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিসসহ নানা কঠিন রোগের কারণ হতে পারে। তাই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে এসব রোগ প্রতিরোধে সহায়তা পাওয়া যায়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার পুষ্টিবিদ ও গবেষক ড. আরনল্ড লেভিন বলেন, “আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন আধা চামচ মধু খেলে শরীরে প্রদাহ (inflammation) কমে এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়।” তাঁর মতে, মধুতে থাকা ‘ফ্ল্যাভোনয়েড’ ও ‘পলিফেনল’ নামক প্রাকৃতিক যৌগ এই কাজটি করে থাকে। শুধু তাই নয়, মধু লিভার এবং পাচনতন্ত্রের জন্যও দারুণ উপকারী। অনেকেই খালি পেটে সকালে এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সঙ্গে এক চামচ মধু মিশিয়ে খান। এতে হজমশক্তি বাড়ে, পেট পরিষ্কার থাকে এবং দিন শুরু হয় চনমনে ভাবে।
বিশ্বের আরেক প্রান্তে, ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. থমাস ওয়েবস্টার মধু নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন। তিনি বলেন, “প্রচলিত কফ সিরাপের তুলনায় মধু অনেক বেশি কার্যকর। বিশেষ করে শিশুদের সর্দি-কাশিতে মধু একটি প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ বিকল্প।” ২০২২ সালে BMJ Evidence-Based Medicine নামের একটি আন্তর্জাতিক মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় ড. ওয়েবস্টার ও তাঁর সহকর্মীরা জানান, মধু কাশির মাত্রা, ঘনঘটা ও সময় কমাতে কৃত্রিম ওষুধের তুলনায় অনেক বেশি সফল।
অনেকেই ভাবেন, মধু মিষ্টি তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু এটি পুরোপুরি সত্য নয়। হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ড. ন্যান্সি জ্যাকবসন বলেন, “যদিও মধুতে চিনি আছে, তবে তা প্রাকৃতিক এবং এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) অনেক কম। অর্থাৎ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা খুব দ্রুত বাড়ায় না।” অবশ্যই তিনি সতর্ক করেন যে, ডায়াবেটিস রোগীদের মধু খাওয়ার ক্ষেত্রে পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কিন্তু স্বাস্থ্যবানদের জন্য দিনে এক বা দুই চা-চামচ মধু একেবারেই ক্ষতিকর নয়, বরং উপকারী।
মধুর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ গুণ হলো এর জীবাণুনাশক ক্ষমতা। প্রাচীনকালে ক্ষতস্থানে মধু লাগানো হতো, যাতে সংক্রমণ না হয় এবং ক্ষত দ্রুত শুকিয়ে যায়। আজকের দিনে এই বিষয়টি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। নিউজিল্যান্ডের ওয়াইকাটো ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. পিটার মলান জানান, “ম্যানুকা হানি নামের এক বিশেষ ধরনের মধুতে আছে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারী শক্তিশালী উপাদান যা সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিকের কাজকেও ছাপিয়ে যেতে পারে।” তাঁর মতে, মধুর এই ক্ষমতা ভবিষ্যতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে ব্যবহারের পথ খুলে দিতে পারে।
শুধু ভেতর থেকে নয়, বাইরের দিক থেকেও মধু ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী। রূপচর্চায় এটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে শত শত বছর ধরে। মুখে মধু লাগালে ত্বক মসৃণ হয়, ব্রণ কমে এবং ত্বক উজ্জ্বল দেখায়। এমনকি চুলেও ব্যবহার করা যায় এটি, যাতে খুশকি কমে ও চুল হয় ঝলমলে।
এত গুণ থাকা সত্ত্বেও, বাজারে যেসব মধু পাওয়া যায়, তার অনেকগুলোই খাঁটি নয়। এতে ভেজাল, অতিরিক্ত চিনি বা রাসায়নিক মেশানো থাকতে পারে। তাই মধু কেনার সময় অবশ্যই নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে কেনা উচিত এবং খাঁটি কিনা তা যাচাই করে নেওয়া ভালো। অনেকেই নিজেরাই মৌমাছি পালন করে মধু সংগ্রহ করেন, যা সবচেয়ে নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর উপায়।
সবশেষে বলা যায়, মধু এমন এক প্রাকৃতিক খাদ্য যা শরীর ও মন দুইয়ের জন্যই উপকারী। আধুনিক বিজ্ঞান এবং বিদেশি গবেষকরা একবাক্যে স্বীকার করেন যে, নিয়মিত ও পরিমিত মধু খাওয়ার অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে আমাদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। যদিও মধু কোনো ‘ম্যাজিক মেডিসিন’ নয়, তবে প্রতিদিনকার জীবনে এটি এক দুর্দান্ত স্বাস্থ্যবন্ধু হয়ে উঠতে পারে। অতএব, একটু সতর্ক থেকে খাঁটি মধু খান, এবং শরীরকে দিন প্রকৃতির ছোঁয়া।
নাম শুনলেই মনটা মিষ্টি হয়ে যায়—মধু। প্রকৃতির এক অমূল্য উপহার এটি। হাজার বছর ধরে মানুষ মধুকে শুধু খাবার হিসেবেই নয়, ওষুধ হিসেবেও ব্যবহার করে আসছে। কখনও আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায়, কখনও প্রাচীন মিশরীয় পদ্ধতিতে, আবার কখনও আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞানে—সর্বত্রই মধুর উপস্থিতি লক্ষ করা যায়। শুধু স্বাদের দিক থেকেই নয়, স্বাস্থ্যের দিক থেকেও মধু যে কতটা উপকারী, তা প্রমাণ করে দিয়েছেন বহু গবেষক। সহজ ভাষায় বললে, প্রতিদিন অল্প পরিমাণ মধু খাওয়া আমাদের শরীরের জন্য হতে পারে এক দারুণ অভ্যাস।
মধুর মধ্যে প্রাকৃতিক চিনি থাকে, যেমন গ্লুকোজ এবং ফ্রুকটোজ, যা শরীরকে দ্রুত শক্তি জোগাতে সাহায্য করে। এটি এমন এক ধরনের খাবার যা প্রক্রিয়াজাত নয়, তাই এর মধ্যে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন, খনিজ উপাদান ও বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান। বিজ্ঞানীরা বলেন, প্রাকৃতিক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে ‘ফ্রি র্যাডিক্যালস’ নামে ক্ষতিকর কণার বিরুদ্ধে কাজ করে। এই কণাগুলো দীর্ঘ মেয়াদে শরীরে থাকলে ক্যানসার, হৃদ্রোগ, ডায়াবেটিসসহ নানা কঠিন রোগের কারণ হতে পারে। তাই অ্যান্টিঅক্সিডেন্টসমৃদ্ধ মধু খাওয়ার অভ্যাস করলে এসব রোগ প্রতিরোধে সহায়তা পাওয়া যায়।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়ার পুষ্টিবিদ ও গবেষক ড. আরনল্ড লেভিন বলেন, “আমাদের গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন আধা চামচ মধু খেলে শরীরে প্রদাহ (inflammation) কমে এবং হৃদ্রোগের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পায়।” তাঁর মতে, মধুতে থাকা ‘ফ্ল্যাভোনয়েড’ ও ‘পলিফেনল’ নামক প্রাকৃতিক যৌগ এই কাজটি করে থাকে। শুধু তাই নয়, মধু লিভার এবং পাচনতন্ত্রের জন্যও দারুণ উপকারী। অনেকেই খালি পেটে সকালে এক গ্লাস কুসুম গরম পানির সঙ্গে এক চামচ মধু মিশিয়ে খান। এতে হজমশক্তি বাড়ে, পেট পরিষ্কার থাকে এবং দিন শুরু হয় চনমনে ভাবে।
বিশ্বের আরেক প্রান্তে, ব্রিটেনের অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. থমাস ওয়েবস্টার মধু নিয়ে বিস্তর গবেষণা করেছেন। তিনি বলেন, “প্রচলিত কফ সিরাপের তুলনায় মধু অনেক বেশি কার্যকর। বিশেষ করে শিশুদের সর্দি-কাশিতে মধু একটি প্রাকৃতিক এবং নিরাপদ বিকল্প।” ২০২২ সালে BMJ Evidence-Based Medicine নামের একটি আন্তর্জাতিক মেডিকেল জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় ড. ওয়েবস্টার ও তাঁর সহকর্মীরা জানান, মধু কাশির মাত্রা, ঘনঘটা ও সময় কমাতে কৃত্রিম ওষুধের তুলনায় অনেক বেশি সফল।
অনেকেই ভাবেন, মধু মিষ্টি তাই ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু এটি পুরোপুরি সত্য নয়। হার্ভার্ড মেডিকেল স্কুলের ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ ড. ন্যান্সি জ্যাকবসন বলেন, “যদিও মধুতে চিনি আছে, তবে তা প্রাকৃতিক এবং এর গ্লাইসেমিক ইনডেক্স (GI) অনেক কম। অর্থাৎ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা খুব দ্রুত বাড়ায় না।” অবশ্যই তিনি সতর্ক করেন যে, ডায়াবেটিস রোগীদের মধু খাওয়ার ক্ষেত্রে পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কিন্তু স্বাস্থ্যবানদের জন্য দিনে এক বা দুই চা-চামচ মধু একেবারেই ক্ষতিকর নয়, বরং উপকারী।
মধুর আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ গুণ হলো এর জীবাণুনাশক ক্ষমতা। প্রাচীনকালে ক্ষতস্থানে মধু লাগানো হতো, যাতে সংক্রমণ না হয় এবং ক্ষত দ্রুত শুকিয়ে যায়। আজকের দিনে এই বিষয়টি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত হয়েছে। নিউজিল্যান্ডের ওয়াইকাটো ইউনিভার্সিটির গবেষক ড. পিটার মলান জানান, “ম্যানুকা হানি নামের এক বিশেষ ধরনের মধুতে আছে ব্যাকটেরিয়া ধ্বংসকারী শক্তিশালী উপাদান যা সাধারণ অ্যান্টিবায়োটিকের কাজকেও ছাপিয়ে যেতে পারে।” তাঁর মতে, মধুর এই ক্ষমতা ভবিষ্যতে প্রাকৃতিক অ্যান্টিবায়োটিক হিসেবে ব্যবহারের পথ খুলে দিতে পারে।
শুধু ভেতর থেকে নয়, বাইরের দিক থেকেও মধু ত্বকের জন্য দারুণ উপকারী। রূপচর্চায় এটি ব্যবহৃত হয়ে আসছে শত শত বছর ধরে। মুখে মধু লাগালে ত্বক মসৃণ হয়, ব্রণ কমে এবং ত্বক উজ্জ্বল দেখায়। এমনকি চুলেও ব্যবহার করা যায় এটি, যাতে খুশকি কমে ও চুল হয় ঝলমলে।
এত গুণ থাকা সত্ত্বেও, বাজারে যেসব মধু পাওয়া যায়, তার অনেকগুলোই খাঁটি নয়। এতে ভেজাল, অতিরিক্ত চিনি বা রাসায়নিক মেশানো থাকতে পারে। তাই মধু কেনার সময় অবশ্যই নির্ভরযোগ্য উৎস থেকে কেনা উচিত এবং খাঁটি কিনা তা যাচাই করে নেওয়া ভালো। অনেকেই নিজেরাই মৌমাছি পালন করে মধু সংগ্রহ করেন, যা সবচেয়ে নিরাপদ এবং স্বাস্থ্যকর উপায়।
সবশেষে বলা যায়, মধু এমন এক প্রাকৃতিক খাদ্য যা শরীর ও মন দুইয়ের জন্যই উপকারী। আধুনিক বিজ্ঞান এবং বিদেশি গবেষকরা একবাক্যে স্বীকার করেন যে, নিয়মিত ও পরিমিত মধু খাওয়ার অভ্যাস দীর্ঘমেয়াদে আমাদের সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। যদিও মধু কোনো ‘ম্যাজিক মেডিসিন’ নয়, তবে প্রতিদিনকার জীবনে এটি এক দুর্দান্ত স্বাস্থ্যবন্ধু হয়ে উঠতে পারে। অতএব, একটু সতর্ক থেকে খাঁটি মধু খান, এবং শরীরকে দিন প্রকৃতির ছোঁয়া।
গ্যাস্ট্রিকের মূল কারণ হলো পাকস্থলীতে অতিরিক্ত অ্যাসিড তৈরি হওয়া। এই অ্যাসিড আমাদের খাবার হজমে সাহায্য করে ঠিকই, কিন্তু যখন এটি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি তৈরি হয় বা পাকস্থলীর দেওয়াল দুর্বল হয়ে পড়ে, তখনই শুরু হয় সমস্যা।
২ দিন আগেনারীদের মধ্যে ইন্টারনেট ব্যবহারের হার এখনও পুরুষদের তুলনায় অনেক কম, এবং প্রযুক্তি ব্যবহারে তাঁদের সামাজিক প্রতিবন্ধকতাও রয়েছে।
২ দিন আগেপ্রলাপস লাম্বার ইন্টারভার্টিব্রাল ডিস্ক (PLID)— সংক্ষেপে পি এল আইডি—একটি পরিচিত মেরুদণ্ডজনিত সমস্যা। এটি তখন ঘটে, যখন কোমরের হাড়ের (কশেরুকা) মাঝখানের নরম ডিস্ক স্বাভাবিক স্থানচ্যুতি হয়ে পাশের স্নায়ুর ওপর চাপ সৃষ্টি করে। ফলে দেখা দেয় কোমর ব্যথা, সায়াটিকা এবং পেশীর দুর্বলতাসহ একাধিক সমস্যা।
২ দিন আগেবঙ্গোপসাগরের উত্তরপশ্চিম ও সংলগ্ন এলাকায় সৃষ্ট লঘুচাপটি ঘনীভূত হয়ে সুস্পষ্ট লঘুচাপে পরিণত হয়েছে। আবহাওয়া অধিদপ্তর বলছে, এটি আরও ঘনীভূত হতে পারে। এর প্রভাবে ঝোড়ো হাওয়ার শঙ্কা থেকে দেশের চার সমুদ্রবন্দরেই তিন নম্বর সতর্কসংকেত বহাল রাখা হয়েছে। বুধবার (২৮ মে) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তর এ লঘুচাপের জন্য সামুদ
২ দিন আগে