ডেস্ক, রাজনীতি ডটকম
বাংলাদেশের ঘরে ঘরে খেজুর একটি অতি পরিচিত নাম। খেজুর মানেই রমজান মাসের ইফতারে প্রথমেই যার কথা মনে পড়ে। কিন্তু শুধু রোজার সময় নয়, খেজুরকে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখলে তা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারে আসে। এই ছোট, মিষ্টি ফলটিকে বিজ্ঞানীরা বলছেন "প্রাকৃতিক শক্তির উৎস"। বিদেশি গবেষণাগার ও গবেষকদের একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর শুধু শক্তি জোগায় না, এটি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও কাজ করে। চলুন, সহজ ভাষায় জেনে নেওয়া যাক এই ফলের নানা গুণ ও বিদেশি বিশেষজ্ঞদের মতামত।
খেজুরে প্রাকৃতিক চিনি যেমন গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ থাকে। এই তিন ধরনের চিনি আমাদের শরীরে দ্রুত শক্তি জোগায়। আমেরিকার “UCLA Center for Human Nutrition”-এর পরিচালক ও পুষ্টি বিজ্ঞানী ড. ডেভিড হীবার বলেন, “খেজুর এক ধরনের ‘স্মার্ট সুগার’। এটি শরীরে গ্লুকোজ লেভেল বাড়ায়, কিন্তু রক্তে শর্করার হঠাৎ ওঠানামা করে না।” তাঁর মতে, সকালে নাস্তা না খেয়ে খেজুর খেলে দ্রুত শক্তি পাওয়া যায়, আর এটি মস্তিষ্ককেও সক্রিয় রাখে।
খেজুরে প্রচুর আঁশ (fiber) থাকে, যা হজমের জন্য খুব ভালো। নিয়মিত খেজুর খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য বা পেট পরিষ্কার না হওয়া সমস্যার অনেকটাই সমাধান হয়। বৃটেনের “King's College London”-এর পুষ্টি গবেষক অধ্যাপক ড. সারা বারি একটি গবেষণায় দেখিয়েছেন, যারা প্রতিদিন অন্তত ৩টি খেজুর খান, তাঁদের হজম ভালো হয় এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। তিনি বলেন, “খেজুর প্রাকৃতিক প্রোবায়োটিকের মতো কাজ করে, যা আমাদের অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়া বাড়াতে সাহায্য করে।”
এছাড়া খেজুরে থাকে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও লৌহ—এই চারটি খনিজ আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। পটাশিয়াম হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে সাহায্য করে, আর ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম আমাদের হাড় ও দাঁতের জন্য দরকারি। লৌহ রক্তশূন্যতা দূর করে। আমেরিকার “Mayo Clinic”-এর হেমাটোলজিস্ট ড. রেবেকা হ্যামিল্টন বলেন, “বিশ্বের যেসব অঞ্চলে আয়রন ঘাটতির কারণে অ্যানিমিয়া বেশি দেখা যায়, সেখানে খেজুরের মতো আয়রনসমৃদ্ধ প্রাকৃতিক ফল খেলে অনেক উপকার হতে পারে। বিশেষ করে নারীদের জন্য এটি খুবই উপকারী।”
খেজুরের আরেকটি বড় গুণ হলো এতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরে ক্ষতিকর ফ্রি র্যাডিকেল কমিয়ে দেয়, যা বার্ধক্য ও ক্যানসারসহ অনেক রোগের জন্য দায়ী। ইসরায়েলের “Hadassah Medical Center”-এর জীববিজ্ঞান গবেষক ড. গিলাদ হারেল ২০২৩ সালে তাঁর গবেষণায় উল্লেখ করেন, “খেজুরে পলিফেনল ও ফ্ল্যাভনয়েডের পরিমাণ এতটাই বেশি যে, এটি শরীরকে ক্যানসার কোষ গঠনের ঝুঁকি থেকে অনেকটা সুরক্ষিত রাখে।”
খেজুর মস্তিষ্কের জন্যও ভালো। এতে থাকে ভিটামিন বি৬, যা স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রম ভালো রাখে এবং মনোযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কানাডার মন্ট্রিয়াল ইউনিভার্সিটির নিউরোসায়েন্স বিভাগের গবেষক ড. ক্লারা দেভরক্স বলেন, “খেজুরে থাকা কিছু জৈব উপাদান সেরোটোনিন এবং ডোপামিন নামক হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, যা আমাদের মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে। মানসিক চাপ বা বিষণ্ণতায় ভোগা ব্যক্তিদের জন্য এটি একটি প্রাকৃতিক সমাধান হতে পারে।”
শুধু তাই নয়, খেজুর ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও এক আশীর্বাদ হতে পারে যদি তা পরিমিত খাওয়া হয়। অনেকেই ভাবেন, মিষ্টি বলে খেজুর ডায়াবেটিসের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রিসার্চ সেন্টারের গবেষণা বলছে, খেজুরের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। এই গবেষণার প্রধান বিজ্ঞানী ড. ডেভিড জেনকিন্স বলেন, “সঠিক পরিমাণে খেজুর খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে একসঙ্গে অনেক খাওয়া উচিত নয়।”
খেজুর খাওয়ার আরেকটি উপকার হলো এটি মাংসপেশি শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন বা জিমে যান, তাঁদের জন্য খেজুর হতে পারে এক প্রাকৃতিক ‘এনার্জি বুস্টার’। খেজুরে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড ও প্রাকৃতিক শর্করা শরীরকে দ্রুত চাঙ্গা করে।
গর্ভবতী নারীদের জন্যও খেজুর বিশেষভাবে উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে প্রসবকাল সহজ হয়। জর্ডানের জারশ ইউনিভার্সিটির স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ড. হালা খালেদ বলেন, “যেসব নারী গর্ভাবস্থার শেষ মাসে প্রতিদিন খেজুর খান, তাঁদের প্রাকৃতিকভাবে প্রসব হবার সম্ভাবনা বেশি এবং প্রসবকালীন ব্যথাও তুলনামূলক কম হয়।”
তবে খেজুর খাওয়ার সময় কিছু সতর্কতা রাখা দরকার। যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাঁদের প্রতিদিন ২-৩টির বেশি খেজুর না খাওয়াই ভালো। আবার যাদের পেট খুব সহজে খারাপ হয়, তাঁদেরও অতিরিক্ত খেজুর খাওয়া ঠিক নয়। খেজুর কেনার সময় ভালো করে দেখে নিতে হবে, যাতে এতে কোনো রাসায়নিক বা অতিরিক্ত মিষ্টি না মেশানো থাকে।
সবশেষে বলা যায়, ছোট একটি খেজুরে যেমন রয়েছে মিষ্টি স্বাদ, তেমনি রয়েছে অসাধারণ স্বাস্থ্যগুণ। পশ্চিমা বিজ্ঞানীরা যাকে বলছেন ‘নিউট্রিশনাল পাওয়ারহাউস’, আমাদের সে খেজুরকে নতুন করে চেনা ও মূল্যায়ন করার সময় এসেছে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যদি পরিমিতভাবে খেজুর রাখা যায়, তবে তা শরীর ও মনের জন্য হতে পারে এক প্রকৃত আশীর্বাদ।
বাংলাদেশের ঘরে ঘরে খেজুর একটি অতি পরিচিত নাম। খেজুর মানেই রমজান মাসের ইফতারে প্রথমেই যার কথা মনে পড়ে। কিন্তু শুধু রোজার সময় নয়, খেজুরকে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখলে তা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারে আসে। এই ছোট, মিষ্টি ফলটিকে বিজ্ঞানীরা বলছেন "প্রাকৃতিক শক্তির উৎস"। বিদেশি গবেষণাগার ও গবেষকদের একাধিক গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুর শুধু শক্তি জোগায় না, এটি বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধেও কাজ করে। চলুন, সহজ ভাষায় জেনে নেওয়া যাক এই ফলের নানা গুণ ও বিদেশি বিশেষজ্ঞদের মতামত।
খেজুরে প্রাকৃতিক চিনি যেমন গ্লুকোজ, ফ্রুকটোজ ও সুক্রোজ থাকে। এই তিন ধরনের চিনি আমাদের শরীরে দ্রুত শক্তি জোগায়। আমেরিকার “UCLA Center for Human Nutrition”-এর পরিচালক ও পুষ্টি বিজ্ঞানী ড. ডেভিড হীবার বলেন, “খেজুর এক ধরনের ‘স্মার্ট সুগার’। এটি শরীরে গ্লুকোজ লেভেল বাড়ায়, কিন্তু রক্তে শর্করার হঠাৎ ওঠানামা করে না।” তাঁর মতে, সকালে নাস্তা না খেয়ে খেজুর খেলে দ্রুত শক্তি পাওয়া যায়, আর এটি মস্তিষ্ককেও সক্রিয় রাখে।
খেজুরে প্রচুর আঁশ (fiber) থাকে, যা হজমের জন্য খুব ভালো। নিয়মিত খেজুর খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য বা পেট পরিষ্কার না হওয়া সমস্যার অনেকটাই সমাধান হয়। বৃটেনের “King's College London”-এর পুষ্টি গবেষক অধ্যাপক ড. সারা বারি একটি গবেষণায় দেখিয়েছেন, যারা প্রতিদিন অন্তত ৩টি খেজুর খান, তাঁদের হজম ভালো হয় এবং অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। তিনি বলেন, “খেজুর প্রাকৃতিক প্রোবায়োটিকের মতো কাজ করে, যা আমাদের অন্ত্রে ভালো ব্যাকটেরিয়া বাড়াতে সাহায্য করে।”
এছাড়া খেজুরে থাকে পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও লৌহ—এই চারটি খনিজ আমাদের শরীরের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। পটাশিয়াম হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে সাহায্য করে, আর ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম আমাদের হাড় ও দাঁতের জন্য দরকারি। লৌহ রক্তশূন্যতা দূর করে। আমেরিকার “Mayo Clinic”-এর হেমাটোলজিস্ট ড. রেবেকা হ্যামিল্টন বলেন, “বিশ্বের যেসব অঞ্চলে আয়রন ঘাটতির কারণে অ্যানিমিয়া বেশি দেখা যায়, সেখানে খেজুরের মতো আয়রনসমৃদ্ধ প্রাকৃতিক ফল খেলে অনেক উপকার হতে পারে। বিশেষ করে নারীদের জন্য এটি খুবই উপকারী।”
খেজুরের আরেকটি বড় গুণ হলো এতে প্রচুর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। এই অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরে ক্ষতিকর ফ্রি র্যাডিকেল কমিয়ে দেয়, যা বার্ধক্য ও ক্যানসারসহ অনেক রোগের জন্য দায়ী। ইসরায়েলের “Hadassah Medical Center”-এর জীববিজ্ঞান গবেষক ড. গিলাদ হারেল ২০২৩ সালে তাঁর গবেষণায় উল্লেখ করেন, “খেজুরে পলিফেনল ও ফ্ল্যাভনয়েডের পরিমাণ এতটাই বেশি যে, এটি শরীরকে ক্যানসার কোষ গঠনের ঝুঁকি থেকে অনেকটা সুরক্ষিত রাখে।”
খেজুর মস্তিষ্কের জন্যও ভালো। এতে থাকে ভিটামিন বি৬, যা স্নায়ুতন্ত্রের কার্যক্রম ভালো রাখে এবং মনোযোগ বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। কানাডার মন্ট্রিয়াল ইউনিভার্সিটির নিউরোসায়েন্স বিভাগের গবেষক ড. ক্লারা দেভরক্স বলেন, “খেজুরে থাকা কিছু জৈব উপাদান সেরোটোনিন এবং ডোপামিন নামক হরমোনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, যা আমাদের মেজাজ ভালো রাখতে সাহায্য করে। মানসিক চাপ বা বিষণ্ণতায় ভোগা ব্যক্তিদের জন্য এটি একটি প্রাকৃতিক সমাধান হতে পারে।”
শুধু তাই নয়, খেজুর ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও এক আশীর্বাদ হতে পারে যদি তা পরিমিত খাওয়া হয়। অনেকেই ভাবেন, মিষ্টি বলে খেজুর ডায়াবেটিসের জন্য ক্ষতিকর। কিন্তু কানাডার টরন্টো ইউনিভার্সিটির গ্লাইসেমিক ইনডেক্স রিসার্চ সেন্টারের গবেষণা বলছে, খেজুরের গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। এই গবেষণার প্রধান বিজ্ঞানী ড. ডেভিড জেনকিন্স বলেন, “সঠিক পরিমাণে খেজুর খেলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তবে একসঙ্গে অনেক খাওয়া উচিত নয়।”
খেজুর খাওয়ার আরেকটি উপকার হলো এটি মাংসপেশি শক্তিশালী করতে সাহায্য করে। যারা নিয়মিত শরীরচর্চা করেন বা জিমে যান, তাঁদের জন্য খেজুর হতে পারে এক প্রাকৃতিক ‘এনার্জি বুস্টার’। খেজুরে থাকা অ্যামিনো অ্যাসিড ও প্রাকৃতিক শর্করা শরীরকে দ্রুত চাঙ্গা করে।
গর্ভবতী নারীদের জন্যও খেজুর বিশেষভাবে উপকারী। গবেষণায় দেখা গেছে, গর্ভাবস্থায় খেজুর খেলে প্রসবকাল সহজ হয়। জর্ডানের জারশ ইউনিভার্সিটির স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ ড. হালা খালেদ বলেন, “যেসব নারী গর্ভাবস্থার শেষ মাসে প্রতিদিন খেজুর খান, তাঁদের প্রাকৃতিকভাবে প্রসব হবার সম্ভাবনা বেশি এবং প্রসবকালীন ব্যথাও তুলনামূলক কম হয়।”
তবে খেজুর খাওয়ার সময় কিছু সতর্কতা রাখা দরকার। যাদের ডায়াবেটিস রয়েছে, তাঁদের প্রতিদিন ২-৩টির বেশি খেজুর না খাওয়াই ভালো। আবার যাদের পেট খুব সহজে খারাপ হয়, তাঁদেরও অতিরিক্ত খেজুর খাওয়া ঠিক নয়। খেজুর কেনার সময় ভালো করে দেখে নিতে হবে, যাতে এতে কোনো রাসায়নিক বা অতিরিক্ত মিষ্টি না মেশানো থাকে।
সবশেষে বলা যায়, ছোট একটি খেজুরে যেমন রয়েছে মিষ্টি স্বাদ, তেমনি রয়েছে অসাধারণ স্বাস্থ্যগুণ। পশ্চিমা বিজ্ঞানীরা যাকে বলছেন ‘নিউট্রিশনাল পাওয়ারহাউস’, আমাদের সে খেজুরকে নতুন করে চেনা ও মূল্যায়ন করার সময় এসেছে। প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় যদি পরিমিতভাবে খেজুর রাখা যায়, তবে তা শরীর ও মনের জন্য হতে পারে এক প্রকৃত আশীর্বাদ।
মোবাইল ভেরিফিকেশন করতে গিয়ে কয়েকবার চেষ্টা করতে হয়েছে। ফর্ম পূরণের সময় ঠিকানা মিলে না যাওয়ায় সংশোধন করতে হয়েছে।
১ দিন আগেপানি পানা বা শরীরের হাইড্রেশন বজায় রাখাও অত্যন্ত জরুরি। অনেক সময় পানি কম পান করলে শরীরে ডিহাইড্রেশন হয়, যার অন্যতম লক্ষণ হলো মাথা ব্যথা।
১ দিন আগেফরম পূরণ করে তিনি আপলোড করেন জাতীয় পরিচয়পত্র, জন্ম সনদ, বিয়ের সনদ, ছবি ও ইউটিলিটি বিল। ছবি ছিল নির্ধারিত সাইজে (৪০×৫০ মিমি, JPEG ফরম্যাট, ৩০০ কেবি’র মধ্যে)। ছবি আপলোডে কিছু সমস্যা হলে হেল্পলাইনের পরামর্শে ঠিক করেন।
১ দিন আগে২০১৩ সালে ‘এশিয়ান প্যাসিফিক জার্নাল অব ট্রপিক্যাল বায়োমেডিসিন’-এ প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়, কালোজিরা নিয়মিত গ্রহণ করলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এনজাইমের পরিমাণ বেড়ে যায়, ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি কার্যকর হয়।
১ দিন আগে